16-05-2025, 01:24 PM
আমি হু বিয়ে কর, যদি খারাপ মেয়ে হয় তো তোমাকে দেখবে তখন আমাকে ফেলবে বিপদে তুমি, দেখি তো আমার দুই কলিগ আছে প্রতিদিন এসে বলে এই ঝামেলা ওই ঝামেলা মায়ের সাথে বউ বনে না তখন কি করব আমি তারজন্য ওসবের মধ্যে যেতে চাইনা আমি।
সুমি চুড়িদার পরে মাথা মুছতে মুছতে এসে বলল এখনও খাচ্ছ তুমি ট্রেন পাবে তো। ওঠ তাড়াতাড়ি। আমি হ হয়েগেছে বলে উঠে দাঁড়ালাম আর সুমিকে দেখলাম, খুব সুন্দর লাগছে দেখতে। চোখ ফেরাতে পারছিলাম আমি এত ভালো লাগছে।
মা বলল এই আয় তুই খেতে বস ও পোশাক পরুক আর হ্যা এক কাজ কর ওকে তুই কলেজে পৌছে দিয়ে ট্রেন ধরিস কেমন। বাইক নিয়ে যাবি তো ষ্টেশনে।
আমি হুম যাবো তো ওর হবে তারমধ্যে।
সুমি হবে তুমিরেডি হয়ে আসো দেখ আমার হয় কিনা। আমি আচ্ছা বলে সোজা রুমে গেলাম গিয়ে জামা প্যান্ট পরে নিলাম। এরমধ্যে সুমিকে ডাক দিলাম কিরে হোল তোর। সুমি হ্যা বলে দৌড়ে এল আমার কাছে। হুম আমি রেডি চলেন স্যার। মা এসে কিরে তোর সেই ফাইল নিয়েছিস তো। ফর্ম ফিলাপ না। সুমি হ্যা সব নিয়েছি। আসি গো বলে আগেই বাইরে বেড়িয়ে এল। আমি বাইক বের করে সুমিকে পেছনে বসিয়ে বললাম মা আসছি। সুমি সাবধানে থেকো আমি আসছি বেশী সময় লাগবেনা। মা আচ্ছা তুই যা ভালো করে ফিলাপ করিস ভুল যেন না হয় তোর স্যারের মতন। বাবার জায়গায় মায়ের নাম লিখে দিয়েছিল। আমি বাইক ছারতে কি সত্যি বলল তোমার মা এই কাজ করেছিলে তুমি। এই বলে আমাকে পেছন থেকে জরিয়ে ধরল। এমনভাবে জে দুধ দুটো একদম আমার পিঠে লেগে আছে। কি বল্লেনাত কেন মায়ের নাম লিখেছিলে। আমি বললাম যে বাপ আমাকে দেখেনা তারনাম লিখে কি করব তুই বল। সুমি সত্যি তো তবে মাকে কোনদিন অবহেলা করনা তুমি অনেক কষ্ট করল তোমার জন্য। যদিও এখন সুখে আছে ছেলে চাকরি করে একটা টুকটুকে বউমা আনবে ওনার জন্য যে সব সময় খেয়াল রাখবে ওনার।
আমি আচ্ছা তোরা বলত কেন আমার এত পেছনে লেগেছিস। বিয়ে করে কি হবে যদি আমার মাকে না দেখে তো। সুমি দেখ যদিও আমি থাম্মি ডাকি তবুও কত বয়স ওনার বল তুমি ৪২/৪৩ হবে মাত্র এই বয়সে স্বামী ছেরে চলে গেছে কত কষ্ট করে মানুষ করল তোমাকে তোমার কি এক্টূও দ্বায়ীত্ব নেই। আমি বললাম তুই ভুল করলি বাবা চলে গেছে ১০ বছর হয়ে গেল মানে মায়ের তখন ছিল ৩৩ বছর বয়স। সুমি হ্যা আমার ভুল হয়ে গেছে যাক গে এবার একটা বিয়ে কর। আর আমি তোমার পেছনে লাগি নাই পেছনে বসে আছি বুঝলেন কাকা বাবু।
