05-04-2025, 01:09 AM
April 2 Update
মা এদিকে তার স্তন্যপান করানোর প্রক্রিয়ায় পুরোপুরি মনোনিবেশ করে ফেলেছে, তার চোখে একটা নতুন দৃঢ়তা ফুটে উঠল, যেন এই মুহূর্তের জন্যই অপেক্ষা করছিল।
শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদু দুজনেই মায়ের স্তনের স্তন্যপানরত, তাঁদের চোখে একটা গভীর আগ্রহ আর কৃতজ্ঞতার ভাব ঝরে পড়ছিল।
মা প্রথমে তার স্তন ধরে শ্যামলদাদুর মুখে দিল, শ্যামলদাদু আলতো করে চুষতে শুরু করলেন, তাঁর মুখের গতি ছিল ধীর এবং সাবধানী।
মা তাঁর মাথায় হাত বুলিয়ে দিল, যেন একটা শিশুকে সান্ত্বনা দিচ্ছ, কিছুক্ষণ পর মৃদুলদাদুর দিকে তাকাল এবং অন্য হাতে তার স্তন ধরে মৃদুলদাদুর মুখে দিল।
মৃদুলদাদু চোখ বন্ধ করে চুষতে শুরু করলেন, যেন তিনি এই অনুভূতিতে পুরোপুরি মগ্ন হয়ে গেছেন।
সময় যত গড়াচ্ছিল, মা ততই গরম হয়ে উঠছিল, তার শরীর থেকে একটা তাপ ছড়িয়ে পড়ছিল, তার শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হয়ে উঠছিল, জোরে জোরে শ্বাস ফেলতে শুরু করল, আর তার মুখ থেকে হালকা শীত্কার বেরিয়ে আসছিল, এই অভিজ্ঞতা তাকে একটা অদ্ভুত আনন্দ দিচ্ছিল, যা আগে কখনো অনুভব করেননি, শরীর কাঁপছিল, কিন্তু এতে থামল না।
কিছুক্ষণ পর, মা তার কণ্ঠে একটা উত্তেজনা নিয়ে বলে উঠল, - "আহহহহহ জেঠুরা আমার বুকের দুধ আপনাদের জন্যই বরাদ্দ থাকবে,আপনারা মন প্রাণ দিয়ে চুষে চুষে পান করুন, এই দুধ শুধু আপনাদের জন্যই, আমার শরীরের সবটুকু আপনাদের দিয়ে দিতে চাই, হুমমম.......আহহহহহহহ।
মায়ের কথায় একটা যৌন উত্তেজনা মিশে গিয়েছিল, যা শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদু দুজনেই টের পেলেন, তাঁরা আরও উৎসাহের সাথে চুষতে লাগলেন, তাঁদের হাত মায়ের শরীরে আলতো করে ঘুরতে শুরু করল।
মা আবার মুখ খুলল, তার গলায় একটা গভীর কামনা ঝরে পড়ছিল, - "আমার দুধের স্বাদ কেমন লাগছে? আপনারা কি পছন্দ করছেন? আমি চাই আপনারা এই দুধ পান করে পুরোপুরি তৃপ্ত হন, আমার শরীরের সব শক্তি, সব রস এই দুধের মধ্যে দিয়ে আপনাদের ভেতরে ঢুকিয়ে দিতে চাই, চুষুন, আহহহহহহ্........ আরও জোরে চুষুন, আমার বুকের গরম দুধ হমমম.....আপনাদের মুখে গিয়ে আপনাদের বাসনার আগুন জ্বালিয়ে দিক।"
শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদু মাথা নেড়ে সম্মতি জানালেন, তাঁদের মুখ তখনো মায়ের স্তনের বোঁটায় লেগে ছিল, তাঁরা মায়ের কথায় উদ্দীপ্ত হয়ে আরও গভীরভাবে চুষতে লাগলেন।
মায়ের শরীরে একটা তীব্র কম্পন ছড়িয়ে পড়ল, তার শীত্কার আরও জোরালো হয়ে উঠল, বলতে লাগল - "আমার দুধের প্রতিটা ফোঁটা আপনাদের জন্য, হুমমম, আমি চাই আপনারা আমার শরীর থেকে সবটা সুশে নিয়ে নিন, আমার বুকের ভেতরটা গরম হয়ে উঠেছে, আপনারা এই গরম দুধ পান করে আমাকে আরও উত্তেজিত করে তুলছেন।"
