16-04-2025, 08:45 AM
(This post was last modified: 16-04-2025, 08:47 AM by rajusenfan. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
জনহিতৈষিতা মুনমুন সেন
মা সেন পরিবারের গিন্নি, কিন্তু তার হৃদয় সবসময় সমাজের অবহেলিত মানুষদের জন্য উদার। আজ দুপুরে বাবা আর টুকুন বাড়ির বাইরে, আর মা স্থানীয় একটা হোমলেস শেল্টারে ভলান্টিয়ার করতে গিয়েছেন। মা স্থানীয় হোমলেস শেল্টারে পৌঁছালেন, তার পরনে পাতলা সুতির শাড়ি, যা তার ভারী শরীরের গঠনকে আরও ফুটিয়ে তুলছে। শাড়ির নিচে শুধু হাতাকাটা, পিঠখোলা ব্লাউজ আর সায়া—না ব্রা, না প্যান্টি। ব্লাউজটা এত গভীর কাট যে তার ফোলা দুধের অর্ধেকটা যেন ঠেলে বেরিয়ে আসছে, গভীর ক্লিভেজটা ঘামে চকচক করছে। শাড়ির আঁচল বারবার কাঁধ থেকে সরে যাচ্ছে, তার ফর্সা পেট আর নাভির গর্ত ফুটিয়ে দিচ্ছে। তার লদলদে পাছা শাড়ির উপর দিয়ে দোলছে, আর ঘামে ভেজা বগলের কালো বাল যেন একটা নিষিদ্ধ আকর্ষণ ছড়াচ্ছে। তার ফর্সা ঊরু শাড়ির ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে, আর চলার তালে তার দুধ দুটো দুলছে, যেন ব্লাউজ ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে। শেল্টারের নিম্নবর্গের পুরুষরা তার দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে তাকাচ্ছে, কেউ তার ক্লিভেজে চোখ আটকে রেখেছে, কেউ তার পাছার দোলা দেখছে, আর কেউ তার বগলের ঝাঁঝালো গন্ধ শুঁকতে চেষ্টা করছে। মা সব দেখেও না দেখার ভান করছেন, তার ঠোঁটে একটা দুষ্টু হাসি।
শেল্টারে ঢুকতেই একজন বুড়ো লোক, দাঁতহীন মুখে হাসি দিয়ে বলল, “আরে মাইজি, তুমি তো আজ ফুল সুন্দর লাগতাছো! ই শাড়িমে তো তুমি জান লে লেবে! কা খাবার লায়ে হো?” তার কথায় বাংলা, হিন্দি আর বিহারি মিশেল। মা হেসে বললেন, “তুমি তো বড়ো ফ্লার্ট, দাদু! খাবার আছে, চিন্তা করো না। তুমি বোসো, আমি দিচ্ছি।” তিনি ঝুঁকে তার প্লেটে ভাত আর ডাল তুলে দিলেন, আর তার আঁচল সরে গিয়ে ক্লিভেজ ফুটে উঠল। বুড়োটার চোখ ঠিকরে বেরিয়ে গেল, সে বলল, “হায় হায়, মাইজি, তুমি তো আমার দিল পে হামলা কর দিলা! ই দুধের খাঁজ তো পুরা দুধিয়া নদী!” মা হেসে বললেন, “তুমি বড্ড দুষ্টু, দাদু। খাও আগে, দুধের কথা পরে ভেব।” তার কথায় ডাবল মিনিং, আর বুড়োটা হাসতে হাসতে কাশতে লাগল।
পাশ থেকে আরেকজন, ত্রিশের কাছাকাছি, কালো মুখে দাড়ি, নোংরা লুঙ্গি পরা, এগিয়ে এসে বলল, “ভাবিজি, তুমি তো পুরা আগুন! ই শাড়িমে তুমি হামার দিল জলায়ে দিলা। একটু পানি দে ন, নইলে হাম জল কে মর যাব!” তার কথায় বিহারি টান। মা হাসতে হাসতে একটা জগ থেকে জলের গ্লাস এনে দিলেন, বললেন, “জল নাও, কিন্তু বড্ড গরম লাগছে, তাই না? আমি তো ঘামে ভিজে গেছি।” তিনি ইচ্ছা করে হাত উঁচু করে শাড়ির আঁচল ঠিক করলেন, তার ঘামে ভেজা বগল আর কালো বাল ফুটে উঠল। লোকটার চোখ বড়ো বড়ো হয়ে গেল, সে বলল, “আরে ভাবিজি, তুমি তো পুরা মালাই! ই বগলের গন্ধে তো হাম পাগল হয়ে যাব! একটু কাছে আও ন, গন্ধটা শুঁকি।” মা হেসে বললেন, “ওরে বাবা, তুমি তো বড্ড বেহায়া! খাবার খাও, গন্ধের কথা ভুলে যাও।” কিন্তু তিনি ইচ্ছা করে আরেকটু কাছে গিয়ে তার প্লেটে তরকারি ঢেলে দিলেন, তার দুধ দুটো লোকটার মুখের কাছে দুলছে। লোকটা হাঁ করে তাকিয়ে রইল, বলল, “ভাবিজি, তুমি তো হামার জান লে লেবে! ই দুধের বল তো পুরা রসগুল্লা!” মা হেসে বললেন, “রসগুল্লা খেতে চাও? আগে পেট ভর, তারপর দেখা যাবে।” তার কথায় লোকটা লজ্জায় মাথা নিচু করল, কিন্তু চোখ তার ক্লিভেজ থেকে সরছে না।
