21-05-2025, 10:16 PM
সুমি হ্যা চলো দেখি বলে মাকে নিয়ে চলে গেল রান্না ঘরে। আমি কত কিছু ভেবেছিলাম কিছুই হলনা একটু আদর ভালবাসা করব সুমির সাথে মা সব মাটি করে দিল। যাক গে সে আমার হবে তো কিসের চিন্তা না যাই বলে ফ্রেস হয়ে ব্যাগ নিয়ে বাইক নিয়ে সোজা বাজারে গেলাম আগে আমার হবু শশুরের জন্য বেদানা কিনে নিলাম। তারপর মাছ সব্জি বাজার করে বাড়ি ফিরলাম সারে ৮ টায়। দেই দুজনে খাবার করছে। আমাকে দেখে মা বলল দেখ কি এনেছে সুমি। সুমি ব্যাগ খুলে বের করে না তোমার কথা মতন বাজার করেছে।
মা বলল তবে তুই যা গিয়ে দেখেও আয় আর ফল কটা দিয়ে একটু বকে দিয়ে আসবি যেন সময় মতন খায়। এর মধ্য আমাদের হ্যে যাবে এসে স্নান করে খেয়ে অফিস যাবি। আমি ও কলেজে যাবেনা। মা বলল ওর পড়ে গেলেও হবে একসাথে যেতে হবেনা। আমি বললাম না এত গরম আমি নামিয়ে দিয়ে যাবো পড়ে যাবে কেন। রাস্তা তো কম না। মা ও সুমি কি ব্যাপার তোর স্যারের কি ব্যাপার ছাত্রীর উপর এত দরদ হল কেন রে। আগে বললেও নিয়ে যেত না এখন নিজে থেকে বলছে যে।
সুমি আমি কি করে বলব সব স্যার জানে। মা বলল আচ্ছা একসাথে যাবি তবে দিয়ে লোক্টাকে দেখে তো আয়। সময় অনেক আছে এরমধ্যে সুমিও রেডি হতে পারবে। সুমি কি বলসি আমার ছেলের আগের থেকে বুদ্ধি হয়েছে কি বলিস। তুই একটু বোঝা ওকে মায়ের এখন কষ্ট হয় আরামে রেখে আমার ব্যারাম বাধিয়ে দিয়েছে। বউ আনা দরকার।
আমি ধুর বলে ওখান থেকে চলে এলাম আর ফল নিয়ে হবু শ্বশুর বাড়ি গেলাম। এখন কেমন আড়ষ্ট লাগছে সুমির বাবাকে দাদা বলতে গিয়ে সুমির মায়ের হাতে ফল দিয়ে বললাম কি করো তোমরা ফলতা তো ঠিক সময় খাওয়াবে নাকি, বড় একটা ধকল গেলনা এই নাও ফল বেশী করে দেবে বলে হাতে ফল দিয়ে পাশে বসলাম আর হাত দেখে বললাম না খুব তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে। শুধু খাওয়া দাওয়া ভালো করতে হবে।
সুমির মা বলল কি বলব তোমাকে ঘরে শুধু চাল আছে টাকা কই যে খাওয়াব তোমরা তো তবুও মেয়েটাকে দেখছ বলে ওর পড়াশুনা চলছে না হলে কি হত। আমি দেখ একদম ভাবে না আমরা আছি তো এই বললে মা আমাকে বকা দেবে ঠিক মতন খাবে দুজনেই একজঙ্কে দেখতে গিয়ে আবার আরেকজন যেন অসুস্থ না হও। আমি যাই অফিস যেতে হবে, সুমিও কলেজে যাবে আমার সাথে ওকে নামিয়ে দেবো ওর জন্য একদম ভাবতে হবেনা আমরা আছি।
সুবল বাবু আমার হাত ধরে কি বলব তোমাদের তোমার মা এত ভালো সাবধানে অফিস যাবে কেমন।
আমি হ্যা ঠিক আছে আসছি আমি বলে উঠে চলে এলাম। বাড়ি এসে দেখি আমার রানী স্নান করে নিয়েছে দেখেই বোঝা যাচ্ছে চুল ভেজা। আমাকে দেখেই বলল এই নাও গামছা যাও স্নান করে আসো
আমি সব কেচে দেব রেখে এস কেমন। আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে দেখি মা ওইদিকে তাকানো তাই সুমিকে ধরে গালে একটা চুমু দিলাম। সুমি আমাকে এক ঠেলায় দূরে সরিয়ে দিয়ে বলল যাও না দেরী হয়ে যাবে আমার কিন্তু স্নান শেষ। আমি যেতে যেতে বললাম ওমা একটা ভালো জামা প্যান্ট বের করে দিও।
