11-06-2025, 01:27 PM
আমি ঠিক আছে যাও তুমি। মা চলে গেল ওঘরে মনে মনে ভগবানকে ডাকলাম সব যেন ঠিক মতন হয় আমি যে সুমিকে ছাড়া বাচতে পারবোনা। বসে আছি ঘরের ভেতরে আর ভাবলাম মা যে এত তাড়াতাড়ি এমন করবে ভাবি নাই সবে তো আমাদের প্রেম শুরু হয়েছে।
আমি বসেই আছি কি কথা হচ্ছে শুনতে পাচ্ছিনা কিছুখন পড়ে দেখি সুমি অর মা বাবা সব একসাথে বেড়িয়ে গেল। আমাকে কেউ কিছু বলল না। মা বাইরে গেল ওদের সাথে তার কিছুখন পড়ে মা আমার কাছে এল আর বলল নারে বাবা ওদের মত তেমন ভালো ঠেকছিনা রে। সুমির মায়ের এইঘরে কি বলে গেল আর ওই ঘরে গিয়ে বলল আমরা পড়ে জানাবো এই সুমি চল বাড়ি চল, মেয়েটার মুখের দিকে তাকানো গেলনা রে।
আমি ঠিক আছে অই নিয়ে অত ভাবতে হবেনা বেশী পাত্তা দিয়ে ফেলেছ বলেই তোমার সাথে এমন ব্যবহার করল। মা সত্যি বলছি বাবা অদের মন এরকম তুই ভাবিস না বাবা আমি ভালো মেয়ে দেখে তোকে বিয়ে দেবো। আমি মাকে হেঁসে বললাম ধুর বাদ দাও তো এই নিয়ে আমি ভাবি নাকি আমার তো বিয়ে করার ইচ্ছেই ছিল না। তোমার কথায় রাজি হলাম যাক আগেই ভেঙ্গে গেছে ভালো হয়েছে। আমি একটু ঘুরে আসি মা।
মা কোথায় যাবি বাবা। আমি এইত একটু বাইরে দিয়ে ঘুরে আসি তুমি কিন্তু ও বাড়ি আর যাবেনা। মা না না আমার মান সম্মান আছে যেতে হবেনা বাইরে তুই থাকনা আমার কাছে। আমি না একটু ঘুরে আসি তুমি বসে টীভি দেখ আমি ওই এক ঘণ্টার মধ্যে চলে আসবো। এই বলে বাইক নিয়ে বেড়িয়ে পড়লাম রাস্তায় এসে সত্যি কেঁদে দিলাম এমন হল কেন আমরা কি খারাপ নাকি কি না করল মা ওদের জন্য আর ওরা কিনা মাকেই অপমান করল, না যত কষ্ট হোক আর ওদের সাথে যোগাযোগ করা যাবেনা। বাজারে গেলাম গিয়ে চা খেলাম কোনদিন সিগারেট খাইনি। কি মনে হল একটা সিগারেট নিলাম, কিন্তু খেতে পারলাম না কাশি পেল। কিছুইতে কিছু ভালো লাগছিল না। ফাকা মাঠে গিয়ে বসলাম কিন্তু আমার যে আর চিন্তা করার ক্ষমতা নেই, সুমি রত মত ছিল তবে কেন ওর মা এমন করল। না কিছুই ভাবতে পারছিনা কোন কিছুই মিলছেনা। না আর ভালো লাগছেনা আবার বারিরি দিকে ফিরে এলাম রাত আটটার মধ্যে, মা টিভি দেখছিল। কন্মতে মায়ের সাথে কথা বলে রাতের খাবার খেয়ে ঘুমাতে গেলাম।
বিছান্য বসে বার বার সুমির কথা মনে পড়তে লাগল কি করছে ও ওর মনের মধ্যে কি হচ্ছে সেদিন যদি ওকে একটা মোবাইল দিতাম তো একটু কথা বলা যেত। এটা গ্যারান্টি ও এখন খুব কাঁদছে অর মা যা বলুক ও তো আমাকে ভালবাসে আর আমিও ওকে ভালোবাসি ওর উপর আমি রাগ করি কি করে। সব তো অর মা করল তাইনা। দেখি ওর সাথে কালকে কলেজে দেখা করতে পারি নাকি। ওর সাথে যে আমাকে একবার দেখা করতে হবে। কোন কিছুই ভাবতে পারছিনা বার বার কান্না পাচ্ছে। ওর জরিয়ে ধরা আমাকে শাসন করা একটা চুমু এ তো ভোলার নয়, কি করে ভুল্বো আমি। আজকের রাত যেন একটা বিষাক্ত রাত, আশে পাশের সব কিছুই যেন আমার