3 hours ago
তাদের মিলন এক কামুক নৃত্যে রূপান্তরিত হল, তাদের শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া একে অপরের কামনাকে আরও উত্তপ্ত করছিল। মালতীর শিৎকার এবং রুদ্রনাথের গভীর শ্বাস মন্দিরের বাতাসে মিশে গেল, তাদের কামনা এক অপ্রতিরোধ্য শক্তিতে রূপান্তরিত হল।
রুদ্রনাথ একটি ছোট বাট প্লাগ হাতে নিল, এটি লুব্রিকেন্টে মাখিয়ে মালতীর পাছায় মৃদু চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিল। বাট প্লাগের শক্ত, মসৃণ স্পর্শ মালতীর শরীরে এক তীব্র সংবেদন জাগাল, তার পাছা সামান্য কেঁপে উঠল, তার শরীরে এক নতুন তীব্রতা ছড়িয়ে পড়ল। “আহহ... এটা আমার ভেতরে... আমাকে পুরো গলিয়ে দিচ্ছে,” সে ফিসফিস করে বলল, তার কণ্ঠে এক নোংরা প্রলোভন। সে তার হাত দিয়ে রুদ্রনাথের পাছা চেপে ধরল, তার আঙুল তার শক্ত, পেশীবহুল ত্বকে গভীরভাবে ঢুকে গেল, তার নখ লালচে দাগ ফুটিয়ে তুলল।
রুদ্রনাথ জোরে জোরে ঠাপ দিতে শুরু করল, তার পেশীবহুল শরীর প্রতিটি নড়াচড়ায় সংকুচিত হচ্ছিল। তার ঘামে ভেজা বুকের পেশীগুলো চকচক করছিল, তার শক্ত পাছা প্রতিটি ঠাপে কাঁপছিল। মালতীর শরীর দেয়ালে ধাক্কা খাচ্ছিল, তার স্তন দুটো প্রতিটি ঠাপে লাফাচ্ছিল, তার লম্বা চুল বাতাসে উড়ছিল। সে তার মাথা পিছনে হেলিয়ে দিল, তার শিৎকার মন্দিরের দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হল। “তোর শরীরের এই শক্তি... আমাকে পুরো ভাসিয়ে দিচ্ছে,” সে চিৎকার করে বলল, তার নখ রুদ্রনাথের পিঠে আঁচড় কাটছিল।
রুদ্রনাথ মালতীকে দেয়াল থেকে নামিয়ে মন্দিরের একটি পাথরের বেদির উপর শুইয়ে দিল। সে একটি চামড়ার ফিতার বন্ধন সরঞ্জাম নিল, মালতীর হাত দুটো বেদির দুপাশে বেঁধে দিল। ফিতাগুলো তার কব্জিতে শক্তভাবে চেপে বসল, তার ত্বকে লালচে দাগ ফুটে উঠল। এই বন্ধন মালতীর শরীরে এক নতুন উত্তেজনা জাগাল, তার শ্বাস দ্রুত হয়ে উঠল, তার স্তন দুটো উঁচু হয়ে কাঁপছিল। “আমাকে এভাবে বেঁধে... তুই আমাকে পুরো নিয়ন্ত্রণ করছিস,” সে দুষ্টু হাসি দিয়ে বলল।
রুদ্রনাথ একটি পালকের টিজার নিল, এটি দিয়ে মালতীর স্তনবৃন্তের চারপাশে মৃদু ঘষতে শুরু করল। পালকের আলতো স্পর্শ তার ত্বকে শিহরণ জাগাল, তার স্তনবৃন্ত আরও শক্ত হয়ে ফুলে উঠল। সে পালকটি তার নাভির উপর দিয়ে নামিয়ে আনল, তার উরুর ভেতরের দিকে মৃদু ঘষতে লাগল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার পা সামান্য কাঁপতে লাগল, তার হাত বন্ধনের ফিতায় টান পড়ছিল। “তোর এই স্পর্শ... আমার শরীরে আগুন জ্বালাচ্ছে,” সে শিৎকার করে বলল।
রুদ্রনাথ তার শরীর মালতীর শরীরের উপর ঝুঁকিয়ে আনল, তার ঠোঁট মালতীর ঘাড়ে নামিয়ে আনল। সে তার জিভ দিয়ে তার ত্বক চাটতে শুরু করল, মাঝে মাঝে তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। মালতীর শরীর শিহরিত হল, তার মাথা পিছনে হেলে গেল। রুদ্রনাথ তার হাত দিয়ে মালতীর স্তন চেপে ধরল, তার আঙুল তার স্তনবৃন্তে মৃদু পাকিয়ে দিল। “তোর শরীরটা এত নরম... আমি এটা পুরো গিলে নিতে চাই,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল।
রুদ্রনাথ মালতীর বন্ধন খুলে দিল এবং তাকে বেদির উপর বসিয়ে দিল। সে তার মুখ মালতীর স্তনের কাছে নিয়ে গেল, তার জিভ দিয়ে তার স্তনবৃন্ত চাটতে শুরু করল। তার জিভ দ্রুত ঘুরছিল, মাঝে মাঝে তার ঠোঁট দিয়ে স্তনবৃন্ত চুষছিল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার হাত রুদ্রনাথের চুলে শক্ত হয়ে ধরল। “আহহ... তোর মুখ আমার শরীরে... আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি!” সে শিৎকার করে বলল।
মালতী রুদ্রনাথকে টেনে তার শরীরের কাছে নিয়ে এল। সে তার ঠোঁট রুদ্রনাথের বুকের উপর চেপে ধরল, তার জিভ দিয়ে তার পেশীবহুল বুক চাটতে শুরু করল। তার জিভ তার পেটের পেশীগুলোর উপর দিয়ে নামতে লাগল, মাঝে মাঝে তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। রুদ্রনাথ শিৎকার করে উঠল, তার হাত মালতীর পাছা চেপে ধরল। “তোর জিভ আমার শরীরে... আমাকে আরও দে,” সে ফিসফিস করে বলল।
রুদ্রনাথ মালতীকে বেদি থেকে নামিয়ে তার কোলে তুলে নিল। সে একটি সিলিকন ভাইব্রেটর নিল, এটি চালু করে মালতীর স্তনবৃন্তের উপর মৃদু চাপ দিল। ভাইব্রেটরের কম্পন তার শরীরে তীব্র সংবেদন ছড়িয়ে দিল, তার স্তনবৃন্ত আরও শক্ত হয়ে কাঁপতে লাগল। রুদ্রনাথ ভাইব্রেটরটি তার নাভি থেকে নিচে নামিয়ে আনল, তার উরুর ভেতরের দিকে মৃদু ঘষতে শুরু করল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার পা রুদ্রনাথের কোমরে শক্ত হয়ে জড়িয়ে গেল। “তোর এই খেলা... আমাকে পুরো গলিয়ে দিচ্ছে,” সে চিৎকার করে বলল।
মালতী তার ঠোঁট রুদ্রনাথের ঠোঁটে চেপে ধরল, তাদের জিভ একে অপরের সঙ্গে জড়িয়ে গেল। তাদের শ্বাস মিশে গেল, তাদের শরীরের উত্তাপ একে অপরকে গলিয়ে দিচ্ছিল। রুদ্রনাথ তার হাত দিয়ে মালতীর পাছা চেপে ধরল, তার আঙুল তার গোলাকার, দৃঢ় পাছায় গভীরভাবে ঢুকে গেল। “তোর শরীরের এই উত্তাপ... আমি এটা পুরো অনুভব করতে চাই,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল। তাদের মিলন এক কামুক নৃত্যে রূপান্তরিত হল, তাদের শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া একে অপরের কামনাকে আরও উত্তপ্ত করছিল।
মালতী তার ঠোঁট রুদ্রনাথের শরীরে নামিয়ে আনল, তার জিভ তার পেশীবহুল বুকের উপর মৃদু চাটতে শুরু করল। সে ধীরে ধীরে নিচে নামল, তার জিভ তার পেটের পেশীগুলোর উপর ঘুরছিল, মাঝে মাঝে তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। রুদ্রনাথ শিৎকার করে উঠল, তার শক্তিশালী হাত মালতীর চুলে শক্ত হয়ে ধরল, তার আঙুল তার মাথার ত্বকে গভীরভাবে ঢুকে গেল। “তোর জিভ আমার শরীরে... আমাকে পাগল করে দিচ্ছে,” সে গভীর কণ্ঠে বলল। মালতী তার এক হাত দিয়ে রুদ্রনাথের উরু মৃদু মালিশ করতে শুরু করল, তার আঙুল তার শক্ত পেশীতে মৃদু চাপ দিচ্ছিল। সে তার ঠোঁট তার উরুর ভেতরের দিকে নিয়ে গেল, তার জিভ দিয়ে তার ত্বক চাটতে লাগল, তাকে উত্তেজনার শিখরে নিয়ে গেল।
