Poll: মায়ের পরকীয়া কার কার সাথে দেখতে/শুনতে ভালো লাগবে?
You do not have permission to vote in this poll.
নিচু জাতের লোকেদের সাথে? যেমন মুচি, মেথর, নাপিত, রিক্সাওয়ালা ইত্যাদি
21.76%
57 21.76%
নোংরা ভিখারি, মাতাল, চোর, ঘুটকা খৈনী খাওয়া লোকেদের সাথে।
17.94%
47 17.94%
কাঁটা কালো বাঁড়ার কুৎসিত বুড়ো . দেড় সাথে।
20.23%
53 20.23%
. দর্জি, বুড়ো কাজের লোক, বিহারী শ্রমিক দেড় সাথে।
21.37%
56 21.37%
যেকোনো নিচু জাতের নোংরা কুৎসিত বেটে অচেনা লোকেদের সাথে।
18.70%
49 18.70%
Total 262 vote(s) 100%
* You voted for this item. [Show Results]

Thread Rating:
  • 68 Vote(s) - 2.5 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Fantasy মুনমুন সেন - খোলা মনের মহিলা..
কল মিস্ত্রি রহিম

সকালের রোদ মিষ্টি মিষ্টি ঝকঝক করছে। সেন বাড়িতে আজ শান্তি, বাবা অফিসে গেছেন, আর টুকুন কলেজে। মা রান্নাঘরে ব্যস্ত, গায়ে একটা পাতলা ম্যাক্সি—এতটাই পাতলা যে তার ভারী, ফোলা ফোলা দুধ আর শক্ত বোঁটাগুলো স্পষ্ট ফুটে উঠেছে। নিচে কোনো প্যান্টি বা ব্রা নেই, তাই তার মোটা, গোলাকার উরু আর লদলদে পাছা ম্যাক্সির তলায় নাচছে। ম্যাক্সির হাতাকাটা অংশ থেকে তার বগলের কালো, ঘন বাল বেরিয়ে পড়েছে—ঘামে ভিজে একটা তীব্র, নেশালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। মা চুলের খোঁপা ঠিক করতে গিয়ে বগলটা উঁচু করে তুললেন, দু’হাত তুলে বগলের বালগুলো আরও ফুটিয়ে দিলেন, যেন না জেনেই নিজের শরীরের আকর্ষণ দেখাচ্ছেন।

মা চুলায় তরকারি চড়িয়ে দিয়েছেন, আর ঘামে ভিজে গায়ে একটা চটচটে ভাব। তিনি ভাবলেন, তরকারি ফুটতে ফুটতে একটা দ্রুত স্নান করে নেবেন। তিনি চুলা থেকে চোখ সরিয়ে সিঁড়ি বেয়ে উপরে গেলেন। বাথরুমে ঢুকে দেখলেন, শাওয়ারের পাইপ ফুটো হয়ে টপ টপ করে জল পড়ছে, মেঝে ভিজে গেছে। স্নান করা তো দূর, শাওয়ারটা একদম অকেজো। মা বিরক্ত হয়ে বাবাকে ফোন করলেন, “শোনো, বাথরুমের শাওয়ারটা লিক করছে। একটা কল মিস্ত্রি পাঠাও, জলদি।”

বাবা বললেন, “আচ্ছা, আমি কাউকে পাঠিয়ে দিচ্ছি। তুমি ঘরে থাকো।”

মা ভাবলেন, কল মিস্ত্রি আসার আগে এই ঘামে ভেজা ম্যাক্সিটা বদলে নেওয়া দরকার। এটা তো একটু বেশিই পাতলা, লোকের সামনে এমনটা পরা ঠিক হবে না। তিনি নিচে নেমে এলেন, দরজার কাছে গিয়ে দরজাটা খুলে রাখলেন যাতে মিস্ত্রি এলে সরাসরি ঢুকতে পারে। তারপর বেডরুমের দিকে যাচ্ছিলেন, হঠাৎ রান্নাঘর থেকে একটা পোড়া গন্ধ ভেসে এল। মা তাড়াতাড়ি ছুটে গিয়ে দেখলেন, চুলায় তরকারিটা পুড়ে কালো হয়ে যাচ্ছে। “ওরে বাবা!” বলে তিনি তাড়াতাড়ি চুলার নব ঘোরালেন, হাঁড়িটা নামিয়ে তরকারি বাঁচানোর চেষ্টা করতে লাগলেন।
এমন সময় একটা ছেলে ভিতরে ঢুকে পড়ল। দরজা খোলা দেখে সে ভেবেছে, এটা তার জন্যই রাখা। ছেলেটার বয়স বড়জোর বাইশ-তেইশ, শক্ত গড়ন, মুখে দু’দিনের না-কামানো দাড়ি, গায়ে একটা টাইট ব্যানিয়ান আর ছেঁড়া জিন্স। তার হাতে একটা ছোট টুলবক্স, আর চোখে একটা লোভী, দুষ্টু চাহনি। মার পাতলা ম্যাক্সি আর তার ফর্সা, ভরাট শরীর দেখে ছেলেটার চোখ ঝকঝক করে উঠল।

