28-05-2025, 02:28 AM
(26-05-2025, 04:01 PM)কামখোর Wrote:এমন গল্পের জন্য বহু পথ হাঁটা যায়। একদম সোনার তাল।মামলা - শেষ পর্ব
আসামীকে প্রশ্ন করা হইল, তুমি দোষী কি নির্দোষ?
সুকুমার হাতজোড় করিয়া হাকিমকে বলিল, ‘হুজুর, আমি মহাপাপী কিন্তু আমি আমার স্ত্রীকে খুন করিনি।’ বলিয়া অসহায়ভাবে কাঁদিতে লাগিল।
আসামী পক্ষের উকিল বলিলেন, ‘হুজুর, আমার মক্কেল বেকসুর, তাহার বিরুদ্ধে সাক্ষী-সাবুদ কিছুই নাই। সরকারী উকিল আগে নিজের কেস প্রমাণ করুন; আসামীর সাফাই এখন উহ্য রহিল, প্রয়োজন হইলে পরে হুজুরে দাখিল করিব।’
অতঃপর একে একে সাক্ষীরা আসিয়া জবানবন্দি দিতে লাগিল। অনেক সাক্ষী। গোপালচাঁদ এবং মিহির বাবু সাক্ষ্য দিলেন। কালীকিঙ্করের সাক্ষ্য দিবার কথা, কিন্তু তিনি পূর্বেই পাবলিক প্রসিকিউটারের কাছে গিয়া নিজেকে ছাড়াইয়া লইয়াছিলেন। তিনি উকিল, তাঁহার যে তেজারতির কারবার আছে এ কথা প্রকাশ্য আদালতে প্রচার হইলে তাঁহার নিন্দা হইবে। পাবলিক প্রসিকিউটার বলিয়াছিলেন, আপনাকে না হলেও চলে যাবে। দুজন মাড়োয়াড়ী সাক্ষী আছে, তাদের দিয়ে কাজ চালিয়ে নেব।’
‘হ্যাঁ। সুকুমার আমার মুখে চুনকালি দিয়েছে, তাই আমি গিয়েছিলাম তার গালে চুনকালি দিতে। কিন্তু চম্পা অন্য জাতের মেয়ে, সে সাবিত্রীর মতো রেন্ডি নয়। আমার মতলব যখন সে বুঝতে পারল তখন আমার কোঁচা চেপে ধরে বলল, ‘তবে হাড়-হাবাতে অলপ্পেয়ে মিন্সে, তোর মনে ময়লা! দাঁড়া, তোর পিণ্ডি চটকাচ্ছি!’ এই বলে সে একহাতে আমার কোঁচা অন্যহাত দিয়ে প্রবল চাপে আমার বিচি টেনে ধরে প্রাণপণে পাগলের চেঁচাতে লাগল—‘মেরে ফেললে! মেরে ফেললে!’—তখন আর আমার উপায় রইল না, একদিকে অন্ডকোষের ব্যাথা অন্যদিকে এখনি চিৎকার শুনে পাড়াপড়শী এসে পড়বে। হাতে লোহার ডাণ্ডা ছিলই—’


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)