মা বলল সে বের করা আছে সুমি বের করে রেখেছে গিয়ে দেখ তুমি যাও। আমি আচ্ছা বলে সোজা বাথরুমে গেলাম, মনের আনন্দে স্নান করলাম। এত ভালো সময় আমার যে হুবু বউ সব কিছু করে দিচ্ছে এবার মা যদি সময় বের করে আমাদের এক করে দেয় তো খুব ভালো হবে। এইসব কত ভাবনা কি করব কেমন করে উঃ সাব ভাবছি আর শিউরে উঠছি। নিজের প্রতি এত রাগ হল আবার আমাকে এত ভালোবাসে কিন্তু একদিন মুখ ফুটে বলতে পারেনি। যাক স্নান করে বের হলাম এবং খাওয়ার টেবিলে গেলাম। আমি মা সুমি তিনজনে বসেই খেলাম। সুমি আগে খেয়ে উঠল আর বলল আমি গিয়ে সব কেচে দিয়ে আসছি পড়ে এসে বাসন কোসোন ধুয়ে দেবো।
মা বলল মারবো একটা তুই যা গিয়ে ড্রেস পর আমি সব করব আমাকে একদম অকেজ করে দেবে তুমি তাই না কিছুই করতে হবেনা তোমার যাও গিয়ে ড্রেস পড়ে নাও। কালকে যে চুড়িদার এনেছে অর মধ্যে যেটা লাল ওইটা পরবি যা গিয়ে পড়ে নে আমি সব করে নেব সারাদিন আমার কোন কাজ আছে আর। সুমি আচ্ছা বলে বেড়িয়ে গিয়ে সত্যি বাথরুমে ঢুকে আমার পান্ট গেঞ্জি কেচে দিয়ে তবে বের হল।
আমি দাড়িয়ে ছিলাম দরজায়। সুমি বেড়িয়ে বলল যাও ড্রেস পড়ে নাও আমি যাচ্ছি গিয়ে পড়ে নিচ্ছি। আমি হুম বলে আমার ঘরে চলে এলাম আর দেখি খাটের উপর রাখা আমার প্যান্ট জামা আর টাই। দেখে হসালাম আমার সোনা পাগলি সব দিলেও জাঙ্গিয়া দেয়নি। নিজেই খুজে বের করে পড়ে নিলাম। টাই আর পড়লাম না। মা এসে বলল কিরে হয়েছে তোর। আমি হ্যা। মা এই সুমি হয়েছে তোর নে বের হ ছেলে আবার ট্রেন ধরবে। সুমি হ্যা হয়ে গেছে বলে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বের হল।
মা দেখে বলল নারে আমার ছেলের পছন্দ আছে দারুন লাগছে তোকে এই চুড়িদারে, রঙ্গটা ফুটেছে সুন্দর। মা বলল নজর না লাগে আমার সুমি সোনার। এই নে বাইক বের কর ওর হয়ে গেছে। আমি বাইরে আসতেই সুমি দেখে বলল কি তুমি টাই পরনাই কেন। মা বলল হ্যা তাই তো টাই পরিস্নি কেন দে তো সুমি টাইটা পড়িয়ে। সুমি গিয়ে টাই নিয়ে আমার গলায় পড়িয়ে দিল আর বলল দেখ এবার তোমার ছেলেকে হিরো লাগছেনা। মা হ্যা বলে আমার গালে এবং সুমির গালে হাত দিয়ে আদর করে তোদের দুজনকেই দারুন লাগছে।
মা আমাকে বলল আজকে একটু পারলে তাড়াতাড়ি বাড়ি এস দরকার আছে। আমি কি মা আজ সোমবার না কিরে হবে সন্ধ্যে তো হয়ে যাবে। মা ঠিক আছে আসো তারপর দেখছি। সুমি তুই তো আগে চলে আসবি তাইনা। সুমি হ্যা আমার ৪.১০ শেষ ক্লাস দেখি। আমি এই চলো বলে বের হলাম গিয়ে বাইক বের করে নিলাম। সারে ৯ টা বাজে ১০.৩৫ এর ট্রেন ধরব আমি। মা কোন অসবিধা হবেনা ওকে দিয়ে যেতে পারবি। যা দুগা দুগা বলে আমাদের মা যেতে বলল। আমি বাইক নিয়ে দাড়াতে আমার সোনা সুন্দরী পেছনে বসে পড়ল। আমি মা আসি বলে বাইক ছেরে দিলামা র রাস্তায় উঠে পড়লাম। মায়ের চোখের আড়াল হতেই আমার ভালোবাসা আমাকে জাপটে জরিয়ে ধরল আর বলল কি গো কিনে তো দিলে পরেও এলাম কেমন লাগছে।
