12-05-2025, 12:35 AM
(This post was last modified: 12-05-2025, 09:27 AM by Abirkkz. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
ঘরের নিস্তব্ধতা তাদের শীৎকারের প্রতিধ্বনি গিলে নেয়, ধূপের ধোঁয়া তাদের শরীর ঘিরে নাচছে।
তাদের শরীর একটা নোংরা, কামোত্তেজক, তীব্র জগতে হারিয়ে যায়, যেখানে কামনা আর তৃপ্তি এক অবিচ্ছেদ্য বন্ধনে মিলে যায়।
কিছু সময় বিশ্রাম নিয়ে ফরিদা বিছানায় হেলান দিয়ে বসে, তার পা ফাঁক করা, গুদ উন্মুক্ত। “পাগলি, তুই আমার গুদের জন্য তৈরি। আয়, আমাকে পাগল করে দে,” সে কামুক সুরে বলে, তার আঙুল নিজের গুদের ঠোঁটে ঘষে, রিতার বীর্য আর রস মিশিয়ে দেখায়। পাগলি হাসতে হাসতে ফরিদার কাছে হামাগুড়ি দিয়ে যায়, তার তামাটে শরীর ঘামে চকচক, ভরাট বক্ষ দুলছে। “মা, তোমার গুদ আমার জিভের রানি। আমি তোমাকে চুষে শেষ করব,” পাগলি ফিসফিস করে, তার চোখে শয়তানি ঝিলিক। পাগলি ফরিদার উরুতে হাত বোলায়, তার নখ
ফরিদার ত্বকে আলতো খামচে দেয়। সে ফরিদার গুদের কাছে মুখ নিয়ে যায়, তার নাক দিয়ে গভীর শ্বাস নেয়, ফরিদার গুদের মিষ্টি, নোনতা গন্ধে তার শরীর কেঁপে ওঠে। “উফ... মা... তোমার গুদের গন্ধ আমাকে পাগল করছে!” পাগলি গর্জন করে, তার জিভ ফরিদার ফোলা ঠোঁটে ঘষে। সে ধীরে ধীরে ফরিদার গুদের রস চেটে নেয়, রিতার বীর্যের অবশিষ্টাংশের সঙ্গে মিশে একটা নেশাজনক স্বাদ তার জিভে ছড়িয়ে পড়ে। ফরিদা শীৎকার ছাড়ে, “আহ... পাগলি... তোর জিভ আমার গুদে আগুন জ্বালাচ্ছে!” তার হাত পাগলির চুলে খামচে ধরে, গুদ তার মুখে চেপে ধরে।
পাগলির জিভ ফরিদার ক্লিটোরিসে তীব্র ঘর্ষণ দেয়, ফুলে ওঠা ক্লিটোরিস চুষে, তার ঠোঁট ফরিদার ঠোঁটে শক্ত চেপে ধরে। সে জিভ গুদের গভীরে ঢুকিয়ে ঘষে, ফরিদার রস চুষে নেয়, তার মুখ ভিজে যায়। “মা, তোমার গুদের রস আমার জিভে মধু!” পাগলি ফিসফিস করে, তার জিভ ফরিদার গুদের ঠোঁটে চক্কর কাটে। ফরিদার শরীর কাঁপছে, তার গুদ সংকুচিত হয়, রস গড়িয়ে পাগলির মুখে ছড়িয়ে পড়ে। “পাগলি... তুই আমার গুদ শেষ করছিস!” ফরিদা চিৎকার করে, তার হাত পাগলির পিঠে নখ বসায়।
পাগলি থামে না। সে ফরিদার বোঁটায় মুখ নিয়ে যায়, শক্ত, গাঢ় বোঁটা চুষে, জিভ দিয়ে ঘষে। ফরিদার ভরাট বক্ষ দুলছে, তার বোঁটা পাগলির মুখে আরও শক্ত হয়। “আহ... পাগলি... আমার বোঁটা চুষে আমাকে পাগল কর!” ফরিদা শীৎকার ছাড়ে, তার হাত পাগলির গুদে চলে যায়। সে পাগলির ফোলা ঠোঁটে আঙুল ঘষে, ক্লিটোরিসে চিমটি কাটে। পাগলি চিৎকার করে, “মা... তোমার আঙুল আমার গুদে আগুন জ্বালাচ্ছে!” তার গুদ ভিজে যায়, রস ফরিদার হাতে লেগে থাকে।
