16-05-2025, 08:07 AM
আমি- না এখন কষ্ট হয়ে গেছে সারাদিন অফিস করে এলাম কালকে সকালে আসবি সব বুঝিয়ে দেবো।
মা না আজকে ও যাবেনা আমার কাছে থাকবে তুই খেয়ে সব বুঝিয়ে দিবি তারপর আমার সাথে থাকবে।
আমি- সারাদিন তো তোমার সাথে থাকে আবার রাতেও লাগবে তোমার। আমি আচ্ছা ঠিক আছে তবে খেতে দাও আমি হাত মুখ ধুয়ে আসছি।
সুমি এই নাও বলে আমার হাতে গামছা আর লুঙ্গি এনে দিল। যাও আমরা খাবারের ব্যবস্থা করছি। দেখি মোবাইলটা একটু দাও আর তুমি ফ্রেস হয়ে আসো।
আমি ও এইজন্য বলে মোবাইল বের করে দিলাম ঠিক আছে এই মাসের মাইনে পেলে মাকে একটা বড় মোবাইল কিনে দেব আমারটা আর টানাটানি করবিনা তোরা।
সুমি দাওনা কেন নিজে তো অনেক আগেই কিনেছ তোমার মায়ের বুঝি লাগেনা।
আমি হুম বুঝি মায়ের নাম করে তুমি ঘাটবে তাইনা। ঠিক আছে মা খুশী হলেই আমি খুশী।
সুমি এইজন্য তুমি যা বলনা কেন আমি থাকি মাকে ভালোবাস বলে বুঝলে।
মা কিরে তোর কি সব সময় ঝগরা করবি নাকি এই আমি খাবার রেডি করেছি যা হাত মুখ ধুয়ে আয়।
আমি আচ্ছা বলে চলে গেলাম বাথরুমে। গরম কাল বলে একবারে গা ধুয়ে বের হলাম। মা খাবার নিয়ে বসে আছে আয় বাবা আয়। আমি হুম বলে গিয়ে খেতে বসলাম। সুমি খাচ্ছে আর মোবাইল দেখছে হঠাত বলল এই ফটো কে তুলেছে গো। দেখ তুমি বলে মাকে দেখাল। মা ইস কেমন ফটো তুলেছে না না কার তোঁলা রে। আমি আমার এক কলিগ ওইদিন এসেছিল সে তুলেছে। সুমিকে ওর পছন্দ আমাকে বলছিল কিরে বিয়ে করবি চাকরি করে কিন্তু।
সুমি না একদম না ও ঠাম্মা কি বলছে শোন তুমি। বাবা মাকে যেন না বলে তুমি বলে দাও।
মা ওর বিয়ে নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবেনা। সে আমি দেখবো বড় গার্জিয়ান হয়েছে সে নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবেনা। নিজেকে বলি শোনে না সুমির বিয়ে দিচ্ছে আগে নিজে বিয়ে কর তারপর সব দেখা যাবে। কি বলিস সুমি।
সুমি হুম ভালো করে বলে দাও তাহলে আমি আর আসবোনা। পরাশুনাও ছেরে দেবো বলে দিলাম। এই বলে কেঁদে দিল।
আমি সুমির মাথায় হাত দিয়ে চুল ধরে এই পাগলী কাদার কি হল ও আমাকে বলেছিল তাই বললাম ঠিক আছে আমি এমনিতে মিথ্যে বলে দিয়েছি যে তোর একজন আছে।
মা যাক ভালো করেছিস একথা না বললে আবার কবে চলে আসে।
সুমি- তোমার ছেলের বুদ্ধি আছে তো। ঠিক আছে খাও তুমি আর ভাবতে হবেনা।
আমরা খাওয়া শেষ করে উঠেছি মা আর সুমি দুজনে সব গুছিয়ে নিয়ে বলল এই নাও মোবাইল আমরা ঘুমাতে গেলাম। এরমধ্যে সুমির মা বাবা এল কিরে বাড়ি জাবিনা।
মা বলল না ও যাবেনা আমার কাছে থাকবে তোমাকে বলে এলাম না। নাইটি নিয়ে এসেছে তো সুমি। তোমরা যাও গিয়ে শুয়ে পর সকালে খাওয়া দাওয়া করে যাবে।
সুমির মা ঠিক আছে তবে আমরা যাই বলে চলে গেল।
সকালে আমার ঘুম ভাংতে দেরী হয় সুমি আমাকে ডেকে তুলল ওঠ অফিস যেতে হবেনা। রান্না হয়ে গেছে। আমি বিছানায় শুয়ে আছি সুমি সেই নাইটি পরে এসেছে একদম নরলাম দেখে এত ভালো লাগল, মনে হয় সিনেমার মতন আমার বউ এসে ডেকে তুলেছে। যদিও আমি তখনো শুয়ে আছি। সুমি কি হল ওঠ বলে আমার হাত ধরে টেনে তুলল। চলো আমার সেই প্যারাগ্রাফ তো দেখালে না। আমি ঘড়ি দেখে বললাম নিয়ে আয় বলে দিচ্ছি। তারপর এক ট্রেন পরে গেলেও হবে।