একটু দূরে আরেকজন, মাঝবয়সী, ছেঁড়া গেঞ্জি আর ধুলোমাখা লুঙ্গি পরা, হাতে একটা প্লেট নিয়ে এগিয়ে এল। তার কথায় গ্রাম্য বাংলার টান, মিশে আছে হিন্দি। “দিদি, তুমি তো আজ পুরা চাঁদের মত লাগতাছো! ই শাড়িমে তো তুমি হামার নিদিয়া উড়ায়ে দিলা। একটু হাসি দে ন, তুমি হাসলে তো পুরা ফুল খিল যায়!” মা মুচকি হেসে বললেন, “তুমি তো বড্ড কবি, ভাই! ফুল খিলবে, তাই না? তা, তোমার প্লেটে কী ফুল তুলে দেব?” তিনি ঝুঁকে তার প্লেটে ভাত আর মাছের ঝোল তুলে দিলেন, তার শাড়ির ফাঁকে ফর্সা ঊরু ফুটে উঠল। লোকটা বলল, “আরে দিদি, তুমি তো পুরা রসের কুঁজি! ই ঊরু দেখলে তো হামার পেট ভরে যায়, আর খাবার লাগে না!” মা হেসে বললেন, “পেট ভরা দরকার, ভাই। রসের কথা পরে ভাবিস।” তিনি ইচ্ছা করে শাড়িটা একটু টেনে ঠিক করলেন, তার নাভির গর্ত আর পেটের নরম মাংস ফুটে উঠল। লোকটা হাঁ করে তাকিয়ে বলল, “দিদি, তুমি তো পুরা মাখন! ই পেটে হাত দিলে তো হামার হাত গলে যাবে!” মা হেসে বললেন, “মাখন খেতে চাস? তাহলে ভালো করে খা, শক্তি ফিরে আসবে।” তার কথায় ডাবল মিনিং, আর লোকটা হাসতে হাসতে প্লেট নিয়ে বসে পড়ল।
এক কোণে বসে থাকা আরেকজন, শীর্ণ শরীর, নোংরা দাড়ি, মা যখন খাবার বিতরণ করছেন, সে উঠে এসে বলল, “ম্যাডামজি, তুমি তো পুরা হিরোইন! ই শাড়িমে তুমি হামার দিল চুরি করে নিলা। একটু কাছে আও ন, তোমার হাতের খাবার খাই।” তার কথায় বিহারি আর বাংলার মিশেল। মা হেসে তার কাছে গেলেন, বললেন, “হিরোইন, তাই না? তা, এই হিরোইন তোমাকে কী খাওয়াবে?” তিনি তার প্লেটে ডাল আর ভাত তুলে দিলেন, আর ইচ্ছা করে একটু ঝুঁকলেন, তার দুধের খাঁজ আর শক্ত বোঁটার আভাস ফুটে উঠল। লোকটা বলল, “আরে ম্যাডামজি, তুমি তো পুরা দুধের দোকান! ই দুধ দেখলে তো হামার পেট ভরে যায়!” মা হেসে বললেন, “দুধের দোকান বন্ধ, ভাই। এখন শুধু ভাত আর ডাল। ভালো করে খা, তবে দুধের কথা ভাবতে পারিস।” লোকটা হাসতে হাসতে বলল, “তুমি তো পুরা মস্তি, ম্যাডামজি! তুমি যদি খাওয়াইতা, তবে হাম পুরা জান্নাত পায়ে যাইতাম!” মা হেসে বললেন, “জান্নাতের রাস্তা পেট ভরা থেকে শুরু হয়। খাও আগে।”
এর মধ্যে মা লক্ষ্য করলেন, একজন লোক, পঞ্চাশের কাছাকাছি, শীর্ণ শরীর, দাড়িগোঁফে ভরা মুখ, ছেঁড়া জামাকাপড়, টেবিলে মাথা রেখে প্রায় পড়ে যাচ্ছে। তার চোখে ক্লান্তি আর অসহায়তা। মার মনটা করুণায় ভরে গেল। তিনি তার কাছে গিয়ে নরম গলায় বললেন, “তুমি ঠিক আছো, ভাই? কী হয়েছে, বলো আমাকে।” লোকটা মাথা তুলে কাঁপা গলায় বলল, “আপনি খুব দয়ালু, ম্যাডাম। আমি... আমার কিছুই নেই। বউ আমাকে বছর দশেক আগে ছেড়ে চলে গেছে, বাচ্চাদের নিয়ে। পাশের গ্রামের এক ধনী লোকের সঙ্গে পালিয়েছে। আমি এখন রাস্তায়, দুদিন কিছু খাইনি।” মা তার কাঁধে হাত রেখে বললেন, “তুমি চিন্তা করো না। আমি তোমাকে আমার বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছি। তুমি সেখানে খাবে, স্নান করবে, আর জিরিয়ে নেবে।” তিনি ঝুঁকে তার হাত ধরে তুললেন, আর তার ক্লিভেজ লোকটার চোখের সামনে দুলে উঠল। লোকটা দুর্বল গলায় বলল, “ম্যাডাম, লাগবে না। আপনি আমায় আমার কথা জিজ্ঞেস করেছেন, এতেই আমি আপনার কাছে চিরকৃতজ্ঞ!” মা হেসে বললেন, “আমি ওসব শুনছি না বাপু। তোমার অবস্থা অতি শোচনীয়। জান বাঁচাতে হলে পেট ভরাতে হবে। চলো আমার সঙ্গে।”
শেল্টারের অন্য পুরুষরা এটা দেখে হিংসায় জ্বলে উঠল। একজন চেঁচিয়ে বলল, “আরে ভাবিজি, হামকেও তো বাড়ি লে চলো! তুমি তো পুরা রানি, হামার জন্যও একটু রস দে ন!” মা পিছন ফিরে হেসে বললেন, “রানির রস সবার জন্য নয়। খাবার খাও, আর রসের কথা পরে ভাবো।” তার কথায় সবাই হাসতে লাগল, কিন্তু তাদের চোখে লালসা। মা আব্দুলের হাত ধরে শেল্টার থেকে বেরিয়ে গেলেন, তার পাছার দোলা আর দুধের দুলুনি পুরুষদের মনে আগুন জ্বালিয়ে রাখল।