মা চমকে উঠে বললেন, “কে? তুমি কে?”

ছেলেটা, যার নাম রহিম, মুচকি হেসে বলল, “ম্যাডাম, আমি কল মিস্ত্রি রহিম। আপনার শাওয়ারের পাইপ ফুটো হয়েছে, তাই না? দরজা খোলা ছিল, তাই ভাবলাম ঢুকে পড়ি।”

মা একটু অস্বস্তিতে পড়লেন। তিনি হাত দিয়ে বুকটা একটু ঢাকার চেষ্টা করে বললেন, “ও, হ্যাঁ... ঠিক আছে। তুমি একটু অপেক্ষা করো, আমি এই তরকারিটা ঠিক করে উপরে নিয়ে যাচ্ছি।” তিনি চুলা বন্ধ করে তরকারির হাঁড়ি নামিয়ে রাখলেন, তারপর রহিমকে বললেন, “এসো, তুমি আমার সঙ্গে উপরে এসো। বাথরুমটা দেখিয়ে দিচ্ছি।”

মা সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে লাগলেন, তার পিছনে রহিম। ম্যাক্সিটা তার পাছার উপর উঠে গেছে, পিছন থেকে তার নগ্ন উরু আর লদলদে পাছার দোলানি স্পষ্ট। রহিমের চোখ মার পাছায় আটকে গেল, তার জিন্সের সামনে একটা বড়সড় ভাঁজ উঠলো। মা ইচ্ছে করে একটু ধীরে হাঁটলেন, ম্যাক্সির স্ট্র্যাপটা কাঁধ থেকে সরে যেতে দিলেন, বগলের ঘামে ভেজা বাল আর ফোলা দুধের কিছুটা অংশ বেরিয়ে পড়ল। তিনি যেন না জেনেই নিজের শরীর দেখাচ্ছেন।

বাথরুমে ঢুকে মা শাওয়ারটা দেখিয়ে বললেন, “দেখো, তুমি এখান থেকে জল পড়ছে। ঠিক করে দাও। আমি এখানেই আছি।”
রহিম বলল, “আচ্ছা, ম্যাডাম, আমি ঠিক করে দিচ্ছি। তবে এই পাইপটা বেশ ফুটো হয়ে গেছে, একটু সময় লাগবে।” সে টুলবক্স খুলে কাজে লাগল, কিন্তু তার চোখ বারবার মার দিকে। মা তার পাশে দাঁড়িয়ে, ইচ্ছে করে বগলটা উঁচু করে চুল ঠিক করছেন। তার বগলের ঘন, কালো বাল ঘামে চকচক করছে, একটা নেশালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। রহিম গন্ধটা শুঁকতে লাগল।

রহিম বলল, “ম্যাডাম, এই পাইপটা ঢিলা হয়ে গেছে। আমি টাইট করে দিচ্ছি।” সে দুষ্টু হাসি দিয়ে যোগ করল, “তবে আপনার পাইপগুলো দেখে মনে হয় সেগুলো বেশ টাইটই আছে, তাই না?”