সুমি বাবা তুমি এত সদয় হবে ভাবি নাই দাঁরাও নিয়ে আসছি বলে বেড়িয়ে গেল। মনে হয় নাইটির ভেতরে একটা প্যান্টি পড়া তার খাঁজ দেখাগেল, দারুন লাগল সুমিকে দেখতে। আবার ভাবলাম ধুর কি হল আমার একদিনে এমন কেন লাগছে। কাকু বলে ডাকত আগে এখন যদিও শুধু তুমিই বলে তবুও, ওর বাবা মা কত বিশ্বাস করে আমাদের। সুমি হাতে খাতা আর বই নিয়ে এল এই দ্যাখো এটা। আমি হুম বলে ওকে বলে বুঝিয়ে দিলাম সব কটার মানে। কিরে বোঝা গেল তো। সুমি দুদিন ধরে এত চেষ্টা করলাম পারছিমান এত সহজ এটা নাও উঠে পরে খাবার রেডি অফিস যাবেনা। যাও এই নাও গামছা যাও একবারে ফ্রেস হয়ে এস।
আমি বাথরুমে বসে ভাবলাম এমন একজন আমার দরকার যে আমার এবং মায়ের খেয়াল করবে যাক সব শেষ করে স্নান করে বের হলাম। সুমি বাইরে দাড়িয়ে ছিল দেখে বলল এত সময় লাগে এস তাড়াতাড়ি বলে আমাকে একদম ধরে নিয়ে গেল। খাবার ঘরে। মা দেখেই কিরে হয়েছে মেয়েটা কতখন ধরে দাড়িয়ে আছে ওকেও কলেজে যেতে হবে আয় আয় এই সুমি তুইও খেতে বস। সুমি না আগে উনি খেয়ে যাক পরে খাবো আমাকে স্নান করতে হবে তো। মা তবে তুই যা স্নান করে আয় এখানেই স্নান কর আমি ওকে দিচ্ছি। সুমি ঠিক আছে খাওয়ায় তোমার সনটা মনাকে আমি আসছি স্নান করে বলে চলে গেল।
মা- বলল সত্যি মেয়েটা যত বড় হচ্ছে তত বুঝদার হচ্ছে সব দিকে আমার খেয়াল রাখে। খুব ভালো হয়েছে মেয়েটা আমার এত খেয়াল রাখে তুই তো বাড়ি থাকিস না। সব সময় আমার খোঁজ নেই বাড়ি থাকেনা আমার কাছেই থাকে সব সময়। পরের মেয়ে আর কতদিন এসব করবে এবার রাজি হয়ে যা বাবা একটা বিয়ে কর।
মা না আজকে ও যাবেনা আমার কাছে থাকবে তুই খেয়ে সব বুঝিয়ে দিবি তারপর আমার সাথে থাকবে।
আমি- সারাদিন তো তোমার সাথে থাকে আবার রাতেও লাগবে তোমার। আমি আচ্ছা ঠিক আছে তবে খেতে দাও আমি হাত মুখ ধুয়ে আসছি।
সুমি এই নাও বলে আমার হাতে গামছা আর লুঙ্গি এনে দিল। যাও আমরা খাবারের ব্যবস্থা করছি। দেখি মোবাইলটা একটু দাও আর তুমি ফ্রেস হয়ে আসো।
আমি ও এইজন্য বলে মোবাইল বের করে দিলাম ঠিক আছে এই মাসের মাইনে পেলে মাকে একটা বড় মোবাইল কিনে দেব আমারটা আর টানাটানি করবিনা তোরা।
সুমি দাওনা কেন নিজে তো অনেক আগেই কিনেছ তোমার মায়ের বুঝি লাগেনা।
আমি হুম বুঝি মায়ের নাম করে তুমি ঘাটবে তাইনা। ঠিক আছে মা খুশী হলেই আমি খুশী।
সুমি এইজন্য তুমি যা বলনা কেন আমি থাকি মাকে ভালোবাস বলে বুঝলে।
মা কিরে তোর কি সব সময় ঝগরা করবি নাকি এই আমি খাবার রেডি করেছি যা হাত মুখ ধুয়ে আয়।
আমি আচ্ছা বলে চলে গেলাম বাথরুমে। গরম কাল বলে একবারে গা ধুয়ে বের হলাম। মা খাবার নিয়ে বসে আছে আয় বাবা আয়। আমি হুম বলে গিয়ে খেতে বসলাম। সুমি খাচ্ছে আর মোবাইল দেখছে হঠাত বলল এই ফটো কে তুলেছে গো। দেখ তুমি বলে মাকে দেখাল। মা ইস কেমন ফটো তুলেছে না না কার তোঁলা রে। আমি আমার এক কলিগ ওইদিন এসেছিল সে তুলেছে। সুমিকে ওর পছন্দ আমাকে বলছিল কিরে বিয়ে করবি চাকরি করে কিন্তু।
সুমি না একদম না ও ঠাম্মা কি বলছে শোন তুমি। বাবা মাকে যেন না বলে তুমি বলে দাও।