রুদ্রনাথ মালতীকে টেনে তার শরীরের কাছে নিয়ে এল, তাদের শরীর একে অপরের সঙ্গে চেপে গেল। সে তার ঠোঁট মালতীর স্তনের উপর নামিয়ে আনল, তার জিভ দিয়ে তার স্তনবৃন্তের চারপাশে দ্রুত ঘুরতে শুরু করল। মাঝে মাঝে সে তার ঠোঁট দিয়ে স্তনবৃন্ত চুষছিল, তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার পা কাঁপতে শুরু করল, তার হাত রুদ্রনাথের পিঠে শক্ত হয়ে ধরল। “আহহ... তোর মুখ আমার শরীরে... আমি পুরো গলে যাচ্ছি,” সে শিৎকার করে বলল। রুদ্রনাথ তার এক হাত মালতীর পাছায় নামিয়ে আনল, তার আঙুল তার গোলাকার, দৃঢ় পাছায় গভীরভাবে ঢুকে গেল, তাকে আরও কাছে টেনে নিল।
মালতী রুদ্রনাথকে মেঝে থেকে উঠিয়ে মন্দিরের একটি পাথরের স্তম্ভের সঙ্গে ঠেস দিয়ে দাঁড় করাল। সে একটি চামড়ার ফিতার বন্ধন সরঞ্জাম নিল, রুদ্রনাথের হাত দুটো তার মাথার উপরে স্তম্ভের সঙ্গে বেঁধে দিল। ফিতাগুলো তার কব্জিতে শক্তভাবে চেপে বসল, তার পেশীবহুল বাহুতে টান পড়ল, তার বুকের পেশীগুলো আরও স্পষ্ট হয়ে উঠল। “তুই আমাকে এভাবে বেঁধে... আমি তোর কাছে পুরো সমর্পণ করছি,” সে দুষ্টু হাসি দিয়ে বলল, তার চোখে এক কামুক উত্তেজনা।
মালতী একটি পালকের টিজার নিল, এটি দিয়ে রুদ্রনাথের বুকের উপর মৃদু ঘষতে শুরু করল। পালকের আলতো স্পর্শ তার ত্বকে শিহরণ জাগাল, তার পেশীগুলো সামান্য কেঁপে উঠল। সে পালকটি তার পেটের পেশীগুলোর উপর দিয়ে নামিয়ে আনল, তার উরুর ভেতরের দিকে মৃদু ঘষতে লাগল। রুদ্রনাথের শ্বাস ভারী হয়ে উঠল, তার বন্ধনের ফিতায় টান পড়ছিল। “তোর এই খেলা... আমার শরীরে আগুন জ্বালাচ্ছে,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল। মালতী তার শরীর রুদ্রনাথের শরীরের সঙ্গে চেপে ধরল, তার স্তন তার বুকের সঙ্গে ঘষা খাচ্ছিল, তার ঘামে ভেজা ত্বক তার পেশীগুলোর উপর পিছলে যাচ্ছিল।
মালতী একটি সিলিকন ভাইব্রেটর নিল, এটি চালু করে রুদ্রনাথের বুকের উপর মৃদু চাপ দিল। ভাইব্রেটরের কম্পন তার শরীরে তীব্র সংবেদন ছড়িয়ে দিল, তার পেশীগুলো সামান্য কেঁপে উঠল। সে ভাইব্রেটরটি তার পেটের উপর দিয়ে নামিয়ে আনল, তার উরুর ভেতরের দিকে মৃদু ঘষতে শুরু করল। রুদ্রনাথের শরীর কাঁপতে লাগল, তার শ্বাস দ্রুত হয়ে উঠল। “তুই আমাকে এভাবে... আমি আর পারছি না,” সে ফিসফিস করে বলল।
রুদ্রনাথ মালতীর বন্ধন খুলে দিল এবং তাকে মন্দিরের একটি পাথরের বেদির উপর শুইয়ে দিল। সে একটি মসৃণ ধাতব ডিলডো নিল, এটি লুব্রিকেন্টে মাখিয়ে মালতীর পাছায় মৃদু চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিল। ডিলডোর ঠান্ডা, পিচ্ছিল স্পর্শ মালতীর শরীরে এক তীব্র শিহরণ জাগাল, তার পাছা সামান্য কেঁপে উঠল। “আহহ... এটা আমার ভেতরে... আমাকে পুরো ভরে দিচ্ছে,” সে শিৎকার করে বলল, তার পা কাঁপতে শুরু করল।
রুদ্রনাথ তার ঠোঁট মালতীর ঘাড়ে নামিয়ে আনল, তার জিভ দিয়ে তার ত্বক চাটতে শুরু করল, মাঝে মাঝে তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। মালতীর শরীর শিহরিত হল, তার মাথা পিছনে হেলে গেল, তার লম্বা চুল বেদির উপর ছড়িয়ে পড়ল। রুদ্রনাথ তার হাত দিয়ে মালতীর স্তন চেপে ধরল, তার আঙুল তার স্তনবৃন্তে মৃদু পাকিয়ে দিল। “তোর শরীরটা এত নরম... আমি এটা পুরো গিলে নিতে চাই,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল। মালতী তার হাত দিয়ে রুদ্রনাথের পাছা চেপে ধরল, তার আঙুল তার শক্ত পেশীতে গভীরভাবে ঢুকে গেল।
তাদের শরীর একে অপরের সঙ্গে ঘষা খাচ্ছিল, তাদের শ্বাস মিশে গিয়ে এক কামুক সুর তৈরি করছিল। মালতীর শিৎকার এবং রুদ্রনাথের গভীর শ্বাস মন্দিরের বাতাসে মিশে গেল, তাদের মিলন এক কামুক নৃত্যে রূপান্তরিত হল, তাদের কামনা এক অপ্রতিরোধ্য শক্তিতে প
মন্দিরের ভেতরে শিবলিঙ্গের পাশে দীপের মৃদু আলো মালতী ও রুদ্রনাথের শরীরে ছায়া ফেলছিল, তাদের ঘামে ভেজা ত্বক চাঁদের আলোয় চকচক করছিল। কামিনীর ফিসফিস বাতাসে মৃদু প্রতিধ্বনিত হলেও তাদের শরীরে জ্বলন্ত কামনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিল। রুদ্রনাথ মালতীকে তার কোলে তুলে নিয়েছিল, তার শক্তিশালী বাহু মালতীর কোমর জড়িয়ে ধরে তাকে নিজের কাছে চেপে রেখেছিল। মালতীর গোলাকার, দৃঢ় পাছা তার কোমরের উপর ঘষা খাচ্ছিল, তার স্তন দুটো উঁচু হয়ে তার বুকের সঙ্গে চেপে গিয়েছিল। তার স্তনবৃন্ত শক্ত হয়ে গোলাপি রঙে ফুলে উঠেছিল, তার লম্বা চুল তার পিঠে ছড়িয়ে পড়ে বাতাসে উড়ছিল। “তোর বাহুতে আমি পুরো গলে যাচ্ছি,” সে শিৎকার করে বলল, তার কণ্ঠে এক নোংরা কামুকতা।
মালতী লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করে নিজেকে প্রস্তুত করল, এবং ধীরে ধীরে রুদ্রনাথের শরীরের সঙ্গে নিজেকে মিলিয়ে নিল। তার পাছায় শক্ত চাপ এক তীব্র সংবেদন জাগাল, তার শরীর কেঁপে উঠল, তার পা রুদ্রনাথের কোমরে শক্ত হয়ে জড়িয়ে গেল। রুদ্রনাথ একটি সিলিকন ভাইব্রেটর হাতে নিল, এটি চালু করে মালতীর শরীরে মৃদু চাপ দিল। ভাইব্রেটরের কম্পন তার শরীরে বিদ্যুৎপ্রবাহের মতো ছড়িয়ে পড়ল, তার স্তন দুটো কাঁপতে শুরু করল, তার শ্বাস দ্রুত হয়ে উঠল। “আহহ... এই কম্পন... আমাকে পুরো উন্মাদ করে দিচ্ছে,” সে চিৎকার করে বলল, তার চোখে এক দুষ্টু উত্তেজনা।
মালতী রুদ্রনাথের গলা জড়িয়ে ধরল, তার ঠোঁট রুদ্রনাথের ঠোঁটে চেপে ধরল। তাদের জিভ একে অপরের সঙ্গে জড়িয়ে গেল, তাদের শ্বাস মিশে গিয়ে এক কামুক তাপ ছড়িয়ে দিল। রুদ্রনাথ তার শক্তিশালী হাত দিয়ে মালতীর পাছা চেপে ধরল, তার আঙুল তার নরম ত্বকে গভীরভাবে ঢুকে গেল, তার হাতের চাপে মালতীর শরীর সামান্য কেঁপে উঠল। “তোর শরীরের এই নরমতা... আমি এটা পুরো গিলে নিতে চাই,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল। তাদের শরীর একে অপরের সঙ্গে ঘষা খাচ্ছিল, তাদের ঘামে ভেজা ত্বক একে অপরের উপর পিছলে যাচ্ছিল।
রুদ্রনাথ মালতীকে কোল থেকে নামিয়ে মন্দিরের একটি পাথরের বেদির উপর বসিয়ে দিল। সে একটি চামড়ার ফিতার বন্ধন সরঞ্জাম নিল, মালতীর হাত দুটো বেদির দুপাশে বেঁধে দিল। ফিতাগুলো তার কব্জিতে শক্তভাবে চেপে বসল, তার ত্বকে লালচে দাগ ফুটে উঠল। এই বন্ধন মালতীর শরীরে এক নতুন উত্তেজনা জাগাল, তার স্তন দুটো উঁচু হয়ে কাঁপছিল, তার শ্বাস ভারী হয়ে উঠল। “আমাকে এভাবে বেঁধে... তুই আমাকে পুরো নিয়ন্ত্রণ করছিস,” সে দুষ্টু হাসি দিয়ে বলল, তার চোখে এক কামুক আমন্ত্রণ।
