11-06-2025, 01:26 AM
ছেলেরা চলে যাওয়ার পর রিতা আর মিলি ম্যাট্রেসে চিত হয়ে শুয়ে থাকে, তাদের শরীর ঘামে ভিজে চকচকে, পাছা বীর্যে পিচ্ছিল, ধোন নরম হয়ে ঝুলছে, তবু প্রিকামের ফোঁটা গড়িয়ে পড়ছে। তাদের দুধ কাঁপছে, বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে। শিউলি আর মিতু ধীরে উঠে, তাদের শ্যামলা ও ফর্সা শরীর ঘাম আর রসে ঝকঝকে। তারা রিতা আর মিলির দিকে এগিয়ে যায়, তাদের চোখে কামনার দ্যুতি।
শিউলি রিতার ধোনের কাছে হাঁটু গেড়ে বসে। রিতার ধোন, নরম হলেও প্রিকামে পিচ্ছিল, তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। শিউলি তার জিভ ধোনের লালচে মাথায় ছোঁয়ায়, প্রিকাম আর বীর্যের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে। “রিতা, তোর ধোনের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার জিভ ধোনের গোড়া থেকে মাথা পর্যন্ত ঘুরছে, শিরার উপর ঘষছে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার মুখে ঢুকছে, রিতার ধোন হালকা শক্ত হয়ে ফুলে উঠছে। রিতার শরীর কাঁপছে, তার পাছা থেকে বীর্য গড়িয়ে ম্যাট্রেসে পড়ছে। “শিউলি, তোর জিভে আমার ধোন ফাটছে, চোষ, নোংরা!” রিতা শীৎকার করে, তার হাত শিউলির চুলে।
মিতু মিলির ধোনের কাছে বসে, তার ফর্সা ঠোঁট মিলির ধোনের মাথায় ছোঁয়ায়। মিলির ধোন, নরম হলেও শিরা ফুলে, প্রিকামে পিচ্ছিল। মিতু জিভ ঘুরিয়ে ধোন চাটতে শুরু করে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। “মিলি, তোর ধোনের নোংরা গন্ধে আমার গুদ টনটন করছে!” মিতু গোঙায়, তার জিভ ধোনের শিরায় ঘষছে, প্রিকামের পিচ্ছিল স্বাদ তার মুখে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার গলায়, মিলির ধোন হালকা শক্ত হয়ে লাফাচ্ছে। “মিতু, তোর মুখে আমার ধোন গলছে!” মিলি শীৎকার করে, তার জেলির মতো পাছা কাঁপছে।
শিউলি এবার রিতার বগলের দিকে মুখ নিয়ে যায়। রিতার বগল ঘামে ভিজে, তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। শিউলি জিভ ঢুকিয়ে বগল চাটতে শুরু করে, ঘামের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে। “রিতা, তোর বগলের গন্ধে আমি পাগল!” শিউলি গোঙায়, তার জিভ রিতার পেটে নেমে আসে, নাভিতে ঘুরছে, ঘাম আর বীর্যের মিশ্রণ চুষছে। সে রিতার পাছার ফাঁকে মুখ নিয়ে যায়, জিভ পুটকির টাইট, বীর্যে পিচ্ছিল দেয়ালে ঘুরছে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ। শিউলি রিতার ভারী বিচি মুখে নিয়ে চুষছে, গৎ গৎ শব্দে বিচি তার মুখে, ঘাম আর বীর্যের স্বাদ তার জিভে।
মিতু মিলির বগল চাটছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ তার নাকে। “মিলি, তোর বগলের গন্ধে আমার গুদ ফাটছে!” মিতু শীৎকার করে, তার জিভ মিলির পেটে, নাভিতে ঘুরছে, ঘাম আর রসের পিচ্ছিল স্বাদ নিচ্ছে। সে মিলির পাছার ফাঁকে মুখ নিয়ে যায়, জিভ পুটকির গরম, বীর্যে ভেজা দেয়ালে ঘষছে। ফচ ফচ শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। মিতু মিলির বিচি মুখে নিয়ে চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দে বিচি তার মুখে, তীব্র নোনতা স্বাদ।
রিতা আর মিলি উঠে বসে, তাদের ধোন হালকা শক্ত হয়ে ঝুলছে, প্রিকাম গড়িয়ে পড়ছে। রিতা মিতুর কাছে এগিয়ে যায়, তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচকে। সে মিতুর ভরাট দুধ হাতে নিয়ে টিপে, গোলাপি বোঁটা মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। পচৎ পচৎ শব্দে বোঁটা তার মুখে, ঘামের নোনতা স্বাদ। “মিতু, তোর দুধের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” রিতা গোঙায়, তার জিভ মিতুর পেটে নেমে, নাভিতে ঘুরছে, রস আর ঘামের মিশ্রণ চুষছে। সে মিতুর বগল চাটছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ তার নাকে। রিতা মিতুর গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ফোলা ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো স্বাদ। ফচ ফচ শব্দে মিতুর গুদ থেকে রস ঝরছে, রিতার মুখে পড়ছে। রিতা মিতুর পুটকির ফাঁকে জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার পিচ্ছিল স্বাদ তার জিভে। “মিতু, তোর গুদ আর পোদের গন্ধে আমি পাগল!” রিতা শীৎকার করে।
মিলি শিউলির কাছে যায়, তার শ্যামলা, নরম শরীর ঘামে ঝকঝকে। সে শিউলির কালচে, ফোলা বোঁটা মুখে নিয়ে চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দে বোঁটা তার মুখে। “শিউলি, তোর দুধের নোংরা গন্ধে আমার ধোন টনটন করছে!” মিলি গোঙায়, তার জিভ শিউলির পেটে, বগলে ঘুরছে, ঘামের ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে। সে শিউলির গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, ফচর ফচর শব্দে রস গড়িয়ে পড়ছে। শিউলির পুটকির ফাঁকে জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার আঁশটে স্বাদ তার মুখে। “শিউলি, তোর ভোদা আর পোদের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” মিলি শীৎকার করে।
চারজন ম্যাট্রেসে গোল হয়ে বসে, তাদের শরীর ঘাম, বীর্য, আর রসে চটচটে। তারা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে শুরু করে। রিতার গোলাপি ঠোঁট শিউলির ঠোঁটে, লাল লিপস্টিক মিশে চটচটে, জিভ মুখে ঘুরছে, লালার নোনতা-মিষ্টি স্বাদ। মিতু আর মিলির ঠোঁট মিলে, তাদের জিভ একে অপরের মুখে, বীর্য আর রসের ঝাঁঝালো স্বাদ। পচৎ পচৎ শব্দে তাদের ঠোঁট মিলছে, লালা গড়িয়ে চিবুকে পড়ছে। তারা পাল্টে পাল্টে চুমু খাচ্ছে—রিতা মিতুর ঠোঁটে, মিলি শিউলির ঠোঁটে, তারপর সবাই একসঙ্গে, তাদের জিভ একে অপরের মুখে ঘুরছে, তীব্র কামুক স্বাদে মাথা ঘুরছে। “তোদের ঠোঁট আর লালার গন্ধে আমরা পাগল!” শিউলি গোঙায়, তার গুদ থেকে রস ঝরছে।
