13-06-2025, 12:40 PM
সাথে পেলাম ছোট একটা কাগজ, সেটায় লেখা একটা ফোন নম্বর। পাশে লেখা এটায় ফোন করে কথা বলে নেবে। সাথে সাথে আমি মোবাইল বের করে সোজা ফোন করলাম, টুরু কলারে নাম এল পুজা রয়। রিং হতেই ধরল আর বলল হ্যা বলুন আমি সুমির বন্ধু।
আমি তোমার নাম্বার আমাকে লিখে পাঠিয়েছে সুমি কি খবর।
পুজা দাদা কি বলব মেয়েটা কেঁদে কেঁদে পাগল হয়ে গেল আপনি কিছু একটা করেন না হলে আমার বান্ধবী মরে যাবে, বাড়িতে ওর মা সব সময় পাশে থাকে আপনাকে একটা চিঠি লিখবে সে সুযোগ পর্যন্ত দেয়না। কলেযে দিয়ে যায় নিয়ে যায় একা একদম ছারেনা। ও কিন্তু পাশ করতে পারবেনা বলে দিলাম। শুধু কাঁদে আর কাঁদে ক্লাসে স্যারেদের বকা খায়। সব কিছু ভুলে যায়। সব সময় শুধু আপনার আর আপনার মায়ের কথা বলে। ওর বাবা কিন্তু চায় পাওনার সাথে ওর বিয়ে হোক কিন্তু ওর মা একদম চায়না। দাদা কিছু একটা করেন আপনি না হলে ওকে পালিয়ে নিয়ে গিয়ে বিয়ে করেন না হলে মরে যাবে আমার বান্ধবী, আপনাকে প্রানের চেয়ে বেশী ভালোবাসে, কেন যে ওর মা চায়না সেটা কিন্তু বলেনি জানেন তো।
আমি হুম কিন্তু কি করব আমি মায়ের খুব ইচ্ছেছিল ওকে বউ করার এখন তো মা খুব রেগে আছে ওদের উপরে। কি করি বলতো।
পুজা দাদা কালেক আপনি অফিস ছুটি নিয়ে আমাদের কলেজে আসেন সারে ১১ টায় ও বেড়িয়ে যাবে আপনার সাথে একদন আপনার ভালবাসার জন্য ছুটি নিন না যদি আপনাদের দুজনকে মেলাতে পারি আমার খুব ভালো লাগবে ওকে এখন দেখা যায়না আপনি দেখলেই বুঝতে পারবেন কি চেহারা হয়ে গেছে সুমির। কালকে সুমি আসলে আমি ফোন করব আপনাকে।
আমি হ্যা হ্যা ফোন কর দেখি ছুটি নিয়ে নেব তুমি অবশ্যই ফোন করবে।
পুজা আচ্ছা দাদা তবে রাখি কালকে মিস করবেন না। আমার নম্বর কি সুমি আপনাকে পাঠিয়েছে। আমি হ্যা একটা বাচ্চা মেয়ে এসেছিল আমাদের বাড়ি অর জিনিস পত্র নিতে তার হাতে দিয়েছিল আগের একটা চিঠি আর ফোন নম্বর। আমি বললাম কি বলব সেদিন আমি ফোন দিতে চেয়েছিলাম নিল না তবে এত কষ্ট হত তুমি বল ওর কষ্ট হচ্ছে আমার কি হচ্ছেনা। পুজা আমাকে সব বলেছে আপনি ওকে কত ভালোবাসেন, আসলে দাদা ভালবাসা এত কষ্টের কেন হয়। ভালো থাকবেন দাদা রাখি এখন আমার পড়া আছে পড়তে যাবো।
আমি আচ্ছা তুমিও ভালো থেকো রাখি আমি বলে লাইন কেটে দিলাম। এরপর ভাবলাম মাকে বলব কিনা। ঘুমালাম কই বের হলাম ঘর থেকে।
মা কিরে কি হল ঘুমালি না।
আমি মাকে সব খুলে বললাম আর বললাম এবার তুমি বল আমি কি করব। মা এক কথায় যা তুই ওর সাথে দেখা কর যা হয় দেখা যাবে, অর মায়ের জন্য মেয়েটা কষ্ট পাবে সে হতে পারেনা। পারবি তো ছুটি নিতে। আমি হ্যা না পেলেও অসবিধা নেই একদিনের মাইনে কাঁটা যাবে যাক। মা তবে কালকে যা তুই ভাবতে হবেনা মা তোর সাথে আছে। আমি তবে আমি একটু বের হই বলে বের হলাম বেলা থাকতেই। মায়ের কথা শুনে আসস্ত হলাম মনে অনেক বল পেলাম। ঘুরে ফিরে এসে মনটা ভালো লাগল কালকে সুমির সাথে তো দেখা হবে। আজকের রাতটা কষ্টের মধ্যেও ভালই কাটলো। সক্লে সময় মোটে যাচ্ছেনা। আমি আগেই বের হয়ে গেলাম। কারন আমি বাইক স্টার করলে ওদের বাড়ি থেকে শোনা যায়। আমি বেড়িয়ে গেলাম সোজা ষ্টেশনে গিয়ে বসলাম। ১০ টা ১০ বাজতে সুমির বান্ধবীর ফোন। ধরলাম আমি ওদিক থেকে সুমির গলা কোথায় তুমি বলেই কাদা শুরু করল।