রুদ্রনাথ একটি পালকের টিজার নিল, এটি দিয়ে মালতীর স্তনবৃন্তের চারপাশে মৃদু ঘষতে শুরু করল। পালকের আলতো স্পর্শ তার ত্বকে শিহরণ জাগাল, তার স্তনবৃন্ত আরও শক্ত হয়ে ফুলে উঠল, তার শরীরে কাঁটা দিয়ে উঠল। সে পালকটি তার নাভির উপর দিয়ে নামিয়ে আনল, তার উরুর ভেতরের দিকে মৃদু ঘষতে লাগল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার পা সামান্য কাঁপতে শুরু করল, তার হাত বন্ধনের ফিতায় টান পড়ছিল। “তোর এই স্পর্শ... আমার শরীরে আগুন জ্বালাচ্ছে,” সে শিৎকার করে বলল।
রুদ্রনাথ তার শরীর মালতীর শরীরের উপর ঝুঁকিয়ে আনল, তার ঠোঁট মালতীর ঘাড়ে নামিয়ে আনল। সে তার জিভ দিয়ে তার ত্বক চাটতে শুরু করল, মাঝে মাঝে তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। মালতীর শরীর শিহরিত হল, তার মাথা পিছনে হেলে গেল, তার লম্বা চুল বেদির উপর ছড়িয়ে পড়ল। রুদ্রনাথ তার হাত দিয়ে মালতীর স্তন চেপে ধরল, তার আঙুল তার স্তনবৃন্তে মৃদু পাকিয়ে দিল। “তোর শরীরটা এত নরম... আমি এটা পুরো অনুভব করতে চাই,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল।
রুদ্রনাথ মালতীর বন্ধন খুলে দিল এবং তাকে মন্দিরের মেঝেতে শুইয়ে দিল। সে একটি মসৃণ ধাতব ডিলডো নিল, এটি লুব্রিকেন্টে মাখিয়ে মালতীর পাছায় মৃদু চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিল। ডিলডোর ঠান্ডা, পিচ্ছিল স্পর্শ মালতীর শরীরে এক তীব্র শিহরণ জাগাল, তার পাছা সামান্য কেঁপে উঠল। “আহহ... এটা আমার ভেতরে... আমাকে পুরো ভরে দিচ্ছে,” সে শিৎকার করে বলল, তার পা কাঁপতে শুরু করল।
রুদ্রনাথ তার ঠোঁট মালতীর স্তনের উপর নামিয়ে আনল, তার জিভ দিয়ে তার স্তনবৃন্ত চাটতে শুরু করল। তার জিভ দ্রুত ঘুরছিল, মাঝে মাঝে তার ঠোঁট দিয়ে স্তনবৃন্ত চুষছিল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার হাত রুদ্রনাথের পিঠে শক্ত হয়ে ধরল, তার নখ তার ত্বকে মৃদু আঁচড় কাটছিল। “তোর মুখ আমার শরীরে... আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি,” সে চিৎকার করে বলল। মালতী তার হাত দিয়ে রুদ্রনাথের বুকের পেশীগুলো ঘষতে শুরু করল, তার আঙুল তার ঘামে ভেজা ত্বকে পিছলে যাচ্ছিল।
তাদের শরীর একে অপরের সঙ্গে ঘষা খাচ্ছিল, তাদের শ্বাস মিশে গিয়ে এক কামুক সুর তৈরি করছিল। মালতীর শিৎকার এবং রুদ্রনাথের গভীর শ্বাস মন্দিরের বাতাসে মিশে গেল, তাদের মিলন এক কামুক নৃত্যে রূপান্তরিত হল, তাদের কামনা এক অপ্রতিরোধ্য শক্তিতে পরিণত হল।
রুদ্রনাথ মালতীকে মেঝেতে শুইয়ে দিল, তার পা দুটো তার কাঁধে তুলে নিল। সে তার লিঙ্গটি মালতীর যোনির গভীরে ঢুকিয়ে জোরে জোরে ঠাপ দিতে শুরু করল। তার প্রতিটি ঠাপে মালতীর শরীর কাঁপছিল, তার স্তন দুটো লাফাচ্ছিল। মালতী তার হাত দিয়ে নিজের ভগাঙ্কুরে ঘষতে শুরু করল, তার আঙুল দ্রুত নড়ছিল। রুদ্রনাথের শ্বাস ভারী হয়ে উঠল, তার পেশীগুলো সংকুচিত হল। হঠাৎ, সে এক তীব্র বীর্যপাতে মগ্ন হল, তার গরম বীর্য মালতীর যোনির গভীরে ছড়িয়ে পড়ল। মালতীও একই সঙ্গে চরম শিখরে পৌঁছাল, তার যোনি রুদ্রনাথের লিঙ্গকে শক্ত করে চেপে ধরল, তার শরীর কাঁপতে শুরু করল।
মন্দিরের ভেতরে শিবলিঙ্গের পাশে জ্বলন্ত দীপের আলো মালতী ও রুদ্রনাথের শরীরে মৃদু ছায়া ফেলছিল, তাদের ঘামে ভেজা ত্বক চাঁদের আলোয় চকচক করছিল। কামিনীর ফিসফিস বাতাসে মিশে গিয়েছিল, কিন্তু তাদের শরীরে জ্বলন্ত কামনা সবকিছুকে গ্রাস করে নিয়েছিল। মালতী রুদ্রনাথকে মন্দিরের পাথরের বেদির উপর শুইয়ে দিয়েছিল, তার গোলাকার, দৃঢ় স্তন দুটো তার বুকের উপর ঘষা খাচ্ছিল। তার স্তনবৃন্ত শক্ত হয়ে গোলাপি রঙে ফুলে উঠেছিল, তার লম্বা চুল তার পিঠে ছড়িয়ে পড়ে বাতাসে উড়ছিল। “তোর শরীর আমার জন্য তৈরি,” সে ফিসফিস করে বলল, তার ঠোঁট কাঁপছিল।
মালতীর যোনি ছিল এক কামোত্তেজক স্বর্গ—তার গোলাপি পাপড়িগুলো রসে ভিজে চকচক করছিল, প্রতিটি ভাঁজ উত্তেজনায় ফুলে উঠেছিল। তার ভগাঙ্কুর ছিল ছোট্ট, শক্ত মুক্তোর মতো, রসে মাখামাখি, প্রতিটি স্পর্শে কাঁপছিল। তার যোনির মুখ সামান্য ফাঁক হয়ে ছিল, ভেতরের গোলাপি দেয়ালগুলো রসে ভিজে মসৃণ, রুদ্রনাথের লিঙ্গের জন্য অধীর আকাঙ্ক্ষায় থরথর করছিল। তার পাছার ফুটো ছিল ছোট্ট, শক্ত, কিন্তু লুব্রিকেন্টে ভিজে মসৃণ, একটি নিষিদ্ধ প্রলোভনের আমন্ত্রণ জানাচ্ছিল।
রুদ্রনাথের লিঙ্গ ছিল এক শক্তিশালী অস্ত্র—লম্বা, পুরু, শিরাগুলো ফুলে উঠে ত্বকের নিচে স্পষ্ট। তার লিঙ্গের মাথাটি গোলাপি, মসৃণ, মালতীর রসে ভিজে চকচক করছিল। তার অণ্ডকোষ দুটো ভারী, ত্বকের নিচে শক্ত হয়ে ঝুলছিল, ঘামে ভিজে চকচক করছিল। তার পাছার পেশীগুলো শক্ত, প্রতিটি নড়াচড়ায় সংকুচিত হচ্ছিল, তার শরীরের প্রতিটি অঙ্গ এক কামুক শক্তি প্রকাশ করছিল।
মালতী রুদ্রনাথের উপর উঠে বসল, তার যোনি রুদ্রনাথের দৃঢ় লিঙ্গের উপর ঘষা খাচ্ছিল। সে ধীরে ধীরে তার লিঙ্গটি তার যোনিতে ঢুকিয়ে নিল, তার রসে ভেজা পাপড়িগুলো তার লিঙ্গের মাথায় মাখামাখি হল। তার যোনির দেয়ালগুলো রুদ্রনাথের লিঙ্গকে শক্ত করে চেপে ধরল, প্রতিটি ইঞ্চি তার গভীরে ঘষা খাচ্ছিল। মালতী দ্রুত লয়ে কোমর নাচাতে শুরু করল, তার স্তন দুটো লাফাচ্ছিল, তার চুল বাতাসে উড়ছিল। “তোর ল্যাওড়াটা আমার ভোদার গভীরে... আমি পুরো ভরে গেছি,” সে চিৎকার করে বলল, তার কণ্ঠে এক নোংরা কামুকতা।
রুদ্রনাথ তার হাত দিয়ে মালতীর স্তন চেপে ধরল, তার আঙুল তার স্তনবৃন্তে পাকিয়ে দিল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার শিৎকার মন্দিরের দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হল। সে একটি মসৃণ ধাতব ডিলডো নিল, এটি লুব্রিকেন্টে মাখিয়ে তার পাছার ফুটোয় মৃদু চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিল। ডিলডোর ঠান্ডা, পিচ্ছিল স্পর্শ তার পাছার সংবেদনশীল ত্বকে এক তীব্র সংবেদন জাগাল, তার পাছা কাঁপতে শুরু করল। “আহহ... আমার গাড়টা ভরে দিচ্ছিস... আরও জোরে!” সে শিৎকার করে বলল।