অসহ্য লাগছে কিছুতেই ঘুমাতে পারছিনা আমি। আলো নিভিয়ে দিয়ে রুমে একা একা অনেক্ষন কাঁদলাম। মা মাজখানে ডাক দিল কিন্তু জেগে থাকা অবস্থায় সারা দিলাম না, তবে মায়ের মনে সন্দেহ হবে আমি অর প্রেমে পড়ে গেছি না মাকে বুঝতে দেওয়া যাবেনা। শেষ রাতে ক্লান্ত হয়ে একটু ঘুমালাম। সকালে উঠে মাকে হেল্প করলাম রান্নার কাজে। দুজনে মা ছেলে মিলে রান্না করে আমি স্নান করে আমার সময় মতন বের হলাম মনে মনে ভেবে রেখেছি গিয়ে ওর কলেজের সামনে দাঁড়াবো। যদি দেখা পাই। আস্তে আস্তে বাইক নিয়ে যাচ্ছি যদি দেখতে পাই।
দূর থেকে দেখতে পেলাম সুমি এবং ওর মা দুজনে যাচ্ছে। আজ যে সুমি একা নেই। তারমানে ওর মা জানে আমি আসতে পারি তাই মেয়েকে নিজেই নিয়ে এসেছে। দেখে আরো কষ্ট হল। কি করব ওদের পাশ কাটিয়ে চলে যাবো নাকি অন্য রাস্তা ধরব। আমাকে ট্রেন ধরতে হবে আজকে দেরী করলে হবেনা। না আজকে এদিকের রাস্তা দিয়ে ঘুরে যেতে হবে সামনে যাওয়া যাবেনা। তি বাইক নিয়ে পারার ভেতরের রাস্তা দিয়ে চলে গেলাম ওদের সামনে আর গেলাম না। সোজা বাইক রেখে ট্রেন ধরলাম। অফিসে গেলাম কাজে মন বসছেনা কিন্তু সরকারী চাকরি তো করতেই হবে। না আজকে দেরী করে বের হব। পাঁচটার পড়ে বের হলাম অফিস থেকে। বাড়ি ফিরতে রাত ৮ তা হয়ে গেল কারন ষ্টেশনে নেমেও সময় নষ্ট করে অন্য এক ক্লাস মেটের সাথে দেখা হল তারসাথে কথা বলে বের হলাম। বাড়ি ফিরতেই মা বলল এত দেরী হল। আমি মাকে মিথ্যে বলিনা আজকে বললাম না কালকে আগে এসেছিলাম না আজকে সব কাজ শেষ করে বেড়িয়েছি।
আমি বসেই আছি কি কথা হচ্ছে শুনতে পাচ্ছিনা কিছুখন পড়ে দেখি সুমি অর মা বাবা সব একসাথে বেড়িয়ে গেল। আমাকে কেউ কিছু বলল না। মা বাইরে গেল ওদের সাথে তার কিছুখন পড়ে মা আমার কাছে এল আর বলল নারে বাবা ওদের মত তেমন ভালো ঠেকছিনা রে। সুমির মায়ের এইঘরে কি বলে গেল আর ওই ঘরে গিয়ে বলল আমরা পড়ে জানাবো এই সুমি চল বাড়ি চল, মেয়েটার মুখের দিকে তাকানো গেলনা রে।
আমি ঠিক আছে অই নিয়ে অত ভাবতে হবেনা বেশী পাত্তা দিয়ে ফেলেছ বলেই তোমার সাথে এমন ব্যবহার করল। মা সত্যি বলছি বাবা অদের মন এরকম তুই ভাবিস না বাবা আমি ভালো মেয়ে দেখে তোকে বিয়ে দেবো। আমি মাকে হেঁসে বললাম ধুর বাদ দাও তো এই নিয়ে আমি ভাবি নাকি আমার তো বিয়ে করার ইচ্ছেই ছিল না। তোমার কথায় রাজি হলাম যাক আগেই ভেঙ্গে গেছে ভালো হয়েছে। আমি একটু ঘুরে আসি মা।
মা কোথায় যাবি বাবা। আমি এইত একটু বাইরে দিয়ে ঘুরে আসি তুমি কিন্তু ও বাড়ি আর যাবেনা। মা না না আমার মান সম্মান আছে যেতে হবেনা বাইরে তুই থাকনা আমার কাছে। আমি না একটু ঘুরে আসি তুমি বসে টীভি দেখ আমি ওই এক ঘণ্টার মধ্যে চলে আসবো। এই বলে বাইক নিয়ে বেড়িয়ে পড়লাম রাস্তায় এসে সত্যি কেঁদে দিলাম এমন হল কেন আমরা কি খারাপ নাকি কি না করল মা ওদের জন্য আর ওরা