13-07-2025, 04:27 PM
পর্ব ৪
মন মেজাজ খারাপ ছিলো কিছু ভালো লাগছিলো না।এমন সময় আপু নক দিলো বুঝতে পারছিলাম কি বলবে এটাই আমাদের শেষ কথা
আপু : তোর সাথে আমার কিছু কথা আছে।
আমি: জি আপু বলেন( ভয়ে আমার আত্না কাপছে)
আপু:তুই সত্যি করে বলবি আজকে হঠাৎ কেনো আমার সাথে এগুলো করলি???যেদিন সারারাত আমাকে জড়িয়ে শুয়ে ছিলি সেদিনই চাইলে অনেক কিছু করতে পারতিস কিন্তু তুই করিস নি??তাহলে আজকে কেনো করলি??
আমি: আসলে আপু আমি বুঝতে পারিনি?
আপু : কি বুঝতে পারিসনি??ওটা আমি ছিলাম নুহার জায়গায়?
আমি: আপনি কেমনে বুঝলেন?
আপু : যেভাবেই বুঝি না কেনো?তোর সাথে নুহা কেমনে এগুলো করলো?
আমি: আপু যা হয়েছে ভুল বোঝাবোঝিতে। নুহা আপু আমাকে রায়হান ভাই ভেবে ভুল করছিলো।
আপু: আর তুই কি ভেবে ভুল করেছিস???তুই তো জানিতস তাহলে তুই কেনো করলি এগুলো? আসলে তোরা সব ছেলে এক আমি ভাবছিলাম তুই হয়তো ভালো কিন্তু তোর আর রনির মধ্যে কোনো পার্থক্যা নেই।জীবনে আর মুখ দেখাবি না আমাকে।
এটা ছিলো আপুর শেষ কথা তারপরই আমাকে ব্লক করে দিয়েছিলে নিশি আপু।
তবে এখন কিন্তু সব ঠিক। এর পেছনে লম্বা কাহিনি আছে।ওইদিন আপুর ওই কথার পর কেনো জানি আমার বাচতে ইচ্ছে করছিলো না।একসাথে ১০ টা ঘুমের ওষুধ খাই।বন্ধুরা সবাই ঠিক পেয়ে হাসপাতালে নিয়ে যায়। স্বাভাবিক ভাবে এই কথা আপুর কানে যেতেও সময় লাগেনি।জ্ঞান ফিরেছিলো ১ দিন পর তবে জ্ঞান ফেরার সাথে সাথে আপুর কাছে থেকে একটা চড় উপহার পেয়েছিলাম।আপু সবার সামনেই জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করেছিলো। নুহা আপুও এসেছিলো সে সেদিনের ভুল বোঝাবুঝির সবটা আপুকে বলেছিলো।আপুও সব শুনে আমাকে হ্মমা করে দিয়েছিল।
এখন এইভাবে আছি আমি আর নিশি আপু আগের মতই। দেখতে দেখতে আমার ক্যাম্পাসে ১ বছর হতে গেলো।সামনে আর দুইদিন পর চাঁদ রাত। আমি আপুকে বললাম ওইদিন বের হবার কথা কিন্তু আপু কিছুতেই বের হতে চাইলো না।কারণ ওই রনি ভাইয়ের ঘটনার পর থেকে আর কখনো আপু বের হয় না চাঁদরাতে। তবে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম এবার আপুকে বের করবোই।
