10-05-2025, 08:12 PM
এই গল্পের সঙ্গে বাস্তবের কোনও ঘটনা বা ব্যাক্তি জীবিত ও মৃত কোনকিছুর সাথে মিল নেই, যদিও বা থাকে তা শুধু কাকতালীয় মাত্র।
প্রথম পর্ব
সুনির্মল বাবুর বয়স আটচল্লিশ , উনার ওয়াইফ তপতির বয়স পঁয়তাল্লিশ। উনাদের একটি পুত্র সন্তান রাজা । একটি একতলা বাড়িতে ওদের বাসস্থান , পূর্বপুরুষরাও এখানেই থেকে গেছে। একটা ছোটখাটো মুদিখানার দোকান চালান উনি। স্বচ্ছল ভাবে ওনাদের সংসার কেটে যায়।
স্ত্রীর বাতের ব্যথা আছে যার ফলে সংসারের অনেক কাজ করতেই অসুবিধা হয় । একটি কাজের মেয়ে রেখেছে সুনির্মলবাবু, স্ত্রীর হাতের কাজ করে দেওয়ার জন্য। কিন্তু এই বাতের ব্যথায় আর একটা সমস্যা ওদের হয়েছে। দুজনেই সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটি প্রায় নেই বললেই চলে। যার ফলে রাতে দুজনে যখন বিছানায় শোয়, দুজনের মধ্যে সুখ দুঃখের কথা হলেও অন্য কোন প্রকার বাত চিৎ হয় না যা কাম উত্তেজনা মূলক।
মাঝেমধ্যে সুনির্মল বাবু কথার মোড় সেদিকে নিয়ে যাবার চেষ্টা করলেও তপতির সেদিকে কোন ইচ্ছা নেই। কিন্তু সুনির্মল বাবুর এখনো ইচ্ছা আছে স্ত্রীকে আদর করার। স্ত্রীকে কাছে না পেয়ে মুদিখানার দোকানে যে যুবতী মেয়েরা বা পাড়ার বউরা আসে, তাদের দিকে সুনির্মলবাবু লুকিয়ে লুকিয়ে তাকায়। এখনকার দিনের মেয়েরা তো এমনিতেই ছোটখাটো জামা কাপড় পড়ে, ব্লাউজ পরে এমন ভাবে যে অর্ধেক পিঠটাই খোলা বা সামনেটা নামানো । সেগুলো আর চোখে দেখে সুনির্মল বাবু নিজের মন ভরায়।
এরকম করতে গিয়ে একদিন ধরাই পড়ে গেছিলেন উনি। পাড়ার টুম্পা সবে বিয়ে হয়ে এসেছে এক বছর হল। সুনির্মল বাবুর দোকানে প্রায়ই জিনিস কিনতে আসে। আর মাঝেমধ্যে গল্প করে। টুম্পার বয়স প্রায় আঠাশ মত হবে । যখন দোকানে আসে তখন প্রায় দুপুর বেলা। সেই সময়টা দোকানটা একটু ফাঁকাই যায়। টুম্পার বর বাবাই বাইরে চাকরি করে, সপ্তাহে একবার করে আসে। টুম্পা এখনকার যুগের মেয়ে তাই একটু খোলা মেলা জামা কাপড় পড়তে পছন্দ করে। কথাবার্তাও একটু খোলামেলা। সেদিন যখন সুনির্মল বাবুর দোকানে ছিল তখন তার পরনে ছিল একটা স্লিভলেস ব্লাউজ, ব্লাউজটার গঠন এমন যে সাইড থেকে হালকা বগল দেখা যায়। কালার ব্ল্যাক। টুম্পার গায়ের রং ফর্সা হওয়ার জন্য পরিষ্কার বগল টা দেখতে পাচ্ছিলেন উনি। ব্লাউজ টা পিছন দিকে পুরোটা তোলা থাকলেও সামনের দিকে একটা ভি কাট আছে। টুম্পা শাড়িটা এমন ভাবে পড়েছে সেই ভি কাটকে পুরো কভার করতে পারেনি। বুকের খাঁজের ফোলা অংশ খানিকটা হলেও নজরে চলে আসছিল সুনির্মল বাবুর। টুম্পা এটা দেখে ফেলে। ও শুধু খোলামেলা কথাবার্তা বলে না, ঠোঁটকাটাও আছে।
“কাকি কি আজকাল আদর করতে দিচ্ছে না?”
এমন কথায় সুনির্মলবাবু খুবই অপ্রস্তুত হয়ে যায়।
“এসব কি বলছিস?”
“কেন তুমি আমার দিকে এরকম ড্যাবড্যাব করে তাকাচ্ছো আমি কি বুঝতে পারছি না!”