শিউলি, তার শ্যামলা শরীর ঘামে ঝকঝকে, দুধ দুলছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পড়ছে, মিতুর কাছে এগিয়ে যায়। সে মিতুর ফর্সা, ভরাট দুধ হাতে নিয়ে টিপে, গোলাপি বোঁটা মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। পচৎ পচৎ শব্দে বোঁটা তার মুখে, ঘামের নোনতা, মিষ্টি স্বাদ তার জিভে মিশছে। “মিতু, তোর দুধের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার জিভ মিতুর পেটে নেমে নাভিতে ঘুরছে, রস আর ঘামের পিচ্ছিলতা চুষছে। সে মিতুর গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ফোলা ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, ফচর ফচর শব্দে রস গড়িয়ে তার মুখে পড়ছে। তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ তার নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। শিউলি মিতুর পুটকির ফাঁকে জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার আঁশটে, পিচ্ছিল স্বাদ তার জিভে। “তোর গন্ধে আমি পাগল, মিতু!” শিউলি শীৎকার করে, তার আঙুল মিতুর পুটকিতে ঢুকিয়ে ফচ ফচ শব্দে খেচছে।
মিতু, তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচকে, শিউলির পাছার দিকে মুখ নিয়ে যায়। শিউলির পাছা গোল, মাংসল, বীর্যে পিচ্ছিল। মিতু জিভ ঢুকিয়ে পুটকির টাইট, গরম দেয়াল চাটছে, ফ্যাদার ঝাঁঝালো স্বাদ তার মুখে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। “শিউলি, তোর পোদের গন্ধে আমার গুদ টনটন করছে!” মিতু গোঙায়, তার জিভ শিউলির গুদে নেমে, ফোলা ক্লিটে ঘুরছে, রসের মিষ্টি-নোনতা স্বাদ চুষছে। মিতু শিউলির বগল চাটছে, ঘামের ঝাঁঝালো গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। তার হাত শিউলির দুধে, বোঁটা চিমটি কাটছে, শিউলির শীৎকারে ঘর কাঁপছে।
রিতা, তার ফর্সা, মসৃণ শরীর বীর্য আর ঘামে চটচটে, মিলির কাছে এগিয়ে যায়। সে মিলির শ্যামলা, নরম পাছা ফাঁক করে, জিভ পুটকির ফাঁকে ঢুকিয়ে চাটতে শুরু করে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ রিতার নাকে। “মিলি, তোর পোদের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” রিতা শীৎকার করে, তার জিভ মিলির ধোনে নেমে, প্রিকামে পিচ্ছিল মাথা চুষছে। গৎ গৎ শব্দে মিলির ধোন তার মুখে, শিরা ফোলা, গরম ত্বক তার জিভে ঘষছে। রিতা মিলির ভারী বিচি মুখে নিয়ে চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দে ঘাম আর বীর্যের নোনতা স্বাদ। সে মিলির বগল চাটছে, ঘামের ঝাঁঝালো গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে।
মিলি রিতার ধোন হাতে নিয়ে ঘষছে, প্রিকামে পিচ্ছিল আঙুল তার শিরায়। “রিতা, তোর ধোনের নোংরা গন্ধে আমার ধোন টনটন করছে!” মিলি গোঙায়, তার জিভ রিতার দুধে, কালচে বোঁটা চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দ। সে রিতার পেটে, নাভিতে জিভ ঘুরিয়ে ঘাম আর বীর্য চাটছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। মিলি রিতার গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, ফচ ফচ শব্দে রস গড়িয়ে পড়ছে।
চারজন আবার গোল হয়ে বসে, তাদের শরীর ঘাম, বীর্য, আর রসে চটচটে। তারা একে অপরকে জড়িয়ে চুমু খায়। রিতার ঠোঁট শিউলির ঠোঁটে, লাল লিপস্টিক মিশে চটচটে, জিভ মুখে ঘুরছে, লালার নোনতা-মিষ্টি স্বাদ। মিতু আর মিলির ঠোঁট মিলে, তাদের জিভ বীর্য আর রসের ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে। পচৎ পচৎ শব্দে তাদের ঠোঁট মিলছে, লালা গড়িয়ে চিবুকে পড়ছে। তারা পাল্টে পাল্টে চুমু খায়—রিতা মিতুর ঠোঁটে, মিলি শিউলির ঠোঁটে, তারপর সবাই একসঙ্গে। তাদের জিভ একে অপরের মুখে ঘুরছে, তীব্র কামুক স্বাদে মাথা ঘুরছে। “তোদের লালার গন্ধে আমরা উন্মাদ!” মিতু গোঙায়, তার গুদ থেকে রস ঝরছে।
তীব্র নোংরামির পর চারজন হাঁপাতে হাঁপাতে ম্যাট্রেসে পড়ে। তাদের শরীর ঘাম, বীর্য, আর রসে চটচটে, ঘরের বাতাস তীব্র নোংরা গন্ধে ভারী। রিতা, মিতু, শিউলি, আর মিলি ম্যাট্রেসে ক্লান্ত শরীরে শুয়ে থাকলেও তাদের শরীরে কামনার উত্তাপ এখনো পুরোপুরি নিভে যায়নি। ঘরের বাতাসে ঘাম, বীর্য, রস, আর ফ্যাদার তীব্র, আঁশটে গন্ধ ভারী হয়ে ঝুলছে। তাদের শরীর ঘামে ভিজে চকচকে, দুধ, পাছা, গুদ, আর ধোন বীর্য ও রসে চটচটে। ধীরে ধীরে তারা উঠে বসে, একে অপরের দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসি আর ক্লান্ত চোখে তৃপ্তির ছোঁয়া। তাদের কাপড় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ম্যাট্রেসের পাশে, মেঝেতে পড়ে আছে, বীর্য আর রসের দাগে কিছুটা ভিজে। তারা ধীরে ধীরে নিজেদের কাপড় ঠিক করতে শুরু করে, প্রত্যেকের নড়াচড়ায় শরীরের পিচ্ছিলতা আর গন্ধ আরও স্পষ্ট হয়।
রিতা, তার ফর্সা, মসৃণ শরীর ঘামে ঝকঝকে, ম্যাট্রেসের কোণে ছড়িয়ে থাকা তার সবুজ রেশমি শাড়িটা তুলে নেয়। শাড়ির পাতলা কাপড় বীর্য আর ঘামে সামান্য ভিজে, কিছুটা চটচটে। সে তার আঙুল দিয়ে শাড়ির ভাঁজ ঠিক করে, তার নরম, গোল পাছার উপর দিয়ে শাড়ির এক প্রান্ত টেনে নিয়ে কোমরে গুঁজে দেয়। তার ৬ ইঞ্চি ধোন, এখনো নরম অবস্থায় প্রিকামে পিচ্ছিল, শাড়ির নিচে হালকা ফুটে ওঠে, যেন কাপড়ের ভাঁজে তার শরীরের বাঁকগুলো আরও উজ্জ্বল। সে তার টাইট কালো ব্লাউজটা তুলে নেয়, যার বোতামগুলো আগের তাণ্ডবে খুলে গিয়েছিল। তার ভরাট, ঝুলন্ত দুধের গোলাপি বোঁটা এখনো শক্ত, ব্লাউজের নিচে স্পষ্ট। সে ধীরে ধীরে বোতাম লাগায়, প্রতিটি বোতামের সাথে তার দুধের বাঁকগুলো কাপড়ের নিচে টাইট হয়ে ওঠে। তার হাত শাড়ির আঁচল ঠিক করতে গিয়ে তার পেটে ঘষে, যেখানে বীর্য আর ঘামের পিচ্ছিল দাগ এখনো রয়ে গেছে। “আহ্, এই শাড়িটা এখনো আমার ধোনের গন্ধে ভরা,” রিতা ফিসফিস করে, তার ঠোঁটে কামুক হাসি। সে তার চুলের খোঁপা ঠিক করে, ঘামে ভেজা চুল তার কাঁধে লেপ্টে আছে, যেন তার শরীরের তীব্র গন্ধের স্মৃতি।