আমি এইত ষ্টেশনে আছি। এই একদম কাদবেনা তুমি।
সুমি আমি মরে যাবো বলে দিলাম আমাকে আর দেখতে পাবেনা।
আমি তোমার নাম্বার আমাকে লিখে পাঠিয়েছে সুমি কি খবর।
পুজা দাদা কি বলব মেয়েটা কেঁদে কেঁদে পাগল হয়ে গেল আপনি কিছু একটা করেন না হলে আমার বান্ধবী মরে যাবে, বাড়িতে ওর মা সব সময় পাশে থাকে আপনাকে একটা চিঠি লিখবে সে সুযোগ পর্যন্ত দেয়না। কলেযে দিয়ে যায় নিয়ে যায় একা একদম ছারেনা। ও কিন্তু পাশ করতে পারবেনা বলে দিলাম। শুধু কাঁদে আর কাঁদে ক্লাসে স্যারেদের বকা খায়। সব কিছু ভুলে যায়। সব সময় শুধু আপনার আর আপনার মায়ের কথা বলে। ওর বাবা কিন্তু চায় পাওনার সাথে ওর বিয়ে হোক কিন্তু ওর মা একদম চায়না। দাদা কিছু একটা করেন আপনি না হলে ওকে পালিয়ে নিয়ে গিয়ে বিয়ে করেন না হলে মরে যাবে আমার বান্ধবী, আপনাকে প্রানের চেয়ে বেশী ভালোবাসে, কেন যে ওর মা চায়না সেটা কিন্তু বলেনি জানেন তো।
আমি হুম কিন্তু কি করব আমি মায়ের খুব ইচ্ছেছিল ওকে বউ করার এখন তো মা খুব রেগে আছে ওদের উপরে। কি করি বলতো।
পুজা দাদা কালেক আপনি অফিস ছুটি নিয়ে আমাদের কলেজে আসেন সারে ১১ টায় ও বেড়িয়ে যাবে আপনার সাথে একদন আপনার ভালবাসার জন্য ছুটি নিন না যদি আপনাদের দুজনকে মেলাতে পারি আমার খুব ভালো লাগবে ওকে এখন দেখা যায়না আপনি দেখলেই বুঝতে পারবেন কি চেহারা হয়ে গেছে সুমির। কালকে সুমি আসলে আমি ফোন করব আপনাকে।
আমি হ্যা হ্যা ফোন কর দেখি ছুটি নিয়ে নেব তুমি অবশ্যই ফোন করবে।
পুজা আচ্ছা দাদা তবে রাখি কালকে মিস করবেন না। আমার নম্বর কি সুমি আপনাকে পাঠিয়েছে। আমি হ্যা একটা বাচ্চা মেয়ে এসেছিল আমাদের বাড়ি অর জিনিস পত্র নিতে তার হাতে দিয়েছিল আগের একটা চিঠি আর ফোন নম্বর। আমি বললাম কি বলব সেদিন আমি ফোন দিতে চেয়েছিলাম নিল না তবে এত কষ্ট হত তুমি বল ওর কষ্ট হচ্ছে আমার কি হচ্ছেনা। পুজা আমাকে সব বলেছে আপনি ওকে কত ভালোবাসেন, আসলে দাদা ভালবাসা এত কষ্টের কেন হয়। ভালো থাকবেন দাদা রাখি এখন আমার পড়া আছে পড়তে যাবো।
আমি আচ্ছা তুমিও ভালো থেকো রাখি আমি বলে লাইন কেটে দিলাম। এরপর ভাবলাম মাকে বলব কিনা। ঘুমালাম কই বের হলাম ঘর থেকে।
মা কিরে কি হল ঘুমালি না।
আমি মাকে সব খুলে বললাম আর বললাম এবার তুমি বল আমি কি করব। মা এক কথায় যা তুই ওর সাথে দেখা কর যা হয় দেখা যাবে, অর মায়ের জন্য মেয়েটা কষ্ট পাবে সে হতে পারেনা। পারবি তো ছুটি নিতে। আমি হ্যা না পেলেও অসবিধা নেই একদিনের মাইনে কাঁটা যাবে যাক। মা তবে কালকে যা তুই ভাবতে হবেনা মা তোর সাথে আছে। আমি তবে আমি একটু বের হই বলে বের হলাম বেলা থাকতেই। মায়ের কথা শুনে আসস্ত হলাম মনে অনেক বল পেলাম। ঘুরে ফিরে এসে মনটা ভালো লাগল কালকে সুমির সাথে তো দেখা হবে। আজকের রাতটা কষ্টের মধ্যেও ভালই কাটলো। সক্লে সময় মোটে যাচ্ছেনা। আমি আগেই বের হয়ে গেলাম। কারন আমি বাইক স্টার করলে ওদের বাড়ি থেকে শোনা যায়। আমি বেড়িয়ে গেলাম সোজা ষ্টেশনে গিয়ে বসলাম। ১০ টা ১০ বাজতে সুমির বান্ধবীর ফোন। ধরলাম আমি ওদিক থেকে সুমির গলা কোথায় তুমি বলেই কাদা শুরু করল।
আমি এইত ষ্টেশনে আছি। এই একদম কাদবেনা তুমি।
সুমি আমি মরে যাবো বলে দিলাম আমাকে আর দেখতে পাবেনা।
মা যে আমার অন্তরাত্মা