যথারীতি চাঁদরাতের দিন আপুকে না জানিয়ে আপুর বাসায় আমি হাজির। আপুতে দেখে অবাক কিছুতেই সে বের হবে না।আমিও জেদ ধরে বসলাম বের হতেই হবে।অবশেষে আপু রাজি হলো কিন্তু বিপদ হলো আপু শাড়ি পড়তে পারে না।আমব বললাম আমি পড়িয়ে দিবো কিন্তু আপু রাজি না,,,তারপর অনেক কষ্টে রাজি করালাম।আপু বাতরুম থেকে ব্লাউজ আর পেটিকোট পরে বের হয়ে আসলো গায়ে টায়াল জড়ানো।আমি শাড়ি পড়ানো শুরু করলাম টায়ালের উপর দিয়ে পড়াতে অসুবিধা হচ্ছিলো তাও পড়ালাম কিন্তু কুচি গোজার সময় আপুর নাভির উপর থেকে অনেক জোড় করে টায়ালটা সরিয়ে দিলাম,,আপুর নাভি অনেক সুন্দর নাভির নিচে একটা তিলো ও আছে আমি সেটাতে হালকা করে চিমটি দিলাম।আপু কপট রাগ দেখিয়ে বললো অভি শয়তানি করবি না একদম।আমি ভদ্র ছেলে হয়ে আমি আর আপু বের হয়ে গেলাম ঘুরতে।
ভালোই ঘুরলাম আমরা তবে একটা সময় পড় চত্বরে দেখলাম রনি ভাই একটা মেয়েকে নিয়ে বসে আছে।ওইটা দেখে আপু আবারো কান্নায় ভেঙে পড়লো। আমি আপুকে থামানোর জন্য একটু আড়ালে নিয়ে গেলাম যেখানে তেমন লোকজন নেই,,,আমি আর আপু বসলাম।আপু কেদেই চলেছে।আমি আপুকে নানাভাবে বোঝাতে লাগলাম কিন্তু আপু কোনো কথাই শুনছে না।হঠাৎ করে আপু আমাকে জড়িয়ে ধরে আরো বেশি কান্না শুরু করে দিলো।আমিও আপুকে জড়িয়ে ধরে শান্তনা দিতে থাকলাম।আস্তে আস্তে আপু ঠান্ডা হলো।তবে আমরা কেউ কাউকে ছাড়িনি।একটু ঠান্ডা আবহাওয়া আপু আরো সরে এসে আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো,আপুর দুধ গুলো আমার বুকে পিষে যাচ্ছিলো।আমার আবার সেদিন সিনেমা হলের কথা মনে পড়ছিলো,,,আমি একটু সাহস করে আপুর ঘাড়ে একটা চুমু দিলাম,আপু কেপে উঠলো তবে আমাকে আরো জড়িয়ে ধরলো।আমার সাহস আরো বেড়ে গেলো। আমি আস্তে করে আপুর ঘাড়ে গলাই একের পর এক চুমু দিতে থাকলাম এরপর একটু আগিয়ে আপুর ঘাড় থেকে শুরু করে কানের নিচে পর্যন্ত জিহ্বা দিয়ে একটু চেটে দিলাম।আপু শিউরে উঠলো আমি আপুকে আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরে আপুর একটা কান মুখে পুড়ে নিয়ে চুষতে শুরু করলাম।ইতিমধ্যে আমার হাত আপুর পিঠে ঘোরা শুরু করে দিয়েছে।আমি বুঝলাম আপু দুর্বল হচ্ছে। আমি আপুর পিঠে হাত ঘষতে ঘষতে একটা হাত আপুর পাছায় নিয়ে একটা চাপ দিলাম।এই প্রথম আপু শ্বদ করলো উফফফফফ অভিইইইইই।আপুর পাছাটা তেমন বড় ছিলো না তবে গড়ন অনেক সুন্দর আর টাইটা ছিলো।আমি আর কয়েটা চাপ দিলাম প্রতিচাপে আপু মুখ দিয়ে নানা উত্তেজক শ্বদ বের করছে । আমি আপুকে জড়িয়ে ধরা থেকে ছাড়ালাম আপুর থুতনিটা ধরে আমার দিকে তাকাতে বললাম আপুর চোখে জল ছিলো তবে সেই সাথে ছিলো কামনার আগুন।