মিতু, তার ফর্সা শরীর ঘামে ঝকঝকে, ম্যাট্রেসের একপাশে ছড়িয়ে থাকা তার সোনালি ব্লাউজ আর সাদা শাড়িটা তুলে নেয়। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পিচ্ছিল রেখা ফেলেছে, আর শাড়ির কাপড়ে সেই রসের আঁশটে গন্ধ লেগে আছে। সে প্রথমে তার সোনালি ব্লাউজটা হাতে নিয়ে ঝাঁকায়, যেন ধুলো আর বীর্যের দাগ ঝেড়ে ফেলতে চায়। তার ভরাট দুধ, গোলাপি বোঁটা শক্ত হয়ে ফুটে আছে, ব্লাউজের টাইট কাপড়ে ঢাকতে গিয়ে আরও স্পষ্ট হয়। সে ব্লাউজের হুকগুলো একটা একটা করে লাগায়, তার আঙুল সামান্য কাঁপছে, ঘামে পিচ্ছিল। “এই ব্লাউজটা যেন আমার দুধের গন্ধে টইটুম্বুর,” মিতু হাসতে হাসতে বলে, তার কণ্ঠে কামুকতার ছোঁয়া। তারপর সে শাড়িটা তুলে নেয়, পাতলা সাদা কাপড় তার ফর্সা ত্বকে ঘষে, যেন তার গুদের রস আর বীর্যের দাগ শাড়ির ভাঁজে মিশে যায়। সে শাড়ির এক প্রান্ত কোমরে গুঁজে, তার পাছার গোল বাঁকগুলো শাড়ির নিচে দুলছে। তার লাল লিপস্টিকে মাখা ঠোঁটে বীর্যের চটচটে দাগ এখনো রয়ে গেছে, যা সে হাতের পিঠ দিয়ে মুছে ফেলার চেষ্টা করে, কিন্তু গন্ধটা রয়ে যায়। সে তার কাজল-আঁকা চোখে হাত বুলিয়ে, ঘামে ভেজা কপাল ঠিক করে, তার চুলের গোছা পিছনে ঠেলে দেয়।
মিলি, তার শ্যামলা, নরম শরীর ঘামে ঝকঝকে, ম্যাট্রেসের কোণে পড়ে থাকা তার লাল ব্লাউজ আর কালো পেটিকোট তুলে নেয়। তার ৫ ইঞ্চি ধোন, এখনো প্রিকামে পিচ্ছিল, পেটিকোটের নিচে হালকা ফুটে ওঠে। সে প্রথমে পেটিকোটটা পরে, কালো কাপড় তার জেলির মতো পাছার উপর টাইট হয়ে বসে, বীর্য আর ফ্যাদার পিচ্ছিল দাগ কাপড়ে লেগে থাকে। সে পেটিকোটের দড়ি টেনে কোমরে বাঁধে, তার আঙুলে ফ্যাদার আঠালো স্পর্শ লেগে থাকে। “এই পেটিকোটটা যেন আমার পোদের গন্ধে ভরে গেছে,” মিলি হেসে বলে, তার কণ্ঠে দুষ্টুমি। তারপর সে লাল ব্লাউজটা তুলে নেয়, যার কাপড় তার দুধের ভরাট বাঁকগুলো টাইট করে ধরে। তার কালচে, ফোলা বোঁটা ব্লাউজের নিচে শক্ত হয়ে ফুটে ওঠে, যেন কাপড় ফুঁড়ে বেরিয়ে আসতে চায়। সে ব্লাউজের বোতামগুলো লাগায়, প্রতিটি বোতামের সাথে তার দুধ কাঁপছে, ঘামে ভেজা ত্বক কাপড়ে ঘষছে। সে তার ঘামে ভেজা চুল হাত দিয়ে ঠিক করে, তার কাঁধে লেপ্টে থাকা চুলের গোছা খুলে দেয়, যেন তার শরীরের তীব্র গন্ধ বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে।
শিউলি, তার শ্যামলা শরীর ঘামে চকচকে, তার নীল ব্লাউজ আর লাল পেটিকোট ম্যাট্রেসের একপাশে ছড়িয়ে আছে। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পিচ্ছিল রেখা ফেলেছে, আর পেটিকোটে সেই রসের মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ লেগে আছে। সে প্রথমে পেটিকোটটা তুলে নেয়, লাল কাপড় তার গোল, মাংসল পাছার উপর টেনে তোলে, যেন তার পাছার বাঁকগুলো কাপড়ের নিচে আরও স্পষ্ট হয়। সে পেটিকোটের দড়ি টেনে বাঁধে, তার আঙুলে রস আর বীর্যের চটচটে স্পর্শ লেগে থাকে। “এই পেটিকোটটা আমার গুদের রসে ভিজে গেছে, গন্ধটা যেন থামছেই না,” শিউলি ফিসফিস করে, তার চোখে কামুক দ্যুতি। তারপর সে নীল ব্লাউজটা তুলে নেয়, যার কাপড় তার ভরাট দুধের উপর টাইট হয়ে বসে। তার কালচে, শক্ত বোঁটা ব্লাউজের নিচে ফুটে ওঠে, যেন কাপড়ের সাথে ঘষা খাচ্ছে। সে ব্লাউজের হুকগুলো লাগায়, প্রতিটি হুকের সাথে তার দুধ কাঁপছে, ঘামে ভেজা ত্বক কাপড়ে লেপ্টে থাকে। সে তার চুলের খোঁপা ঠিক করে, ঘামে ভেজা চুল তার কপালে আর গলায় লেগে আছে, যেন তার শরীরের তীব্র গন্ধের স্মৃতি।
চারজন কাপড় ঠিক করে ধীরে ধীরে ঘর থেকে বেরিয়ে গলির ম্লান আলোতে ফিরে আসে। গলির বাতাস শীতল, কিন্তু তাদের শরীরের ঘাম, বীর্য, আর রসের তীব্র গন্ধ এখনো বাতাসে ভাসছে, যেন তাদের সাথে সাথে চলছে। গলির মোড়ে রাস্তার আলো মৃদু ঝিকমিক করছে, তাদের শরীরের ঘামে ভেজা ত্বক আলোতে চকচক করছে। তারা হাসি-ঠাট্টা, গল্প-গুজব করতে করতে ধীরে ধীরে হাঁটছে, তাদের পায়ের শব্দ গলির পাথরে ঠোক্কর খাচ্ছে। তাদের শরীরের পিচ্ছিলতা আর কামোত্তেজক গন্ধ তাদের হাসি আর কথার সাথে মিশে এক তীব্র, নোংরা পরিবেশ তৈরি করছে।
রিতা তার সবুজ শাড়ির আঁচল কাঁধে তুলে দিয়ে হাসতে হাসতে বলে, “এই ছেলেগুলোর ধোনের গন্ধ যেন আমার শাড়িতে লেগে আছে, মিলি, তুই কী বলিস?” তার কণ্ঠে দুষ্টুমি, চোখে কামুক দ্যুতি। সে তার শাড়ির ভাঁজে হাত বোলায়, যেন বীর্য আর ঘামের গন্ধটা আরও গভীরভাবে শুঁকতে চায়। তার ধোন শাড়ির নিচে হালকা ফুলে আছে, প্রতিটি পদক্ষেপে তার পাছা দুলছে, শাড়ির কাপড় তার ত্বকে ঘষছে।
মিলি, তার জেলির মতো পাছা পেটিকোটের নিচে দুলতে দুলতে, হেসে বলে, “রিতা, তুই তো বীর্যে ভিজে গেছিস! আমার পোদ এখনো টনটন করছে, ঠাপের গন্ধ যেন আমার পেটিকোটে লেগে আছে!” সে তার লাল ব্লাউজের কলার ঠিক করে, তার দুধের বোঁটা কাপড়ের নিচে শক্ত হয়ে ফুটে আছে। সে এক হাত দিয়ে তার পাছায় হালকা চাপড় মারে, পচৎ শব্দে তার পাছা কাঁপে, যেন আগের মিলনের স্মৃতি জাগিয়ে তুলছে।