কিন্তু সময় যত এগিয়ে যাচ্ছিল, ততই সেই অনুভূতি তার শরীরের গভীরে ছড়িয়ে পড়তে লাগল, তার পেটের নিচের অংশে, জঠরে, একটা উষ্ণতা জমতে শুরু করল, এই উষ্ণতা ধীরে ধীরে যোনির গভীরে পৌঁছে গেল।
মায়ের শরীর যেন নিজের মতো করে জেগে উঠছিল, অনুভব করল, তার যোনি থেকে একটা উষ্ণ, আঠালো রস বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে, এই রস তার যোনির ভেতরে প্রথমে একটা মৃদু স্পন্দনের মতো জমছিল, যেন তার শরীরের গভীরতম অংশ নিজেকে প্রকাশ করতে চাইছে, তারপর সেই রস ধীরে ধীরে বেরিয়ে এসে যোনির দেয়াল বেয়ে নিচে নেমে তার পায়ের মাঝে ভিজিয়ে দিতে শুরু করল, এটা ছিল একটা প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া, যা ম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিল না।
মা চোখ বন্ধ করে সেই অনুভূতিতে ডুবে গেল, তার স্তন থেকে দুধ বেরিয়ে শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদুর মুখ ভরিয়ে দিচ্ছিল, আর তার যোনি থেকে রস বেরিয়ে শাড়ির নিচে ভিজে যাচ্ছিল, এই দুই প্রবাহ একসাথে মিশে তাকে এক অপার্থিব আনন্দের জগতে নিয়ে যাচ্ছিল, শরীর কাঁপছিল, হাত-পা অসাড় হয়ে আসছিল, মনে মনে ভাবল, এই অনুভূতি সে আগে কখনো পায়নি, তার যোনির গভীর থেকে যে রস বেরিয়ে আসছে, সেটা যেন তার শরীরের একটা গোপন আকাঙ্ক্ষার কথা বলছে, একটা কথা যা নিজেও পুরোপুরি বোঝেনি এতদিন।
মায়ের যোনির ভেতরে সেই উষ্ণ রস জমে জমে তার শরীরের সবটুকু দখল করে নিচ্ছিল, প্রতিবার শ্যামলদাদু বা মৃদুলদাদু তার স্তনে টান দিচ্ছিলেন, তার যোনির ভেতরে সেই চাপ বাড়ছিল, রস আরও বেশি করে বেরিয়ে আসছিল, তার পায়ের মাঝে ভিজে যাওয়া শাড়িটা তাকে সেই তীব্র অভিজ্ঞতার কথা মনে করিয়ে দিচ্ছিল।
এভাবে আরও কিছুক্ষণ চলল, মায়ের যোনি থেকে রস বেরিয়ে তার শাড়ি পুরোপুরি ভিজিয়ে দিয়েছিল, তার যোনির ভেতরে সেই মিষ্টি চাপ তখন চরমে পৌঁছে গিয়েছিল, তার শরীর তীব্রভাবে কেঁপে উঠল, আর একটা গভীর শীত্কার ছেড়ে দিল - "আহআহহহহহহহহহহহহহহ...."।
এভাবে প্রায় আধা ঘন্টা ধরে এই প্রক্রিয়া চলল, মা তার স্তন্যপান করানোর সময় নিজেকে পুরোপুরি উজাড় করে দিল, অবশেষে শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদু তৃপ্ত হয়ে তার স্তন থেকে মুখ সরিয়ে নিলেন।
মা তখন ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়াল, তার পায়ের মাঝে সেই ভেজা রসের অনুভূতি তখনো রয়ে গেছে, এরপর ব্রা এবং ব্লাউজ পরে নিল, শাড়ির আঁচল ঠিক করে নিল, কিন্তু তার শরীরের কাঁপুনি তখনো থামেনি, সে শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদুর দিকে তাকিয়ে একটা মৃদু হাসি দিল, তারপর ঘর থেকে বেরিয়ে গেল, তার পিছনে একটা গভীর নিস্তব্ধতা ছড়িয়ে পড়ল, যেন এই অভিজ্ঞতা সবাইকে একটা নতুন জগতে নিয়ে গিয়েছিল।