বাড়িতে পৌঁছে মা আব্দুলকে ডাইনিং টেবিলে বসালেন। তিনি রান্নাঘর থেকে গরম ভাত, ডাল, মাছের ঝোল, আর আলু ভাজা এনে তার সামনে রাখলেন। কিন্তু আব্দুল এত দুর্বল ছিল যে তার হাত কাঁপছিল, খাবার তুলতে পারছিল না। মা তার পাশে বসে বললেন, “তুমি এত দুর্বল, আমি তোমাকে খাইয়ে দিচ্ছি।” তিনি একমুঠো ভাত তুলে তার মুখে দিতে গেলেন, আর ঠিক তখনই তার শাড়ির আঁচল কাঁধ থেকে সরে মাটিতে পড়ে গেল। তার ফোলা দুধের গভীর খাঁজ আর শক্ত বোঁটার আভাস ব্লাউজের উপর দিয়ে ফুটে উঠল। আব্দুলের চোখ তার ক্লিভেজে আটকে গেল, সে একদৃষ্টে তাকিয়ে রইল। মা এটা দেখেও কিছু বললেন না, বরং তার ঠোঁটে একটা দুষ্টু হাসি খেলে গেল। তিনি ইচ্ছা করেই আঁচলটা তুললেন না, আব্দুলের লোলুপ দৃষ্টি উপভোগ করতে লাগলেন।
মা নিজ হাতে ভাত মাখিয়ে আব্দুলের মুখে খাইয়ে দিচ্ছেন। তার দুধ দুটো ব্লাউজের ভিতর দুলছে, প্রতিবার ঝুঁকলে ক্লিভেজ আরও গভীর হচ্ছে। আব্দুলের চোখ তার দুধ থেকে সরছে না, তার শ্বাস ঘন হয়ে আসছে। মা নরম গলায় বললেন, “তুমি আস্তে খাও, আব্দুল। তোমার শরীরে এখন জোর ফিরবে।” খাওয়ানো শেষ হলে মা উঠে হাত ধুতে গেলেন। ফিরে এসে তিনি শাড়ির আঁচলটা কাঁধে না তুলে কোমরে গুঁজে দিলেন, তার ফোলা দুধ আর গভীর ক্লিভেজ পুরো উন্মুক্ত। আব্দুলের চোখে লালসা জ্বলে উঠল, কিন্তু সে লজ্জায় মাথা নিচু করল।
মা তাকে লিভিং রুমে নিয়ে গেলেন, এক গ্লাস জল দিয়ে বললেন, “তুমি এটা খাও। তারপর স্নান করতে হবে। তোমার শরীর এত নোংরা, স্নান করলে ফ্রেশ লাগবে।” আব্দুলের মুখটা লজ্জায় লাল হয়ে গেল আর বলল, “আপনি এত কিছু করছেন, আমার স্নান না করলেও চলবে। আমি নিজে হয়ত দাঁড়িয়ে স্নান করতে পারব না।” মা হেসে বললেন, “লজ্জা করার কী আছে? তুমি দুর্বল, আমি তোমাকে সাহায্য করছি।” তিনি এগিয়ে গিয়ে তার ছেঁড়া গেঞ্জি আর লুঙ্গি খুলে ফেললেন। আব্দুল প্রথমে দিতে চাইল না, কিন্তু শারীরিক শক্তিতে মায়ের সাথে পেরে উঠল না। আব্দুলের শীর্ণ শরীর উন্মুক্ত হল, তার বাঁড়াটা নেতিয়ে থাকলেও লম্বা, কালো, আর চারপাশে কিছু দাগ, যেন ছিলে গেছে। মা ভ্রু কুঁচকে বললেন, “তোমার এখানে ছিলে গেছে কি করে? এই দাগগুলো কীসের?”
আব্দুল লজ্জায় বলল, “আপনি এত কষ্ট করছেন, আমি লজ্জায় মরে যাচ্ছি। হ্যাঁ, এখানে চুলকোত খুব আর এখন জ্বালা করে। রাস্তায় থাকি, নোংরা জায়গায় শুই, তাই বোধহয়।” মার মন করুণায় ভরে গেল। তিনি রান্নাঘর থেকে একটা বাটিতে বরফের টুকরো নিয়ে এলেন। লিভিং রুমের সোফায় বসে আব্দুলের সামনে হাঁটু গেড়ে বসলেন। তার শাড়ি উঁচু হয়ে গেছে, ফর্সা ঊরু আর গুদের কাছাকাছি বালের জঙ্গল আব্দুলের চোখে পড়ছে। মা একটা বরফের টুকরো হাতে নিয়ে তার বাঁড়ার চারপাশের দাগে ঘষতে লাগলেন। আব্দুল কেঁপে উঠল, বলল, “আপনি কী করছেন, ম্যাডাম? আমি... আমি ঠিক আছি।”
মা নরম গলায় বললেন, “তুমি চুপ করো, আব্দুল। এটা তোমার জন্য ভালো। জ্বালা কমবে।” কিন্তু বরফটা পুরো জায়গায় লাগছিল না। মা একটু ভেবে বললেন, “আমার আরেকটা উপায় আছে। তুমি শুধু চুপ করে থাকো।” মা একটা বরফের টুকরো মুখে নিলেন, জিভে গলিয়ে নিলেন, তারপর ঝুঁকে আব্দুলের বাঁড়াটা মুখে নিলেন। তার ঠান্ডা জিভ তার বাঁড়ার মাথায় ঘুরতে লাগল, দাগের উপর চেটে চেটে ঠান্ডা করছে। আব্দুলের শীর্ণ শরীর কেঁপে উঠল, সে হাঁপিয়ে বলল, “ম্যাডাম, আপনি... এটা কী করছেন? আমার বাঁড়াটা শক্ত হয়ে যাচ্ছে! আমি এমন সুখ কখনো পাইনি!”