আমি এই তুই আর আমাকে কাকা বলে ডাকবিনা বলে দিলাম স্যার বলবি সেও ঠিক আছে আমি কি বুড়ো হয়ে গেছি। সুমি না না কাকা বাবু আপনি বুড়ো হননি, তরতরে যুবক কিন্তু আমার তো কাকা। আমি আবার। তুমি তবে স্যার ডাকবো না অন্য কিছু ডাকব। কি বলে ডাকবো তুমি বলে দাও। আমি না না তুই আমাকে স্যার বলেই ডাকবি। সুমি নাও চলো এবার একটু জোরে চালাও তোমার আবার ট্রেন ধরতে হবে সে খেয়াল আছে। পিন পিনিয়ে বাইক চালাছে একটু জরে চালাবে তা না। আমি আচ্ছা তবে ধরিস ভালো করে এর আগে উঠেছিস কারো বাইকে। সুমি ইস বললেই হল কার বাইকে উঠবো আমি আগে একদিন তোমার পেছনে বসে ছিলাম আর আজকে বসলাম। তোর ভালো লাগে বাইকে বসতে। সুমি আমাকে আবার জরিয়ে ধরে হ্যা খুব ভালো লাগে আমার এইভাবে বসতে। তুমি আবার রাগ করছনাতো এইভাবে ধরেছি বলে আসলে ভয় করে যদি পরে যাই তারজন্য ধরেছি। আমি আচ্ছা বলে জরে একটা টান দিলাম ৬০ স্পীডে। সুমি উরে বাবা বলে আরো জোরে আঁকড়ে জরিয়ে ধরল। উঃ এই ভয় করছে আমার এত জোরে না উঃ ভয় করে। আমি সুমির হাত ধরে বললাম ভয় নেই। এই তুই হাতের নখ বড় রাখিস না কেন। সুমি সে রাখলে জিত্ন করতে হয় আমার বাপের টাকা কই তুমি আর ঠাম্মি না থাকলে আমার পড়াশুনা হত নাকি। বাবা মা ঠাম্মিকে অনেক ভালোবাসে মানে ভয় করে ওনার উপর কিছু বলেনা, যদি বলি বাবা আমাকে টাকা দাও নেল পলিস কিনবো দেবে কথা থেকে তার থেকে যা আছে ভালই আছি। আমি বললাম চুড়িদার টাতে তোকে খুব সুন্দরলাগছে। কোথা থেকে কিনেছিলি।
সুমি চুড়িদার পরে মাথা মুছতে মুছতে এসে বলল এখনও খাচ্ছ তুমি ট্রেন পাবে তো। ওঠ তাড়াতাড়ি। আমি হ হয়েগেছে বলে উঠে দাঁড়ালাম আর সুমিকে দেখলাম, খুব সুন্দর লাগছে দেখতে। চোখ ফেরাতে পারছিলাম আমি এত ভালো লাগছে।
মা বলল এই আয় তুই খেতে বস ও পোশাক পরুক আর হ্যা এক কাজ কর ওকে তুই কলেজে পৌছে দিয়ে ট্রেন ধরিস কেমন। বাইক নিয়ে যাবি তো ষ্টেশনে।
আমি হুম যাবো তো ওর হবে তারমধ্যে।
সুমি হবে তুমিরেডি হয়ে আসো দেখ আমার হয় কিনা। আমি আচ্ছা বলে সোজা রুমে গেলাম গিয়ে জামা প্যান্ট পরে নিলাম। এরমধ্যে সুমিকে ডাক দিলাম কিরে হোল তোর। সুমি হ্যা বলে দৌড়ে এল আমার কাছে। হুম আমি রেডি চলেন স্যার। মা এসে কিরে তোর সেই ফাইল নিয়েছিস তো। ফর্ম ফিলাপ না। সুমি হ্যা সব নিয়েছি। আসি গো বলে আগেই বাইরে বেড়িয়ে এল। আমি বাইক বের করে সুমিকে পেছনে বসিয়ে বললাম মা আসছি। সুমি সাবধানে থেকো আমি আসছি বেশী সময় লাগবেনা। মা আচ্ছা তুই যা ভালো করে ফিলাপ করিস ভুল যেন না হয় তোর স্যারের মতন। বাবার জায়গায় মায়ের নাম লিখে দিয়েছিল। আমি বাইক ছারতে কি সত্যি বলল তোমার মা