কিছুক্ষণ পর ঘর থেকে চুমকি দিদিও বেরিয়ে গেল।
মা এদিকে তার স্তন্যপান করানোর প্রক্রিয়ায় পুরোপুরি মনোনিবেশ করে ফেলেছে, তার চোখে একটা নতুন দৃঢ়তা ফুটে উঠল, যেন এই মুহূর্তের জন্যই অপেক্ষা করছিল।
শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদু দুজনেই মায়ের স্তনের স্তন্যপানরত, তাঁদের চোখে একটা গভীর আগ্রহ আর কৃতজ্ঞতার ভাব ঝরে পড়ছিল।
মা প্রথমে তার স্তন ধরে শ্যামলদাদুর মুখে দিল, শ্যামলদাদু আলতো করে চুষতে শুরু করলেন, তাঁর মুখের গতি ছিল ধীর এবং সাবধানী।
মা তাঁর মাথায় হাত বুলিয়ে দিল, যেন একটা শিশুকে সান্ত্বনা দিচ্ছ, কিছুক্ষণ পর মৃদুলদাদুর দিকে তাকাল এবং অন্য হাতে তার স্তন ধরে মৃদুলদাদুর মুখে দিল।
মৃদুলদাদু চোখ বন্ধ করে চুষতে শুরু করলেন, যেন তিনি এই অনুভূতিতে পুরোপুরি মগ্ন হয়ে গেছেন।
সময় যত গড়াচ্ছিল, মা ততই গরম হয়ে উঠছিল, তার শরীর থেকে একটা তাপ ছড়িয়ে পড়ছিল, তার শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হয়ে উঠছিল, জোরে জোরে শ্বাস ফেলতে শুরু করল, আর তার মুখ থেকে হালকা শীত্কার বেরিয়ে আসছিল, এই অভিজ্ঞতা তাকে একটা অদ্ভুত আনন্দ দিচ্ছিল, যা আগে কখনো অনুভব করেননি, শরীর কাঁপছিল, কিন্তু এতে থামল না।
কিছুক্ষণ পর, মা তার কণ্ঠে একটা উত্তেজনা নিয়ে বলে উঠল, - "আহহহহহ জেঠুরা আমার বুকের দুধ আপনাদের জন্যই বরাদ্দ থাকবে,আপনারা মন প্রাণ দিয়ে চুষে চুষে পান করুন, এই দুধ শুধু আপনাদের জন্যই, আমার শরীরের সবটুকু আপনাদের দিয়ে দিতে চাই, হুমমম.......আহহহহহহহ।
মায়ের কথায় একটা যৌন উত্তেজনা মিশে গিয়েছিল, যা শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদু দুজনেই টের পেলেন, তাঁরা আরও উৎসাহের সাথে চুষতে লাগলেন, তাঁদের হাত মায়ের শরীরে আলতো করে ঘুরতে শুরু করল।
মা আবার মুখ খুলল, তার গলায় একটা গভীর কামনা ঝরে পড়ছিল, - "আমার দুধের স্বাদ কেমন লাগছে? আপনারা কি পছন্দ করছেন? আমি চাই আপনারা এই দুধ পান করে পুরোপুরি তৃপ্ত হন, আমার শরীরের সব শক্তি, সব রস এই দুধের মধ্যে দিয়ে আপনাদের ভেতরে ঢুকিয়ে দিতে চাই, চুষুন, আহহহহহহ্........ আরও জোরে চুষুন, আমার বুকের গরম দুধ হমমম.....আপনাদের মুখে গিয়ে আপনাদের বাসনার আগুন জ্বালিয়ে দিক।"
শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদু মাথা নেড়ে সম্মতি জানালেন, তাঁদের মুখ তখনো মায়ের স্তনের বোঁটায় লেগে ছিল, তাঁরা মায়ের কথায় উদ্দীপ্ত হয়ে আরও গভীরভাবে চুষতে লাগলেন।
মায়ের শরীরে একটা তীব্র কম্পন ছড়িয়ে পড়ল, তার শীত্কার আরও জোরালো হয়ে উঠল, বলতে লাগল - "আমার দুধের প্রতিটা ফোঁটা আপনাদের জন্য, হুমমম, আমি চাই আপনারা আমার শরীর থেকে সবটা সুশে নিয়ে নিন, আমার বুকের ভেতরটা গরম হয়ে উঠেছে, আপনারা এই গরম দুধ পান করে আমাকে আরও উত্তেজিত করে তুলছেন।"