মা মুখ তুলে দুষ্টু হাসি দিয়ে বললেন, “তুমি দেখছ তো, আমি তোমার জ্বালা কমাচ্ছি। কিন্তু এটা এখন শক্ত হয়ে গেছে, এবার কী করব? আমার মাথায় একটা দারুণ আইডিয়া এসেছে।” তিনি শাড়িটা পুরো খুলে ফেললেন, শুধু হাতাকাটা, পিঠখোলা ব্লাউজ আর সায়া রইল। তার ফোলা দুধ ব্লাউজের উপর দিয়ে যেন ফেটে বেরোচ্ছে, শক্ত বোঁটাগুলো ব্লাউজের পাতলা কাপড়ের উপর দিয়ে ফুটে উঠেছে। সায়াটা তার লদলদে পাছার গঠন ফুটিয়ে দিচ্ছে, আর ফর্সা ঊরুর ফাঁকে গুদের কাছাকাছি কালো বালের জঙ্গল আব্দুলের চোখে পড়ছে। মার বগলের ঘামে ভেজা কালো বাল চটচটে হয়ে জড়িয়ে আছে, আর তার শরীর থেকে একটা ঝাঁঝালো, নেশালো গন্ধ ছড়াচ্ছে।
মা আব্দুলের উপর সোফায় উঠে বসলেন, তার দুই পা দুপাশে ছড়িয়ে। তিনি সায়াটা কোমর পর্যন্ত তুলে ধরলেন, তার গুদের পাপড়ি ফাঁক করে আব্দুলের শক্ত বাঁড়াটা হাতে নিয়ে নিজের গুদের মুখে ঘষতে লাগলেন। তার গুদ ইতিমধ্যে রসে ভিজে চপচপ করছে, আর বাঁড়ার মাথাটা তার পাপড়ির উপর ঘষা খেতেই মা শীৎকার করে উঠলেন, “আআআহ... আব্দুল, তোমার বাঁড়াটা আমার গুদের মুখে কী গরম লাগছে! এটা আমার ভিতরে ঢুকিয়ে দাও, আমি আর সহ্য করতে পারছি না!”
আব্দুল দুর্বল গলায় বলল, “ম্যাডাম, আপনি এত সুন্দর, এত দয়ালু... আমি কীভাবে আপনার গুদে আমার নোংরা বাঁড়া ঢোকাব? আমি লজ্জায় মরে যাচ্ছি!” মা হেসে বললেন, “লজ্জা করার কী আছে, আব্দুল? তুমি দুর্বল, আমি তোমাকে সুখ দেব। তুমি শুধু বসে আরাম করে থাকো, আমি সব করব।” তিনি নিজেই তার বাঁড়াটা গুদের মুখে সেট করে ধীরে ধীরে বসে পড়লেন। তার গুদের পাপড়ি ফাঁক হয়ে বাঁড়াটা গিলে নিল, আর মা জোরে শীৎকার করে বললেন, “ওহহ... তোমার বাঁড়াটা আমার গুদের ভিতরে কী গভীরে ঢুকছে! এটা যেন আমার গুদের দেয়ালে আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে!”
মা কোমর দোলাতে শুরু করলেন, তার গুদ আব্দুলের বাঁড়ার উপর উঠানামা করছে। তার ফোলা দুধ ব্লাউজের ভিতর লাফাচ্ছে, ব্লাউজটা এত পাতলা যে তার শক্ত বোঁটাগুলো যেন কাপড় ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে। মার ঘামে ভেজা বগল থেকে ঝাঁঝালো গন্ধ লিভিং রুমে ছড়িয়ে পড়ছে। তিনি এক হাত দিয়ে ব্লাউজের বোতাম খুলে ফেললেন, তার ফোলা দুধ দুটো মুক্ত হয়ে বেরিয়ে এল। দুধের শক্ত বোঁটাগুলো আব্দুলের চোখের সামনে দুলছে, আর মা বললেন, “দেখো, আব্দুল, আমার দুধগুলো তোমার জন্য লাফাচ্ছে। তুমি এগুলো চুষতে চাও না?”
