16-05-2025, 08:04 AM
একদম কথা বলবেনা তুমি বলে দিলাম, এতদিন তুমি বলেছ আজকে আমি বলব তুমি শুনবে মনে থাকে যেন। আর সব সময় তোমার শাগরেদ কাছে থাকে তাইনা। এই তোর এখানে কি দরকার।
মা- কেন বাবা কি হয়েছে এত রেগে যাচ্ছিস কেন আমি যা বলেছি খারাপ কি বলেছি এখন তুই বড় হয়েছিস নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছিস, এখন বলব না তো কবে বলব তুই বলে দে। আর তুই সুমিকে কেন সহ্য করতে পারিসনা বলত। তুই কতটুকু সময় বাড়ি থাকিস ওর পড়াশুনা বাদ দিলে বাকি সময় আমার কাছে থাকে, তুই বুঝবি কি আমার কষ্ট।
আমি- না এব্যাপারে কোন কথা হবেনা। বাকি কোন কথা থাকলে বলতে পারো।
সুমি- কাকা তুমি রেগে যাচ্ছ কেন ঠাকুমার এখন একজন সঙ্গী দরকার তাইত আমাকে বলেছিল এবার ছেলের বিয়ে দিয়ে বউমা আনবে তো কেন আনবে না, তোমার মাকে আমি আর কত সময় দেবো আমারও তো পড়াশুনা প্রায় শেষ বাবা মা আমাকে বিয়ে দিয়ে দিলে ঠাকুমার কাছে আমিও আসবোনা।
আমি- পাকা মেয়ে শুধু গায়ে পায়ে বড় হয়েছে বুদ্ধি হয়নি একটুও তুই এখন যা। আমি মা কথা বলছি। কোন বুদ্ধি নেই শুধু বক বক করে তুই যে কি করে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করলি সেটাই আমি বুঝতে পারছিনা।
সুমি- দেখলে ঠাকুমা আমাকে পড়াত বলে কেমন ঝারি দেয়, দেখ আগে তুমি স্যার ছিলে এখন না। আমি ঠাকুমার পক্ষে। মাস্টের না ছাই, মায়ের উপর ঝারি দেয়। যেই একখান চাকরি পেয়েছে অমনি গলা বড় হয়ে গেছে তাইনা। মাকে একদম ঝারি দেবেনা বলে দিলাম। পড়া শুনা কলেজ, খেলাধুলা করেছ, সময় মতন মা খেতে দিয়ে সব করে দিয়েছে যেই চাকরি হল অমনি চরিত্র পালটে গেল। ঠাকুমার অনেক কষ্ট হয়, আমি আসি তো আমার সাথে কথা বলে আমি বুঝি সব। আর শোন মশাই আমি পরীক্ষায় লিখতে পেরেছি বলেই না পাশ করেছি বুঝলেন। আমাকে যতই ছোট দেখ না কেন আমি কিন্তু এখন অনেক বড় হয়েগেছি।
আমি- তবে রে পাকা মেয়ে এবার তোর হবে বলে কাছে যেতেই দিল এক দৌড়, দূরে গিয়ে আমাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে দে দৌড়।
মা দেখ মেয়েটা অনেক ভালো কত খেয়াল রাখে আমাদের ওকে ওভাবে বকবি না কষ্ট পায়।
আমি মা দেখ ওকে ভালোবাসি বলেই না এভাবে শাসন করে ভালো রাখতে চাই, গরীবের মেয়ে এখন বোঝেনা সেদিন সংসার করবে সেদিন ঠিক আমার কথা মনে করবে।
মা সে আমাকে বলে তোর কথা সব সময় কি বলে জানিস তোমার ছেলে বকলেও সব সময় আমার ভালো চায় দেখনা সব সময় পরর জন্য বেশী বকা দেয় কারন যাতে আমি ভালো রেজাল্ট করি। সব বুঝি তবুও মাঝে মাঝে খুব রাগ হয় এত বকে বলে। আমি কি পরিনা তুমি বলো, যাক গে আর কতদিন সামনে ফর্ম ফিলাম করে পরীক্ষাটা দেই তারপর আর বক্তে পারবেনা।
আমি মা আসলে মেয়েটা ভালো ওই যা একটু তাড়কাটা যদিও তোমার সাথে পটে ভালো তোমার শাগরেদ তো।
অনেকেই হয়ত বুঝতে পাড়ছেন না কি নিয়ে কথা কাটাকাটি হচ্ছে। খুলে না বললে বুঝবেন কি করে। সামান্য একটু আগের থেকে বলতে হবে।
আমার বাবা ছিলেন রাজা মানুষ ওনার অনেক রানির দরকার, তাইতো আমার মাকে আর আমাকে ফেলে রেখে নতুন রানীকে নিয়ে অন্যত্র চলে গেছেন। আমার মাতুল দাদু বুদ্ধি করে মেয়ের নামে দুইকাঠা জমি দিয়েছিলেন। কারন আমার পিতৃদেব তাহার বাড়িখানি বিক্রি করে দিয়ে তবেই চলে গেছেন। আজ প্রায় ৯ বছর হল তাহার আর কোন খোঁজ মেলেনি, তাহার যে এমন একখানি পুত্র আছে সে বিষয়ে তাহার কোন মাথা ব্যাথা ছিল বলিয়া মনে হয়না। আমার নাম রেখেছিলেন আমার বাবা নাম রেখেছিলসম্রাট মিস্ত্রী। বর্তমান বয়স ২৫ বছর। আমার মা রেখা মিস্ত্রী বয়স ৪৩ বছর।