নিজের থেকে কুড়ি বয়স বছরের ছোট একটা মেয়েকে এই প্রশ্নের কি উত্তর দেবে সুনির্মল বাবু, ভেবে পায় না ।
আর সত্যিই উনি টুম্পার দিকে ওরকম ভাবে মাঝেমধ্যেই তাকান। কিন্তু কোনদিন এরকম ভাবে ধরা পড়তে হয়নি।
“কি হলো কাকা বললে না তো?” টুম্পা হাসে ।
“ধ্যাত কি যে বলিস না”
“কাকিমাকে বলো ভালো করে তেল মালিশ করে দিতে!”
এবারে সুনির্মল বাবু রেগে যায়। “কি উল্টাপাল্টা কথা বলছিস!”
“তুমি আমার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখবে আর আমি একটা ভালো মন্দ কিছু তোমায় বললেই তাহলে তোমার গায়ে লেগে যাবে! যাও তাহলে কোনদিন তোমার দোকানে আসব না!”
টুম্পা সুনির্মল বাবুর দোকানে বাধা খদ্দের আর খদ্দের কে চটানো কখনোই উচিত নয়। নিজেকে খানিকটা সামলে নেন “আরে না না তুই ভুল ভাবছিস”
“দেখো কাকা, আমি জানি ছেলেরা কিভাবে তাকায় আমার দিকে? আমাকে শিখিও না”
“আর তাছাড়া যা বলছি তার তো কোনো উত্তর দিতে পারলে না”
“রাগ করিস না, কি করবো বল্ তোর কাকি রাতের বেলা শুয়ে পড়ে”
এবারে টুম্পা খানিকটা নরম হয়। “বুঝতে পারছি কাকিকে একটু আদর করতে পারো তো”
“এই বয়সে আর আদর নেবে!”
“কেন নেবে না,খুব নেবে, তুমি দিলেই নেবে!”
“আর কাকি যদি তোমায় আদর না করে তাহলে আমাকে বোলো, আমি নয় তোমাকে আদর করে দেবো!”, টুম্পা চোখ টিপে হাঁসে।
“কি যে বলিস না!”, সুনির্মল বাবুর মুখ চোখ লাল হয়ে যায় লজ্জায়।
টুম্পা খিল খিল করে হাসে ,”হ্যাঁ গো কাকা, ও তো বাড়িতে থাকে না তুমি আসতে পারো আমার কাছে, তোমাকে আমি আদর করে দেবো! তাহলে দেখবে কাকির কাছে যখন শোবে , তখন তুমি আরো ভালো করে আদর করতে পারবে। আমি তোমায় শিখিয়ে দেবো!”
সুনির্মল বাবু এতদিনে জেনে গেছেন টুম্পা মেয়েটা ফাজিল ,তাই আর বেশি কথা বাড়ালেন না।
প্রথম পর্ব
সুনির্মল বাবুর বয়স আটচল্লিশ , উনার ওয়াইফ তপতির বয়স পঁয়তাল্লিশ। উনাদের একটি পুত্র সন্তান রাজা । একটি একতলা বাড়িতে ওদের বাসস্থান , পূর্বপুরুষরাও এখানেই থেকে গেছে। একটা ছোটখাটো মুদিখানার দোকান চালান উনি। স্বচ্ছল ভাবে ওনাদের সংসার কেটে যায়।
স্ত্রীর বাতের ব্যথা আছে যার ফলে সংসারের অনেক কাজ করতেই অসুবিধা হয় । একটি কাজের মেয়ে রেখেছে সুনির্মলবাবু, স্ত্রীর হাতের কাজ করে দেওয়ার জন্য। কিন্তু এই বাতের ব্যথায় আর একটা সমস্যা ওদের হয়েছে। দুজনেই সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটি প্রায় নেই বললেই চলে। যার ফলে রাতে দুজনে যখন বিছানায় শোয়, দুজনের মধ্যে সুখ দুঃখের কথা হলেও অন্য কোন প্রকার বাত চিৎ হয় না যা কাম উত্তেজনা মূলক।
মাঝেমধ্যে সুনির্মল বাবু কথার মোড় সেদিকে নিয়ে যাবার চেষ্টা করলেও তপতির সেদিকে কোন ইচ্ছা নেই। কিন্তু সুনির্মল বাবুর এখনো ইচ্ছা আছে স্ত্রীকে আদর করার। স্ত্রীকে কাছে না পেয়ে মুদিখানার দোকানে যে যুবতী মেয়েরা বা পাড়ার বউরা আসে, তাদের দিকে সুনির্মলবাবু লুকিয়ে লুকিয়ে তাকায়। এখনকার দিনের মেয়েরা তো এমনিতেই ছোটখাটো জামা কাপড় পড়ে, ব্লাউজ পরে এমন ভাবে যে অর্ধেক পিঠটাই খোলা বা সামনেটা নামানো । সেগুলো আর চোখে দেখে সুনির্মল বাবু নিজের মন ভরায়।