ফরিদা পাগলিকে বিছানায় শুইয়ে দেয়, তার শরীরে একটা হিংস্র ক্ষুধা। “পাগলি, এবার আমি তোর গুদ শেষ করব,” ফরিদা গর্জন করে, পাগলির পা ফাঁক করে তার গুদে মুখ নিয়ে যায়।
তার জিভ পাগলির লোমে ঘেরা ঠোঁটে ঘষে, ক্লিটোরিস চুষে, রস চেটে নেয়। পাগলির গুদ উষ্ণ, পিচ্ছিল, তার রস ফরিদার মুখে ছড়িয়ে পড়ে। “আহ... মা... তোমার জিভ আমার গুদ ছিঁড়ে ফেলছে!” পাগলি চিৎকার করে, তার হাত ফরিদার চুলে খামচে ধরে। ফরিদা তার জিভ গুদের গভীরে ঢুকিয়ে ঘষে, পাগলির ক্লিটোরিসে আঙুল ঘষে, তীব্র ঘর্ষণ দেয়। পাগলির শরীর কাঁপছে, তার গুদ সংকুচিত হয়, রস গড়িয়ে ফরিদার মুখ ভিজিয়ে দেয়।
ফরিদা উঠে পাগলির উপর চড়ে, তাদের গুদ একে অপরের সঙ্গে ঘষে। ফরিদার ফোলা ঠোঁট পাগলির লোমে ঘেরা ঠোঁটে ঘষছে, তাদের ক্লিটোরিস একে অপরের সঙ্গে ঠেকছে, তীব্র ঘর্ষণে রস গড়াচ্ছে। “পাগলি, তোর গুদ আমার গুদের জন্য তৈরি,” ফরিদা শীৎকার ছাড়ে, তার হাত পাগলির বোঁটায় কামড় দেয়। পাগলি চিৎকার করে, “মা... আমাদের গুদ এক হয়ে গেছে... আমাকে শেষ কর!” তাদের শরীর দুলছে, গুদের ঘর্ষণে তীব্র সুখের ঢেউ তাদের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে। তাদের রস মিশে বিছানা ভিজিয়ে দেয়, তাদের শীৎকার ঘরে প্রতিধ্বনিত হয়।
ফরিদা পাগলির গুদে আঙুল ঢুকিয়ে তীব্র গতিতে ঘষে, তার জিভ পাগলির ক্লিটোরিসে চুষে। পাগলির শরীর কাঁপছে, তার গুদ সংকুচিত হয়, রস ফরিদার হাতে ছড়িয়ে পড়ে। “মা... আমি শেষ... তোমার জিভ আমার গুদ ফাটিয়ে দিচ্ছে!” পাগলি চিৎকার করে, তার শরীর কেঁপে উঠে। ফরিদাও তৃপ্তির চূড়ায় পৌঁছে, তার গুদ সংকুচিত হয়, রস গড়িয়ে পাগলির উরুতে ছড়িয়ে পড়ে। “পাগলি... তুই আমার গুদের রানি!” ফরিদা শীৎকার ছাড়ে, তার শরীর পাগলির উপর ঢলে পড়ে।
তারা একে অপরের বাহুতে জড়িয়ে পড়ে, তাদের শরীর ঘামে ভিজে, গুদের রসে চটচটে। ফরিদার বোঁটা পাগলির বুকে ঘষছে, পাগলির গুদ ফরিদার উরুতে ঘষছে। “মা, তোমার গুদ আমার জিভের জন্য তৈরি,” পাগলি ফিসফিস করে, তার ঠোঁট ফরিদার ঠোঁটে ঘষে। ফরিদা হাসে, “পাগলি, তুই আমার গুদের দাস। এই খেলা কখনো থামবে না।” তাদের শীৎকার ঘরের নিস্তব্ধতায় মিশে যায়, ধূপের ধোঁয়া তাদের শরীর ঘিরে নাচছে।
ঘরের বাতাস এখনও ঘাম, রস, আর বীর্যের তীব্র গন্ধে ভারী। ফরিদা ও পাগলির মিলনের পর তাদের শরীর ক্লান্ত কিন্তু তৃপ্তিতে ভাসছে। রতন, যার সাত ইঞ্চি ধোন এখনও আধা-শক্ত, ফরিদার দিকে তাকায়।
তার চোখে একটা নতুন হিংস্র ক্ষুধা জ্বলে ওঠে। ফরিদার পাকা শরীর—ভরাট বক্ষ, গাঢ় বোঁটা শক্ত, গুদ লোমে ঘেরা, ফোলা ঠোঁট ভেজা, রসে চকচক—রতনের শরীরে আগুন জ্বালায়। “মা, তুমি আমার। এবার আমি তোমার গুদ তিনভাবে শেষ করব,” রতন গর্জন করে, তার ধোন পুরোপুরি শক্ত হয়ে কাঁপছে, মাথা রসে ভিজে।