আব্দুলের দুর্বল হাত মার দুধে উঠল, সে কাঁপা আঙুলে তার বোঁটা ধরে টানল। “ম্যাডাম, আপনার দুধ যেন মাখনের মতো নরম! আমি এগুলো চুষে শেষ করে দিতে চাই!” মা শীৎকার করে বললেন, “আআআহ... তুমি আমার বোঁটা টানছ, আব্দুল! চোষ এগুলো, আমার দুধ থেকে দুধ বের করে দাও!” তিনি ঝুঁকে তার একটা দুধ আব্দুলের মুখে ঢুকিয়ে দিলেন। আব্দুল দুর্বলভাবে তার বোঁটা চুষতে লাগল, তার জিভ বোঁটার চারপাশে ঘুরছে। মা কোমর দোলাচ্ছেন, তার গুদ আব্দুলের বাঁড়াকে চেপে ধরছে, আর রসে ভেজা পচপচ শব্দ ঘরে ছড়িয়ে পড়ছে।
মা দু’হাত উঁচু করে তার বগল ফুটিয়ে দিলেন, ঘামে ভেজা কালো বাল চকচক করছে। তিনি বললেন, “আব্দুল, তুমি আমার বগলের গন্ধ পাচ্ছ? এটা শুঁকে দেখো, তোমার বাঁড়া আরও শক্ত হয়ে যাবে!” আব্দুল দুর্বলভাবে মার বগলে মুখ ডুবিয়ে দিল, তার নাক ঘামে ভেজা বালে ঘষা খাচ্ছে। সে হাঁপিয়ে বলল, “আপনার বগলের গন্ধে যেন নেশা আছে, ম্যাডাম! আমি এটা চেটে শেষ করতে চাই!” মা শীৎকার করে বললেন, “আআআহ... তুমি আমার বগল চুষে পাগল করে দিচ্ছ! আরও জোরে চোষ, আমার গুদে তোমার বাঁড়া আরও গভীরে ঢোকাও!” তিনি জোরে জোরে কোমর দোলাচ্ছেন, তার গুদ থেকে রস হড়হড় করে আব্দুলের তলপেটে পড়ছে।
মা এবার সোফায় হাঁটু গেড়ে বসলেন, তার পাছাটা উঁচু করে আব্দুলের মুখের সামনে ধরলেন। তার গুদের পাপড়ি ফাঁক হয়ে রসে চকচক করছে, আর পাছার ফুটোটা ঘামে ভিজে চটচটে। মা বললেন, “আব্দুল, তুমি আমার গুদ আর পাছা চুষতে চাও না? আমি জানি তুমি এটা চাও।” আব্দুল কাঁপা গলায় বলল, “ম্যাডাম, আপনার গুদ আর পাছা যেন ফুলের বাগান! আমি এগুলো চুষে শুকিয়ে দেব!” সে দুর্বলভাবে মার গুদে মুখ ডুবিয়ে দিল, তার জিভ পাপড়ির উপর ঘুরছে, রস চুষে চুষে খাচ্ছে। মা চিৎকার করে বললেন, “আআআহ... তুমি আমার গুদ চুষে পাগল করে দিচ্ছ! আমার পাছার ফুটোতেও জিভ দাও, আব্দুল!” আব্দুল তার জিভ মার পাছার ফুটোয় ঢুকিয়ে দিল, ঘাম আর রস মিশে একটা নোংরা গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। সে বলল, “আপনার পাছার গন্ধ আমাকে পাগল করে দিচ্ছে, ম্যাডাম! আমি এটা চেটে শেষ করব!”
মা আবার তার উপর উঠে বসলেন, এবার তার গুদে বাঁড়াটা পুরো ঢুকিয়ে নিলেন। তিনি জোরে জোরে উঠানামা করছেন, তার পাছা আব্দুলের তলপেটে থপথপ শব্দ করছে। তার দুধ দুটো লাফাচ্ছে, ঘামে ভিজে চকচক করছে। মা বললেন, “আব্দুল, তুমি আমার গুদের ভিতরে কেমন লাগছে বলো! তোমার বাঁড়াটা আমার গুদের দেয়ালে ঘষা খাচ্ছে, আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি!” আব্দুল হাঁপিয়ে বলল, “ম্যাডাম, আপনার গুদটা আমার বাঁড়াকে চুষে খাচ্ছে! এটা যেন গরম মধুর ভাঁড়, আমি এর ভিতরে হারিয়ে যাচ্ছি!”
মা তার দুধ ধরে নিজের বোঁটা চুষতে লাগলেন, তার জিভ বোঁটার উপর ঘুরছে। তিনি বললেন, “দেখো, আব্দুল, আমি নিজের দুধ চুষছি। তুমি চাও আমি তোমার মুখে আমার দুধের রস ঢেলে দিই?” আব্দুল চোখ বড় করে বলল, “ম্যাডাম, আপনি আমাকে জান্নাত দেখাচ্ছেন! আমি আপনার দুধের রস খেতে চাই!” মা হেসে তার একটা দুধ আব্দুলের মুখে ঢুকিয়ে দিলেন, আর জোরে জোরে কোমর দোলাচ্ছেন। তার গুদ থেকে রস ছিটকে আব্দুলের তলপেটে পড়ছে, আর পচপচ শব্দ ঘরে গুঞ্জন তুলছে।
মা হঠাৎ ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছে গেলেন, তার গুদ থেকে রস ছিটকে আব্দুলের বাঁড়ার উপর পড়ল, আর কিছুটা ছিটকে বেরিয়ে সোফায় লাগল। তিনি চিৎকার করে বললেন, “আআআহ... আব্দুল, তুমি আমার গুদের রস খসিয়ে দিলে! আমার গুদটা তোমার বাঁড়ায় জ্বলে গেছে!” আব্দুলও আর নিজেকে ধরে রাখতে পারল না, নিজের বাঁড়াটা মায়ের গুদে ঢুকিয়ে কয়েকটা ঠাপ দিল আর এতেই তার বাঁড়া কাঁপতে কাঁপতে মার গুদের ভিতরে গরম মাল ঢেলে দিল। সে লজ্জায় বলল, “ম্যাডাম, আমি... আমি আপনার গুদের ভিতরে মাল ফেলে দিয়েছি! আমি খুব দুঃখিত, আমি নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি!”