শিউলি, তার শ্যামলা ত্বক ঘামে চকচকে, পেটিকোটের দড়ি ঠিক করতে করতে বলে, “মিতু, তোর গুদের রসের গন্ধ আমার জিভে এখনো লেগে আছে। ওই লেবার ছেলেটার ধোনের স্বাদ তো ভোলার নয়!” সে হাসতে হাসতে তার নীল ব্লাউজের হুক ঠিক করে, তার দুধ কাঁপছে, বোঁটা কাপড় ফুঁড়ে বেরিয়ে আসতে চায়। তার পেটিকোটের লাল কাপড় তার পাছার বাঁকগুলোর উপর টাইট হয়ে বসে, রস আর বীর্যের পিচ্ছিল দাগ এখনো কাপড়ে লেগে আছে। সে গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে একটা সিগারেট ধরায়, ধোঁয়ার সাথে তার শরীরের তীব্র গন্ধ মিশে যায়।
মিতু, তার ফর্সা শরীর রাস্তার আলোতে ঝকঝকে, হাসতে হাসতে বলে, “শিউলি, তোর ভোদার রস আমার মুখে এখনো লেগে আছে। ওই হৃষ্টপুষ্ট কাস্টমারের বীর্যের গন্ধ আমার শাড়িতে মিশে গেছে!” সে তার সাদা শাড়ির আঁচল কাঁধে তুলে দেয়, তার গোলাপি লিপস্টিকে মাখা ঠোঁটে বীর্যের চটচটে দাগ এখনো রয়ে গেছে। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পিচ্চিল রেখা ফেলেছে, শাড়ির কাপড় তার ত্বকে ঘষছে। সে তার চুলের গোছা ঠিক করে, ঘামে ভেজা চুল তার কপালে লেপ্টে আছে।
রিতা একটা দেয়ালে হেলান দিয়ে বলে, “আজকের রাতটা যেন কামনার আগুনে পুড়ে গেছে। ওই পাঁচজনের গন্ধ এখনো আমার ধোনে লেগে আছে!” সে তার শাড়ির উপর দিয়ে ধোনের উপর হাত বোলায়, যেন গন্ধটা আরও শুঁকতে চায়। মিলি হেসে বলে, “তুই তো দুজনের বীর্য একসঙ্গে নিয়েছিস, রিতা! আমার পোদ এখনো আজিজের ধোনের ঠাপের স্মৃতিতে কাঁপছে!” সে তার পাছায় হাত বুলিয়ে হাসে, তার কণ্ঠে কামুক দুষ্টুমি। শিউলি সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে বলে, “আমার গুদের রস আর ওই লেবার ছেলেটার ফ্যাদার গন্ধ যেন আমার পেটিকোটে গেঁথে গেছে। আরেকবার চাই!” মিতু তার শাড়ির ভাঁজ ঠিক করতে করতে বলে, “তোরা সবাই এত নোংরা, আমার গুদ এখনো টনটন করছে। ওই ছেলেটার ধোনের গন্ধ আমার মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছে!” তারা হাসতে হাসতে একে অপরের দিকে তাকায়, তাদের চোখে কামনার দ্যুতি এখনো জ্বলছে।
গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে তাদের কথা আর হাসি চলতে থাকে, তাদের শরীরের তীব্র গন্ধ বাতাসে ভাসছে। তাদের কণ্ঠে কামনার উত্তাপ, শব্দে নোংরা দুষ্টুমি, আর চোখে তৃপ্তি মিশ্রিত ক্লান্তি। তাদের আলাপ-আলোচনা ক্রমশ আরও তীব্র, কামোত্তেজক হয়ে ওঠে, যেন আগের মিলনের স্মৃতি তাদের শরীরে নতুন করে আগুন জ্বালাচ্ছে।
রিতা: (তার শাড়ির উপর দিয়ে ধোনের উপর হাত বুলিয়ে, কামুক হাসি দিয়ে) “মিলি, তুই দেখেছিস ওই প্রথম ছেলেটার ধোনের শিরা কেমন ফুলে লাফাচ্ছিল? আমার পোদে ঠাপ মারার সময় যেন আমার ধোন ফেটে যাচ্ছিল! তার বীর্যের গন্ধ এখনো আমার শাড়িতে লেগে আছে, টনটন করছে!” সে তার শাড়ির ভাঁজে নাক ঢুকিয়ে গন্ধ শোঁকে, তার চোখ বন্ধ হয়ে যায়, যেন সেই তীব্র পুরুষালি গন্ধে মাতাল হয়ে যাচ্ছে। “আমার ধোন এখনো প্রিকামে ভিজে আছে, মনে হচ্ছে আরেকবার ওই ধোন আমার পোদে ঢুকুক!”
মিলি: (তার পাছায় হাত বুলিয়ে, জেলির মতো পাছা কাঁপিয়ে) “রিতা, তুই তো দুজনের বীর্য একসঙ্গে নিয়েছিস, আমি তো ধোনের ঠাপে পাগল হয়ে গেছি! তার ধোনের মোটা মাথা আমার পোদের দেয়ালে ঘষার সময় যেন আমার বিচি কাঁপছিল। তার ফ্যাদার গন্ধ এখনো আমার পেটিকোটে, শুঁকলেই আমার ধোন ফুলে ওঠে!” সে তার পেটিকোটের উপর দিয়ে ধোনের উপর হাত বোলায়, তার কালচে বোঁটা ব্লাউজের নিচে শক্ত হয়ে ফুটে আছে। “ওই ছেলেটার বিচির ঘষা আমার পাছায় এখনো লাগছে, পচৎ পচৎ শব্দটা যেন কানে বাজছে!”
শিউলি: (সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে, তার পেটিকোটের উপর দিয়ে গুদে হাত বুলিয়ে) “মিতু, তোর গুদের রস আমার জিভে এখনো লেগে আছে, আর ওই লেবার ছেলেটার ধোনের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ আমার গলায়! তার ধোন যখন আমার মুখে ঢুকছিল, গৎ গৎ শব্দে আমার গুদ ফেটে যাচ্ছিল। তার বীর্য আমার ঠোঁটে লেগে চটচটে হয়ে আছে, এখনো শুঁকলেই আমার ভোদা টনটন করে!” সে তার পেটিকোটের ভাঁজে হাত ঢুকিয়ে গুদের উপর আঙুল ঘষে, রসের পিচ্ছিলতা তার আঙুলে লেগে থাকে। “আমি চাই ওই ধোনটা আমার গুদে ঢুকিয়ে আরেকবার চুদুক, ফচর ফচর শব্দে আমার পাছা কাঁপুক!”
মিতু: (তার শাড়ির আঁচল ঠিক করতে করতে, তার গোলাপি ঠোঁটে বীর্যের দাগ মুছতে মুছতে) “শিউলি, তুই যখন আমার গুদ চুষছিলি, তোর জিভের ঘষায় আমার ক্লিট ফেটে যাচ্ছিল! আর ওই হৃষ্টপুষ্ট কাস্টমারের ধোনের মাথা আমার গুদের গভীরে ঠেকার সময়, ফচর ফচর শব্দে আমার শরীর কাঁপছিল। তার বীর্য আমার গুদে গড়িয়ে পড়ছে, এখনো আমার শাড়িতে সেই গন্ধ লেগে আছে!” সে তার শাড়ির উপর দিয়ে গুদের উপর হাত বোলায়, রসের পিচ্ছিলতা তার আঙুলে লেগে থাকে। “তোদের সবার গন্ধ আমার মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে, আমার গুদ এখনো রসে ভিজে টনটন করছে!”
তারা গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে একে অপরের শরীরে হাত বুলিয়ে কথা বলছে। রিতা মিলির পাছায় হালকা চাপড় মারে, পচৎ শব্দে মিলির পাছা কাঁপে। “মিলি, তোর পাছাটা এখনো জেলির মতো কাঁপছে, ঠাপের দাগ এখনো আছে!” রিতা হেসে বলে, তার আঙুল মিলির পেটিকোটের উপর দিয়ে তার ধোনের উপর ঘষে। মিলি শিউলির দুধে হাত বোলায়, তার বোঁটা ব্লাউজের উপর দিয়ে চিমটি কাটে। “শিউলি, তোর দুধের বোঁটা এখনো শক্ত, তোর গুদের রস আমার হাতে লেগে আছে!” মিলি ফিসফিস করে, তার কণ্ঠে কামুকতা। শিউলি মিতুর শাড়ির উপর দিয়ে তার গুদে হাত বোলায়, রসের পিচ্চিল গন্ধ তার আঙুলে লেগে থাকে। “মিতু, তোর গুদের রসের গন্ধ আমার নাকে ঢুকছে, আরেকবার চুষতে ইচ্ছা করছে!” শিউলি হাসতে হাসতে বলে। মিতু রিতার ধোনের উপর হাত বুলিয়ে বলে, “রিতা, তোর ধোনের প্রিকাম আমার আঙুলে লেগে চটচটে, এই গন্ধে আমার গুদ ফাটছে!”