মা ভ্রু কুঁচকে বললেন, “এসব কী কথা তুমি বলছ? আমি তোমাকে শুধু শাওয়ারটা ঠিক করতে বলেছি। ফালতু কথা রাখো।” তার গলায় বিরক্তি, কিন্তু চোখে দুষ্টু ঝিলিক।

রহিম কাছে এগিয়ে বলল, “আরে, ম্যাডাম, রাগ করছেন কেন? আমি তো বলছি, আপনার এই বাড়ির সব পাইপই গরম গরম। আমি একটু চেক করে দেখি না? কোনো ফুটো থাকলে ঠিক করে দেব।” তার চোখে লালসা, গলায় নোংরা ইঙ্গিত।

মা পিছিয়ে বললেন, “তুমি এসব বন্ধ করো। আমি এমন কিছু চাই না। শুধু কাজটা করো।” তিনি সিঙ্কের দিকে ঘুরলেন, কিন্তু ইচ্ছে করে ম্যাক্সিটা উপরে তুললেন, নগ্ন উরু আর পাছার ফাটল সামান্য বেরিয়ে পড়ল। তিনি দু’হাত উঁচু করে বগলটা ফুটিয়ে দিলেন, ঘামে ভেজা বাল রহিমের নাকের কাছে। তার গুদ রসে ভিজে চকচক করছে, কিন্তু তিনি বিরক্তির ভান ধরলেন।

রহিম বলল, “ম্যাডাম, আপনার এই পাইপগুলো যেন আমার হাতের স্প্যানারের জন্য হাঁ করে আছে। একটু হাত দিয়ে দেখি?” সে কাছে এসে তার রুক্ষ হাত মার পাছার কাছে নিয়ে গেল, ম্যাক্সির উপর দিয়ে উরুতে ঘষল।

মা পিছিয়ে বললেন, “তুমি কী করছ? এসব ঠিক নয়। শুধু কাজটা করো।” তার গলায় কাঁপন, কিন্তু শরীরের তাপ বাড়ছে। তিনি সিঙ্কের উপর ঝুঁকলেন, পাছাটা উঁচু হয়ে গেল, ম্যাক্সিটা উঠে নগ্ন পাছা আর গুদের ফাটল বেরিয়ে পড়ল। তিনি যেন না জেনেই করছেন।

রহিম বলল, “ম্যাডাম, আপনার এই পাইপটা গরম হয়ে আছে, একটু ঠান্ডা করে দিই?” তার হাত মার পাছায় রাখল, আঙুলটা রসে ভেজা গুদের ফাটলে ঘষে দিল। মা শিউরে উঠলেন, বললেন, “না... তুমি এটা করো না... এটা ঠিক নয়।” কিন্তু তার শরীর পিছিয়ে গেল না।

রহিম তার জিন্সের জিপার খুলে তার শক্ত, মোটা বাঁড়াটা বের করল—কালো, কাঁটাওয়ালা, মাথাটা লাল টোপরের মতো চকচক করছে। মার ম্যাক্সি পুরো উপরে তুলে নগ্ন পাছা আর গুদ প্রকাশ করল। মার গুদের বাল রসে জড়িয়ে চটচটে হয়ে গেছে। রহিম বাঁড়ার মাথা মার গুদের মুখে ঘষতে লাগল, বলল, “ম্যাডাম, আপনার এই রসালো গুদটা আমার কাঁটা ল্যাওড়ার জন্য হাঁ করে আছে। আমি একটু ঢুকিয়ে দেখি?”

মা চাপা গলায় বললেন, “রহিম, এত জোরে নয়... আস্তে করো। আমার গুদটা এখনই জ্বলে যাবে।” তার গুদ থেকে রস হড়হড় করে বেরোচ্ছে, পা দুটো কাঁপছে। রহিম মার কথা শুনে একটু হাসল, তারপর আস্তে করে তার পুরো বাঁড়া মার গুদে ঢুকিয়ে দিল। মার মুখ থেকে একটা চাপা “আআআহ... মাগো!” বেরিয়ে এল। তিনি হাত দিয়ে মুখ চেপে ধরলেন, চোখে লালসার ঝিলিক। “আস্তে, রহিম... আমাকে একটু সময় দাও,” তিনি ফিসফিস করলেন, কিন্তু পাছাটা আপনা-আপনি তার তালে দুলতে শুরু করল।

রহিম মার কোমর শক্ত করে ধরে আস্তে আস্তে ঠাপাতে লাগল, তার বিচি মার পাছায় হালকা ধাক্কা খাচ্ছে। মার ভারী দুধ ম্যাক্সির ভিতর দুলছে, শক্ত বোঁটাগুলো ফুটে উঠেছে, কাপড়ে ঘষা খেয়ে আরও শক্ত হচ্ছে। গুদ থেকে রসের চটচটে শব্দ বাথরুমে ছড়িয়ে পড়ছে। “ম্যাডাম, আপনার গুদটা এত রসালো কেন? আমার বাঁড়াটা যেন ডুবে যাচ্ছে!” রহিম হাঁপাতে বলল। তার কপালে ঘাম জমছে।