রুদ্রনাথ একটি সিলিকন ভাইব্রেটর নিয়ে মালতীর ভগাঙ্কুরে চেপে ধরল, এটি চালু করে দিল। ভাইব্রেটরের কম্পন তার শরীরে বিদ্যুৎপ্রবাহ ছড়িয়ে দিল, তার যোনি রসে ভিজে গেল, রস তার পাছায় গড়িয়ে পড়ছিল। মালতীর শরীর বেদির উপর কাঁপছিল, তার পা রুদ্রনাথের কোমরে শক্ত হয়ে জড়িয়ে গেল। “তোর ভোদাটা এত রসালো... আমার ল্যাওড়াটা পুরো ভিজে গেছে,” রুদ্রনাথ নোংরা কণ্ঠে বলল।
মন্দিরের পাথরের দেয়ালের শীতল স্পর্শ মালতীর ঘামে ভেজা পিঠে লেগে ছিল, দীপের মৃদু আলো তাদের শরীরে কামুক ছায়া ফেলছিল। রুদ্রনাথের শক্তিশালী হাত মালতীর কোমর চেপে ধরেছিল, তার পেশীবহুল শরীর প্রতিটি নড়াচড়ায় কাঁপছিল। মালতী তার একটি পা রুদ্রনাথের কাঁধে তুলে দিয়েছিল, তার শরীর পুরোপুরি উন্মুক্ত হয়ে গিয়েছিল। তার স্তন দুটো প্রতিটি শ্বাসের সঙ্গে লাফাচ্ছিল, তার স্তনবৃন্ত শক্ত হয়ে গোলাপি রঙে ফুলে উঠেছিল। তার চোখে এক উন্মাদ কামনা জ্বলছিল, তার ঠোঁট সামান্য ফাঁক হয়ে কাঁপছিল। “তোর ল্যাওড়াটা আমার ভোদায়... আমাকে পুরো শেষ করে দে,” সে শিৎকার করে বলল, তার কণ্ঠে এক নোংরা আকাঙ্ক্ষা।
রুদ্রনাথ তার লিঙ্গটি মালতীর যোনির মুখে রেখে এক শক্তিশালী ঠাপে গভীরে ঢুকিয়ে দিল। তার লিঙ্গের মাথাটি মালতীর রসে ভেজা পাপড়িগুলোর মধ্যে পিছলে গেল, তার যোনির মসৃণ, উষ্ণ দেয়ালগুলো তার লিঙ্গকে শক্ত করে চেপে ধরল। সে জোরে জোরে ঠাপ দিতে শুরু করল, প্রতিটি ঠাপে তার অণ্ডকোষ মালতীর পাছায় ধাক্কা খাচ্ছিল, একটি ভেজা, কামুক শব্দ তৈরি করছিল। তার পেশীবহুল পাছা প্রতিটি ঠাপে সংকুচিত হচ্ছিল, তার ঘামে ভেজা বুকের পেশীগুলো চকচক করছিল। “তোর ভোদা আমার ল্যাওড়াটাকে এত শক্ত করে ধরেছে... এত রসালো!” রুদ্রনাথ চিৎকার করে বলল, তার কণ্ঠে এক তীব্র উত্তেজনা।
মালতী তার হাত দিয়ে নিজের ভগাঙ্কুরে ঘষতে শুরু করল, তার আঙুল দ্রুত নড়ছিল, তার শক্ত, রসে ভেজা মুক্তোর মতো ভগাঙ্কুর প্রতিটি স্পর্শে কাঁপছিল। তার শরীর কাঁপতে শুরু করল, তার স্তন দুটো প্রতিটি ঠাপে লাফাচ্ছিল, তার লম্বা চুল বাতাসে উড়ছিল। রুদ্রনাথ এক হাতে একটি সিলিকন ভাইব্রেটর নিয়ে মালতীর ভগাঙ্কুরে চেপে ধরল, এটি চালু করে দিল। ভাইব্রেটরের তীব্র কম্পন মালতীর শরীরে বিদ্যুৎপ্রবাহ ছড়িয়ে দিল, তার যোনি রসে ভিজে গেল, রস তার পাছার ফুটো পর্যন্ত গড়িয়ে পড়ছিল। রুদ্রনাথ তার অন্য হাতে মালতীর গোলাকার, দৃঢ় পাছায় হালকা চড় মারল, যা তার ত্বকে লালচে দাগ ফুটিয়ে তুলল। “আমার ভোদায় তোর বাড়ার রস চাই... আমাকে পুরো ভরে দে!” মালতী চিৎকার করে বলল, তার শরীর উত্তেজনায় থরথর করে কাঁপছিল।
রুদ্রনাথের শ্বাস ক্রমশ ভারী হয়ে উঠল, তার পেশীগুলো সংকুচিত হল, তার শরীরে এক তীব্র উত্তেজনা জমা হচ্ছিল। তার লিঙ্গ মালতীর যোনির গভীরে প্রতিটি ঠাপে আরও শক্ত হয়ে উঠছিল, তার অণ্ডকোষ ভারী হয়ে কাঁপছিল। হঠাৎ, সে এক তীব্র, অপ্রতিরোধ্য বীর্যপাতে মগ্ন হল। তার গরম, আঠালো বীর্য মালতীর যোনির গভীরে শক্তিশালী স্পন্দনে ছড়িয়ে পড়ল, তার লিঙ্গের প্রতিটি স্পন্দন মালতীর যোনির দেয়ালে ঘষা খাচ্ছিল। তার বীর্য মালতীর রসে মিশে গেল, তার যোনির ভেতর এক কামুক উষ্ণতা ছড়িয়ে দিল। “আমার রস তোর ভোদায়... পুরো ভরে দিয়েছি!” রুদ্রনাথ গর্জন করে বলল, তার শরীর কাঁপতে শুরু করল।
মালতীও একই মুহূর্তে চরম শিখরে পৌঁছাল। তার যোনি রুদ্রনাথের লিঙ্গকে শক্ত করে চেপে ধরল, তার ভগাঙ্কুর ভাইব্রেটরের কম্পনে কাঁপতে কাঁপতে তাকে এক তীব্র আনন্দে ভাসিয়ে দিল। তার শরীর থরথর করে কাঁপছিল, তার পা কাঁপতে শুরু করল, তার হাত রুদ্রনাথের পিঠে গেঁথে গিয়ে লালচে আঁচড় ফুটিয়ে তুলল। তার রস এবং রুদ্রনাথের বীর্য মিশে এক কামুক ধারায় তার পাছায় গড়িয়ে পড়ল, মন্দিরের মেঝেতে এক ভেজা, আঠালো দাগ তৈরি করল। “তোর রস আমার ভোদায়... আমি পুরো গলে গেছি,” মালতী শিৎকার করে বলল, তার শরীর এখনও উত্তেজনায় কাঁপছিল, তার চোখে এক তৃপ্ত কামুকতা ঝলকাচ্ছিল।
রুদ্রনাথ মালতীকে তার বাহুতে জড়িয়ে ধরল, তাদের শরীর ঘামে ভিজে একে অপরের সঙ্গে চেপে গেল। তাদের শ্বাস ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হল, কিন্তু তাদের শরীরে মিলনের তীব্র উত্তাপ এখনও জ্বলছিল। তাদের মিলন এক কামুক বিস্ফোরণে পরিণত হয়েছিল, তাদের শরীর ও মন এক অপ্রতিরোধ্য সংযোগে বাঁধা পড়েছিল।
মন্দিরের ভেতরে শিবলিঙ্গের পাশে দীপের আলো ম্লান হয়ে আসছিল, তবু মালতী ও রুদ্রনাথের শরীরে মিলনের উত্তাপ এখনও জ্বলছিল। তাদের ঘামে ভেজা শরীর একে অপরের বাহুতে জড়িয়ে মেঝেতে শুয়ে ছিল, তাদের শ্বাসের শব্দ মন্দিরের নীরবতায় প্রতিধ্বনিত হচ্ছিল। মালতীর গোলাকার স্তন রুদ্রনাথের বুকের উপর চেপে ছিল, তার স্তনবৃন্ত এখনও শক্ত হয়ে কাঁপছিল। রুদ্রনাথের পেশীবহুল হাত মালতীর পাছায় বিশ্রাম করছিল, তার আঙুল তার নরম ত্বকে মৃদু ঘষা খাচ্ছিল। “তোর শরীরের উত্তাপ... এটা আমাকে পাগল করে,” রুদ্রনাথ ফিসফিস করে বলল, তার কণ্ঠে এখনও কামনার ছোঁয়া।
কিন্তু হঠাৎ, মন্দিরের দরজা থেকে একটি তীব্র, হিমশীতল চিৎকার ভেসে এল, যেন অন্ধকার নিজেই কথা বলছে। কামিনীর ফিসফিস, যা এতক্ষণ মৃদু ছিল, এখন এক ভয়ঙ্কর, প্রলোভনীয় হাসিতে রূপান্তরিত হল। মালতীর গলায় ঝোলানো তাবিজ হঠাৎ উষ্ণ হয়ে উঠল, তার ত্বকে এক তীব্র জ্বালা ছড়িয়ে দিল। তার মনে এক দৃষ্টিভঙ্গি ফুটে উঠল—কামিনীর ছায়া, তার জ্বলন্ত, রক্তিম চোখ নিয়ে, মন্দিরের দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে। তার অর্ধস্বচ্ছ শরীর যেন কালো কুয়াশায় মোড়া, তার ঠোঁটে এক প্রলোভনীয় হাসি।
রুদ্রনাথ দ্রুত উঠে দাঁড়াল, তার নগ্ন শরীরে ঘামের ফোঁটা চকচক করছিল। সে শিবলিঙ্গের পাশে রাখা একটি প্রাচীন তলোয়ার তুলে নিল, তার হাতে তলোয়ারের হাতল শক্ত হয়ে ধরা। “মালতী, প্রস্তুত হও। সে এসেছে,” সে দৃঢ় কণ্ঠে বলল, তার চোখে এক যোদ্ধার দৃঢ়তা। মালতী তার তাবিজ শক্ত করে ধরে রুদ্রনাথের পাশে দাঁড়াল, তার শরীরে এখনও মিলনের তীব্র উত্তাপ জ্বলছিল। তার স্তন উঁচু হয়ে কাঁপছিল, তার ঘামে ভেজা চুল তার কাঁধে লেপ্টে ছিল। তবু তার মনে এক নতুন দৃঢ়তা জাগছিল, যদিও তার হৃদয়ের গভীরে কামিনীর প্রতি এক নিষিদ্ধ, গোপন কামনা ও ভালোবাসা লুকিয়ে ছিল। “আমি প্রস্তুত,” সে ফিসফিস করে বলল, কিন্তু তার কণ্ঠে এক অদ্ভুত কম্পন ছিল।