গলির সংকীর্ণ অন্ধকারে তাদের কণ্ঠ ভেসে আসে, যেন প্রতিটি শব্দ একটি প্রাচীন মন্ত্র, রাতের নিস্তব্ধতাকে ছিন্ন করে অভিশাপ আর প্রার্থনার মিশ্রণে জীবন্ত হয়ে ওঠে। তাদের হাসি, তীক্ষ্ণ এবং অসংযত, গলির ভাঙা দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হয়, যেন এই ম্লান আলোর পটভূমিতে তাদের উপস্থিতি চিরকাল খোদাই হয়ে থাকবে। তাদের শরীর থেকে উঠে আসা গন্ধ—ঘামে ভেজা, কামনায় উগ্র, যেন ঝড়ের পরে ভেজা মাটির সঙ্গে মিশে আছে কোনো নিষিদ্ধ জন্তুর উষ্ণ নিঃশ্বাস—গলির প্রতিটি ফাটলে ঢুকে পড়ে, ধোঁয়াটে বাতাসের সঙ্গে একাকার হয়ে এক তীব্র ঘ্রাণের মায়া জাল বোনে। প্রতিটি কথার গভীরে, প্রতিটি হাসির তালে, এক অপ্রতিরোধ্য তৃষ্ণার তাণ্ডব জেগে ওঠে, যেন তাদের শিরায়-শিরায় জ্বলছে এক চিরন্তন আগুন। এই আগুন, এই নোংরা রাতের কালো ক্যানভাসে অমর কাব্য হয়ে ধিকিধিকি জ্বলে, যেন গলির প্রতিটি ছায়া, প্রতিটি পাথর, তাদের কামনার সাক্ষী হয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবে।
শিউলি রিতার ধোনের কাছে হাঁটু গেড়ে বসে। রিতার ধোন, নরম হলেও প্রিকামে পিচ্ছিল, তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। শিউলি তার জিভ ধোনের লালচে মাথায় ছোঁয়ায়, প্রিকাম আর বীর্যের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে। “রিতা, তোর ধোনের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার জিভ ধোনের গোড়া থেকে মাথা পর্যন্ত ঘুরছে, শিরার উপর ঘষছে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার মুখে ঢুকছে, রিতার ধোন হালকা শক্ত হয়ে ফুলে উঠছে। রিতার শরীর কাঁপছে, তার পাছা থেকে বীর্য গড়িয়ে ম্যাট্রেসে পড়ছে। “শিউলি, তোর জিভে আমার ধোন ফাটছে, চোষ, নোংরা!” রিতা শীৎকার করে, তার হাত শিউলির চুলে।
মিতু মিলির ধোনের কাছে বসে, তার ফর্সা ঠোঁট মিলির ধোনের মাথায় ছোঁয়ায়। মিলির ধোন, নরম হলেও শিরা ফুলে, প্রিকামে পিচ্ছিল। মিতু জিভ ঘুরিয়ে ধোন চাটতে শুরু করে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। “মিলি, তোর ধোনের নোংরা গন্ধে আমার গুদ টনটন করছে!” মিতু গোঙায়, তার জিভ ধোনের শিরায় ঘষছে, প্রিকামের পিচ্ছিল স্বাদ তার মুখে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার গলায়, মিলির ধোন হালকা শক্ত হয়ে লাফাচ্ছে। “মিতু, তোর মুখে আমার ধোন গলছে!” মিলি শীৎকার করে, তার জেলির মতো পাছা কাঁপছে।
শিউলি এবার রিতার বগলের দিকে মুখ নিয়ে যায়। রিতার বগল ঘামে ভিজে, তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। শিউলি জিভ ঢুকিয়ে বগল চাটতে শুরু করে, ঘামের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে। “রিতা, তোর বগলের গন্ধে আমি পাগল!” শিউলি গোঙায়, তার জিভ রিতার পেটে নেমে আসে, নাভিতে ঘুরছে, ঘাম আর বীর্যের মিশ্রণ চুষছে। সে রিতার পাছার ফাঁকে মুখ নিয়ে যায়, জিভ পুটকির টাইট, বীর্যে পিচ্ছিল দেয়ালে ঘুরছে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ। শিউলি রিতার ভারী বিচি মুখে নিয়ে চুষছে, গৎ গৎ শব্দে বিচি তার মুখে, ঘাম আর বীর্যের স্বাদ তার জিভে।
মিতু মিলির বগল চাটছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ তার নাকে। “মিলি, তোর বগলের গন্ধে আমার গুদ ফাটছে!” মিতু শীৎকার করে, তার জিভ মিলির পেটে, নাভিতে ঘুরছে, ঘাম আর রসের পিচ্ছিল স্বাদ নিচ্ছে। সে মিলির পাছার ফাঁকে মুখ নিয়ে যায়, জিভ পুটকির গরম, বীর্যে ভেজা দেয়ালে ঘষছে। ফচ ফচ শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। মিতু মিলির বিচি মুখে নিয়ে চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দে বিচি তার মুখে, তীব্র নোনতা স্বাদ।
রিতা আর মিলি উঠে বসে, তাদের ধোন হালকা শক্ত হয়ে ঝুলছে, প্রিকাম গড়িয়ে পড়ছে। রিতা মিতুর কাছে এগিয়ে যায়, তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচকে। সে মিতুর ভরাট দুধ হাতে নিয়ে টিপে, গোলাপি বোঁটা মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। পচৎ পচৎ শব্দে বোঁটা তার মুখে, ঘামের নোনতা স্বাদ। “মিতু, তোর দুধের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” রিতা গোঙায়, তার জিভ মিতুর পেটে নেমে, নাভিতে ঘুরছে, রস আর ঘামের মিশ্রণ চুষছে। সে মিতুর বগল চাটছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ তার নাকে। রিতা মিতুর গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ফোলা ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো স্বাদ। ফচ ফচ শব্দে মিতুর গুদ থেকে রস ঝরছে, রিতার মুখে পড়ছে। রিতা মিতুর পুটকির ফাঁকে জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার পিচ্ছিল স্বাদ তার জিভে। “মিতু, তোর গুদ আর পোদের গন্ধে আমি পাগল!” রিতা শীৎকার করে।
মিলি শিউলির কাছে যায়, তার শ্যামলা, নরম শরীর ঘামে ঝকঝকে। সে শিউলির কালচে, ফোলা বোঁটা মুখে নিয়ে চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দে বোঁটা তার মুখে। “শিউলি, তোর দুধের নোংরা গন্ধে আমার ধোন টনটন করছে!” মিলি গোঙায়, তার জিভ শিউলির পেটে, বগলে ঘুরছে, ঘামের ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে। সে শিউলির গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, ফচর ফচর শব্দে রস গড়িয়ে পড়ছে। শিউলির পুটকির ফাঁকে জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার আঁশটে স্বাদ তার মুখে। “শিউলি, তোর ভোদা আর পোদের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” মিলি শীৎকার করে।
চারজন ম্যাট্রেসে গোল হয়ে বসে, তাদের শরীর ঘাম, বীর্য, আর রসে চটচটে। তারা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে শুরু করে। রিতার গোলাপি ঠোঁট শিউলির ঠোঁটে, লাল লিপস্টিক মিশে চটচটে, জিভ মুখে ঘুরছে, লালার নোনতা-মিষ্টি স্বাদ। মিতু আর মিলির ঠোঁট মিলে, তাদের জিভ একে অপরের মুখে, বীর্য আর রসের ঝাঁঝালো স্বাদ। পচৎ পচৎ শব্দে তাদের ঠোঁট মিলছে, লালা গড়িয়ে চিবুকে পড়ছে। তারা পাল্টে পাল্টে চুমু খাচ্ছে—রিতা মিতুর ঠোঁটে, মিলি শিউলির ঠোঁটে, তারপর সবাই একসঙ্গে, তাদের জিভ একে অপরের মুখে ঘুরছে, তীব্র কামুক স্বাদে মাথা ঘুরছে। “তোদের ঠোঁট আর লালার গন্ধে আমরা পাগল!” শিউলি গোঙায়, তার গুদ থেকে রস ঝরছে।