মা বলল তবে তুই যা গিয়ে দেখেও আয় আর ফল কটা দিয়ে একটু বকে দিয়ে আসবি যেন সময় মতন খায়। এর মধ্য আমাদের হ্যে যাবে এসে স্নান করে খেয়ে অফিস যাবি। আমি ও কলেজে যাবেনা। মা বলল ওর পড়ে গেলেও হবে একসাথে যেতে হবেনা। আমি বললাম না এত গরম আমি নামিয়ে দিয়ে যাবো পড়ে যাবে কেন। রাস্তা তো কম না। মা ও সুমি কি ব্যাপার তোর স্যারের কি ব্যাপার ছাত্রীর উপর এত দরদ হল কেন রে। আগে বললেও নিয়ে যেত না এখন নিজে থেকে বলছে যে।
সুমি আমি কি করে বলব সব স্যার জানে। মা বলল আচ্ছা একসাথে যাবি তবে দিয়ে লোক্টাকে দেখে তো আয়। সময় অনেক আছে এরমধ্যে সুমিও রেডি হতে পারবে। সুমি কি বলসি আমার ছেলের আগের থেকে বুদ্ধি হয়েছে কি বলিস। তুই একটু বোঝা ওকে মায়ের এখন কষ্ট হয় আরামে রেখে আমার ব্যারাম বাধিয়ে দিয়েছে। বউ আনা দরকার।
আমি ধুর বলে ওখান থেকে চলে এলাম আর ফল নিয়ে হবু শ্বশুর বাড়ি গেলাম। এখন কেমন আড়ষ্ট লাগছে সুমির বাবাকে দাদা বলতে গিয়ে সুমির মায়ের হাতে ফল দিয়ে বললাম কি করো তোমরা ফলতা তো ঠিক সময় খাওয়াবে নাকি, বড় একটা ধকল গেলনা এই নাও ফল বেশী করে দেবে বলে হাতে ফল দিয়ে পাশে বসলাম আর হাত দেখে বললাম না খুব তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে। শুধু খাওয়া দাওয়া ভালো করতে হবে।
সুমির মা বলল কি বলব তোমাকে ঘরে শুধু চাল আছে টাকা কই যে খাওয়াব তোমরা তো তবুও মেয়েটাকে দেখছ বলে ওর পড়াশুনা চলছে না হলে কি হত। আমি দেখ একদম ভাবে না আমরা আছি তো এই বললে মা আমাকে বকা দেবে ঠিক মতন খাবে দুজনেই একজঙ্কে দেখতে গিয়ে আবার আরেকজন যেন অসুস্থ না হও। আমি যাই অফিস যেতে হবে, সুমিও কলেজে যাবে আমার সাথে ওকে নামিয়ে দেবো ওর জন্য একদম ভাবতে হবেনা আমরা আছি।
সুবল বাবু আমার হাত ধরে কি বলব তোমাদের তোমার মা এত ভালো সাবধানে অফিস যাবে কেমন।
আমি হ্যা ঠিক আছে আসছি আমি বলে উঠে চলে এলাম। বাড়ি এসে দেখি আমার রানী স্নান করে নিয়েছে দেখেই বোঝা যাচ্ছে চুল ভেজা। আমাকে দেখেই বলল এই নাও গামছা যাও স্নান করে আসো
আমি সব কেচে দেব রেখে এস কেমন। আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে দেখি মা ওইদিকে তাকানো তাই সুমিকে ধরে গালে একটা চুমু দিলাম। সুমি আমাকে এক ঠেলায় দূরে সরিয়ে দিয়ে বলল যাও না দেরী হয়ে যাবে আমার কিন্তু স্নান শেষ। আমি যেতে যেতে বললাম ওমা একটা ভালো জামা প্যান্ট বের করে দিও।
