24-07-2025, 10:26 AM
???? ????? ????? : ???
-----------------------------
প্লটঃ অজাচার সুখ
চরিত্র একঃ ফাবিহা জাহান, পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সী নারী, বিবাহিতা, দুই ছেলে মেয়ের মা, দেখতে বেশ সুন্দরী, সে*ক্সি, কামু*কী, ও ডব*কা, শরীর ৩৮ডিডি-৩৪-৪০।
চরিত্র দুইঃ কবীর চৌধুরী, ছাব্বিশ বছর বয়সী যুবক, অবিবাহিত, চাকরিজীবী, সুঠাম দেহের অধিকারী, হ্যান্ডসাম, এন্ড জেন্টলম্যান।
স্টোরিঃ
' ফাবিহা জাহান পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সী নারী, ও বিবাহিতা। বড় ছেলে কবীর, ও ছোট মেয়ে সেলিনা। বড় ছেলের বয়স বর্তমানে ছাব্বিশ, ও ছোট মেয়ের বয়স বর্তমানে চব্বিশ। দুই বছরের ছোট-বড়। সেলিনার বিয়ে হয়েছে গত এক বছর। ফাবিহার জীবন বর্তমান সময়ে অনেক পাল্টে গেছে। স্বামী হার্টের পেশেন্ট, যার কারণে উত্তে*জিত হওয়া মানা ডাক্তার থেকেই জানিয়ে দেওয়া। তিন বেলা ঠিক ভাবে খাওয়া-দাওয়া, ওষুধ, ও রাত দশটার মধ্যে ঘুমিয়ে পরা ই হচ্ছে ফাবিহার স্বামীর কাজ। বর্তমানে ফাবিহার স্বামীর বয়স ষাট। পনেরো বছরের বড় ফাবিহার থেকে। ফাবিহার আটত্রিশ ডিডি সাইজের মা*ই জো*ড়া, চৌত্রিশ সাইজের কোমর, ও চল্লিশ সাইজের তান*পুরা*ময় নিত*ম্ব জো*ড়া — যা যে কোনো পুরুষ কে পাগল করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। বর্তমানে ফাবিহার কাছে তার বড় ছেলে কবীর ই সব। কবীরের জন্যই ফাবিহা জাহান দুই ভাবেই সুখি। রোজ সকালে কবীর কে ঘুম থেকে উঠিয়ে দিয়ে ভালো করে খাইয়ে অফিসে পাঠানো, দুপুরে খাওয়ার সময়ে ফোন করে জিগ্যেস করা, এরপর নিজে খাওয়া, রাত্রে ছেলের জন্য অপেক্ষা করা, এবং একসাথে খেয়ে তারপর ঘুমাতে যাওয়া। এভাবেই চলছে ফাবিহার জীবন। '
পাঁচ বছর আগে যখন ফাবিহার বয়স চল্লিশ, ও কবীরের বয়স একুশঃ
ফাবিহা কিচেনে রান্না করছিলো, ঠিক এরকম সময়েই কবীর কিচেনে আসে, এবং নরমালি নিজের মা কে জড়িয়ে ধরে। কিছুক্ষণ পর বুঝতে পারে ফাবিহা, কবীর কি করছে।
- " আহহহহহহহ্। কবীর। আমি তোমার আম্মু। ছাড়ো আমায়। এ-সব ঠিক না। "
- " কেন ঠিক না আম্মু? আব্বু তোমার সঙ্গে যা করছে তা কি ঠিক? "
- " মানে? কি করলো তোমার আব্বু? "
- " তুমি কি মনে করো আমি কিছু বুঝি না? আমি জানি না আম্মু? তুমি কেমন মহিলা তা আমি বুঝি না? আব্বু কে ডাক্তার দেখানোর আগে আমি রোজ রাত্রে ঠিক করে ঘুমাতে পারতাম না তোমাদের জন্য। তোমাদের পাশের ঘরটায় তো আমার। "
- " আমি তোমার আব্বুর স্ত্রী। তোমার এটা ভুলে গেলে চলবে না কবীর। তোমার আব্বুর কথা তো আমার শুনে চলতেই হবে। ছাড়ো আমায়। আমি তোমার আব্বু কে কিছু বলবো না। "
- " রোজ রাত্রে আমি উঁকি দিতাম। দেখার চেষ্টা করতাম তোমরা কি করছো। দেখতে পেতাম আব্বু নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। আর, তুমি বিছানায় তোমার হাতে.. "
- " চুপ। থামো কবীর। আমি বলেছি না আমি তোমার আম্মু। আম্মু কে এ-সব বলতে নেই। "
