04-04-2025, 11:31 PM
(This post was last modified: 09-04-2025, 10:29 PM by indonetguru. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"
একশত ত্রিচল্লিশতম পরিচ্ছেদ: চম্পার গোপন চাল
এক ঝড়ো বিকেলে বাংলোর চারপাশে মেঘের গর্জন ছড়িয়ে পড়ছিল। চম্পা তার ঘরে দাঁড়িয়ে ছিল, তার কালো ত্বক মেঘলা আলোয় গাঢ় ও রহস্যময়। তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়ন একটা পুরনো শাড়ির মধ্যে ঢাকা, যা তার গোল নিতম্ব ও পূর্ণ বক্ষের বক্রতাকে আঁকড়ে ধরেছিল। তার ত্বক মসৃণ ও উষ্ণ, ঘামের ফোঁটায় চকচক করছিল। তার মনে একটা গোপন পরিকল্পনা ঘুরছিল—ধ্রুব ও তার সম্পত্তি তার হাতে আনার লোভ। তার চাল কেউ টের পায়নি, এমনকি নরেশও না।
চম্পা আগেই ধৃতিমানের কাছে গিয়েছিল। বৃষ্টির মধ্যে তার ভেজা শাড়ি তার কালো শরীরে লেপ্টে গিয়েছিল। "ধৃতিমানবাবু, নরেশ আর অন্তরা আপনার টাকা চুরি করেছে। তারা ধ্রুবের ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তুলে বাংলো কিনেছে," সে মিথ্যা বলেছিল। ধৃতিমান রেগে গিয়ে থানায় গিয়েছিলেন এবং নরেশ ও অন্তরার নামে এফআইআর দায়ের করেছিলেন। কিন্তু চম্পার এই চালের পেছনে তার হাত আছে, এটা কেউ জানে না।
বাংলোয় ফিরে চম্পা নরেশের কাছে গেল। নরেশ তার ঘরে শুয়ে ছিল, তার ফর্সা শরীরে একটা পাতলা লুঙ্গি। "নরেশ, ধৃতিমান তোর আর অন্তরার নামে এফআইআর করেছে। তারা জেনে গেছে টাকা চুরির কথা," সে উদ্বিগ্ন গলায় বলল। নরেশ চমকে উঠল। "কী বলছিস?" সে রাগত গলায় বলল। চম্পা তার কাছে ঘনিষ্ঠ হয়ে এল, তার শাড়ি থেকে বৃষ্টির জল নরেশের শরীরে পড়ল। "তোদের কিছুদিন লুকিয়ে থাকতে হবে। আমি একটা আশ্রমের খোঁজ পেয়েছি। তুই আর অন্তরা সেখানে গোপনে থাক," সে নরম গলায় বলল।নরেশ ভ্রু কুঁচকাল। "কিন্তু অন্তরা গর্ভবতী। ও এখন কীভাবে যাবে?" চম্পা তার বুকে হাত রেখে বলল, "তাই তো তোকে যেতে হবে। অন্তরার সন্তানের জন্য তোর যত্ন দরকার। তুই ওকে দেখাশোনা করবি।" তার কালো ত্বক নরেশের ফর্সা শরীরের ওপর চেপে গেল। নরেশ তার চাল বুঝতে পারল না, তার কথায় রাজি হয়ে গেল। "ঠিক আছে, আমি যাব," সে বলল।চম্পা নরেশকে জড়িয়ে ধরল। "তুই আমার কথা শুনলে আমরা সব পাব," সে কামুক গলায় বলল। নরেশ তার শাড়ি সরিয়ে তার কালো কোমরে হাত রাখল। "তুই আমার সঙ্গে থাকিস, এটাই যথেষ্ট," সে বলল। তার ঠোঁট চম্পার কালো গলায় চেপে গেল, তার জিভ তার উষ্ণ ত্বকে বুলিয়ে দিল। চম্পার শাড়ি খুলে পড়ল, তার কালো শরীর নরেশের ফর্সা শরীরে মিশে গেল। নরেশ তার বুকে হাত চেপে ধরল, তার আঙুল তার পূর্ণ বক্রতায় চাপ দিল। তার ঠোঁট তার কালো বুকে ডুবে গেল।তাদের মিলন তীব্র হয়ে উঠল। মাঝে নরেশ চম্পার পায়ের পাতা ধরল, তার দীর্ঘ আঙুলগুলো মুখে নিয়ে চুষতে লাগল। তার জিভ তার পায়ের তলার নরম খাঁজে বুলিয়ে দিল। চম্পা গোঙানির স্বরে বলল, "নরেশ, তুই আমার সব।" নরেশ তার পায়ের স্পর্শ ছেড়ে তার শরীরে ফিরে এল, তার হাত তার উরুর ভেতরে গভীরে ঢুকে গেল। তাদের শরীরের ঘাম মিশে গেল, তাদের গোঙানি ঝড়ের শব্দে মিশে গেল।