মা হেসে তার গালে হাত দিয়ে বললেন, “আব্দুল, তুমি দুঃখিত হচ্ছ কেন? এটা তো স্বাভাবিক। তোমার মাল আমার গুদে ঢুকেছে, এটা আমার শরীরের জন্য ভালো। তুমি শুধু মজা নাও।” তিনি আবার কোমর দোলাতে শুরু করলেন, তার গুদে আব্দুলের মাল আর নিজের রস মিশে পচপচ শব্দ করছে। মা বললেন, “তোমার মাল আমার গুদে কী গরম লাগছে, আব্দুল! আমি আরেকবার রস খসাব, তুমি আমার গুদটা আরও ভরে দাও!” তিনি জোরে জোরে উঠানামা করছেন, তার পাছা আব্দুলের তলপেটে ঘষা খাচ্ছে, আর তার দুধ দুটো লাফিয়ে লাফিয়ে আব্দুলের মুখে লাগছে।
মা আরেকবার ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছলেন, তার গুদ থেকে রস আর মুত মিশে সোফায় ছড়িয়ে পড়ল। তিনি হাঁপাতে হাঁপাতে বললেন, “আআআহ... আব্দুল, তুমি আমার গুদটা পুরো ভাসিয়ে দিয়েছ! তোমার বাঁড়াটা আমার শরীরে আগুন জ্বালিয়েছে!” আব্দুল দুর্বল গলায় বলল, “ম্যাডাম, আপনি আমাকে জান্নাত দেখিয়েছেন। আমি কখনো ভুলব না আপনার এই দয়া।” মা হেসে তার কপালে চুমু দিয়ে বললেন, “তুমি শুধু এক মজা নাওনি, আব্দুল, আমাকেও খুব সুখ দিয়েছ। এবার চল তোমায় আমি স্নান করিয়ে দেব।”
মা এবার তাকে ধরে শাওয়ারের নিচে নিয়ে গেলেন। তিনি ব্লাউজ আর সায়া খুলে ফেললেন, তার নগ্ন শরীর পানিতে ভিজে চকচক করছে। তার ফোলা ফোলা দুধ, শক্ত বোঁটা, আর লদলদে পাছা পানির ফোঁটায় ঝকঝক করছে, যেন কোনো দেবীর মূর্তি। মার বগলের কালো বাল ঘাম আর পানিতে জড়িয়ে চটচটে, আর তার গুদের চারপাশের বাল পানিতে ভিজে আরও কালো হয়ে উঠেছে। তিনি লিকুইড সোপ নিয়ে নিজের শরীরে ঢাললেন, তার দুধ, পাছা, আর গুদের চারপাশে ফেনা তৈরি হল। ফেনাগুলো তার দুধের খাঁজে, বোঁটার চারপাশে আর পাছার ফাঁকে জমে গেছে, যেন তার শরীর আরও নোংরা আকর্ষণ ছড়াচ্ছে। তিনি নরম গলায় বললেন, “আব্দুল, তুমি দাঁড়াও। আমি তোমাকে পরিষ্কার করব। তুমি এত দুর্বল, আমি জানি তুমি নড়তে পারবে না। তবে আমার শরীর তোমাকে সুখ দেবে।”
মা তার ফেনায় ভরা শরীর দিয়ে আব্দুলের শীর্ণ শরীর ঘষতে লাগলেন। তার ফোলা দুধ তার বুকে ঘষা খাচ্ছে, শক্ত বোঁটাগুলো তার ত্বকে ঘষটাচ্ছে। তার পাছা আব্দুলের তলপেটে ঘষছে, আর তার গুদের বাল তার নেতানো বাঁড়ার উপর ঘষা খাচ্ছে। আব্দুল কাঁপতে কাঁপতে বলল, “ম্যাডাম, আপনার শরীরটা যেন স্বপ্ন! আপনার দুধ আমার বুকে এমন ঘষছে, আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি! আর আপনার পাছাটা... এটা যেন আমার শরীরে আগুন জ্বালাচ্ছে!” মা হেসে বললেন, “তুমি শুধু মজা নাও, আব্দুল। আমি তোমার শরীরের প্রতিটা অংশ পরিষ্কার করব, আর সুখ দেব। তুমি আমার বগলের গন্ধ পাচ্ছ? এটা তোমাকে আরও গরম করবে।”
মা তার বগল উঁচু করে আব্দুলের মুখের কাছে ধরলেন। ঘামে ভেজা কালো বাল থেকে একটা ঝাঁঝালো, নোংরা গন্ধ বেরোচ্ছে। আব্দুল দুর্বল হাতে তার বগলের কাছে মুখ নিয়ে গেল, তার জিভ মার বগলের বালে ঘুরতে লাগল। “আপনার বগলের গন্ধ আমাকে নেশায় ডুবিয়ে দিচ্ছে, ম্যাডাম! এটা যেন জঙ্গলের কোনো ফুল, কিন্তু এত নোংরা, এত মাদক!” সে তার বগলের মাংস চুষতে লাগল, ঘাম আর ফেনা মিশে তার মুখে লেগে গেল। মা শীৎকার করে বললেন, “আআআহ... আব্দুল, তুমি আমার বগল চুষে আমাকে পাগল করে দিচ্ছ! আরও জোরে চোষ, আমার বগলের সব ঘাম চেটে নাও!” তিনি তার মাথা বগলে চেপে ধরলেন, তার শরীর কাঁপছে লালসায়।
মা তার দুধে ফেনা মাখিয়ে আব্দুলের মুখের কাছে নিয়ে গেলেন। “তুমি আমার দুধ চুষবে, আব্দুল? এগুলো তোমার জন্যই ফুলে আছে।” তিনি একটা বোঁটা জলে ধুয়ে তার মুখে ঢুকিয়ে দিলেন। আব্দুল দুর্বলভাবে চুষতে লাগল, তার জিভ মার শক্ত বোঁটায় ঘুরছে, ফেনা আর ঘাম মিশে তার মুখে লেগে গেছে। “আপনার দুধের বোঁটা এত শক্ত, ম্যাডাম! এটা যেন আমার জিভে আগুন জ্বালাচ্ছে! আমি এটা কামড়ে দিতে চাই!” মা হেসে বললেন, “কামড়াও, আব্দুল! আমার দুধ তোমার দাঁতের জন্যই তৈরি। কিন্তু আস্তে, আমি তোমার মুখে আরও সুখ দেব।” তিনি তার দুধটা আরও জোরে তার মুখে ঠেসে দিলেন, তার শরীর কাঁপছে আনন্দে।