ফরিদা হাসে, তার চোখে কামুক ঝিলিক। “চোদ, আমার ছেলে। তোর মায়ের গুদ তোর ধোনের জন্য কাঁদছে,” সে ফিসফিস করে, পা ফাঁক করে গুদ উন্মুক্ত করে।
}
তাদের শরীর একটা নোংরা, কামোত্তেজক, তীব্র জগতে হারিয়ে যায়, যেখানে কামনা আর তৃপ্তি এক অবিচ্ছেদ্য বন্ধনে মিলে যায়।
কিছু সময় বিশ্রাম নিয়ে ফরিদা বিছানায় হেলান দিয়ে বসে, তার পা ফাঁক করা, গুদ উন্মুক্ত। “পাগলি, তুই আমার গুদের জন্য তৈরি। আয়, আমাকে পাগল করে দে,” সে কামুক সুরে বলে, তার আঙুল নিজের গুদের ঠোঁটে ঘষে, রিতার বীর্য আর রস মিশিয়ে দেখায়। পাগলি হাসতে হাসতে ফরিদার কাছে হামাগুড়ি দিয়ে যায়, তার তামাটে শরীর ঘামে চকচক, ভরাট বক্ষ দুলছে। “মা, তোমার গুদ আমার জিভের রানি। আমি তোমাকে চুষে শেষ করব,” পাগলি ফিসফিস করে, তার চোখে শয়তানি ঝিলিক। পাগলি ফরিদার উরুতে হাত বোলায়, তার নখ
ফরিদার ত্বকে আলতো খামচে দেয়। সে ফরিদার গুদের কাছে মুখ নিয়ে যায়, তার নাক দিয়ে গভীর শ্বাস নেয়, ফরিদার গুদের মিষ্টি, নোনতা গন্ধে তার শরীর কেঁপে ওঠে। “উফ... মা... তোমার গুদের গন্ধ আমাকে পাগল করছে!” পাগলি গর্জন করে, তার জিভ ফরিদার ফোলা ঠোঁটে ঘষে। সে ধীরে ধীরে ফরিদার গুদের রস চেটে নেয়, রিতার বীর্যের অবশিষ্টাংশের সঙ্গে মিশে একটা নেশাজনক স্বাদ তার জিভে ছড়িয়ে পড়ে। ফরিদা শীৎকার ছাড়ে, “আহ... পাগলি... তোর জিভ আমার গুদে আগুন জ্বালাচ্ছে!” তার হাত পাগলির চুলে খামচে ধরে, গুদ তার মুখে চেপে ধরে।
পাগলির জিভ ফরিদার ক্লিটোরিসে তীব্র ঘর্ষণ দেয়, ফুলে ওঠা ক্লিটোরিস চুষে, তার ঠোঁট ফরিদার ঠোঁটে শক্ত চেপে ধরে। সে জিভ গুদের গভীরে ঢুকিয়ে ঘষে, ফরিদার রস চুষে নেয়, তার মুখ ভিজে যায়। “মা, তোমার গুদের রস আমার জিভে মধু!” পাগলি ফিসফিস করে, তার জিভ ফরিদার গুদের ঠোঁটে চক্কর কাটে। ফরিদার শরীর কাঁপছে, তার গুদ সংকুচিত হয়, রস গড়িয়ে পাগলির মুখে ছড়িয়ে পড়ে। “পাগলি... তুই আমার গুদ শেষ করছিস!” ফরিদা চিৎকার করে, তার হাত পাগলির পিঠে নখ বসায়।
পাগলি থামে না। সে ফরিদার বোঁটায় মুখ নিয়ে যায়, শক্ত, গাঢ় বোঁটা চুষে, জিভ দিয়ে ঘষে। ফরিদার ভরাট বক্ষ দুলছে, তার বোঁটা পাগলির মুখে আরও শক্ত হয়। “আহ... পাগলি... আমার বোঁটা চুষে আমাকে পাগল কর!” ফরিদা শীৎকার ছাড়ে, তার হাত পাগলির গুদে চলে যায়। সে পাগলির ফোলা ঠোঁটে আঙুল ঘষে, ক্লিটোরিসে চিমটি কাটে। পাগলি চিৎকার করে, “মা... তোমার আঙুল আমার গুদে আগুন জ্বালাচ্ছে!” তার গুদ ভিজে যায়, রস ফরিদার হাতে লেগে থাকে।
ফরিদা পাগলিকে বিছানায় শুইয়ে দেয়, তার শরীরে একটা হিংস্র ক্ষুধা। “পাগলি, এবার আমি তোর গুদ শেষ করব,” ফরিদা গর্জন করে, পাগলির পা ফাঁক করে তার গুদে মুখ নিয়ে যায়।