এরকম করতে গিয়ে একদিন ধরাই পড়ে গেছিলেন উনি। পাড়ার টুম্পা সবে বিয়ে হয়ে এসেছে এক বছর হল। সুনির্মল বাবুর দোকানে প্রায়ই জিনিস কিনতে আসে। আর মাঝেমধ্যে গল্প করে। টুম্পার বয়স প্রায় আঠাশ মত হবে । যখন দোকানে আসে তখন প্রায় দুপুর বেলা। সেই সময়টা দোকানটা একটু ফাঁকাই যায়। টুম্পার বর বাবাই বাইরে চাকরি করে, সপ্তাহে একবার করে আসে। টুম্পা এখনকার যুগের মেয়ে তাই একটু খোলা মেলা জামা কাপড় পড়তে পছন্দ করে। কথাবার্তাও একটু খোলামেলা। সেদিন যখন সুনির্মল বাবুর দোকানে ছিল তখন তার পরনে ছিল একটা স্লিভলেস ব্লাউজ, ব্লাউজটার গঠন এমন যে সাইড থেকে হালকা বগল দেখা যায়। কালার ব্ল্যাক। টুম্পার গায়ের রং ফর্সা হওয়ার জন্য পরিষ্কার বগল টা দেখতে পাচ্ছিলেন উনি। ব্লাউজ টা পিছন দিকে পুরোটা তোলা থাকলেও সামনের দিকে একটা ভি কাট আছে। টুম্পা শাড়িটা এমন ভাবে পড়েছে সেই ভি কাটকে পুরো কভার করতে পারেনি। বুকের খাঁজের ফোলা অংশ খানিকটা হলেও নজরে চলে আসছিল সুনির্মল বাবুর। টুম্পা এটা দেখে ফেলে। ও শুধু খোলামেলা কথাবার্তা বলে না, ঠোঁটকাটাও আছে।
“কাকি কি আজকাল আদর করতে দিচ্ছে না?”
এমন কথায় সুনির্মলবাবু খুবই অপ্রস্তুত হয়ে যায়।
“এসব কি বলছিস?”
“কেন তুমি আমার দিকে এরকম ড্যাবড্যাব করে তাকাচ্ছো আমি কি বুঝতে পারছি না!”
নিজের থেকে কুড়ি বয়স বছরের ছোট একটা মেয়েকে এই প্রশ্নের কি উত্তর দেবে সুনির্মল বাবু, ভেবে পায় না ।
আর সত্যিই উনি টুম্পার দিকে ওরকম ভাবে মাঝেমধ্যেই তাকান। কিন্তু কোনদিন এরকম ভাবে ধরা পড়তে হয়নি।
“কি হলো কাকা বললে না তো?” টুম্পা হাসে ।
“ধ্যাত কি যে বলিস না”
“কাকিমাকে বলো ভালো করে তেল মালিশ করে দিতে!”
এবারে সুনির্মল বাবু রেগে যায়। “কি উল্টাপাল্টা কথা বলছিস!”
“তুমি আমার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখবে আর আমি একটা ভালো মন্দ কিছু তোমায় বললেই তাহলে তোমার গায়ে লেগে যাবে! যাও তাহলে কোনদিন তোমার দোকানে আসব না!”
টুম্পা সুনির্মল বাবুর দোকানে বাধা খদ্দের আর খদ্দের কে চটানো কখনোই উচিত নয়। নিজেকে খানিকটা সামলে নেন “আরে না না তুই ভুল ভাবছিস”
“দেখো কাকা, আমি জানি ছেলেরা কিভাবে তাকায় আমার দিকে? আমাকে শিখিও না”
“আর তাছাড়া যা বলছি তার তো কোনো উত্তর দিতে পারলে না”
“রাগ করিস না, কি করবো বল্ তোর কাকি রাতের বেলা শুয়ে পড়ে”
এবারে টুম্পা খানিকটা নরম হয়। “বুঝতে পারছি কাকিকে একটু আদর করতে পারো তো”
“এই বয়সে আর আদর নেবে!”
“কেন নেবে না,খুব নেবে, তুমি দিলেই নেবে!”
“আর কাকি যদি তোমায় আদর না করে তাহলে আমাকে বোলো, আমি নয় তোমাকে আদর করে দেবো!”, টুম্পা চোখ টিপে হাঁসে।
“কি যে বলিস না!”, সুনির্মল বাবুর মুখ চোখ লাল হয়ে যায় লজ্জায়।
টুম্পা খিল খিল করে হাসে ,”হ্যাঁ গো কাকা, ও তো বাড়িতে থাকে না তুমি আসতে পারো আমার কাছে, তোমাকে আমি আদর করে দেবো! তাহলে দেখবে কাকির কাছে যখন শোবে , তখন তুমি আরো ভালো করে আদর করতে পারবে। আমি তোমায় শিখিয়ে দেবো!”
সুনির্মল বাবু এতদিনে জেনে গেছেন টুম্পা মেয়েটা ফাজিল ,তাই আর বেশি কথা বাড়ালেন না।