শিউলি, তার শ্যামলা শরীর ঘামে ঝকঝকে, দুধ দুলছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পড়ছে, মিতুর কাছে এগিয়ে যায়। সে মিতুর ফর্সা, ভরাট দুধ হাতে নিয়ে টিপে, গোলাপি বোঁটা মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। পচৎ পচৎ শব্দে বোঁটা তার মুখে, ঘামের নোনতা, মিষ্টি স্বাদ তার জিভে মিশছে। “মিতু, তোর দুধের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার জিভ মিতুর পেটে নেমে নাভিতে ঘুরছে, রস আর ঘামের পিচ্ছিলতা চুষছে। সে মিতুর গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ফোলা ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, ফচর ফচর শব্দে রস গড়িয়ে তার মুখে পড়ছে। তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ তার নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। শিউলি মিতুর পুটকির ফাঁকে জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার আঁশটে, পিচ্ছিল স্বাদ তার জিভে। “তোর গন্ধে আমি পাগল, মিতু!” শিউলি শীৎকার করে, তার আঙুল মিতুর পুটকিতে ঢুকিয়ে ফচ ফচ শব্দে খেচছে।
মিতু, তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচকে, শিউলির পাছার দিকে মুখ নিয়ে যায়। শিউলির পাছা গোল, মাংসল, বীর্যে পিচ্ছিল। মিতু জিভ ঢুকিয়ে পুটকির টাইট, গরম দেয়াল চাটছে, ফ্যাদার ঝাঁঝালো স্বাদ তার মুখে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। “শিউলি, তোর পোদের গন্ধে আমার গুদ টনটন করছে!” মিতু গোঙায়, তার জিভ শিউলির গুদে নেমে, ফোলা ক্লিটে ঘুরছে, রসের মিষ্টি-নোনতা স্বাদ চুষছে। মিতু শিউলির বগল চাটছে, ঘামের ঝাঁঝালো গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। তার হাত শিউলির দুধে, বোঁটা চিমটি কাটছে, শিউলির শীৎকারে ঘর কাঁপছে।
রিতা, তার ফর্সা, মসৃণ শরীর বীর্য আর ঘামে চটচটে, মিলির কাছে এগিয়ে যায়। সে মিলির শ্যামলা, নরম পাছা ফাঁক করে, জিভ পুটকির ফাঁকে ঢুকিয়ে চাটতে শুরু করে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ রিতার নাকে। “মিলি, তোর পোদের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” রিতা শীৎকার করে, তার জিভ মিলির ধোনে নেমে, প্রিকামে পিচ্ছিল মাথা চুষছে। গৎ গৎ শব্দে মিলির ধোন তার মুখে, শিরা ফোলা, গরম ত্বক তার জিভে ঘষছে। রিতা মিলির ভারী বিচি মুখে নিয়ে চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দে ঘাম আর বীর্যের নোনতা স্বাদ। সে মিলির বগল চাটছে, ঘামের ঝাঁঝালো গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে।
মিলি রিতার ধোন হাতে নিয়ে ঘষছে, প্রিকামে পিচ্ছিল আঙুল তার শিরায়। “রিতা, তোর ধোনের নোংরা গন্ধে আমার ধোন টনটন করছে!” মিলি গোঙায়, তার জিভ রিতার দুধে, কালচে বোঁটা চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দ। সে রিতার পেটে, নাভিতে জিভ ঘুরিয়ে ঘাম আর বীর্য চাটছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। মিলি রিতার গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, ফচ ফচ শব্দে রস গড়িয়ে পড়ছে।
চারজন আবার গোল হয়ে বসে, তাদের শরীর ঘাম, বীর্য, আর রসে চটচটে। তারা একে অপরকে জড়িয়ে চুমু খায়। রিতার ঠোঁট শিউলির ঠোঁটে, লাল লিপস্টিক মিশে চটচটে, জিভ মুখে ঘুরছে, লালার নোনতা-মিষ্টি স্বাদ। মিতু আর মিলির ঠোঁট মিলে, তাদের জিভ বীর্য আর রসের ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে। পচৎ পচৎ শব্দে তাদের ঠোঁট মিলছে, লালা গড়িয়ে চিবুকে পড়ছে। তারা পাল্টে পাল্টে চুমু খায়—রিতা মিতুর ঠোঁটে, মিলি শিউলির ঠোঁটে, তারপর সবাই একসঙ্গে। তাদের জিভ একে অপরের মুখে ঘুরছে, তীব্র কামুক স্বাদে মাথা ঘুরছে। “তোদের লালার গন্ধে আমরা উন্মাদ!” মিতু গোঙায়, তার গুদ থেকে রস ঝরছে।
তীব্র নোংরামির পর চারজন হাঁপাতে হাঁপাতে ম্যাট্রেসে পড়ে। তাদের শরীর ঘাম, বীর্য, আর রসে চটচটে, ঘরের বাতাস তীব্র নোংরা গন্ধে ভারী। রিতা, মিতু, শিউলি, আর মিলি ম্যাট্রেসে ক্লান্ত শরীরে শুয়ে থাকলেও তাদের শরীরে কামনার উত্তাপ এখনো পুরোপুরি নিভে যায়নি। ঘরের বাতাসে ঘাম, বীর্য, রস, আর ফ্যাদার তীব্র, আঁশটে গন্ধ ভারী হয়ে ঝুলছে। তাদের শরীর ঘামে ভিজে চকচকে, দুধ, পাছা, গুদ, আর ধোন বীর্য ও রসে চটচটে। ধীরে ধীরে তারা উঠে বসে, একে অপরের দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসি আর ক্লান্ত চোখে তৃপ্তির ছোঁয়া। তাদের কাপড় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ম্যাট্রেসের পাশে, মেঝেতে পড়ে আছে, বীর্য আর রসের দাগে কিছুটা ভিজে। তারা ধীরে ধীরে নিজেদের কাপড় ঠিক করতে শুরু করে, প্রত্যেকের নড়াচড়ায় শরীরের পিচ্ছিলতা আর গন্ধ আরও স্পষ্ট হয়।
রিতা, তার ফর্সা, মসৃণ শরীর ঘামে ঝকঝকে, ম্যাট্রেসের কোণে ছড়িয়ে থাকা তার সবুজ রেশমি শাড়িটা তুলে নেয়। শাড়ির পাতলা কাপড় বীর্য আর ঘামে সামান্য ভিজে, কিছুটা চটচটে। সে তার আঙুল দিয়ে শাড়ির ভাঁজ ঠিক করে, তার নরম, গোল পাছার উপর দিয়ে শাড়ির এক প্রান্ত টেনে নিয়ে কোমরে গুঁজে দেয়। তার ৬ ইঞ্চি ধোন, এখনো নরম অবস্থায় প্রিকামে পিচ্ছিল, শাড়ির নিচে হালকা ফুটে ওঠে, যেন কাপড়ের ভাঁজে তার শরীরের বাঁকগুলো আরও উজ্জ্বল। সে তার টাইট কালো ব্লাউজটা তুলে নেয়, যার বোতামগুলো আগের তাণ্ডবে খুলে গিয়েছিল। তার ভরাট, ঝুলন্ত দুধের গোলাপি বোঁটা এখনো শক্ত, ব্লাউজের নিচে স্পষ্ট। সে ধীরে ধীরে বোতাম লাগায়, প্রতিটি বোতামের সাথে তার দুধের বাঁকগুলো কাপড়ের নিচে টাইট হয়ে ওঠে। তার হাত শাড়ির আঁচল ঠিক করতে গিয়ে তার পেটে ঘষে, যেখানে বীর্য আর ঘামের পিচ্ছিল দাগ এখনো রয়ে গেছে। “আহ্, এই শাড়িটা এখনো আমার ধোনের গন্ধে ভরা,” রিতা ফিসফিস করে, তার ঠোঁটে কামুক হাসি। সে তার চুলের খোঁপা ঠিক করে, ঘামে ভেজা চুল তার কাঁধে লেপ্টে আছে, যেন তার শরীরের তীব্র গন্ধের স্মৃতি।
মিতু, তার ফর্সা শরীর ঘামে ঝকঝকে, ম্যাট্রেসের একপাশে ছড়িয়ে থাকা তার সোনালি ব্লাউজ আর সাদা শাড়িটা তুলে নেয়। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পিচ্ছিল রেখা ফেলেছে, আর শাড়ির কাপড়ে সেই রসের আঁশটে গন্ধ লেগে আছে। সে প্রথমে তার সোনালি ব্লাউজটা হাতে নিয়ে ঝাঁকায়, যেন ধুলো আর বীর্যের দাগ ঝেড়ে ফেলতে চায়। তার ভরাট দুধ, গোলাপি বোঁটা শক্ত হয়ে ফুটে আছে, ব্লাউজের টাইট কাপড়ে ঢাকতে গিয়ে আরও স্পষ্ট হয়। সে ব্লাউজের হুকগুলো একটা একটা করে লাগায়, তার আঙুল সামান্য কাঁপছে, ঘামে পিচ্ছিল। “এই ব্লাউজটা যেন আমার দুধের গন্ধে টইটুম্বুর,” মিতু হাসতে হাসতে বলে, তার কণ্ঠে কামুকতার ছোঁয়া। তারপর সে শাড়িটা তুলে নেয়, পাতলা সাদা কাপড় তার ফর্সা ত্বকে ঘষে, যেন তার গুদের রস আর বীর্যের দাগ শাড়ির ভাঁজে মিশে যায়। সে শাড়ির এক প্রান্ত কোমরে গুঁজে, তার পাছার গোল বাঁকগুলো শাড়ির নিচে দুলছে। তার লাল লিপস্টিকে মাখা ঠোঁটে বীর্যের চটচটে দাগ এখনো রয়ে গেছে, যা সে হাতের পিঠ দিয়ে মুছে ফেলার চেষ্টা করে, কিন্তু গন্ধটা রয়ে যায়। সে তার কাজল-আঁকা চোখে হাত বুলিয়ে, ঘামে ভেজা কপাল ঠিক করে, তার চুলের গোছা পিছনে ঠেলে দেয়।