মা তার পাছার কাছে এসে দেখলেন, সেখানে কিছু ছিলে থাকা দাগ। তিনি লিকুইড সোপ মুখে নিলেন, জিভে ফেনা তৈরি করে আব্দুলের পাছার ফুটোয় জিভ ঢুকিয়ে দিলেন। তার জিভ তার পুটকির ফুটোয় ঘুরছে, ফেনা আর ঘাম মিশে একটা নোংরা, ঝাঁঝালো গন্ধ তৈরি হল। আব্দুল চিৎকার করে বলল, “আপনি আমার পাছায় জিভ দিচ্ছেন, ম্যাডাম? এটা কী নোংরা সুখ! আমার পাছার ফুটো আপনার জিভে কাঁপছে!” মা তার পাছা চাটতে চাটতে বললেন, “তুমি আমার জিভের মজা পাচ্ছ, আব্দুল? আমি তোমার পাছার সব নোংরামি চেটে পরিষ্কার করব। তুমি আমার গুদের রস চাখতে চাও?” তিনি তার জিভ বের করে তার পাছার ফুটোয় আরও গভীরে ঢুকিয়ে দিলেন, তার হাত আব্দুলের বাঁড়ায় গিয়ে খেঁচতে লাগল।
আব্দুলের বাঁড়া আবার শক্ত হয়ে গেল। সে হাঁপিয়ে বলল, “আপনি আমার বাঁড়া আবার শক্ত করে দিলেন, ম্যাডাম! এটা এখন কীভাবে শান্ত হবে? আমি তো দুর্বল, নড়তে পারি না!” মা দুষ্টু হেসে বললেন, “তুমি চিন্তা করো না, আব্দুল। আমি তোমাকে আমার গুদ দিয়ে শান্ত করব। তুমি শুধু শুয়ে থাকো, আমি তোমার বাঁড়াটা আমার গুদে ঢুকিয়ে চুদব।” তিনি আব্দুলকে শাওয়ারের মেঝেতে শুইয়ে দিলেন, তার গুদের পাপড়ি ফাঁক করে তার শক্ত বাঁড়াটা গুদে ঢুকিয়ে নিলেন। “আআআহ... তোমার বাঁড়াটা আমার গুদের দেয়ালে কী গরম লাগছে! এটা আমার গুদটা চিরে দিচ্ছে!” তিনি কোমর দোলাতে শুরু করলেন, তার গুদের রস আর পানি মিশে হড়হড় করে আব্দুলের তলপেটে পড়ছে।
আব্দুল তার দুর্বল হাত দিয়ে মার পাছা ধরে বলল, “আপনার গুদটা আমার বাঁড়াকে এমন চুষছে, ম্যাডাম! এটা যেন আমার বাঁড়ার মাল টেনে বের করে নেবে!” মা জোরে জোরে উঠানামা করছেন, তার দুধ দুটো লাফাচ্ছে, ফেনা ছিটকে পড়ছে। তিনি শীৎকার করে বললেন, “আআআহ... তোমার বাঁড়াটা আমার গুদের গভীরে ঢুকে গেছে, আব্দুল! আমার গুদটা তোমার মালে ভরে দাও! নাকি এবার তুমি আমার পোঁদে ঢোকাতে চাও? আমার পাছার ফুটো তোমার বাঁড়ার জন্য কুঁকড়ে আছে!” তিনি এক হাতে তার গুদের কোঁট ঘষতে লাগলেন, তার শরীর কাঁপছে কামনায়।
আব্দুলের চোখে একটা লালসার ঝিলিক দেখে মা আব্দুলের বাঁড়া গুদ থেকে বের করে তার পাছার ফুটোয় সেট করলেন। তিনি লিকুইড সোপ মাখিয়ে তার পাছার ফুটো আরও পিচ্ছিল করে নিলেন। ধীরে ধীরে তার বাঁড়াটা তার পাছায় ঢুকিয়ে নিলেন। “আআআহ... তোমার বাঁড়াটা আমার পাছার ফুটোয় কী টাইট লাগছে! এটা আমার পাছা ফাটিয়ে দিচ্ছে!” তিনি কোমর দোলাতে লাগলেন, তার পাছার ফুটো আব্দুলের বাঁড়াকে চেপে ধরেছে। আব্দুল হাঁপিয়ে বলল, “আপনার পাছার গর্ত আমার বাঁড়াকে এমন কামড়ে ধরেছে, ম্যাডাম! আমি এটা আর ধরে রাখতে পারছি না! আমার মাল বেরিয়ে যাবে!” মা চিৎকার করে বললেন, “আআআহ... তুমি আমার পাছা চুদে ফাটিয়ে দিচ্ছ, আব্দুল! তোমার গরম মাল আমার পাছায় ঢালো, আমার পাছাটা তোমার মালে ভরে দাও!” তিনি জোরে জোরে উঠানামা করছেন, তার গুদ থেকে রস ছিটকে মেঝেতে পড়ছে, পাছাটা থপথপ শব্দ করছে।
মা তার গুদে আঙুল ঢুকিয়ে নিজেকে খেঁচতে লাগলেন, তার পাছা আব্দুলের বাঁড়ায় ঠাপ খাচ্ছে। “আব্দুল, তুমি আমার পাছায় এমন চুদছো, আমার গুদটা রসে ভিজে গেছে! তুমি আমার গুদের রস চাখতে চাও?” তিনি তার আঙুল বের করে আব্দুলের মুখে দিলেন, তার গুদের রসে ভেজা আঙুল তার জিভে ঘষা খাচ্ছে। আব্দুল চুষতে চুষতে বলল, “আপনার গুদের রস যেন আমের শরবত, ম্যাডাম! আমি এটা শুকিয়ে দেব!” মা শীৎকার করে বললেন, “আআআহ... তুমি আমার গুদের রস চুষে আমাকে শেষ করে দিচ্ছ! আমার পাছায় তোমার বাঁড়া আরও জোরে ঠাপাও!”