মা শীৎকার করে বললেন, “আআআহ... রহিম, আস্তে করো... তোমার ল্যাওড়াটা আমার গুদে গরম লাগছে। একটু ধীরে করো।” তার শরীর তাকে ধোঁকা দিচ্ছে—পাছাটা তার ঠাপের তালে উঠছে নামছে। তিনি ম্যাক্সিটা পুরো খুলে ফেললেন, নগ্ন শরীর বাথরুমের আলোয় ঝকঝক করছে। ফর্সা পাছা, ফোলা ফোলা দুধ, আর ঘামে ভেজা বগলের কালো বাল—সবকিছু রহিমের সামনে উন্মুক্ত। তিনি দু’হাত উঁচু করে বগল ফুটিয়ে দিলেন, ঘামের ঝাঁঝালো গন্ধ বাথরুম ভরিয়ে দিল। “আস্তে ঠাপাও... আমার গুদটা এখনই ফেটে যাবে,” তিনি আবার বললেন।
রহিম মার বগলে মুখ ডুবিয়ে দিল, জিভ দিয়ে ঘামে ভেজা বাল চাটতে লাগল। “ম্যাডাম, আপনার বগলের গন্ধে আমার মাথা ঘুরছে। এটা চুষে আমি পাগল হয়ে যাব!” সে বগলের মাংস মুখে পুরে চুষল, তার বাঁড়া মার গুদে ধীরে ধীরে ঢুকছে। কিন্তু হঠাৎ তার চোখে পশুর মতো লালসা জ্বলে উঠল। সে গলা নামিয়ে বলল, “খানকি মাগি, তুই এত ন্যাকামো করছিস কেন? তোর গুদটা তো আমার বাঁড়ার জন্য হাঁপাচ্ছে!” সে ঠাপের গতি বাড়িয়ে দিল, মার গুদে পকপক করে বাঁড়া ঢুকতে লাগল।

মা কাঁপতে কাঁপতে বললেন, “আআআহ... রহিম, আরও জোরে দে! তোর কাঁটা ল্যাওড়াটা আমার গুদ ফাটিয়ে দিক!” তার গলায় এখন লালসা, গুদের দেয়াল তার বাঁড়াকে চুষে ধরছে। রহিম হেসে বলল, “শালী, এই তো তোর আসল রূপ! তোর গুদটা যেন মাখনের গর্ত, আমার বাঁড়া টেনে খাচ্ছে। আমি এই গুদে মাল ঢেলে তোকে ভাসিয়ে দেব!” সে মার একটা দুধ ধরে চটকাতে লাগল, শক্ত বোঁটায় চিমটি কাটল, আরেক হাতে বগলের বাল টেনে ধরল। তার বাঁড়া মার গুদে গদাম গদাম ঢুকছে, রস আর ঘামে মেঝে পিচ্ছিল হয়ে গেছে।

মা বাথরুমের দরজা খোলা রেখে সিঙ্কের উপর উঠে বসলেন, দু’পা ফাঁক করে গুদটা ফুটিয়ে দিলেন। তার গুদের পাপড়ি রসে ভিজে চকচক করছে, বালের জঙ্গল ঘামে জড়িয়ে চটচটে। “শালা, আমার গুদটা আরও জোরে চোষ! তোর নোংরা জিভটা দিয়ে আমার রস খেয়ে ফেল!” তিনি চোখ টিপে বললেন। রহিম মার গুদে মুখ ডুবিয়ে চুষতে লাগল, জিভ গুদের ফাটলে ঘুরছে, রস চেটে চেটে খাচ্ছে। “তুই যেন খানকি মাগি, তোর গুদের রস আমার জিভে মিষ্টি লাগছে। এই বালের জঙ্গল আমি চুষে শেষ করব!” সে গুদের পাপড়ি ফাঁক করে জিভ গভীরে ঢুকিয়ে দিল, মার কোটটা দাঁত দিয়ে হালকা কামড়ে ধরল।