মা- কেন বাবা কি হয়েছে এত রেগে যাচ্ছিস কেন আমি যা বলেছি খারাপ কি বলেছি এখন তুই বড় হয়েছিস নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছিস, এখন বলব না তো কবে বলব তুই বলে দে। আর তুই সুমিকে কেন সহ্য করতে পারিসনা বলত। তুই কতটুকু সময় বাড়ি থাকিস ওর পড়াশুনা বাদ দিলে বাকি সময় আমার কাছে থাকে, তুই বুঝবি কি আমার কষ্ট।
আমি- না এব্যাপারে কোন কথা হবেনা। বাকি কোন কথা থাকলে বলতে পারো।
সুমি- কাকা তুমি রেগে যাচ্ছ কেন ঠাকুমার এখন একজন সঙ্গী দরকার তাইত আমাকে বলেছিল এবার ছেলের বিয়ে দিয়ে বউমা আনবে তো কেন আনবে না, তোমার মাকে আমি আর কত সময় দেবো আমারও তো পড়াশুনা প্রায় শেষ বাবা মা আমাকে বিয়ে দিয়ে দিলে ঠাকুমার কাছে আমিও আসবোনা।
আমি- পাকা মেয়ে শুধু গায়ে পায়ে বড় হয়েছে বুদ্ধি হয়নি একটুও তুই এখন যা। আমি মা কথা বলছি। কোন বুদ্ধি নেই শুধু বক বক করে তুই যে কি করে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করলি সেটাই আমি বুঝতে পারছিনা।
সুমি- দেখলে ঠাকুমা আমাকে পড়াত বলে কেমন ঝারি দেয়, দেখ আগে তুমি স্যার ছিলে এখন না। আমি ঠাকুমার পক্ষে। মাস্টের না ছাই, মায়ের উপর ঝারি দেয়। যেই একখান চাকরি পেয়েছে অমনি গলা বড় হয়ে গেছে তাইনা। মাকে একদম ঝারি দেবেনা বলে দিলাম। পড়া শুনা কলেজ, খেলাধুলা করেছ, সময় মতন মা খেতে দিয়ে সব করে দিয়েছে যেই চাকরি হল অমনি চরিত্র পালটে গেল। ঠাকুমার অনেক কষ্ট হয়, আমি আসি তো আমার সাথে কথা বলে আমি বুঝি সব। আর শোন মশাই আমি পরীক্ষায় লিখতে পেরেছি বলেই না পাশ করেছি বুঝলেন। আমাকে যতই ছোট দেখ না কেন আমি কিন্তু এখন অনেক বড় হয়েগেছি।
আমি- তবে রে পাকা মেয়ে এবার তোর হবে বলে কাছে যেতেই দিল এক দৌড়, দূরে গিয়ে আমাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে দে দৌড়।
মা দেখ মেয়েটা অনেক ভালো কত খেয়াল রাখে আমাদের ওকে ওভাবে বকবি না কষ্ট পায়।
আমি মা দেখ ওকে ভালোবাসি বলেই না এভাবে শাসন করে ভালো রাখতে চাই, গরীবের মেয়ে এখন বোঝেনা সেদিন সংসার করবে সেদিন ঠিক আমার কথা মনে করবে।
মা সে আমাকে বলে তোর কথা সব সময় কি বলে জানিস তোমার ছেলে বকলেও সব সময় আমার ভালো চায় দেখনা সব সময় পরর জন্য বেশী বকা দেয় কারন যাতে আমি ভালো রেজাল্ট করি। সব বুঝি তবুও মাঝে মাঝে খুব রাগ হয় এত বকে বলে। আমি কি পরিনা তুমি বলো, যাক গে আর কতদিন সামনে ফর্ম ফিলাম করে পরীক্ষাটা দেই তারপর আর বক্তে পারবেনা।
আমি মা আসলে মেয়েটা ভালো ওই যা একটু তাড়কাটা যদিও তোমার সাথে পটে ভালো তোমার শাগরেদ তো।
অনেকেই হয়ত বুঝতে পাড়ছেন না কি নিয়ে কথা কাটাকাটি হচ্ছে। খুলে না বললে বুঝবেন কি করে। সামান্য একটু আগের থেকে বলতে হবে।
আমার বাবা ছিলেন রাজা মানুষ ওনার অনেক রানির দরকার, তাইতো আমার মাকে আর আমাকে ফেলে রেখে নতুন রানীকে নিয়ে অন্যত্র চলে গেছেন। আমার মাতুল দাদু বুদ্ধি করে মেয়ের নামে দুইকাঠা জমি দিয়েছিলেন। কারন আমার পিতৃদেব তাহার বাড়িখানি বিক্রি করে দিয়ে তবেই চলে গেছেন। আজ প্রায় ৯ বছর হল তাহার আর কোন খোঁজ মেলেনি, তাহার যে এমন একখানি পুত্র আছে সে বিষয়ে তাহার কোন মাথা ব্যাথা ছিল বলিয়া মনে হয়না। আমার নাম রেখেছিলেন আমার বাবা নাম রেখেছিলসম্রাট মিস্ত্রী। বর্তমান বয়স ২৫ বছর। আমার মা রেখা মিস্ত্রী বয়স ৪৩ বছর।
মা যে আমার অন্তরাত্মা