আব্দুল কয়েকটা কাঁপা ঠাপের পর মার পাছায় তার গরম মাল ঢেলে দিল, তার বাঁড়াটা কাঁপতে কাঁপতে খালাস হল। “আপনার পাছায় আমার মাল ঢেলে দিলাম, ম্যাডাম! আপনার পাছার গর্ত আমার বাঁড়াকে শুকিয়ে দিয়েছে!” মাও ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছে গেলেন, তার গুদ থেকে রস ছিটকে মেঝেতে পড়ল, একটু মুত ছিটকে বেরিয়ে গেল। “আআআহ... তুমি আমার পাছা আর গুদ দুটোই ভরে দিলে, আব্দুল! তোমার বাঁড়াটা আমার শরীরে আগুন জ্বালিয়েছে!” তিনি হাঁপাতে বললেন, তার শরীর তৃপ্তিতে কাঁপছে। মা আব্দুলের উপর থেকে উঠে তার বাঁড়াটা মুখে নিলেন, তার পাছার ফুটো থেকে বেরোনো মাল আর ফেনা চেটে পরিষ্কার করলেন। “তোমার মালের স্বাদ এত নোংরা, আব্দুল! আমি এটা চুষে শেষ করব!” তিনি তার জিভ দিয়ে তার বাঁড়ার মাথা চেটে চেটে পরিষ্কার করলেন, তার চোখে লালসার আগুন।
এবার আব্দুলের শরীরে জল ঢেকে মা তার স্নান শেষ করে দিল, নিজেও অল্প জল ঢেলে স্নান করে নিল। এদিকে, আব্দুলের জমে থাকা মাল মায়ের গুদ আর পোঁদের ফুটো দিয়ে অল্প অল্প করে বের হতে লাগল, কিন্তু মা আর দেরি না করে তাকে নিয়ে বেরিয়ে লিভিংরুমে সোফায় বসিয়ে দিল। মা আব্দুলকে বাবার ড্রয়ার থেকে একসেট নতুন জামাকাপড় দিলেন। তিনি একটা বাক্সে কিছু খাবার আর পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে বললেন, “তুমি এগুলো নিয়ে গ্রামে ফিরে যাও। নিজের খেয়াল রাখো।” আব্দুল তার হাত ধরে বলল, “আপনি আমার জন্য যা করলেন, আমি কখনো ভুলব না। আপনি স্বয়ং দেবী দূর্গা!” মা হেসে বললেন, “তুমি শুধু ভালো থাকো, আব্দুল।”
আব্দুল চলে যাওয়ার পর মা ঘর আর বাথরুম পরিষ্কার করলেন, যাতে কোনো চিহ্ন না থাকে। তিনি একটা পাতলা নাইটি পরে নিলেন। ঠিক তখনই বাবা বাড়ি ফিরলেন। তিনি দেখলেন একজন লোক বাবার জামাকাপড় পরে বেরিয়ে যাচ্ছে। বাবা জিজ্ঞেস করলেন, “কে ছিল ও? আর ও আমার জামা পরে কেন?” মা শান্ত গলায় বললেন, “ও একজন গরিব লোক, শেল্টার থেকে এনেছিলাম। ওর কিছুই ছিল না, তাই খাইয়েছি, স্নান করিয়েছি, আর তোমার একটা পুরনো জামা দিয়েছি।” বাবা মার দিকে তাকিয়ে বললেন, “তোমার মতো দয়ালু মহিলা আমি খুব কম দেখেছি।” মা এই কথা শুনে লজ্জায় গাল লাল হয়ে গেল, কিন্তু তার মনে একটা দুষ্টু ভাব এল। বাবা তার দয়ার কথা বলছেন, কিন্তু তার নোংরা দিকটা জানেন না।
মা বাবার কাছে গিয়ে হঠাৎ তার প্যান্টের জিপার খুলে তার বাঁড়াটা মুখে নিলেন। বাবা অবাক হয়ে বললেন, “এটা কী করছো?” মা মুখ তুলে হেসে বললেন, “তোমার এই কথাটা আমার এত ভালো লেগেছে, আমি তোমাকে পুরস্কার দিচ্ছি।” তিনি নাইটিটা কোমর পর্যন্ত তুলে সোফায় হাঁটু গেড়ে বসলেন, পাছাটা উঁচু করে বললেন, “এসো, আমাকে চোদো।” বাবা তার পাছায় হাত বুলিয়ে বললেন, “তুমি এত ভিজে আছো! আমার জন্য এত গরম হয়েছ?” মা হেসে বললেন, “হ্যাঁ, শুধু তোমার জন্য!” তিনি মনে মনে হাসলেন—বাবা জানেন না যে আব্দুলের মাল তার গুদে এখনো ভিজে আছে। বাবা তার গুদে বাঁড়া ঢুকিয়ে ঠাপাতে লাগলেন, আর মা শীৎকার করে বললেন, “আআআহ... জোরে দাও, আমার গুদটা ফাটিয়ে দাও!” তার মনে তৃপ্তি, কারণ তার দয়া আর লালসার খেলা আজ পুরোপুরি জয়ী হয়েছে।
কেমন লাগলো পাঠকগণ, তা অবশ্যই কমেন্ট আর লাইকের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না।


