21-05-2025, 10:13 PM
কিন্তু আবার ঘুম ভেঙ্গে গেল অনেক সকালেই মা এবং সুমির কোন সারা পাচ্ছিনা তাই আমি না উঠে শুয়ে রইলাম। আবার ভাবতে লাগলাম সুমি একবার না এসে পারলো দরজা তো খোলাছিল, না একদম ভালো লাগছেনা ওকে আমি দেখতে পাচ্ছিনা কেমন ছোট ফট করতে লাগলাম বিছানায় গড়াগড়ি কর্যে লাগলাম কেন উঠে আসছেনা আমার কাছে রাতে আসেনি ঠিক আছে কিন্তু সকালে তো আসতে পারে তবে কেন আসছেনা। ঘুরে ফিরে আবার কোল বালিশ নিয়ে মাথা নিচু করে উবু হয়ে শুয়ে রইলাম। না সময় যে কাটছেনা কার দেখা নেই আমাকে কারো ডাকতে ইচ্চে করছেনা। এরমধ্যে মা আর সুমির গলা পেলাম ওরা দুজনেই বাইরে কথা বলছে।
মা সুমিকে বলল যা দেখতো কি করছে আমরা এত কিছু করে এলাম ওর কোন হুশ নেই মনে হয়। যাক তবে তোর বাবা এখন ভালই আছে। আমি ভাবলাম তবে মা আর সুমি ওদের বাড়ি গেছিলো এই সাত সকালে আমাকে ডাকতে পারত। কোন একটা সমস্যা হয়েছে মনে হয়। তবুও আমি মাথা নিচু করে শুয়ে আছি টের পেলাম সুমি আমার ঘরে ঢুকছে কাছে এসে এই যে মশাই ওঠেন এখন বেলা হয়ে গেছে অনেক। এই বলে আমার একটা হাত ধরে টান দিলে আমি ঘুরে গেলাম। আমি ঘুরে কি হয়েছে ঘুমের চোখে বললাম। সুমি পাশে বসে বলল জানো বাবার না মাথা ঘুরছিল তাই মা খুব সকালে আমাদের এসে ডেকেছে আমি আর তোমার মা গেছিলাম।
আসলে বাবার হাতে বেশ টান দিয়েছে তাই অমন মনে করেছে আর কিছু না। আমি সাথে সাথে ফলের জুশ করে দিলাম বাবা খেলে পড়ে এখন ভালো লাগছে ওনার। মা অনেক বকা দিয়েছে আমার মাকে বলেছে এইটুকু খেয়াল রাখতে পারোনা। অনেক রক্ত পড়েছে সে হুশ তোমার নেই বার বার ফলের জুশ খাওয়াবে আর আমি সম্রাট কে বলে দেবো আরো যেন ফল নিয়ে আসে। আমি সুমির হাত ধরে বললাম তবে এখন ঠিক আছে। সুমি হুম এবার ওঠ তুমি আসো উঠে এস বলে আমার হাত ধরে টেনে তুলতে গেল।
আমি এক টানে সুমিকে আমার বুকের উপর টেনে ফেললাম। জরিয়ে ধরে বললাম রাতে একবার আসতে পারতে কতখন জেগে ছিলাম আমি। সুমি আমি এসেছিলাম পড়া শেষ করে এসে দেখি তুমি অঘোরে ঘুমাচ্ছ তাই আর ডাকিনি। এই ছারো মা বাইরে আছেন চলে আসতে পারেন উঃ না ছারোনা। য়ামি না ছারবনা আমার ভালবাসা আমার বুকে থাকবে। তোমাকে আমি বুকের মধ্যে আগলে রাখবো সব সময়।
মা বাইরে দাড়িয়ে ডাক দিল কিরে উঠেছে পাজিটা। সুমি আমার থেকে ছারিয়ে হ্যা জেগেছে ডাকছি তো টেনে তুলতে পারছিনা। মা বলল আমার ছেলেটার এই একটাই দোষ সকালে ঘুম থেকে উঠতে পারেনা। তুলে নিয়ে আয় কোন দ্বায়ীত্ব নেই ওর। সুমি এই আসনা আসো উঠে আসো বলে আমাকে একদম টেনে তুলে নিল। মা ঢুকে বলল কিরে তোর কি কোনদিন এর পরিবর্তন হবেনা আয় উঠে আয় শুনেছিস ওর বাবার কি হয়েছিল খিচ ধরে গেছিলো, খাবেনা ভালো করে এত রক্ত পড়েছে খালি পেটে রয়েছে এখন খাওয়া দরকার অর ওর মাও আছে স্বামীর উপরে কথা বলেনা, দূটৈ পাগল এদের নিয়ে কি যে করব আমি আয় আয় বাইরে আয়। সুমিকে পরানর আছে নাকি না হলে একটু বাজারে যা আর হ্যা একটু বেদানা বেশী আনিস না খেলে হবে কত রক্ত পড়েছে কেটে গিয়ে যা বাজারে যা নিয়ে আয়। মাছ কিছু আনিস।