তার জিভ পাগলির লোমে ঘেরা ঠোঁটে ঘষে, ক্লিটোরিস চুষে, রস চেটে নেয়। পাগলির গুদ উষ্ণ, পিচ্ছিল, তার রস ফরিদার মুখে ছড়িয়ে পড়ে। “আহ... মা... তোমার জিভ আমার গুদ ছিঁড়ে ফেলছে!” পাগলি চিৎকার করে, তার হাত ফরিদার চুলে খামচে ধরে। ফরিদা তার জিভ গুদের গভীরে ঢুকিয়ে ঘষে, পাগলির ক্লিটোরিসে আঙুল ঘষে, তীব্র ঘর্ষণ দেয়। পাগলির শরীর কাঁপছে, তার গুদ সংকুচিত হয়, রস গড়িয়ে ফরিদার মুখ ভিজিয়ে দেয়।
ফরিদা উঠে পাগলির উপর চড়ে, তাদের গুদ একে অপরের সঙ্গে ঘষে। ফরিদার ফোলা ঠোঁট পাগলির লোমে ঘেরা ঠোঁটে ঘষছে, তাদের ক্লিটোরিস একে অপরের সঙ্গে ঠেকছে, তীব্র ঘর্ষণে রস গড়াচ্ছে। “পাগলি, তোর গুদ আমার গুদের জন্য তৈরি,” ফরিদা শীৎকার ছাড়ে, তার হাত পাগলির বোঁটায় কামড় দেয়। পাগলি চিৎকার করে, “মা... আমাদের গুদ এক হয়ে গেছে... আমাকে শেষ কর!” তাদের শরীর দুলছে, গুদের ঘর্ষণে তীব্র সুখের ঢেউ তাদের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে। তাদের রস মিশে বিছানা ভিজিয়ে দেয়, তাদের শীৎকার ঘরে প্রতিধ্বনিত হয়।
ফরিদা পাগলির গুদে আঙুল ঢুকিয়ে তীব্র গতিতে ঘষে, তার জিভ পাগলির ক্লিটোরিসে চুষে। পাগলির শরীর কাঁপছে, তার গুদ সংকুচিত হয়, রস ফরিদার হাতে ছড়িয়ে পড়ে। “মা... আমি শেষ... তোমার জিভ আমার গুদ ফাটিয়ে দিচ্ছে!” পাগলি চিৎকার করে, তার শরীর কেঁপে উঠে। ফরিদাও তৃপ্তির চূড়ায় পৌঁছে, তার গুদ সংকুচিত হয়, রস গড়িয়ে পাগলির উরুতে ছড়িয়ে পড়ে। “পাগলি... তুই আমার গুদের রানি!” ফরিদা শীৎকার ছাড়ে, তার শরীর পাগলির উপর ঢলে পড়ে।
তারা একে অপরের বাহুতে জড়িয়ে পড়ে, তাদের শরীর ঘামে ভিজে, গুদের রসে চটচটে। ফরিদার বোঁটা পাগলির বুকে ঘষছে, পাগলির গুদ ফরিদার উরুতে ঘষছে। “মা, তোমার গুদ আমার জিভের জন্য তৈরি,” পাগলি ফিসফিস করে, তার ঠোঁট ফরিদার ঠোঁটে ঘষে। ফরিদা হাসে, “পাগলি, তুই আমার গুদের দাস। এই খেলা কখনো থামবে না।” তাদের শীৎকার ঘরের নিস্তব্ধতায় মিশে যায়, ধূপের ধোঁয়া তাদের শরীর ঘিরে নাচছে।
ঘরের বাতাস এখনও ঘাম, রস, আর বীর্যের তীব্র গন্ধে ভারী। ফরিদা ও পাগলির মিলনের পর তাদের শরীর ক্লান্ত কিন্তু তৃপ্তিতে ভাসছে। রতন, যার সাত ইঞ্চি ধোন এখনও আধা-শক্ত, ফরিদার দিকে তাকায়।
তার চোখে একটা নতুন হিংস্র ক্ষুধা জ্বলে ওঠে। ফরিদার পাকা শরীর—ভরাট বক্ষ, গাঢ় বোঁটা শক্ত, গুদ লোমে ঘেরা, ফোলা ঠোঁট ভেজা, রসে চকচক—রতনের শরীরে আগুন জ্বালায়। “মা, তুমি আমার। এবার আমি তোমার গুদ তিনভাবে শেষ করব,” রতন গর্জন করে, তার ধোন পুরোপুরি শক্ত হয়ে কাঁপছে, মাথা রসে ভিজে।
ফরিদা হাসে, তার চোখে কামুক ঝিলিক। “চোদ, আমার ছেলে। তোর মায়ের গুদ তোর ধোনের জন্য কাঁদছে,” সে ফিসফিস করে, পা ফাঁক করে গুদ উন্মুক্ত করে।
}