মিলি, তার শ্যামলা, নরম শরীর ঘামে ঝকঝকে, ম্যাট্রেসের কোণে পড়ে থাকা তার লাল ব্লাউজ আর কালো পেটিকোট তুলে নেয়। তার ৫ ইঞ্চি ধোন, এখনো প্রিকামে পিচ্ছিল, পেটিকোটের নিচে হালকা ফুটে ওঠে। সে প্রথমে পেটিকোটটা পরে, কালো কাপড় তার জেলির মতো পাছার উপর টাইট হয়ে বসে, বীর্য আর ফ্যাদার পিচ্ছিল দাগ কাপড়ে লেগে থাকে। সে পেটিকোটের দড়ি টেনে কোমরে বাঁধে, তার আঙুলে ফ্যাদার আঠালো স্পর্শ লেগে থাকে। “এই পেটিকোটটা যেন আমার পোদের গন্ধে ভরে গেছে,” মিলি হেসে বলে, তার কণ্ঠে দুষ্টুমি। তারপর সে লাল ব্লাউজটা তুলে নেয়, যার কাপড় তার দুধের ভরাট বাঁকগুলো টাইট করে ধরে। তার কালচে, ফোলা বোঁটা ব্লাউজের নিচে শক্ত হয়ে ফুটে ওঠে, যেন কাপড় ফুঁড়ে বেরিয়ে আসতে চায়। সে ব্লাউজের বোতামগুলো লাগায়, প্রতিটি বোতামের সাথে তার দুধ কাঁপছে, ঘামে ভেজা ত্বক কাপড়ে ঘষছে। সে তার ঘামে ভেজা চুল হাত দিয়ে ঠিক করে, তার কাঁধে লেপ্টে থাকা চুলের গোছা খুলে দেয়, যেন তার শরীরের তীব্র গন্ধ বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে।
শিউলি, তার শ্যামলা শরীর ঘামে চকচকে, তার নীল ব্লাউজ আর লাল পেটিকোট ম্যাট্রেসের একপাশে ছড়িয়ে আছে। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পিচ্ছিল রেখা ফেলেছে, আর পেটিকোটে সেই রসের মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ লেগে আছে। সে প্রথমে পেটিকোটটা তুলে নেয়, লাল কাপড় তার গোল, মাংসল পাছার উপর টেনে তোলে, যেন তার পাছার বাঁকগুলো কাপড়ের নিচে আরও স্পষ্ট হয়। সে পেটিকোটের দড়ি টেনে বাঁধে, তার আঙুলে রস আর বীর্যের চটচটে স্পর্শ লেগে থাকে। “এই পেটিকোটটা আমার গুদের রসে ভিজে গেছে, গন্ধটা যেন থামছেই না,” শিউলি ফিসফিস করে, তার চোখে কামুক দ্যুতি। তারপর সে নীল ব্লাউজটা তুলে নেয়, যার কাপড় তার ভরাট দুধের উপর টাইট হয়ে বসে। তার কালচে, শক্ত বোঁটা ব্লাউজের নিচে ফুটে ওঠে, যেন কাপড়ের সাথে ঘষা খাচ্ছে। সে ব্লাউজের হুকগুলো লাগায়, প্রতিটি হুকের সাথে তার দুধ কাঁপছে, ঘামে ভেজা ত্বক কাপড়ে লেপ্টে থাকে। সে তার চুলের খোঁপা ঠিক করে, ঘামে ভেজা চুল তার কপালে আর গলায় লেগে আছে, যেন তার শরীরের তীব্র গন্ধের স্মৃতি।
চারজন কাপড় ঠিক করে ধীরে ধীরে ঘর থেকে বেরিয়ে গলির ম্লান আলোতে ফিরে আসে। গলির বাতাস শীতল, কিন্তু তাদের শরীরের ঘাম, বীর্য, আর রসের তীব্র গন্ধ এখনো বাতাসে ভাসছে, যেন তাদের সাথে সাথে চলছে। গলির মোড়ে রাস্তার আলো মৃদু ঝিকমিক করছে, তাদের শরীরের ঘামে ভেজা ত্বক আলোতে চকচক করছে। তারা হাসি-ঠাট্টা, গল্প-গুজব করতে করতে ধীরে ধীরে হাঁটছে, তাদের পায়ের শব্দ গলির পাথরে ঠোক্কর খাচ্ছে। তাদের শরীরের পিচ্ছিলতা আর কামোত্তেজক গন্ধ তাদের হাসি আর কথার সাথে মিশে এক তীব্র, নোংরা পরিবেশ তৈরি করছে।
রিতা তার সবুজ শাড়ির আঁচল কাঁধে তুলে দিয়ে হাসতে হাসতে বলে, “এই ছেলেগুলোর ধোনের গন্ধ যেন আমার শাড়িতে লেগে আছে, মিলি, তুই কী বলিস?” তার কণ্ঠে দুষ্টুমি, চোখে কামুক দ্যুতি। সে তার শাড়ির ভাঁজে হাত বোলায়, যেন বীর্য আর ঘামের গন্ধটা আরও গভীরভাবে শুঁকতে চায়। তার ধোন শাড়ির নিচে হালকা ফুলে আছে, প্রতিটি পদক্ষেপে তার পাছা দুলছে, শাড়ির কাপড় তার ত্বকে ঘষছে।
মিলি, তার জেলির মতো পাছা পেটিকোটের নিচে দুলতে দুলতে, হেসে বলে, “রিতা, তুই তো বীর্যে ভিজে গেছিস! আমার পোদ এখনো টনটন করছে, ঠাপের গন্ধ যেন আমার পেটিকোটে লেগে আছে!” সে তার লাল ব্লাউজের কলার ঠিক করে, তার দুধের বোঁটা কাপড়ের নিচে শক্ত হয়ে ফুটে আছে। সে এক হাত দিয়ে তার পাছায় হালকা চাপড় মারে, পচৎ শব্দে তার পাছা কাঁপে, যেন আগের মিলনের স্মৃতি জাগিয়ে তুলছে।
শিউলি, তার শ্যামলা ত্বক ঘামে চকচকে, পেটিকোটের দড়ি ঠিক করতে করতে বলে, “মিতু, তোর গুদের রসের গন্ধ আমার জিভে এখনো লেগে আছে। ওই লেবার ছেলেটার ধোনের স্বাদ তো ভোলার নয়!” সে হাসতে হাসতে তার নীল ব্লাউজের হুক ঠিক করে, তার দুধ কাঁপছে, বোঁটা কাপড় ফুঁড়ে বেরিয়ে আসতে চায়। তার পেটিকোটের লাল কাপড় তার পাছার বাঁকগুলোর উপর টাইট হয়ে বসে, রস আর বীর্যের পিচ্ছিল দাগ এখনো কাপড়ে লেগে আছে। সে গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে একটা সিগারেট ধরায়, ধোঁয়ার সাথে তার শরীরের তীব্র গন্ধ মিশে যায়।
মিতু, তার ফর্সা শরীর রাস্তার আলোতে ঝকঝকে, হাসতে হাসতে বলে, “শিউলি, তোর ভোদার রস আমার মুখে এখনো লেগে আছে। ওই হৃষ্টপুষ্ট কাস্টমারের বীর্যের গন্ধ আমার শাড়িতে মিশে গেছে!” সে তার সাদা শাড়ির আঁচল কাঁধে তুলে দেয়, তার গোলাপি লিপস্টিকে মাখা ঠোঁটে বীর্যের চটচটে দাগ এখনো রয়ে গেছে। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পিচ্চিল রেখা ফেলেছে, শাড়ির কাপড় তার ত্বকে ঘষছে। সে তার চুলের গোছা ঠিক করে, ঘামে ভেজা চুল তার কপালে লেপ্টে আছে।
রিতা একটা দেয়ালে হেলান দিয়ে বলে, “আজকের রাতটা যেন কামনার আগুনে পুড়ে গেছে। ওই পাঁচজনের গন্ধ এখনো আমার ধোনে লেগে আছে!” সে তার শাড়ির উপর দিয়ে ধোনের উপর হাত বোলায়, যেন গন্ধটা আরও শুঁকতে চায়। মিলি হেসে বলে, “তুই তো দুজনের বীর্য একসঙ্গে নিয়েছিস, রিতা! আমার পোদ এখনো আজিজের ধোনের ঠাপের স্মৃতিতে কাঁপছে!” সে তার পাছায় হাত বুলিয়ে হাসে, তার কণ্ঠে কামুক দুষ্টুমি। শিউলি সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে বলে, “আমার গুদের রস আর ওই লেবার ছেলেটার ফ্যাদার গন্ধ যেন আমার পেটিকোটে গেঁথে গেছে। আরেকবার চাই!” মিতু তার শাড়ির ভাঁজ ঠিক করতে করতে বলে, “তোরা সবাই এত নোংরা, আমার গুদ এখনো টনটন করছে। ওই ছেলেটার ধোনের গন্ধ আমার মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছে!” তারা হাসতে হাসতে একে অপরের দিকে তাকায়, তাদের চোখে কামনার দ্যুতি এখনো জ্বলছে।
গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে তাদের কথা আর হাসি চলতে থাকে, তাদের শরীরের তীব্র গন্ধ বাতাসে ভাসছে। তাদের কণ্ঠে কামনার উত্তাপ, শব্দে নোংরা দুষ্টুমি, আর চোখে তৃপ্তি মিশ্রিত ক্লান্তি। তাদের আলাপ-আলোচনা ক্রমশ আরও তীব্র, কামোত্তেজক হয়ে ওঠে, যেন আগের মিলনের স্মৃতি তাদের শরীরে নতুন করে আগুন জ্বালাচ্ছে।
রিতা: (তার শাড়ির উপর দিয়ে ধোনের উপর হাত বুলিয়ে, কামুক হাসি দিয়ে) “মিলি, তুই দেখেছিস ওই প্রথম ছেলেটার ধোনের শিরা কেমন ফুলে লাফাচ্ছিল? আমার পোদে ঠাপ মারার সময় যেন আমার ধোন ফেটে যাচ্ছিল! তার বীর্যের গন্ধ এখনো আমার শাড়িতে লেগে আছে, টনটন করছে!” সে তার শাড়ির ভাঁজে নাক ঢুকিয়ে গন্ধ শোঁকে, তার চোখ বন্ধ হয়ে যায়, যেন সেই তীব্র পুরুষালি গন্ধে মাতাল হয়ে যাচ্ছে। “আমার ধোন এখনো প্রিকামে ভিজে আছে, মনে হচ্ছে আরেকবার ওই ধোন আমার পোদে ঢুকুক!”