আমি আচ্ছা যাচ্ছি তবে একটা ব্রাশ করে ফ্রেস হয়ে যাই। মা হ্যা যাও আবার তো অফিস যাবে নাকি। আমি হুম অফিস যেতে হবে না গেলে হবেনা। মা হ্যা আজকে অফিস থেকে ফিরে আসো অনেক কথা আছে আমি বাপু আর পারবোনা তোমাদের নিয়ে তোমার বিয়ে দিতেই হবে। সুমিটা আছে বলে পারছি না হলে কি যে হত একটা বউ আনলে আমার এই চিন্তা থাকবেনা। যার বর সে সামলাবে। চল সুমি চল তোর পরাশুনার সমশ্যা হচ্ছে কত রাত জেগে পরেছিস। আবার কলেজে যাবি তাইনা।
মা সুমিকে বলল যা দেখতো কি করছে আমরা এত কিছু করে এলাম ওর কোন হুশ নেই মনে হয়। যাক তবে তোর বাবা এখন ভালই আছে। আমি ভাবলাম তবে মা আর সুমি ওদের বাড়ি গেছিলো এই সাত সকালে আমাকে ডাকতে পারত। কোন একটা সমস্যা হয়েছে মনে হয়। তবুও আমি মাথা নিচু করে শুয়ে আছি টের পেলাম সুমি আমার ঘরে ঢুকছে কাছে এসে এই যে মশাই ওঠেন এখন বেলা হয়ে গেছে অনেক। এই বলে আমার একটা হাত ধরে টান দিলে আমি ঘুরে গেলাম। আমি ঘুরে কি হয়েছে ঘুমের চোখে বললাম। সুমি পাশে বসে বলল জানো বাবার না মাথা ঘুরছিল তাই মা খুব সকালে আমাদের এসে ডেকেছে আমি আর তোমার মা গেছিলাম।
আসলে বাবার হাতে বেশ টান দিয়েছে তাই অমন মনে করেছে আর কিছু না। আমি সাথে সাথে ফলের জুশ করে দিলাম বাবা খেলে পড়ে এখন ভালো লাগছে ওনার। মা অনেক বকা দিয়েছে আমার মাকে বলেছে এইটুকু খেয়াল রাখতে পারোনা। অনেক রক্ত পড়েছে সে হুশ তোমার নেই বার বার ফলের জুশ খাওয়াবে আর আমি সম্রাট কে বলে দেবো আরো যেন ফল নিয়ে আসে। আমি সুমির হাত ধরে বললাম তবে এখন ঠিক আছে। সুমি হুম এবার ওঠ তুমি আসো উঠে এস বলে আমার হাত ধরে টেনে তুলতে গেল।
আমি এক টানে সুমিকে আমার বুকের উপর টেনে ফেললাম। জরিয়ে ধরে বললাম রাতে একবার আসতে পারতে কতখন জেগে ছিলাম আমি। সুমি আমি এসেছিলাম পড়া শেষ করে এসে দেখি তুমি অঘোরে ঘুমাচ্ছ তাই আর ডাকিনি। এই ছারো মা বাইরে আছেন চলে আসতে পারেন উঃ না ছারোনা। য়ামি না ছারবনা আমার ভালবাসা আমার বুকে থাকবে। তোমাকে আমি বুকের মধ্যে আগলে রাখবো সব সময়।
মা বাইরে দাড়িয়ে ডাক দিল কিরে উঠেছে পাজিটা। সুমি আমার থেকে ছারিয়ে হ্যা জেগেছে ডাকছি তো টেনে তুলতে পারছিনা। মা বলল আমার ছেলেটার এই একটাই দোষ সকালে ঘুম থেকে উঠতে পারেনা। তুলে নিয়ে আয় কোন দ্বায়ীত্ব নেই ওর। সুমি এই আসনা আসো উঠে আসো বলে আমাকে একদম টেনে তুলে নিল। মা ঢুকে বলল কিরে তোর কি কোনদিন এর পরিবর্তন হবেনা আয় উঠে আয় শুনেছিস ওর বাবার কি হয়েছিল খিচ ধরে গেছিলো, খাবেনা ভালো করে এত রক্ত পড়েছে খালি পেটে রয়েছে এখন খাওয়া দরকার অর ওর মাও আছে স্বামীর উপরে কথা বলেনা, দূটৈ পাগল এদের নিয়ে কি যে করব আমি আয় আয় বাইরে আয়। সুমিকে পরানর আছে নাকি না হলে একটু বাজারে যা আর হ্যা একটু বেদানা বেশী আনিস না খেলে হবে কত রক্ত পড়েছে কেটে গিয়ে যা বাজারে যা নিয়ে আয়। মাছ কিছু আনিস।
আমি আচ্ছা যাচ্ছি তবে একটা ব্রাশ করে ফ্রেস হয়ে যাই। মা হ্যা যাও আবার তো অফিস যাবে নাকি। আমি হুম অফিস যেতে হবে না গেলে হবেনা। মা হ্যা আজকে অফিস থেকে ফিরে আসো অনেক কথা আছে আমি বাপু আর পারবোনা তোমাদের নিয়ে তোমার বিয়ে দিতেই হবে। সুমিটা আছে বলে পারছি না হলে কি যে হত একটা বউ আনলে আমার এই চিন্তা থাকবেনা। যার বর সে সামলাবে। চল সুমি চল তোর পরাশুনার সমশ্যা হচ্ছে কত রাত জেগে পরেছিস। আবার কলেজে যাবি তাইনা।
মা যে আমার অন্তরাত্মা