রুদ্রনাথ একটি ছোট বাট প্লাগ হাতে নিল, এটি লুব্রিকেন্টে মাখিয়ে মালতীর পাছায় মৃদু চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিল। বাট প্লাগের শক্ত, মসৃণ স্পর্শ মালতীর শরীরে এক তীব্র সংবেদন জাগাল, তার পাছা সামান্য কেঁপে উঠল, তার শরীরে এক নতুন তীব্রতা ছড়িয়ে পড়ল। “আহহ... এটা আমার ভেতরে... আমাকে পুরো গলিয়ে দিচ্ছে,” সে ফিসফিস করে বলল, তার কণ্ঠে এক নোংরা প্রলোভন। সে তার হাত দিয়ে রুদ্রনাথের পাছা চেপে ধরল, তার আঙুল তার শক্ত, পেশীবহুল ত্বকে গভীরভাবে ঢুকে গেল, তার নখ লালচে দাগ ফুটিয়ে তুলল।
রুদ্রনাথ জোরে জোরে ঠাপ দিতে শুরু করল, তার পেশীবহুল শরীর প্রতিটি নড়াচড়ায় সংকুচিত হচ্ছিল। তার ঘামে ভেজা বুকের পেশীগুলো চকচক করছিল, তার শক্ত পাছা প্রতিটি ঠাপে কাঁপছিল। মালতীর শরীর দেয়ালে ধাক্কা খাচ্ছিল, তার স্তন দুটো প্রতিটি ঠাপে লাফাচ্ছিল, তার লম্বা চুল বাতাসে উড়ছিল। সে তার মাথা পিছনে হেলিয়ে দিল, তার শিৎকার মন্দিরের দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হল। “তোর শরীরের এই শক্তি... আমাকে পুরো ভাসিয়ে দিচ্ছে,” সে চিৎকার করে বলল, তার নখ রুদ্রনাথের পিঠে আঁচড় কাটছিল।
রুদ্রনাথ মালতীকে দেয়াল থেকে নামিয়ে মন্দিরের একটি পাথরের বেদির উপর শুইয়ে দিল। সে একটি চামড়ার ফিতার বন্ধন সরঞ্জাম নিল, মালতীর হাত দুটো বেদির দুপাশে বেঁধে দিল। ফিতাগুলো তার কব্জিতে শক্তভাবে চেপে বসল, তার ত্বকে লালচে দাগ ফুটে উঠল। এই বন্ধন মালতীর শরীরে এক নতুন উত্তেজনা জাগাল, তার শ্বাস দ্রুত হয়ে উঠল, তার স্তন দুটো উঁচু হয়ে কাঁপছিল। “আমাকে এভাবে বেঁধে... তুই আমাকে পুরো নিয়ন্ত্রণ করছিস,” সে দুষ্টু হাসি দিয়ে বলল।
রুদ্রনাথ একটি পালকের টিজার নিল, এটি দিয়ে মালতীর স্তনবৃন্তের চারপাশে মৃদু ঘষতে শুরু করল। পালকের আলতো স্পর্শ তার ত্বকে শিহরণ জাগাল, তার স্তনবৃন্ত আরও শক্ত হয়ে ফুলে উঠল। সে পালকটি তার নাভির উপর দিয়ে নামিয়ে আনল, তার উরুর ভেতরের দিকে মৃদু ঘষতে লাগল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার পা সামান্য কাঁপতে লাগল, তার হাত বন্ধনের ফিতায় টান পড়ছিল। “তোর এই স্পর্শ... আমার শরীরে আগুন জ্বালাচ্ছে,” সে শিৎকার করে বলল।
রুদ্রনাথ তার শরীর মালতীর শরীরের উপর ঝুঁকিয়ে আনল, তার ঠোঁট মালতীর ঘাড়ে নামিয়ে আনল। সে তার জিভ দিয়ে তার ত্বক চাটতে শুরু করল, মাঝে মাঝে তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। মালতীর শরীর শিহরিত হল, তার মাথা পিছনে হেলে গেল। রুদ্রনাথ তার হাত দিয়ে মালতীর স্তন চেপে ধরল, তার আঙুল তার স্তনবৃন্তে মৃদু পাকিয়ে দিল। “তোর শরীরটা এত নরম... আমি এটা পুরো গিলে নিতে চাই,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল।
রুদ্রনাথ মালতীর বন্ধন খুলে দিল এবং তাকে বেদির উপর বসিয়ে দিল। সে তার মুখ মালতীর স্তনের কাছে নিয়ে গেল, তার জিভ দিয়ে তার স্তনবৃন্ত চাটতে শুরু করল। তার জিভ দ্রুত ঘুরছিল, মাঝে মাঝে তার ঠোঁট দিয়ে স্তনবৃন্ত চুষছিল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার হাত রুদ্রনাথের চুলে শক্ত হয়ে ধরল। “আহহ... তোর মুখ আমার শরীরে... আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি!” সে শিৎকার করে বলল।
মালতী রুদ্রনাথকে টেনে তার শরীরের কাছে নিয়ে এল। সে তার ঠোঁট রুদ্রনাথের বুকের উপর চেপে ধরল, তার জিভ দিয়ে তার পেশীবহুল বুক চাটতে শুরু করল। তার জিভ তার পেটের পেশীগুলোর উপর দিয়ে নামতে লাগল, মাঝে মাঝে তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। রুদ্রনাথ শিৎকার করে উঠল, তার হাত মালতীর পাছা চেপে ধরল। “তোর জিভ আমার শরীরে... আমাকে আরও দে,” সে ফিসফিস করে বলল।
রুদ্রনাথ মালতীকে বেদি থেকে নামিয়ে তার কোলে তুলে নিল। সে একটি সিলিকন ভাইব্রেটর নিল, এটি চালু করে মালতীর স্তনবৃন্তের উপর মৃদু চাপ দিল। ভাইব্রেটরের কম্পন তার শরীরে তীব্র সংবেদন ছড়িয়ে দিল, তার স্তনবৃন্ত আরও শক্ত হয়ে কাঁপতে লাগল। রুদ্রনাথ ভাইব্রেটরটি তার নাভি থেকে নিচে নামিয়ে আনল, তার উরুর ভেতরের দিকে মৃদু ঘষতে শুরু করল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার পা রুদ্রনাথের কোমরে শক্ত হয়ে জড়িয়ে গেল। “তোর এই খেলা... আমাকে পুরো গলিয়ে দিচ্ছে,” সে চিৎকার করে বলল।
মালতী তার ঠোঁট রুদ্রনাথের ঠোঁটে চেপে ধরল, তাদের জিভ একে অপরের সঙ্গে জড়িয়ে গেল। তাদের শ্বাস মিশে গেল, তাদের শরীরের উত্তাপ একে অপরকে গলিয়ে দিচ্ছিল। রুদ্রনাথ তার হাত দিয়ে মালতীর পাছা চেপে ধরল, তার আঙুল তার গোলাকার, দৃঢ় পাছায় গভীরভাবে ঢুকে গেল। “তোর শরীরের এই উত্তাপ... আমি এটা পুরো অনুভব করতে চাই,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল। তাদের মিলন এক কামুক নৃত্যে রূপান্তরিত হল, তাদের শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া একে অপরের কামনাকে আরও উত্তপ্ত করছিল।
মালতী তার ঠোঁট রুদ্রনাথের শরীরে নামিয়ে আনল, তার জিভ তার পেশীবহুল বুকের উপর মৃদু চাটতে শুরু করল। সে ধীরে ধীরে নিচে নামল, তার জিভ তার পেটের পেশীগুলোর উপর ঘুরছিল, মাঝে মাঝে তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। রুদ্রনাথ শিৎকার করে উঠল, তার শক্তিশালী হাত মালতীর চুলে শক্ত হয়ে ধরল, তার আঙুল তার মাথার ত্বকে গভীরভাবে ঢুকে গেল। “তোর জিভ আমার শরীরে... আমাকে পাগল করে দিচ্ছে,” সে গভীর কণ্ঠে বলল। মালতী তার এক হাত দিয়ে রুদ্রনাথের উরু মৃদু মালিশ করতে শুরু করল, তার আঙুল তার শক্ত পেশীতে মৃদু চাপ দিচ্ছিল। সে তার ঠোঁট তার উরুর ভেতরের দিকে নিয়ে গেল, তার জিভ দিয়ে তার ত্বক চাটতে লাগল, তাকে উত্তেজনার শিখরে নিয়ে গেল।