মা শীৎকার করে বললেন, “আআআহ... শালা, আরও জোরে চোষ! তোর জিভটা আমার গুদের ভেতর ঘুরিয়ে আমার রস বের করে দে!” তিনি রহিমের মাথা চেপে ধরলেন, পাছাটা তুলে তুলে গুদটা তার মুখে ঘষতে লাগলেন। রহিম উঠে দাঁড়াল, তার বাঁড়াটা মার গুদে সেট করে এক হোৎকা ঠাপে ঢুকিয়ে দিল। মার শরীর ধনুকের মতো বেঁকে গেল। “ইসসস... তোর মোটা কাঁটা ল্যাওড়াটা আমার গুদে ছররা বুলেটের মতো চলছে! আরও জোরে ঠাপা, কাটাচোদা!” তিনি বললেন, পাছাটা দোলাচ্ছেন, রহিমের ঠাপের তালে তাল মিলিয়ে।

রহিম মার দু’পা কাঁধে তুলে নিল, জোরে জোরে ঠাপাতে লাগল। তার বিচি মার পাছায় থপথপ করে ধাক্কা খাচ্ছে, বাথরুমে পকপক শব্দ গুঞ্জছে। “শালী, তোর গুদটা আমার বাঁড়াকে গিলে খাচ্ছে। এই রসালো গুদ আমি ফাটিয়ে দেব!” সে মার বগলে মুখ ঘষল, ঘামে ভেজা বাল চুষল। “তোর বগলের নোংরা গন্ধে আমি পাগল, মাগি। এটা চুষে আমি শেষ করব!” মা কাঁপতে কাঁপতে বললেন, “শালা, আরও জোরে ঠাপা! আমার বগল আর গুদ দুটোই লুট, কুত্তার বাচ্চা! আমার গুদ ফাটিয়ে দে!”

মা সিঙ্ক থেকে নেমে মেঝেতে হাঁটু গেড়ে বসলেন, পাছাটা উঁচু করে দিলেন। তার পাছার ফাটল রস আর ঘামে চকচক করছে, পুটকির ফুটো ফাঁক হয়ে আছে। “আরও জোরে চোদ, শালা... আমার পাছাটা তোর জন্য তৈরি!” তিনি বললেন। রহিম তার পাছার ফাটলে মুখ ডুবিয়ে চাটল, জিভ মার পুটকির ফুটোয় ঘুরিয়ে চুষল। “খানকি, তোর পাছার গন্ধ আমার জিভে মদের মতো। এই পুটকির ফুটো আমি ফাটিয়ে দেব!” মা শীৎকার করে বললেন, “আআআহ... শালা, আমার পাছায় জিভ দিয়ে কী করছিস? আরও জোরে চোষ, আমার পাছাটা ফাটিয়ে দে!”

রহিম তার বাঁড়াটা মার পাছার ফুটোয় সেট করে এক ঠাপে ঢুকিয়ে দিল। মার মুখ থেকে একটা চিৎকার বেরিয়ে এল, “আআআআহ... মাগো, তুই আমার পাছা ফাটিয়ে দিলি!” রহিম জোরে ঠাপাতে লাগল, তার হাত মার বগলে গিয়ে বাল টানল। “শালী, তোর পাছার গর্ত আমার বাঁড়ায় টাইট হয়ে আটকে আছে। এই ফুটো আমি মালে ভরে দেব!” মা পাছা দোলাতে বললেন, “আরও জোরে ঠাপা, কাটাচোদা! আমার পাছাটা তোর ল্যাওড়ায় ছিঁড়ে যাক!”

রহিম মার পাছা থেকে বাঁড়া বের করে আবার গুদে ঢুকিয়ে দিল, এবার আরও জোরে ঠাপাতে লাগল। “তুই যেন পুরো খানকি, তোর গুদ আর পাছা দুটোই আমার বাঁড়ার জন্য বানানো। আমি দুটোতেই মাল ঢালব!” মা শীৎকার করে বললেন, “আআআহ... শালা, আমার গুদ আর পাছা ফাটিয়ে দে! আরও জোরে ঠাপা, আমার রস খসিয়ে দে!” তার গুদ থেকে রস হড়হড় করে মেঝেতে পড়ছে, পাছাটা রহিমের ঠাপে থপথপ শব্দ করছে।