- " আর এখন? আব্বু কে ডাক্তার দেখানোর পর থেকে সে এখনো নাক ডেকে ঘুমায়। কিন্তু, তোমার চোখে ঘুম থাকে না। রোজ রাত্রে তুমি পাগলের মতো চিৎ.. আমার সহ্য হয় না আম্মু। তোমার কষ্ট আমি কখনোই দেখতে পারিনি তুমি জানোই। আমি এটাও দেখতে পারবো না তুমি শারীরিক ভাবেও এত্তোটা ছটফট করো। আমি স্যরি আম্মু। "
- " কিন্তু, এটা পাপ কবীর। আহহহহহহহ্। না কবীর। এটা পাপ। তুমি আমার সন্তান। এইরকম কিছু করো না কবীর। আমার কথা শোনো। "
- " ভালোবাসো আম্মু আমায়? "
- " হ্যা। ভালোবাসি আব্বু। কিন্তু.. "
- " আমিও ভালোবাসি। আমার মায়ের কষ্ট আমি আর দেখতে পারবো না। আর বাঁধা দিও না। "
পাঁচ বছর পর ফাবিহা ও কবীরের জীবন, যখন ফাবিহার বয়স পঁয়তাল্লিশ, ও কবীরের ছাব্বিশঃ
- " বাসায় কখন আসবে? "
- " রাত বারোটা বাজবে আম্মু। তুমি খেয়ে ঘুমায় পরো। "
- " আসো। আমি অপেক্ষা করছি। "
- " তুমিও না। "
রাত্রে খাওয়া-দাওয়ার পর..
- " আব্বু, কি করছে? "
- " রাত্রে খেয়ে, ওষুধ খাইয়ে দিয়েছি ঘন্টা দুয়েক আগে। ঘুমোচ্ছে এখন শান্তিতে। "
- " কিন্তু, তোমার চোখে তো শান্তি দেখছি না। "
- " এখনই? রাত হয়েছে অনেক। "
- " আসো। এই ড্রেসটা নাও। "
- " আসছি ফ্রেশ হয়ে.. "
[ এই প্লটটা কি টাইপ হতে পারে সেটা বুঝতেই পারছেন। পাস্ট এবং বর্তমান দু'টো ই প্লে হবে। এখানে ছোট বোন ও আছে, আবার মেয়ের জামাই ও। সব কিছুই ধীরে ধীরে এগিয়ে আসবে।
ধন্যবাদ। ]
© Fardin Bayezid, Para Player.
-----------------------------
প্লটঃ অজাচার সুখ
চরিত্র একঃ ফাবিহা জাহান, পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সী নারী, বিবাহিতা, দুই ছেলে মেয়ের মা, দেখতে বেশ সুন্দরী, সে*ক্সি, কামু*কী, ও ডব*কা, শরীর ৩৮ডিডি-৩৪-৪০।
চরিত্র দুইঃ কবীর চৌধুরী, ছাব্বিশ বছর বয়সী যুবক, অবিবাহিত, চাকরিজীবী, সুঠাম দেহের অধিকারী, হ্যান্ডসাম, এন্ড জেন্টলম্যান।
স্টোরিঃ
' ফাবিহা জাহান পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সী নারী, ও বিবাহিতা। বড় ছেলে কবীর, ও ছোট মেয়ে সেলিনা। বড় ছেলের বয়স বর্তমানে ছাব্বিশ, ও ছোট মেয়ের বয়স বর্তমানে চব্বিশ। দুই বছরের ছোট-বড়। সেলিনার বিয়ে হয়েছে গত এক বছর। ফাবিহার জীবন বর্তমান সময়ে অনেক পাল্টে গেছে। স্বামী হার্টের পেশেন্ট, যার কারণে উত্তে*জিত হওয়া মানা ডাক্তার থেকেই জানিয়ে দেওয়া। তিন বেলা ঠিক ভাবে খাওয়া-দাওয়া, ওষুধ, ও রাত দশটার মধ্যে ঘুমিয়ে পরা ই হচ্ছে ফাবিহার স্বামীর কাজ। বর্তমানে ফাবিহার স্বামীর বয়স ষাট। পনেরো বছরের বড় ফাবিহার থেকে। ফাবিহার আটত্রিশ ডিডি সাইজের মা*ই জো*ড়া, চৌত্রিশ সাইজের কোমর, ও চল্লিশ সাইজের তান*পুরা*ময় নিত*ম্ব জো*ড়া — যা যে কোনো পুরুষ কে পাগল করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। বর্তমানে ফাবিহার কাছে তার বড় ছেলে কবীর ই সব। কবীরের জন্যই ফাবিহা জাহান দুই ভাবেই সুখি। রোজ সকালে কবীর কে ঘুম থেকে উঠিয়ে দিয়ে ভালো করে খাইয়ে অফিসে পাঠানো, দুপুরে খাওয়ার সময়ে ফোন করে জিগ্যেস করা, এরপর নিজে খাওয়া, রাত্রে ছেলের জন্য অপেক্ষা করা, এবং একসাথে খেয়ে তারপর ঘুমাতে যাওয়া। এভাবেই চলছে ফাবিহার জীবন। '