এই কাজ করেছিলে তুমি। এই বলে আমাকে পেছন থেকে জরিয়ে ধরল। এমনভাবে জে দুধ দুটো একদম আমার পিঠে লেগে আছে। কি বল্লেনাত কেন মায়ের নাম লিখেছিলে। আমি বললাম যে বাপ আমাকে দেখেনা তারনাম লিখে কি করব তুই বল। সুমি সত্যি তো তবে মাকে কোনদিন অবহেলা করনা তুমি অনেক কষ্ট করল তোমার জন্য। যদিও এখন সুখে আছে ছেলে চাকরি করে একটা টুকটুকে বউমা আনবে ওনার জন্য যে সব সময় খেয়াল রাখবে ওনার।
আমি আচ্ছা তোরা বলত কেন আমার এত পেছনে লেগেছিস। বিয়ে করে কি হবে যদি আমার মাকে না দেখে তো। সুমি দেখ যদিও আমি থাম্মি ডাকি তবুও কত বয়স ওনার বল তুমি ৪২/৪৩ হবে মাত্র এই বয়সে স্বামী ছেরে চলে গেছে কত কষ্ট করে মানুষ করল তোমাকে তোমার কি এক্টূও দ্বায়ীত্ব নেই। আমি বললাম তুই ভুল করলি বাবা চলে গেছে ১০ বছর হয়ে গেল মানে মায়ের তখন ছিল ৩৩ বছর বয়স। সুমি হ্যা আমার ভুল হয়ে গেছে যাক গে এবার একটা বিয়ে কর। আর আমি তোমার পেছনে লাগি নাই পেছনে বসে আছি বুঝলেন কাকা বাবু।
আমি এই তুই আর আমাকে কাকা বলে ডাকবিনা বলে দিলাম স্যার বলবি সেও ঠিক আছে আমি কি বুড়ো হয়ে গেছি। সুমি না না কাকা বাবু আপনি বুড়ো হননি, তরতরে যুবক কিন্তু আমার তো কাকা। আমি আবার। তুমি তবে স্যার ডাকবো না অন্য কিছু ডাকব। কি বলে ডাকবো তুমি বলে দাও। আমি না না তুই আমাকে স্যার বলেই ডাকবি। সুমি নাও চলো এবার একটু জোরে চালাও তোমার আবার ট্রেন ধরতে হবে সে খেয়াল আছে। পিন পিনিয়ে বাইক চালাছে একটু জরে চালাবে তা না। আমি আচ্ছা তবে ধরিস ভালো করে এর আগে উঠেছিস কারো বাইকে। সুমি ইস বললেই হল কার বাইকে উঠবো আমি আগে একদিন তোমার পেছনে বসে ছিলাম আর আজকে বসলাম। তোর ভালো লাগে বাইকে বসতে। সুমি আমাকে আবার জরিয়ে ধরে হ্যা খুব ভালো লাগে আমার এইভাবে বসতে। তুমি আবার রাগ করছনাতো এইভাবে ধরেছি বলে আসলে ভয় করে যদি পরে যাই তারজন্য ধরেছি। আমি আচ্ছা বলে জরে একটা টান দিলাম ৬০ স্পীডে। সুমি উরে বাবা বলে আরো জোরে আঁকড়ে জরিয়ে ধরল। উঃ এই ভয় করছে আমার এত জোরে না উঃ ভয় করে। আমি সুমির হাত ধরে বললাম ভয় নেই। এই তুই হাতের নখ বড় রাখিস না কেন। সুমি সে রাখলে জিত্ন করতে হয় আমার বাপের টাকা কই তুমি আর ঠাম্মি না থাকলে আমার পড়াশুনা হত নাকি। বাবা মা ঠাম্মিকে অনেক ভালোবাসে মানে ভয় করে ওনার উপর কিছু বলেনা, যদি বলি বাবা আমাকে টাকা দাও নেল পলিস কিনবো দেবে কথা থেকে তার থেকে যা আছে ভালই আছি। আমি বললাম চুড়িদার টাতে তোকে খুব সুন্দরলাগছে। কোথা থেকে কিনেছিলি।
মা যে আমার অন্তরাত্মা