আমার আপুর চোখের জল জীভ দিয়ে চেটে নিলাম। আপু চোখ বন্ধ করে নিলো। আমিও সময় নষ্ট না করে আপুর ঠোটের সামনে আমার ঠোট নিয়ে রাখলাম।আপুই আমার ঠোটকে জাপটে ধরলো তার ঠোটা দিয়ে এলোপাতাড়ি চুমু খেতে লাগলো আমাকে আপু,,আমি আপুর সাথে তাল মিলিয়ে চুমু খাচ্ছি আর দুই হাত আপুর পাছার দুই দাবানা টেনে ধরছি।যতবার পাছায় চাপ দিচ্ছি আপু আরো হিংস্র হয়ে আমার ঠোট চুষছে। আমি আমার একটা হাত আপুর পেটের উপর নিয়ে এসে শাড়ি টা টান দিয়ে নামালাম। আপু ঠিক পিয়ে বুক ঢাকার চেষ্টা করলাম আমি তখন ঠোটে জোরে কামড় দিলাম আপু হাত সরিয়ে নিলো।আপু দুই হাত চাপ দিয়ে ধরলাম আপুর দুই দুধ।আপু বলে উঠলে ইশশশ আস্তে অভিইইই লাগছে।আমি কানে নিলাম না চাপতে থাকলাম আপুর দুই দুধ।আপুর দুধ গুলো অনেক সুন্দর ছিলো মাঝারী সাইজের তবে টাইটা,,,আমি আপুর নিপলগুলো ধরে মোচড় দিতে লাগলাম। আপু পাগল হয়ে উঠলো।আমি এবার মুখ নামিয়ে আনলাম আপুর বুকে ব্লাউজের উপর দিয়েই কামড়িয়ে ধরলাম আপুর একটা দুধ। আপু চিৎকার করে তার হাত দিয়ে আমার মাথা চেপে ধরলো তার বুকে।আমি দাত দিয়ে আপুর নিপলে কামড় দিতে থাকলাম। একহাত দিয়ে ব্লাউজের হুকগুলো খুললাম নেমে আসলাম আপুর নাভিতে। তিলটার উপর একটা কামড় দিলাম।আপু ধর ধর বলতে বলতে নিস্তেজ হয়ে গেলো।।বুঝলাম আপুর অর্গাজম হলো।আমি আবার আপুর চুমু খাওয়া শুরু করলাম। এবার জেনো আপু বেশি উৎসাহ নিয়ে আমাকে চুমু খাচ্ছে। আমি ও চুমু খাচ্ছি সাথে আপুর দুধ টিপছি।হঠাৎ কারোর পায়ের আওয়াজ শুনতে পেয়ে আমরা দুজনই সরে গেলাম। আপু তড়িঘড়ি করে শাড়ী ঠিক করে নিয়ে বললো বাসায় যাবো। আমি ও আর কিছু বললাম না, আপু দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক লজ্জা পেয়েছে।আমি কপাল চাপড়ালাম এতো কিছুর পরো আপুর সুন্দর দুধগুলো দেখা হলো না
মন মেজাজ খারাপ ছিলো কিছু ভালো লাগছিলো না।এমন সময় আপু নক দিলো বুঝতে পারছিলাম কি বলবে এটাই আমাদের শেষ কথা
আপু : তোর সাথে আমার কিছু কথা আছে।
আমি: জি আপু বলেন( ভয়ে আমার আত্না কাপছে)
আপু:তুই সত্যি করে বলবি আজকে হঠাৎ কেনো আমার সাথে এগুলো করলি???যেদিন সারারাত আমাকে জড়িয়ে শুয়ে ছিলি সেদিনই চাইলে অনেক কিছু করতে পারতিস কিন্তু তুই করিস নি??তাহলে আজকে কেনো করলি??
আমি: আসলে আপু আমি বুঝতে পারিনি?
আপু : কি বুঝতে পারিসনি??ওটা আমি ছিলাম নুহার জায়গায়?
আমি: আপনি কেমনে বুঝলেন?
আপু : যেভাবেই বুঝি না কেনো?তোর সাথে নুহা কেমনে এগুলো করলো?