কিন্তু সময় যত এগিয়ে যাচ্ছিল, ততই সেই অনুভূতি তার শরীরের গভীরে ছড়িয়ে পড়তে লাগল, তার পেটের নিচের অংশে, জঠরে, একটা উষ্ণতা জমতে শুরু করল, এই উষ্ণতা ধীরে ধীরে যোনির গভীরে পৌঁছে গেল।
মায়ের শরীর যেন নিজের মতো করে জেগে উঠছিল, অনুভব করল, তার যোনি থেকে একটা উষ্ণ, আঠালো রস বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে, এই রস তার যোনির ভেতরে প্রথমে একটা মৃদু স্পন্দনের মতো জমছিল, যেন তার শরীরের গভীরতম অংশ নিজেকে প্রকাশ করতে চাইছে, তারপর সেই রস ধীরে ধীরে বেরিয়ে এসে যোনির দেয়াল বেয়ে নিচে নেমে তার পায়ের মাঝে ভিজিয়ে দিতে শুরু করল, এটা ছিল একটা প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া, যা ম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিল না।
মা চোখ বন্ধ করে সেই অনুভূতিতে ডুবে গেল, তার স্তন থেকে দুধ বেরিয়ে শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদুর মুখ ভরিয়ে দিচ্ছিল, আর তার যোনি থেকে রস বেরিয়ে শাড়ির নিচে ভিজে যাচ্ছিল, এই দুই প্রবাহ একসাথে মিশে তাকে এক অপার্থিব আনন্দের জগতে নিয়ে যাচ্ছিল, শরীর কাঁপছিল, হাত-পা অসাড় হয়ে আসছিল, মনে মনে ভাবল, এই অনুভূতি সে আগে কখনো পায়নি, তার যোনির গভীর থেকে যে রস বেরিয়ে আসছে, সেটা যেন তার শরীরের একটা গোপন আকাঙ্ক্ষার কথা বলছে, একটা কথা যা নিজেও পুরোপুরি বোঝেনি এতদিন।
মায়ের যোনির ভেতরে সেই উষ্ণ রস জমে জমে তার শরীরের সবটুকু দখল করে নিচ্ছিল, প্রতিবার শ্যামলদাদু বা মৃদুলদাদু তার স্তনে টান দিচ্ছিলেন, তার যোনির ভেতরে সেই চাপ বাড়ছিল, রস আরও বেশি করে বেরিয়ে আসছিল, তার পায়ের মাঝে ভিজে যাওয়া শাড়িটা তাকে সেই তীব্র অভিজ্ঞতার কথা মনে করিয়ে দিচ্ছিল।
এভাবে আরও কিছুক্ষণ চলল, মায়ের যোনি থেকে রস বেরিয়ে তার শাড়ি পুরোপুরি ভিজিয়ে দিয়েছিল, তার যোনির ভেতরে সেই মিষ্টি চাপ তখন চরমে পৌঁছে গিয়েছিল, তার শরীর তীব্রভাবে কেঁপে উঠল, আর একটা গভীর শীত্কার ছেড়ে দিল - "আহআহহহহহহহহহহহহহহ...."।
এভাবে প্রায় আধা ঘন্টা ধরে এই প্রক্রিয়া চলল, মা তার স্তন্যপান করানোর সময় নিজেকে পুরোপুরি উজাড় করে দিল, অবশেষে শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদু তৃপ্ত হয়ে তার স্তন থেকে মুখ সরিয়ে নিলেন।
মা তখন ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়াল, তার পায়ের মাঝে সেই ভেজা রসের অনুভূতি তখনো রয়ে গেছে, এরপর ব্রা এবং ব্লাউজ পরে নিল, শাড়ির আঁচল ঠিক করে নিল, কিন্তু তার শরীরের কাঁপুনি তখনো থামেনি, সে শ্যামলদাদু এবং মৃদুলদাদুর দিকে তাকিয়ে একটা মৃদু হাসি দিল, তারপর ঘর থেকে বেরিয়ে গেল, তার পিছনে একটা গভীর নিস্তব্ধতা ছড়িয়ে পড়ল, যেন এই অভিজ্ঞতা সবাইকে একটা নতুন জগতে নিয়ে গিয়েছিল।
কিছুক্ষণ পর ঘর থেকে চুমকি দিদিও বেরিয়ে গেল।
Like & Repu.....