পাঁচ বছর আগে যখন ফাবিহার বয়স চল্লিশ, ও কবীরের বয়স একুশঃ
ফাবিহা কিচেনে রান্না করছিলো, ঠিক এরকম সময়েই কবীর কিচেনে আসে, এবং নরমালি নিজের মা কে জড়িয়ে ধরে। কিছুক্ষণ পর বুঝতে পারে ফাবিহা, কবীর কি করছে।
- " আহহহহহহহ্। কবীর। আমি তোমার আম্মু। ছাড়ো আমায়। এ-সব ঠিক না। "
- " কেন ঠিক না আম্মু? আব্বু তোমার সঙ্গে যা করছে তা কি ঠিক? "
- " মানে? কি করলো তোমার আব্বু? "
- " তুমি কি মনে করো আমি কিছু বুঝি না? আমি জানি না আম্মু? তুমি কেমন মহিলা তা আমি বুঝি না? আব্বু কে ডাক্তার দেখানোর আগে আমি রোজ রাত্রে ঠিক করে ঘুমাতে পারতাম না তোমাদের জন্য। তোমাদের পাশের ঘরটায় তো আমার। "
- " আমি তোমার আব্বুর স্ত্রী। তোমার এটা ভুলে গেলে চলবে না কবীর। তোমার আব্বুর কথা তো আমার শুনে চলতেই হবে। ছাড়ো আমায়। আমি তোমার আব্বু কে কিছু বলবো না। "
- " রোজ রাত্রে আমি উঁকি দিতাম। দেখার চেষ্টা করতাম তোমরা কি করছো। দেখতে পেতাম আব্বু নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। আর, তুমি বিছানায় তোমার হাতে.. "
- " চুপ। থামো কবীর। আমি বলেছি না আমি তোমার আম্মু। আম্মু কে এ-সব বলতে নেই। "
- " আর এখন? আব্বু কে ডাক্তার দেখানোর পর থেকে সে এখনো নাক ডেকে ঘুমায়। কিন্তু, তোমার চোখে ঘুম থাকে না। রোজ রাত্রে তুমি পাগলের মতো চিৎ.. আমার সহ্য হয় না আম্মু। তোমার কষ্ট আমি কখনোই দেখতে পারিনি তুমি জানোই। আমি এটাও দেখতে পারবো না তুমি শারীরিক ভাবেও এত্তোটা ছটফট করো। আমি স্যরি আম্মু। "
- " কিন্তু, এটা পাপ কবীর। আহহহহহহহ্। না কবীর। এটা পাপ। তুমি আমার সন্তান। এইরকম কিছু করো না কবীর। আমার কথা শোনো। "
- " ভালোবাসো আম্মু আমায়? "
- " হ্যা। ভালোবাসি আব্বু। কিন্তু.. "
- " আমিও ভালোবাসি। আমার মায়ের কষ্ট আমি আর দেখতে পারবো না। আর বাঁধা দিও না। "
পাঁচ বছর পর ফাবিহা ও কবীরের জীবন, যখন ফাবিহার বয়স পঁয়তাল্লিশ, ও কবীরের ছাব্বিশঃ
- " বাসায় কখন আসবে? "
- " রাত বারোটা বাজবে আম্মু। তুমি খেয়ে ঘুমায় পরো। "
- " আসো। আমি অপেক্ষা করছি। "
- " তুমিও না। "
রাত্রে খাওয়া-দাওয়ার পর..
- " আব্বু, কি করছে? "
- " রাত্রে খেয়ে, ওষুধ খাইয়ে দিয়েছি ঘন্টা দুয়েক আগে। ঘুমোচ্ছে এখন শান্তিতে। "
- " কিন্তু, তোমার চোখে তো শান্তি দেখছি না। "
- " এখনই? রাত হয়েছে অনেক। "
- " আসো। এই ড্রেসটা নাও। "
- " আসছি ফ্রেশ হয়ে.. "
[ এই প্লটটা কি টাইপ হতে পারে সেটা বুঝতেই পারছেন। পাস্ট এবং বর্তমান দু'টো ই প্লে হবে। এখানে ছোট বোন ও আছে, আবার মেয়ের জামাই ও। সব কিছুই ধীরে ধীরে এগিয়ে আসবে।
ধন্যবাদ। ]
© Fardin Bayezid, Para Player.
DON'T COPY


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)