আমি: আপু যা হয়েছে ভুল বোঝাবোঝিতে। নুহা আপু আমাকে রায়হান ভাই ভেবে ভুল করছিলো।
আপু: আর তুই কি ভেবে ভুল করেছিস???তুই তো জানিতস তাহলে তুই কেনো করলি এগুলো? আসলে তোরা সব ছেলে এক আমি ভাবছিলাম তুই হয়তো ভালো কিন্তু তোর আর রনির মধ্যে কোনো পার্থক্যা নেই।জীবনে আর মুখ দেখাবি না আমাকে।
এটা ছিলো আপুর শেষ কথা তারপরই আমাকে ব্লক করে দিয়েছিলে নিশি আপু।
তবে এখন কিন্তু সব ঠিক। এর পেছনে লম্বা কাহিনি আছে।ওইদিন আপুর ওই কথার পর কেনো জানি আমার বাচতে ইচ্ছে করছিলো না।একসাথে ১০ টা ঘুমের ওষুধ খাই।বন্ধুরা সবাই ঠিক পেয়ে হাসপাতালে নিয়ে যায়। স্বাভাবিক ভাবে এই কথা আপুর কানে যেতেও সময় লাগেনি।জ্ঞান ফিরেছিলো ১ দিন পর তবে জ্ঞান ফেরার সাথে সাথে আপুর কাছে থেকে একটা চড় উপহার পেয়েছিলাম।আপু সবার সামনেই জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করেছিলো। নুহা আপুও এসেছিলো সে সেদিনের ভুল বোঝাবুঝির সবটা আপুকে বলেছিলো।আপুও সব শুনে আমাকে হ্মমা করে দিয়েছিল।
এখন এইভাবে আছি আমি আর নিশি আপু আগের মতই। দেখতে দেখতে আমার ক্যাম্পাসে ১ বছর হতে গেলো।সামনে আর দুইদিন পর চাঁদ রাত। আমি আপুকে বললাম ওইদিন বের হবার কথা কিন্তু আপু কিছুতেই বের হতে চাইলো না।কারণ ওই রনি ভাইয়ের ঘটনার পর থেকে আর কখনো আপু বের হয় না চাঁদরাতে। তবে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম এবার আপুকে বের করবোই।
যথারীতি চাঁদরাতের দিন আপুকে না জানিয়ে আপুর বাসায় আমি হাজির। আপুতে দেখে অবাক কিছুতেই সে বের হবে না।আমিও জেদ ধরে বসলাম বের হতেই হবে।অবশেষে আপু রাজি হলো কিন্তু বিপদ হলো আপু শাড়ি পড়তে পারে না।আমব বললাম আমি পড়িয়ে দিবো কিন্তু আপু রাজি না,,,তারপর অনেক কষ্টে রাজি করালাম।আপু বাতরুম থেকে ব্লাউজ আর পেটিকোট পরে বের হয়ে আসলো গায়ে টায়াল জড়ানো।আমি শাড়ি পড়ানো শুরু করলাম টায়ালের উপর দিয়ে পড়াতে অসুবিধা হচ্ছিলো তাও পড়ালাম কিন্তু কুচি গোজার সময় আপুর নাভির উপর থেকে অনেক জোড় করে টায়ালটা সরিয়ে দিলাম,,আপুর নাভি অনেক সুন্দর নাভির নিচে একটা তিলো ও আছে আমি সেটাতে হালকা করে চিমটি দিলাম।আপু কপট রাগ দেখিয়ে বললো অভি শয়তানি করবি না একদম।আমি ভদ্র ছেলে হয়ে আমি আর আপু বের হয়ে গেলাম ঘুরতে।
ভালোই ঘুরলাম আমরা তবে একটা সময় পড় চত্বরে দেখলাম রনি ভাই একটা মেয়েকে নিয়ে বসে আছে।ওইটা দেখে আপু আবারো কান্নায় ভেঙে পড়লো। আমি আপুকে থামানোর জন্য একটু আড়ালে নিয়ে গেলাম যেখানে তেমন লোকজন নেই,,,আমি আর আপু বসলাম।আপু কেদেই চলেছে।আমি আপুকে নানাভাবে বোঝাতে লাগলাম কিন্তু আপু কোনো কথাই শুনছে না।হঠাৎ করে আপু আমাকে জড়িয়ে ধরে আরো বেশি কান্না শুরু করে দিলো।আমিও আপুকে জড়িয়ে ধরে শান্তনা দিতে থাকলাম।আস্তে আস্তে আপু ঠান্ডা হলো।তবে আমরা কেউ কাউকে ছাড়িনি।একটু ঠান্ডা আবহাওয়া আপু আরো সরে এসে আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো,আপুর দুধ গুলো আমার বুকে পিষে যাচ্ছিলো।