রুদ্রনাথ মালতীকে টেনে তার শরীরের কাছে নিয়ে এল, তাদের শরীর একে অপরের সঙ্গে চেপে গেল। সে তার ঠোঁট মালতীর স্তনের উপর নামিয়ে আনল, তার জিভ দিয়ে তার স্তনবৃন্তের চারপাশে দ্রুত ঘুরতে শুরু করল। মাঝে মাঝে সে তার ঠোঁট দিয়ে স্তনবৃন্ত চুষছিল, তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার পা কাঁপতে শুরু করল, তার হাত রুদ্রনাথের পিঠে শক্ত হয়ে ধরল। “আহহ... তোর মুখ আমার শরীরে... আমি পুরো গলে যাচ্ছি,” সে শিৎকার করে বলল। রুদ্রনাথ তার এক হাত মালতীর পাছায় নামিয়ে আনল, তার আঙুল তার গোলাকার, দৃঢ় পাছায় গভীরভাবে ঢুকে গেল, তাকে আরও কাছে টেনে নিল।
মালতী রুদ্রনাথকে মেঝে থেকে উঠিয়ে মন্দিরের একটি পাথরের স্তম্ভের সঙ্গে ঠেস দিয়ে দাঁড় করাল। সে একটি চামড়ার ফিতার বন্ধন সরঞ্জাম নিল, রুদ্রনাথের হাত দুটো তার মাথার উপরে স্তম্ভের সঙ্গে বেঁধে দিল। ফিতাগুলো তার কব্জিতে শক্তভাবে চেপে বসল, তার পেশীবহুল বাহুতে টান পড়ল, তার বুকের পেশীগুলো আরও স্পষ্ট হয়ে উঠল। “তুই আমাকে এভাবে বেঁধে... আমি তোর কাছে পুরো সমর্পণ করছি,” সে দুষ্টু হাসি দিয়ে বলল, তার চোখে এক কামুক উত্তেজনা।
মালতী একটি পালকের টিজার নিল, এটি দিয়ে রুদ্রনাথের বুকের উপর মৃদু ঘষতে শুরু করল। পালকের আলতো স্পর্শ তার ত্বকে শিহরণ জাগাল, তার পেশীগুলো সামান্য কেঁপে উঠল। সে পালকটি তার পেটের পেশীগুলোর উপর দিয়ে নামিয়ে আনল, তার উরুর ভেতরের দিকে মৃদু ঘষতে লাগল। রুদ্রনাথের শ্বাস ভারী হয়ে উঠল, তার বন্ধনের ফিতায় টান পড়ছিল। “তোর এই খেলা... আমার শরীরে আগুন জ্বালাচ্ছে,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল। মালতী তার শরীর রুদ্রনাথের শরীরের সঙ্গে চেপে ধরল, তার স্তন তার বুকের সঙ্গে ঘষা খাচ্ছিল, তার ঘামে ভেজা ত্বক তার পেশীগুলোর উপর পিছলে যাচ্ছিল।
মালতী একটি সিলিকন ভাইব্রেটর নিল, এটি চালু করে রুদ্রনাথের বুকের উপর মৃদু চাপ দিল। ভাইব্রেটরের কম্পন তার শরীরে তীব্র সংবেদন ছড়িয়ে দিল, তার পেশীগুলো সামান্য কেঁপে উঠল। সে ভাইব্রেটরটি তার পেটের উপর দিয়ে নামিয়ে আনল, তার উরুর ভেতরের দিকে মৃদু ঘষতে শুরু করল। রুদ্রনাথের শরীর কাঁপতে লাগল, তার শ্বাস দ্রুত হয়ে উঠল। “তুই আমাকে এভাবে... আমি আর পারছি না,” সে ফিসফিস করে বলল।
রুদ্রনাথ মালতীর বন্ধন খুলে দিল এবং তাকে মন্দিরের একটি পাথরের বেদির উপর শুইয়ে দিল। সে একটি মসৃণ ধাতব ডিলডো নিল, এটি লুব্রিকেন্টে মাখিয়ে মালতীর পাছায় মৃদু চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিল। ডিলডোর ঠান্ডা, পিচ্ছিল স্পর্শ মালতীর শরীরে এক তীব্র শিহরণ জাগাল, তার পাছা সামান্য কেঁপে উঠল। “আহহ... এটা আমার ভেতরে... আমাকে পুরো ভরে দিচ্ছে,” সে শিৎকার করে বলল, তার পা কাঁপতে শুরু করল।
রুদ্রনাথ তার ঠোঁট মালতীর ঘাড়ে নামিয়ে আনল, তার জিভ দিয়ে তার ত্বক চাটতে শুরু করল, মাঝে মাঝে তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। মালতীর শরীর শিহরিত হল, তার মাথা পিছনে হেলে গেল, তার লম্বা চুল বেদির উপর ছড়িয়ে পড়ল। রুদ্রনাথ তার হাত দিয়ে মালতীর স্তন চেপে ধরল, তার আঙুল তার স্তনবৃন্তে মৃদু পাকিয়ে দিল। “তোর শরীরটা এত নরম... আমি এটা পুরো গিলে নিতে চাই,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল। মালতী তার হাত দিয়ে রুদ্রনাথের পাছা চেপে ধরল, তার আঙুল তার শক্ত পেশীতে গভীরভাবে ঢুকে গেল।
তাদের শরীর একে অপরের সঙ্গে ঘষা খাচ্ছিল, তাদের শ্বাস মিশে গিয়ে এক কামুক সুর তৈরি করছিল। মালতীর শিৎকার এবং রুদ্রনাথের গভীর শ্বাস মন্দিরের বাতাসে মিশে গেল, তাদের মিলন এক কামুক নৃত্যে রূপান্তরিত হল, তাদের কামনা এক অপ্রতিরোধ্য শক্তিতে প
মন্দিরের ভেতরে শিবলিঙ্গের পাশে দীপের মৃদু আলো মালতী ও রুদ্রনাথের শরীরে ছায়া ফেলছিল, তাদের ঘামে ভেজা ত্বক চাঁদের আলোয় চকচক করছিল। কামিনীর ফিসফিস বাতাসে মৃদু প্রতিধ্বনিত হলেও তাদের শরীরে জ্বলন্ত কামনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিল। রুদ্রনাথ মালতীকে তার কোলে তুলে নিয়েছিল, তার শক্তিশালী বাহু মালতীর কোমর জড়িয়ে ধরে তাকে নিজের কাছে চেপে রেখেছিল। মালতীর গোলাকার, দৃঢ় পাছা তার কোমরের উপর ঘষা খাচ্ছিল, তার স্তন দুটো উঁচু হয়ে তার বুকের সঙ্গে চেপে গিয়েছিল। তার স্তনবৃন্ত শক্ত হয়ে গোলাপি রঙে ফুলে উঠেছিল, তার লম্বা চুল তার পিঠে ছড়িয়ে পড়ে বাতাসে উড়ছিল। “তোর বাহুতে আমি পুরো গলে যাচ্ছি,” সে শিৎকার করে বলল, তার কণ্ঠে এক নোংরা কামুকতা।
মালতী লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করে নিজেকে প্রস্তুত করল, এবং ধীরে ধীরে রুদ্রনাথের শরীরের সঙ্গে নিজেকে মিলিয়ে নিল। তার পাছায় শক্ত চাপ এক তীব্র সংবেদন জাগাল, তার শরীর কেঁপে উঠল, তার পা রুদ্রনাথের কোমরে শক্ত হয়ে জড়িয়ে গেল। রুদ্রনাথ একটি সিলিকন ভাইব্রেটর হাতে নিল, এটি চালু করে মালতীর শরীরে মৃদু চাপ দিল। ভাইব্রেটরের কম্পন তার শরীরে বিদ্যুৎপ্রবাহের মতো ছড়িয়ে পড়ল, তার স্তন দুটো কাঁপতে শুরু করল, তার শ্বাস দ্রুত হয়ে উঠল। “আহহ... এই কম্পন... আমাকে পুরো উন্মাদ করে দিচ্ছে,” সে চিৎকার করে বলল, তার চোখে এক দুষ্টু উত্তেজনা।
মালতী রুদ্রনাথের গলা জড়িয়ে ধরল, তার ঠোঁট রুদ্রনাথের ঠোঁটে চেপে ধরল। তাদের জিভ একে অপরের সঙ্গে জড়িয়ে গেল, তাদের শ্বাস মিশে গিয়ে এক কামুক তাপ ছড়িয়ে দিল। রুদ্রনাথ তার শক্তিশালী হাত দিয়ে মালতীর পাছা চেপে ধরল, তার আঙুল তার নরম ত্বকে গভীরভাবে ঢুকে গেল, তার হাতের চাপে মালতীর শরীর সামান্য কেঁপে উঠল। “তোর শরীরের এই নরমতা... আমি এটা পুরো গিলে নিতে চাই,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল। তাদের শরীর একে অপরের সঙ্গে ঘষা খাচ্ছিল, তাদের ঘামে ভেজা ত্বক একে অপরের উপর পিছলে যাচ্ছিল।
রুদ্রনাথ মালতীকে কোল থেকে নামিয়ে মন্দিরের একটি পাথরের বেদির উপর বসিয়ে দিল। সে একটি চামড়ার ফিতার বন্ধন সরঞ্জাম নিল, মালতীর হাত দুটো বেদির দুপাশে বেঁধে দিল। ফিতাগুলো তার কব্জিতে শক্তভাবে চেপে বসল, তার ত্বকে লালচে দাগ ফুটে উঠল। এই বন্ধন মালতীর শরীরে এক নতুন উত্তেজনা জাগাল, তার স্তন দুটো উঁচু হয়ে কাঁপছিল, তার শ্বাস ভারী হয়ে উঠল। “আমাকে এভাবে বেঁধে... তুই আমাকে পুরো নিয়ন্ত্রণ করছিস,” সে দুষ্টু হাসি দিয়ে বলল, তার চোখে এক কামুক আমন্ত্রণ।