কিনা মাকেই অপমান করল, না যত কষ্ট হোক আর ওদের সাথে যোগাযোগ করা যাবেনা। বাজারে গেলাম গিয়ে চা খেলাম কোনদিন সিগারেট খাইনি। কি মনে হল একটা সিগারেট নিলাম, কিন্তু খেতে পারলাম না কাশি পেল। কিছুইতে কিছু ভালো লাগছিল না। ফাকা মাঠে গিয়ে বসলাম কিন্তু আমার যে আর চিন্তা করার ক্ষমতা নেই, সুমি রত মত ছিল তবে কেন ওর মা এমন করল। না কিছুই ভাবতে পারছিনা কোন কিছুই মিলছেনা। না আর ভালো লাগছেনা আবার বারিরি দিকে ফিরে এলাম রাত আটটার মধ্যে, মা টিভি দেখছিল। কন্মতে মায়ের সাথে কথা বলে রাতের খাবার খেয়ে ঘুমাতে গেলাম।
বিছান্য বসে বার বার সুমির কথা মনে পড়তে লাগল কি করছে ও ওর মনের মধ্যে কি হচ্ছে সেদিন যদি ওকে একটা মোবাইল দিতাম তো একটু কথা বলা যেত। এটা গ্যারান্টি ও এখন খুব কাঁদছে অর মা যা বলুক ও তো আমাকে ভালবাসে আর আমিও ওকে ভালোবাসি ওর উপর আমি রাগ করি কি করে। সব তো অর মা করল তাইনা। দেখি ওর সাথে কালকে কলেজে দেখা করতে পারি নাকি। ওর সাথে যে আমাকে একবার দেখা করতে হবে। কোন কিছুই ভাবতে পারছিনা বার বার কান্না পাচ্ছে। ওর জরিয়ে ধরা আমাকে শাসন করা একটা চুমু এ তো ভোলার নয়, কি করে ভুল্বো আমি। আজকের রাত যেন একটা বিষাক্ত রাত, আশে পাশের সব কিছুই যেন আমার অসহ্য লাগছে কিছুতেই ঘুমাতে পারছিনা আমি। আলো নিভিয়ে দিয়ে রুমে একা একা অনেক্ষন কাঁদলাম। মা মাজখানে ডাক দিল কিন্তু জেগে থাকা অবস্থায় সারা দিলাম না, তবে মায়ের মনে সন্দেহ হবে আমি অর প্রেমে পড়ে গেছি না মাকে বুঝতে দেওয়া যাবেনা। শেষ রাতে ক্লান্ত হয়ে একটু ঘুমালাম। সকালে উঠে মাকে হেল্প করলাম রান্নার কাজে। দুজনে মা ছেলে মিলে রান্না করে আমি স্নান করে আমার সময় মতন বের হলাম মনে মনে ভেবে রেখেছি গিয়ে ওর কলেজের সামনে দাঁড়াবো। যদি দেখা পাই। আস্তে আস্তে বাইক নিয়ে যাচ্ছি যদি দেখতে পাই।
দূর থেকে দেখতে পেলাম সুমি এবং ওর মা দুজনে যাচ্ছে। আজ যে সুমি একা নেই। তারমানে ওর মা জানে আমি আসতে পারি তাই মেয়েকে নিজেই নিয়ে এসেছে। দেখে আরো কষ্ট হল। কি করব ওদের পাশ কাটিয়ে চলে যাবো নাকি অন্য রাস্তা ধরব। আমাকে ট্রেন ধরতে হবে আজকে দেরী করলে হবেনা। না আজকে এদিকের রাস্তা দিয়ে ঘুরে যেতে হবে সামনে যাওয়া যাবেনা। তি বাইক নিয়ে পারার ভেতরের রাস্তা দিয়ে চলে গেলাম ওদের সামনে আর গেলাম না। সোজা বাইক রেখে ট্রেন ধরলাম। অফিসে গেলাম কাজে মন বসছেনা কিন্তু সরকারী চাকরি তো করতেই হবে। না আজকে দেরী করে বের হব। পাঁচটার পড়ে বের হলাম অফিস থেকে। বাড়ি ফিরতে রাত ৮ তা হয়ে গেল কারন ষ্টেশনে নেমেও সময় নষ্ট করে অন্য এক ক্লাস মেটের সাথে দেখা হল তারসাথে কথা বলে বের হলাম। বাড়ি ফিরতেই মা বলল এত দেরী হল। আমি মাকে মিথ্যে বলিনা আজকে বললাম না কালকে আগে এসেছিলাম না আজকে সব কাজ শেষ করে বেড়িয়েছি।
মা যে আমার অন্তরাত্মা