মা ওর বিয়ে নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবেনা। সে আমি দেখবো বড় গার্জিয়ান হয়েছে সে নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবেনা। নিজেকে বলি শোনে না সুমির বিয়ে দিচ্ছে আগে নিজে বিয়ে কর তারপর সব দেখা যাবে। কি বলিস সুমি।
সুমি হুম ভালো করে বলে দাও তাহলে আমি আর আসবোনা। পরাশুনাও ছেরে দেবো বলে দিলাম। এই বলে কেঁদে দিল।
আমি সুমির মাথায় হাত দিয়ে চুল ধরে এই পাগলী কাদার কি হল ও আমাকে বলেছিল তাই বললাম ঠিক আছে আমি এমনিতে মিথ্যে বলে দিয়েছি যে তোর একজন আছে।
মা যাক ভালো করেছিস একথা না বললে আবার কবে চলে আসে।
সুমি- তোমার ছেলের বুদ্ধি আছে তো। ঠিক আছে খাও তুমি আর ভাবতে হবেনা।
আমরা খাওয়া শেষ করে উঠেছি মা আর সুমি দুজনে সব গুছিয়ে নিয়ে বলল এই নাও মোবাইল আমরা ঘুমাতে গেলাম। এরমধ্যে সুমির মা বাবা এল কিরে বাড়ি জাবিনা।
মা বলল না ও যাবেনা আমার কাছে থাকবে তোমাকে বলে এলাম না। নাইটি নিয়ে এসেছে তো সুমি। তোমরা যাও গিয়ে শুয়ে পর সকালে খাওয়া দাওয়া করে যাবে।
সুমির মা ঠিক আছে তবে আমরা যাই বলে চলে গেল।
সকালে আমার ঘুম ভাংতে দেরী হয় সুমি আমাকে ডেকে তুলল ওঠ অফিস যেতে হবেনা। রান্না হয়ে গেছে। আমি বিছানায় শুয়ে আছি সুমি সেই নাইটি পরে এসেছে একদম নরলাম দেখে এত ভালো লাগল, মনে হয় সিনেমার মতন আমার বউ এসে ডেকে তুলেছে। যদিও আমি তখনো শুয়ে আছি। সুমি কি হল ওঠ বলে আমার হাত ধরে টেনে তুলল। চলো আমার সেই প্যারাগ্রাফ তো দেখালে না। আমি ঘড়ি দেখে বললাম নিয়ে আয় বলে দিচ্ছি। তারপর এক ট্রেন পরে গেলেও হবে।
সুমি বাবা তুমি এত সদয় হবে ভাবি নাই দাঁরাও নিয়ে আসছি বলে বেড়িয়ে গেল। মনে হয় নাইটির ভেতরে একটা প্যান্টি পড়া তার খাঁজ দেখাগেল, দারুন লাগল সুমিকে দেখতে। আবার ভাবলাম ধুর কি হল আমার একদিনে এমন কেন লাগছে। কাকু বলে ডাকত আগে এখন যদিও শুধু তুমিই বলে তবুও, ওর বাবা মা কত বিশ্বাস করে আমাদের। সুমি হাতে খাতা আর বই নিয়ে এল এই দ্যাখো এটা। আমি হুম বলে ওকে বলে বুঝিয়ে দিলাম সব কটার মানে। কিরে বোঝা গেল তো। সুমি দুদিন ধরে এত চেষ্টা করলাম পারছিমান এত সহজ এটা নাও উঠে পরে খাবার রেডি অফিস যাবেনা। যাও এই নাও গামছা যাও একবারে ফ্রেস হয়ে এস।
আমি বাথরুমে বসে ভাবলাম এমন একজন আমার দরকার যে আমার এবং মায়ের খেয়াল করবে যাক সব শেষ করে স্নান করে বের হলাম। সুমি বাইরে দাড়িয়ে ছিল দেখে বলল এত সময় লাগে এস তাড়াতাড়ি বলে আমাকে একদম ধরে নিয়ে গেল। খাবার ঘরে। মা দেখেই কিরে হয়েছে মেয়েটা কতখন ধরে দাড়িয়ে আছে ওকেও কলেজে যেতে হবে আয় আয় এই সুমি তুইও খেতে বস। সুমি না আগে উনি খেয়ে যাক পরে খাবো আমাকে স্নান করতে হবে তো। মা তবে তুই যা স্নান করে আয় এখানেই স্নান কর আমি ওকে দিচ্ছি। সুমি ঠিক আছে খাওয়ায় তোমার সনটা মনাকে আমি আসছি স্নান করে বলে চলে গেল।
মা- বলল সত্যি মেয়েটা যত বড় হচ্ছে তত বুঝদার হচ্ছে সব দিকে আমার খেয়াল রাখে। খুব ভালো হয়েছে মেয়েটা আমার এত খেয়াল রাখে তুই তো বাড়ি থাকিস না। সব সময় আমার খোঁজ নেই বাড়ি থাকেনা আমার কাছেই থাকে সব সময়। পরের মেয়ে আর কতদিন এসব করবে এবার রাজি হয়ে যা বাবা একটা বিয়ে কর।
মা যে আমার অন্তরাত্মা