রুদ্রনাথ একটি পালকের টিজার নিল, এটি দিয়ে মালতীর স্তনবৃন্তের চারপাশে মৃদু ঘষতে শুরু করল। পালকের আলতো স্পর্শ তার ত্বকে শিহরণ জাগাল, তার স্তনবৃন্ত আরও শক্ত হয়ে ফুলে উঠল, তার শরীরে কাঁটা দিয়ে উঠল। সে পালকটি তার নাভির উপর দিয়ে নামিয়ে আনল, তার উরুর ভেতরের দিকে মৃদু ঘষতে লাগল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার পা সামান্য কাঁপতে শুরু করল, তার হাত বন্ধনের ফিতায় টান পড়ছিল। “তোর এই স্পর্শ... আমার শরীরে আগুন জ্বালাচ্ছে,” সে শিৎকার করে বলল।
রুদ্রনাথ তার শরীর মালতীর শরীরের উপর ঝুঁকিয়ে আনল, তার ঠোঁট মালতীর ঘাড়ে নামিয়ে আনল। সে তার জিভ দিয়ে তার ত্বক চাটতে শুরু করল, মাঝে মাঝে তার দাঁত দিয়ে মৃদু কামড় দিচ্ছিল। মালতীর শরীর শিহরিত হল, তার মাথা পিছনে হেলে গেল, তার লম্বা চুল বেদির উপর ছড়িয়ে পড়ল। রুদ্রনাথ তার হাত দিয়ে মালতীর স্তন চেপে ধরল, তার আঙুল তার স্তনবৃন্তে মৃদু পাকিয়ে দিল। “তোর শরীরটা এত নরম... আমি এটা পুরো অনুভব করতে চাই,” সে নোংরা কণ্ঠে বলল।
রুদ্রনাথ মালতীর বন্ধন খুলে দিল এবং তাকে মন্দিরের মেঝেতে শুইয়ে দিল। সে একটি মসৃণ ধাতব ডিলডো নিল, এটি লুব্রিকেন্টে মাখিয়ে মালতীর পাছায় মৃদু চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিল। ডিলডোর ঠান্ডা, পিচ্ছিল স্পর্শ মালতীর শরীরে এক তীব্র শিহরণ জাগাল, তার পাছা সামান্য কেঁপে উঠল। “আহহ... এটা আমার ভেতরে... আমাকে পুরো ভরে দিচ্ছে,” সে শিৎকার করে বলল, তার পা কাঁপতে শুরু করল।
রুদ্রনাথ তার ঠোঁট মালতীর স্তনের উপর নামিয়ে আনল, তার জিভ দিয়ে তার স্তনবৃন্ত চাটতে শুরু করল। তার জিভ দ্রুত ঘুরছিল, মাঝে মাঝে তার ঠোঁট দিয়ে স্তনবৃন্ত চুষছিল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার হাত রুদ্রনাথের পিঠে শক্ত হয়ে ধরল, তার নখ তার ত্বকে মৃদু আঁচড় কাটছিল। “তোর মুখ আমার শরীরে... আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি,” সে চিৎকার করে বলল। মালতী তার হাত দিয়ে রুদ্রনাথের বুকের পেশীগুলো ঘষতে শুরু করল, তার আঙুল তার ঘামে ভেজা ত্বকে পিছলে যাচ্ছিল।
তাদের শরীর একে অপরের সঙ্গে ঘষা খাচ্ছিল, তাদের শ্বাস মিশে গিয়ে এক কামুক সুর তৈরি করছিল। মালতীর শিৎকার এবং রুদ্রনাথের গভীর শ্বাস মন্দিরের বাতাসে মিশে গেল, তাদের মিলন এক কামুক নৃত্যে রূপান্তরিত হল, তাদের কামনা এক অপ্রতিরোধ্য শক্তিতে পরিণত হল।
রুদ্রনাথ মালতীকে মেঝেতে শুইয়ে দিল, তার পা দুটো তার কাঁধে তুলে নিল। সে তার লিঙ্গটি মালতীর যোনির গভীরে ঢুকিয়ে জোরে জোরে ঠাপ দিতে শুরু করল। তার প্রতিটি ঠাপে মালতীর শরীর কাঁপছিল, তার স্তন দুটো লাফাচ্ছিল। মালতী তার হাত দিয়ে নিজের ভগাঙ্কুরে ঘষতে শুরু করল, তার আঙুল দ্রুত নড়ছিল। রুদ্রনাথের শ্বাস ভারী হয়ে উঠল, তার পেশীগুলো সংকুচিত হল। হঠাৎ, সে এক তীব্র বীর্যপাতে মগ্ন হল, তার গরম বীর্য মালতীর যোনির গভীরে ছড়িয়ে পড়ল। মালতীও একই সঙ্গে চরম শিখরে পৌঁছাল, তার যোনি রুদ্রনাথের লিঙ্গকে শক্ত করে চেপে ধরল, তার শরীর কাঁপতে শুরু করল।
মন্দিরের ভেতরে শিবলিঙ্গের পাশে জ্বলন্ত দীপের আলো মালতী ও রুদ্রনাথের শরীরে মৃদু ছায়া ফেলছিল, তাদের ঘামে ভেজা ত্বক চাঁদের আলোয় চকচক করছিল। কামিনীর ফিসফিস বাতাসে মিশে গিয়েছিল, কিন্তু তাদের শরীরে জ্বলন্ত কামনা সবকিছুকে গ্রাস করে নিয়েছিল। মালতী রুদ্রনাথকে মন্দিরের পাথরের বেদির উপর শুইয়ে দিয়েছিল, তার গোলাকার, দৃঢ় স্তন দুটো তার বুকের উপর ঘষা খাচ্ছিল। তার স্তনবৃন্ত শক্ত হয়ে গোলাপি রঙে ফুলে উঠেছিল, তার লম্বা চুল তার পিঠে ছড়িয়ে পড়ে বাতাসে উড়ছিল। “তোর শরীর আমার জন্য তৈরি,” সে ফিসফিস করে বলল, তার ঠোঁট কাঁপছিল।
মালতীর যোনি ছিল এক কামোত্তেজক স্বর্গ—তার গোলাপি পাপড়িগুলো রসে ভিজে চকচক করছিল, প্রতিটি ভাঁজ উত্তেজনায় ফুলে উঠেছিল। তার ভগাঙ্কুর ছিল ছোট্ট, শক্ত মুক্তোর মতো, রসে মাখামাখি, প্রতিটি স্পর্শে কাঁপছিল। তার যোনির মুখ সামান্য ফাঁক হয়ে ছিল, ভেতরের গোলাপি দেয়ালগুলো রসে ভিজে মসৃণ, রুদ্রনাথের লিঙ্গের জন্য অধীর আকাঙ্ক্ষায় থরথর করছিল। তার পাছার ফুটো ছিল ছোট্ট, শক্ত, কিন্তু লুব্রিকেন্টে ভিজে মসৃণ, একটি নিষিদ্ধ প্রলোভনের আমন্ত্রণ জানাচ্ছিল।
রুদ্রনাথের লিঙ্গ ছিল এক শক্তিশালী অস্ত্র—লম্বা, পুরু, শিরাগুলো ফুলে উঠে ত্বকের নিচে স্পষ্ট। তার লিঙ্গের মাথাটি গোলাপি, মসৃণ, মালতীর রসে ভিজে চকচক করছিল। তার অণ্ডকোষ দুটো ভারী, ত্বকের নিচে শক্ত হয়ে ঝুলছিল, ঘামে ভিজে চকচক করছিল। তার পাছার পেশীগুলো শক্ত, প্রতিটি নড়াচড়ায় সংকুচিত হচ্ছিল, তার শরীরের প্রতিটি অঙ্গ এক কামুক শক্তি প্রকাশ করছিল।
মালতী রুদ্রনাথের উপর উঠে বসল, তার যোনি রুদ্রনাথের দৃঢ় লিঙ্গের উপর ঘষা খাচ্ছিল। সে ধীরে ধীরে তার লিঙ্গটি তার যোনিতে ঢুকিয়ে নিল, তার রসে ভেজা পাপড়িগুলো তার লিঙ্গের মাথায় মাখামাখি হল। তার যোনির দেয়ালগুলো রুদ্রনাথের লিঙ্গকে শক্ত করে চেপে ধরল, প্রতিটি ইঞ্চি তার গভীরে ঘষা খাচ্ছিল। মালতী দ্রুত লয়ে কোমর নাচাতে শুরু করল, তার স্তন দুটো লাফাচ্ছিল, তার চুল বাতাসে উড়ছিল। “তোর ল্যাওড়াটা আমার ভোদার গভীরে... আমি পুরো ভরে গেছি,” সে চিৎকার করে বলল, তার কণ্ঠে এক নোংরা কামুকতা।
রুদ্রনাথ তার হাত দিয়ে মালতীর স্তন চেপে ধরল, তার আঙুল তার স্তনবৃন্তে পাকিয়ে দিল। মালতীর শরীর কেঁপে উঠল, তার শিৎকার মন্দিরের দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হল। সে একটি মসৃণ ধাতব ডিলডো নিল, এটি লুব্রিকেন্টে মাখিয়ে তার পাছার ফুটোয় মৃদু চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিল। ডিলডোর ঠান্ডা, পিচ্ছিল স্পর্শ তার পাছার সংবেদনশীল ত্বকে এক তীব্র সংবেদন জাগাল, তার পাছা কাঁপতে শুরু করল। “আহহ... আমার গাড়টা ভরে দিচ্ছিস... আরও জোরে!” সে শিৎকার করে বলল।