মিলি: (তার পাছায় হাত বুলিয়ে, জেলির মতো পাছা কাঁপিয়ে) “রিতা, তুই তো দুজনের বীর্য একসঙ্গে নিয়েছিস, আমি তো ধোনের ঠাপে পাগল হয়ে গেছি! তার ধোনের মোটা মাথা আমার পোদের দেয়ালে ঘষার সময় যেন আমার বিচি কাঁপছিল। তার ফ্যাদার গন্ধ এখনো আমার পেটিকোটে, শুঁকলেই আমার ধোন ফুলে ওঠে!” সে তার পেটিকোটের উপর দিয়ে ধোনের উপর হাত বোলায়, তার কালচে বোঁটা ব্লাউজের নিচে শক্ত হয়ে ফুটে আছে। “ওই ছেলেটার বিচির ঘষা আমার পাছায় এখনো লাগছে, পচৎ পচৎ শব্দটা যেন কানে বাজছে!”
শিউলি: (সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে, তার পেটিকোটের উপর দিয়ে গুদে হাত বুলিয়ে) “মিতু, তোর গুদের রস আমার জিভে এখনো লেগে আছে, আর ওই লেবার ছেলেটার ধোনের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ আমার গলায়! তার ধোন যখন আমার মুখে ঢুকছিল, গৎ গৎ শব্দে আমার গুদ ফেটে যাচ্ছিল। তার বীর্য আমার ঠোঁটে লেগে চটচটে হয়ে আছে, এখনো শুঁকলেই আমার ভোদা টনটন করে!” সে তার পেটিকোটের ভাঁজে হাত ঢুকিয়ে গুদের উপর আঙুল ঘষে, রসের পিচ্ছিলতা তার আঙুলে লেগে থাকে। “আমি চাই ওই ধোনটা আমার গুদে ঢুকিয়ে আরেকবার চুদুক, ফচর ফচর শব্দে আমার পাছা কাঁপুক!”
মিতু: (তার শাড়ির আঁচল ঠিক করতে করতে, তার গোলাপি ঠোঁটে বীর্যের দাগ মুছতে মুছতে) “শিউলি, তুই যখন আমার গুদ চুষছিলি, তোর জিভের ঘষায় আমার ক্লিট ফেটে যাচ্ছিল! আর ওই হৃষ্টপুষ্ট কাস্টমারের ধোনের মাথা আমার গুদের গভীরে ঠেকার সময়, ফচর ফচর শব্দে আমার শরীর কাঁপছিল। তার বীর্য আমার গুদে গড়িয়ে পড়ছে, এখনো আমার শাড়িতে সেই গন্ধ লেগে আছে!” সে তার শাড়ির উপর দিয়ে গুদের উপর হাত বোলায়, রসের পিচ্ছিলতা তার আঙুলে লেগে থাকে। “তোদের সবার গন্ধ আমার মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে, আমার গুদ এখনো রসে ভিজে টনটন করছে!”
তারা গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে একে অপরের শরীরে হাত বুলিয়ে কথা বলছে। রিতা মিলির পাছায় হালকা চাপড় মারে, পচৎ শব্দে মিলির পাছা কাঁপে। “মিলি, তোর পাছাটা এখনো জেলির মতো কাঁপছে, ঠাপের দাগ এখনো আছে!” রিতা হেসে বলে, তার আঙুল মিলির পেটিকোটের উপর দিয়ে তার ধোনের উপর ঘষে। মিলি শিউলির দুধে হাত বোলায়, তার বোঁটা ব্লাউজের উপর দিয়ে চিমটি কাটে। “শিউলি, তোর দুধের বোঁটা এখনো শক্ত, তোর গুদের রস আমার হাতে লেগে আছে!” মিলি ফিসফিস করে, তার কণ্ঠে কামুকতা। শিউলি মিতুর শাড়ির উপর দিয়ে তার গুদে হাত বোলায়, রসের পিচ্চিল গন্ধ তার আঙুলে লেগে থাকে। “মিতু, তোর গুদের রসের গন্ধ আমার নাকে ঢুকছে, আরেকবার চুষতে ইচ্ছা করছে!” শিউলি হাসতে হাসতে বলে। মিতু রিতার ধোনের উপর হাত বুলিয়ে বলে, “রিতা, তোর ধোনের প্রিকাম আমার আঙুলে লেগে চটচটে, এই গন্ধে আমার গুদ ফাটছে!”
গলির সংকীর্ণ অন্ধকারে তাদের কণ্ঠ ভেসে আসে, যেন প্রতিটি শব্দ একটি প্রাচীন মন্ত্র, রাতের নিস্তব্ধতাকে ছিন্ন করে অভিশাপ আর প্রার্থনার মিশ্রণে জীবন্ত হয়ে ওঠে। তাদের হাসি, তীক্ষ্ণ এবং অসংযত, গলির ভাঙা দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হয়, যেন এই ম্লান আলোর পটভূমিতে তাদের উপস্থিতি চিরকাল খোদাই হয়ে থাকবে। তাদের শরীর থেকে উঠে আসা গন্ধ—ঘামে ভেজা, কামনায় উগ্র, যেন ঝড়ের পরে ভেজা মাটির সঙ্গে মিশে আছে কোনো নিষিদ্ধ জন্তুর উষ্ণ নিঃশ্বাস—গলির প্রতিটি ফাটলে ঢুকে পড়ে, ধোঁয়াটে বাতাসের সঙ্গে একাকার হয়ে এক তীব্র ঘ্রাণের মায়া জাল বোনে। প্রতিটি কথার গভীরে, প্রতিটি হাসির তালে, এক অপ্রতিরোধ্য তৃষ্ণার তাণ্ডব জেগে ওঠে, যেন তাদের শিরায়-শিরায় জ্বলছে এক চিরন্তন আগুন। এই আগুন, এই নোংরা রাতের কালো ক্যানভাসে অমর কাব্য হয়ে ধিকিধিকি জ্বলে, যেন গলির প্রতিটি ছায়া, প্রতিটি পাথর, তাদের কামনার সাক্ষী হয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবে।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)