মা বলল সে বের করা আছে সুমি বের করে রেখেছে গিয়ে দেখ তুমি যাও। আমি আচ্ছা বলে সোজা বাথরুমে গেলাম, মনের আনন্দে স্নান করলাম। এত ভালো সময় আমার যে হুবু বউ সব কিছু করে দিচ্ছে এবার মা যদি সময় বের করে আমাদের এক করে দেয় তো খুব ভালো হবে। এইসব কত ভাবনা কি করব কেমন করে উঃ সাব ভাবছি আর শিউরে উঠছি। নিজের প্রতি এত রাগ হল আবার আমাকে এত ভালোবাসে কিন্তু একদিন মুখ ফুটে বলতে পারেনি। যাক স্নান করে বের হলাম এবং খাওয়ার টেবিলে গেলাম। আমি মা সুমি তিনজনে বসেই খেলাম। সুমি আগে খেয়ে উঠল আর বলল আমি গিয়ে সব কেচে দিয়ে আসছি পড়ে এসে বাসন কোসোন ধুয়ে দেবো।
মা বলল মারবো একটা তুই যা গিয়ে ড্রেস পর আমি সব করব আমাকে একদম অকেজ করে দেবে তুমি তাই না কিছুই করতে হবেনা তোমার যাও গিয়ে ড্রেস পড়ে নাও। কালকে যে চুড়িদার এনেছে অর মধ্যে যেটা লাল ওইটা পরবি যা গিয়ে পড়ে নে আমি সব করে নেব সারাদিন আমার কোন কাজ আছে আর। সুমি আচ্ছা বলে বেড়িয়ে গিয়ে সত্যি বাথরুমে ঢুকে আমার পান্ট গেঞ্জি কেচে দিয়ে তবে বের হল।
আমি দাড়িয়ে ছিলাম দরজায়। সুমি বেড়িয়ে বলল যাও ড্রেস পড়ে নাও আমি যাচ্ছি গিয়ে পড়ে নিচ্ছি। আমি হুম বলে আমার ঘরে চলে এলাম আর দেখি খাটের উপর রাখা আমার প্যান্ট জামা আর টাই। দেখে হসালাম আমার সোনা পাগলি সব দিলেও জাঙ্গিয়া দেয়নি। নিজেই খুজে বের করে পড়ে নিলাম। টাই আর পড়লাম না। মা এসে বলল কিরে হয়েছে তোর। আমি হ্যা। মা এই সুমি হয়েছে তোর নে বের হ ছেলে আবার ট্রেন ধরবে। সুমি হ্যা হয়ে গেছে বলে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বের হল।
মা দেখে বলল নারে আমার ছেলের পছন্দ আছে দারুন লাগছে তোকে এই চুড়িদারে, রঙ্গটা ফুটেছে সুন্দর। মা বলল নজর না লাগে আমার সুমি সোনার। এই নে বাইক বের কর ওর হয়ে গেছে। আমি বাইরে আসতেই সুমি দেখে বলল কি তুমি টাই পরনাই কেন। মা বলল হ্যা তাই তো টাই পরিস্নি কেন দে তো সুমি টাইটা পড়িয়ে। সুমি গিয়ে টাই নিয়ে আমার গলায় পড়িয়ে দিল আর বলল দেখ এবার তোমার ছেলেকে হিরো লাগছেনা। মা হ্যা বলে আমার গালে এবং সুমির গালে হাত দিয়ে আদর করে তোদের দুজনকেই দারুন লাগছে।
মা আমাকে বলল আজকে একটু পারলে তাড়াতাড়ি বাড়ি এস দরকার আছে। আমি কি মা আজ সোমবার না কিরে হবে সন্ধ্যে তো হয়ে যাবে। মা ঠিক আছে আসো তারপর দেখছি। সুমি তুই তো আগে চলে আসবি তাইনা। সুমি হ্যা আমার ৪.১০ শেষ ক্লাস দেখি। আমি এই চলো বলে বের হলাম গিয়ে বাইক বের করে নিলাম। সারে ৯ টা বাজে ১০.৩৫ এর ট্রেন ধরব আমি। মা কোন অসবিধা হবেনা ওকে দিয়ে যেতে পারবি। যা দুগা দুগা বলে আমাদের মা যেতে বলল। আমি বাইক নিয়ে দাড়াতে আমার সোনা সুন্দরী পেছনে বসে পড়ল। আমি মা আসি বলে বাইক ছেরে দিলামা র রাস্তায় উঠে পড়লাম। মায়ের চোখের আড়াল হতেই আমার ভালোবাসা আমাকে জাপটে জরিয়ে ধরল আর বলল কি গো কিনে তো দিলে পরেও এলাম কেমন লাগছে।
মা যে আমার অন্তরাত্মা