রুদ্রনাথ একটি সিলিকন ভাইব্রেটর নিয়ে মালতীর ভগাঙ্কুরে চেপে ধরল, এটি চালু করে দিল। ভাইব্রেটরের কম্পন তার শরীরে বিদ্যুৎপ্রবাহ ছড়িয়ে দিল, তার যোনি রসে ভিজে গেল, রস তার পাছায় গড়িয়ে পড়ছিল। মালতীর শরীর বেদির উপর কাঁপছিল, তার পা রুদ্রনাথের কোমরে শক্ত হয়ে জড়িয়ে গেল। “তোর ভোদাটা এত রসালো... আমার ল্যাওড়াটা পুরো ভিজে গেছে,” রুদ্রনাথ নোংরা কণ্ঠে বলল।
মন্দিরের পাথরের দেয়ালের শীতল স্পর্শ মালতীর ঘামে ভেজা পিঠে লেগে ছিল, দীপের মৃদু আলো তাদের শরীরে কামুক ছায়া ফেলছিল। রুদ্রনাথের শক্তিশালী হাত মালতীর কোমর চেপে ধরেছিল, তার পেশীবহুল শরীর প্রতিটি নড়াচড়ায় কাঁপছিল। মালতী তার একটি পা রুদ্রনাথের কাঁধে তুলে দিয়েছিল, তার শরীর পুরোপুরি উন্মুক্ত হয়ে গিয়েছিল। তার স্তন দুটো প্রতিটি শ্বাসের সঙ্গে লাফাচ্ছিল, তার স্তনবৃন্ত শক্ত হয়ে গোলাপি রঙে ফুলে উঠেছিল। তার চোখে এক উন্মাদ কামনা জ্বলছিল, তার ঠোঁট সামান্য ফাঁক হয়ে কাঁপছিল। “তোর ল্যাওড়াটা আমার ভোদায়... আমাকে পুরো শেষ করে দে,” সে শিৎকার করে বলল, তার কণ্ঠে এক নোংরা আকাঙ্ক্ষা।
রুদ্রনাথ তার লিঙ্গটি মালতীর যোনির মুখে রেখে এক শক্তিশালী ঠাপে গভীরে ঢুকিয়ে দিল। তার লিঙ্গের মাথাটি মালতীর রসে ভেজা পাপড়িগুলোর মধ্যে পিছলে গেল, তার যোনির মসৃণ, উষ্ণ দেয়ালগুলো তার লিঙ্গকে শক্ত করে চেপে ধরল। সে জোরে জোরে ঠাপ দিতে শুরু করল, প্রতিটি ঠাপে তার অণ্ডকোষ মালতীর পাছায় ধাক্কা খাচ্ছিল, একটি ভেজা, কামুক শব্দ তৈরি করছিল। তার পেশীবহুল পাছা প্রতিটি ঠাপে সংকুচিত হচ্ছিল, তার ঘামে ভেজা বুকের পেশীগুলো চকচক করছিল। “তোর ভোদা আমার ল্যাওড়াটাকে এত শক্ত করে ধরেছে... এত রসালো!” রুদ্রনাথ চিৎকার করে বলল, তার কণ্ঠে এক তীব্র উত্তেজনা।
মালতী তার হাত দিয়ে নিজের ভগাঙ্কুরে ঘষতে শুরু করল, তার আঙুল দ্রুত নড়ছিল, তার শক্ত, রসে ভেজা মুক্তোর মতো ভগাঙ্কুর প্রতিটি স্পর্শে কাঁপছিল। তার শরীর কাঁপতে শুরু করল, তার স্তন দুটো প্রতিটি ঠাপে লাফাচ্ছিল, তার লম্বা চুল বাতাসে উড়ছিল। রুদ্রনাথ এক হাতে একটি সিলিকন ভাইব্রেটর নিয়ে মালতীর ভগাঙ্কুরে চেপে ধরল, এটি চালু করে দিল। ভাইব্রেটরের তীব্র কম্পন মালতীর শরীরে বিদ্যুৎপ্রবাহ ছড়িয়ে দিল, তার যোনি রসে ভিজে গেল, রস তার পাছার ফুটো পর্যন্ত গড়িয়ে পড়ছিল। রুদ্রনাথ তার অন্য হাতে মালতীর গোলাকার, দৃঢ় পাছায় হালকা চড় মারল, যা তার ত্বকে লালচে দাগ ফুটিয়ে তুলল। “আমার ভোদায় তোর বাড়ার রস চাই... আমাকে পুরো ভরে দে!” মালতী চিৎকার করে বলল, তার শরীর উত্তেজনায় থরথর করে কাঁপছিল।
রুদ্রনাথের শ্বাস ক্রমশ ভারী হয়ে উঠল, তার পেশীগুলো সংকুচিত হল, তার শরীরে এক তীব্র উত্তেজনা জমা হচ্ছিল। তার লিঙ্গ মালতীর যোনির গভীরে প্রতিটি ঠাপে আরও শক্ত হয়ে উঠছিল, তার অণ্ডকোষ ভারী হয়ে কাঁপছিল। হঠাৎ, সে এক তীব্র, অপ্রতিরোধ্য বীর্যপাতে মগ্ন হল। তার গরম, আঠালো বীর্য মালতীর যোনির গভীরে শক্তিশালী স্পন্দনে ছড়িয়ে পড়ল, তার লিঙ্গের প্রতিটি স্পন্দন মালতীর যোনির দেয়ালে ঘষা খাচ্ছিল। তার বীর্য মালতীর রসে মিশে গেল, তার যোনির ভেতর এক কামুক উষ্ণতা ছড়িয়ে দিল। “আমার রস তোর ভোদায়... পুরো ভরে দিয়েছি!” রুদ্রনাথ গর্জন করে বলল, তার শরীর কাঁপতে শুরু করল।
মালতীও একই মুহূর্তে চরম শিখরে পৌঁছাল। তার যোনি রুদ্রনাথের লিঙ্গকে শক্ত করে চেপে ধরল, তার ভগাঙ্কুর ভাইব্রেটরের কম্পনে কাঁপতে কাঁপতে তাকে এক তীব্র আনন্দে ভাসিয়ে দিল। তার শরীর থরথর করে কাঁপছিল, তার পা কাঁপতে শুরু করল, তার হাত রুদ্রনাথের পিঠে গেঁথে গিয়ে লালচে আঁচড় ফুটিয়ে তুলল। তার রস এবং রুদ্রনাথের বীর্য মিশে এক কামুক ধারায় তার পাছায় গড়িয়ে পড়ল, মন্দিরের মেঝেতে এক ভেজা, আঠালো দাগ তৈরি করল। “তোর রস আমার ভোদায়... আমি পুরো গলে গেছি,” মালতী শিৎকার করে বলল, তার শরীর এখনও উত্তেজনায় কাঁপছিল, তার চোখে এক তৃপ্ত কামুকতা ঝলকাচ্ছিল।
রুদ্রনাথ মালতীকে তার বাহুতে জড়িয়ে ধরল, তাদের শরীর ঘামে ভিজে একে অপরের সঙ্গে চেপে গেল। তাদের শ্বাস ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হল, কিন্তু তাদের শরীরে মিলনের তীব্র উত্তাপ এখনও জ্বলছিল। তাদের মিলন এক কামুক বিস্ফোরণে পরিণত হয়েছিল, তাদের শরীর ও মন এক অপ্রতিরোধ্য সংযোগে বাঁধা পড়েছিল।
মন্দিরের ভেতরে শিবলিঙ্গের পাশে দীপের আলো ম্লান হয়ে আসছিল, তবু মালতী ও রুদ্রনাথের শরীরে মিলনের উত্তাপ এখনও জ্বলছিল। তাদের ঘামে ভেজা শরীর একে অপরের বাহুতে জড়িয়ে মেঝেতে শুয়ে ছিল, তাদের শ্বাসের শব্দ মন্দিরের নীরবতায় প্রতিধ্বনিত হচ্ছিল। মালতীর গোলাকার স্তন রুদ্রনাথের বুকের উপর চেপে ছিল, তার স্তনবৃন্ত এখনও শক্ত হয়ে কাঁপছিল। রুদ্রনাথের পেশীবহুল হাত মালতীর পাছায় বিশ্রাম করছিল, তার আঙুল তার নরম ত্বকে মৃদু ঘষা খাচ্ছিল। “তোর শরীরের উত্তাপ... এটা আমাকে পাগল করে,” রুদ্রনাথ ফিসফিস করে বলল, তার কণ্ঠে এখনও কামনার ছোঁয়া।
কিন্তু হঠাৎ, মন্দিরের দরজা থেকে একটি তীব্র, হিমশীতল চিৎকার ভেসে এল, যেন অন্ধকার নিজেই কথা বলছে। কামিনীর ফিসফিস, যা এতক্ষণ মৃদু ছিল, এখন এক ভয়ঙ্কর, প্রলোভনীয় হাসিতে রূপান্তরিত হল। মালতীর গলায় ঝোলানো তাবিজ হঠাৎ উষ্ণ হয়ে উঠল, তার ত্বকে এক তীব্র জ্বালা ছড়িয়ে দিল। তার মনে এক দৃষ্টিভঙ্গি ফুটে উঠল—কামিনীর ছায়া, তার জ্বলন্ত, রক্তিম চোখ নিয়ে, মন্দিরের দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে। তার অর্ধস্বচ্ছ শরীর যেন কালো কুয়াশায় মোড়া, তার ঠোঁটে এক প্রলোভনীয় হাসি।
রুদ্রনাথ দ্রুত উঠে দাঁড়াল, তার নগ্ন শরীরে ঘামের ফোঁটা চকচক করছিল। সে শিবলিঙ্গের পাশে রাখা একটি প্রাচীন তলোয়ার তুলে নিল, তার হাতে তলোয়ারের হাতল শক্ত হয়ে ধরা। “মালতী, প্রস্তুত হও। সে এসেছে,” সে দৃঢ় কণ্ঠে বলল, তার চোখে এক যোদ্ধার দৃঢ়তা। মালতী তার তাবিজ শক্ত করে ধরে রুদ্রনাথের পাশে দাঁড়াল, তার শরীরে এখনও মিলনের তীব্র উত্তাপ জ্বলছিল। তার স্তন উঁচু হয়ে কাঁপছিল, তার ঘামে ভেজা চুল তার কাঁধে লেপ্টে ছিল। তবু তার মনে এক নতুন দৃঢ়তা জাগছিল, যদিও তার হৃদয়ের গভীরে কামিনীর প্রতি এক নিষিদ্ধ, গোপন কামনা ও ভালোবাসা লুকিয়ে ছিল। “আমি প্রস্তুত,” সে ফিসফিস করে বলল, কিন্তু তার কণ্ঠে এক অদ্ভুত কম্পন ছিল।