মা হঠাৎ পালটি মেরে রহিমকে মেঝেতে শুইয়ে দিলেন, তার বাঁড়ার ওপর বসে গুদে ঢুকিয়ে নিলেন। “শালা, এবার আমি তোকে চুদব! তোর কাঁটা ল্যাওড়াটা আমার গুদে গেঁথে রাখব!” তিনি কোমর দোলাতে লাগলেন, পাছাটা উঠছে নামছে, দুধ দুটো লাফাচ্ছে। রহিম মার পাছা ধরে ঠাপের তালে সাহায্য করল। “খানকি মাগি, তুই যেন রানী, আমার বাঁড়াটা তোর গুদে পিষে যাচ্ছে। আরও জোরে চোদ!” মা চিৎকার করে বললেন, “তোর বাঁড়াটা আমার গুদে ছররা বুলেটের মতো। আমি এটা গিলে খাব, শালা!”

মা রহিমের বুকে হুমড়ি খেয়ে পড়লেন, তার বগলে মুখ ঘষতে লাগলেন। “তোর ঘামের গন্ধ আমাকে পাগল করে দিচ্ছে, কাটাচোদা। তোর নোংরা বগল আমি চুষে খাব!” তিনি রহিমের বগলের বাল চুষতে লাগলেন, জিভ দিয়ে ঘাম চেটে নিলেন। রহিম শীৎকার করে বলল, “তুই আমার বগল চুষছিস, মাগি? আমার বাঁড়াটা তোর গুদে ফেটে যাবে!”

কয়েকটা জোরালো ঠাপের পর রহিম মার গুদের গভীরে তার গরম মাল ঢেলে দিল, বাঁড়াটা কাঁপতে কাঁপতে খালাস হল। “শালী, তোর গুদে আমার মাল ঢেলে দিলাম। এই গুদ আমি ভাসিয়ে দিয়েছি!” মাও ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছে গেলেন, তার গুদ থেকে রস ছিটকে মেঝেতে পড়ল, একটু মুত ছিটকে বেরিয়ে গেল। “শালা, তুই আমার গুদ আর পাছা দুটোই ভরে দিলি! তোর কাঁটা ল্যাওড়াটা আমার গুদে আগুন জ্বালিয়েছে!” তিনি হাঁপাতে বললেন, শরীর কাঁপছে, চোখে তৃপ্তির আবেশ।

রহিম তার বাঁড়া বের করে নিল, আর মা মেঝে থেকে উঠে দাঁড়ালেন। মা হেসে বললেন, “আমার গুদের পাইপের কাজটা খুব ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ।”

এবার রহিম শাওয়ারের পাইপটা ঠিক করতে লাগলো। আর এদিকে মা বসে রহিমের বাঁড়াটা ধরে চুষতে থাকলো। দেখতে দেখতে আবারো বাঁড়া খাঁড়া হয়ে গেলো। তবে, রহিম কিছু করবার আগেই মা তাকে তার কাজে মনোনিবেশ করতে ইঙ্গিত দিলেন। আর রহিম শাওয়ারের কলের কাজ শেষ করতে করতে আবারো মায়ের মুখে তার বীর্যে ভোরে গেলো। এবার রহিম জিন্স ঠিক করল।

রহিম মুচকি হেসে বলল, “ম্যাডাম, আপনি যা মজা দিলেন, এরপর থেকে আমি ফ্রি-তে কাজ করে দেব। আরেকবার পাইপ ফুটো হলে আমাকে ডাকবেন।”

মা চোখ টিপে বললেন, “তুমি পাইপ ঠিক করার চেয়ে ফাটাতে বেশি ওস্তাদ। ঠিক আছে, দেখব।”

রহিম টুলবক্স নিয়ে বেরিয়ে গেল। মা তাড়াতাড়ি বাথরুমের মেঝে মুছে ফেললেন, তারপর স্নানটা সেরে নিয়ে নতুন কাপড় পরে ফেললেন। বাবা বা টুকুন ফিরলে যেন কিছুই সন্দেহ না করে। তিনি নিজের মনে হাসলেন—দিনটা দারুণ কেটেছে।
[+] 2 users Like rajusenfan's post
Like Reply


Messages In This Thread
RE: মুনমুন সেন - খোলা মনের মহিলা.. - by rajusenfan - 16-04-2025, 05:17 AM



Users browsing this thread: 3 Guest(s)