আমার আবার সেদিন সিনেমা হলের কথা মনে পড়ছিলো,,,আমি একটু সাহস করে আপুর ঘাড়ে একটা চুমু দিলাম,আপু কেপে উঠলো তবে আমাকে আরো জড়িয়ে ধরলো।আমার সাহস আরো বেড়ে গেলো। আমি আস্তে করে আপুর ঘাড়ে গলাই একের পর এক চুমু দিতে থাকলাম এরপর একটু আগিয়ে আপুর ঘাড় থেকে শুরু করে কানের নিচে পর্যন্ত জিহ্বা দিয়ে একটু চেটে দিলাম।আপু শিউরে উঠলো আমি আপুকে আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরে আপুর একটা কান মুখে পুড়ে নিয়ে চুষতে শুরু করলাম।ইতিমধ্যে আমার হাত আপুর পিঠে ঘোরা শুরু করে দিয়েছে।আমি বুঝলাম আপু দুর্বল হচ্ছে। আমি আপুর পিঠে হাত ঘষতে ঘষতে একটা হাত আপুর পাছায় নিয়ে একটা চাপ দিলাম।এই প্রথম আপু শ্বদ করলো উফফফফফ অভিইইইইই।আপুর পাছাটা তেমন বড় ছিলো না তবে গড়ন অনেক সুন্দর আর টাইটা ছিলো।আমি আর কয়েটা চাপ দিলাম প্রতিচাপে আপু মুখ দিয়ে নানা উত্তেজক শ্বদ বের করছে । আমি আপুকে জড়িয়ে ধরা থেকে ছাড়ালাম আপুর থুতনিটা ধরে আমার দিকে তাকাতে বললাম আপুর চোখে জল ছিলো তবে সেই সাথে ছিলো কামনার আগুন।আমার আপুর চোখের জল জীভ দিয়ে চেটে নিলাম। আপু চোখ বন্ধ করে নিলো। আমিও সময় নষ্ট না করে আপুর ঠোটের সামনে আমার ঠোট নিয়ে রাখলাম।আপুই আমার ঠোটকে জাপটে ধরলো তার ঠোটা দিয়ে এলোপাতাড়ি চুমু খেতে লাগলো আমাকে আপু,,আমি আপুর সাথে তাল মিলিয়ে চুমু খাচ্ছি আর দুই হাত আপুর পাছার দুই দাবানা টেনে ধরছি।যতবার পাছায় চাপ দিচ্ছি আপু আরো হিংস্র হয়ে আমার ঠোট চুষছে। আমি আমার একটা হাত আপুর পেটের উপর নিয়ে এসে শাড়ি টা টান দিয়ে নামালাম। আপু ঠিক পিয়ে বুক ঢাকার চেষ্টা করলাম আমি তখন ঠোটে জোরে কামড় দিলাম আপু হাত সরিয়ে নিলো।আপু দুই হাত চাপ দিয়ে ধরলাম আপুর দুই দুধ।আপু বলে উঠলে ইশশশ আস্তে অভিইইই লাগছে।আমি কানে নিলাম না চাপতে থাকলাম আপুর দুই দুধ।আপুর দুধ গুলো অনেক সুন্দর ছিলো মাঝারী সাইজের তবে টাইটা,,,আমি আপুর নিপলগুলো ধরে মোচড় দিতে লাগলাম। আপু পাগল হয়ে উঠলো।আমি এবার মুখ নামিয়ে আনলাম আপুর বুকে ব্লাউজের উপর দিয়েই কামড়িয়ে ধরলাম আপুর একটা দুধ। আপু চিৎকার করে তার হাত দিয়ে আমার মাথা চেপে ধরলো তার বুকে।আমি দাত দিয়ে আপুর নিপলে কামড় দিতে থাকলাম। একহাত দিয়ে ব্লাউজের হুকগুলো খুললাম নেমে আসলাম আপুর নাভিতে। তিলটার উপর একটা কামড় দিলাম।আপু ধর ধর বলতে বলতে নিস্তেজ হয়ে গেলো।।বুঝলাম আপুর অর্গাজম হলো।আমি আবার আপুর চুমু খাওয়া শুরু করলাম। এবার জেনো আপু বেশি উৎসাহ নিয়ে আমাকে চুমু খাচ্ছে। আমি ও চুমু খাচ্ছি সাথে আপুর দুধ টিপছি।হঠাৎ কারোর পায়ের আওয়াজ শুনতে পেয়ে আমরা দুজনই সরে গেলাম। আপু তড়িঘড়ি করে শাড়ী ঠিক করে নিয়ে বললো বাসায় যাবো। আমি ও আর কিছু বললাম না, আপু দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক লজ্জা পেয়েছে।আমি কপাল চাপড়ালাম এতো কিছুর পরো আপুর সুন্দর দুধগুলো দেখা হলো না


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)