পরে চম্পা ধ্রুবের কাছে গেল। ধ্রুব অন্তরার পাশে বসে ছিল, তার হাত অন্তরার ফর্সা পেটে। "ধ্রুব, ধৃতিমান নরেশ আর অন্তরার নামে এফআইআর করেছে। ওদের লুকিয়ে থাকতে হবে," চম্পা বলল। ধ্রুব রেগে উঠল। "অন্তরাকে আমি এভাবে ছাড়ব না। ওর এখন আমার দরকার," সে বলল। চম্পা তার কাছে ঘনিষ্ঠ হয়ে বলল, "ওর জন্যই এটা ভালো। আশ্রমে ও নিরাপদ থাকবে। নরেশ ওর যত্ন নেবে।" ধ্রুব প্রথমে রাজি না হলেও, অন্তরার কথা ভেবে শেষে মাথা নাড়ল। "ঠিক আছে," সে বলল।চম্পা মনে মনে হাসল। তার চাল সফল হচ্ছিল। নরেশ ও অন্তরা আশ্রমে চলে যাবে, আর সে ধ্রুবের কাছে ঘনিষ্ঠ হবে। তার কালো ত্বকে লোভের আভা জ্বলছিল।
একশত ত্রিচল্লিশতম পরিচ্ছেদ: চম্পার গোপন চাল
এক ঝড়ো বিকেলে বাংলোর চারপাশে মেঘের গর্জন ছড়িয়ে পড়ছিল। চম্পা তার ঘরে দাঁড়িয়ে ছিল, তার কালো ত্বক মেঘলা আলোয় গাঢ় ও রহস্যময়। তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়ন একটা পুরনো শাড়ির মধ্যে ঢাকা, যা তার গোল নিতম্ব ও পূর্ণ বক্ষের বক্রতাকে আঁকড়ে ধরেছিল। তার ত্বক মসৃণ ও উষ্ণ, ঘামের ফোঁটায় চকচক করছিল। তার মনে একটা গোপন পরিকল্পনা ঘুরছিল—ধ্রুব ও তার সম্পত্তি তার হাতে আনার লোভ। তার চাল কেউ টের পায়নি, এমনকি নরেশও না।
চম্পা আগেই ধৃতিমানের কাছে গিয়েছিল। বৃষ্টির মধ্যে তার ভেজা শাড়ি তার কালো শরীরে লেপ্টে গিয়েছিল। "ধৃতিমানবাবু, নরেশ আর অন্তরা আপনার টাকা চুরি করেছে। তারা ধ্রুবের ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তুলে বাংলো কিনেছে," সে মিথ্যা বলেছিল। ধৃতিমান রেগে গিয়ে থানায় গিয়েছিলেন এবং নরেশ ও অন্তরার নামে এফআইআর দায়ের করেছিলেন। কিন্তু চম্পার এই চালের পেছনে তার হাত আছে, এটা কেউ জানে না।
বাংলোয় ফিরে চম্পা নরেশের কাছে গেল। নরেশ তার ঘরে শুয়ে ছিল, তার ফর্সা শরীরে একটা পাতলা লুঙ্গি। "নরেশ, ধৃতিমান তোর আর অন্তরার নামে এফআইআর করেছে। তারা জেনে গেছে টাকা চুরির কথা," সে উদ্বিগ্ন গলায় বলল। নরেশ চমকে উঠল। "কী বলছিস?" সে রাগত গলায় বলল। চম্পা তার কাছে ঘনিষ্ঠ হয়ে এল, তার শাড়ি থেকে বৃষ্টির জল নরেশের শরীরে পড়ল। "তোদের কিছুদিন লুকিয়ে থাকতে হবে। আমি একটা আশ্রমের খোঁজ পেয়েছি। তুই আর অন্তরা সেখানে গোপনে থাক," সে নরম গলায় বলল।নরেশ ভ্রু কুঁচকাল। "কিন্তু অন্তরা গর্ভবতী। ও এখন কীভাবে যাবে?" চম্পা তার বুকে হাত রেখে বলল, "তাই তো তোকে যেতে হবে। অন্তরার সন্তানের জন্য তোর যত্ন দরকার। তুই ওকে দেখাশোনা করবি।" তার কালো ত্বক নরেশের ফর্সা শরীরের ওপর চেপে গেল। নরেশ তার চাল বুঝতে পারল না, তার কথায় রাজি হয়ে গেল। "ঠিক আছে, আমি যাব," সে বলল।চম্পা নরেশকে জড়িয়ে ধরল। "তুই আমার কথা শুনলে আমরা সব পাব," সে কামুক গলায় বলল। নরেশ তার শাড়ি সরিয়ে তার কালো কোমরে হাত রাখল। "তুই আমার সঙ্গে থাকিস, এটাই যথেষ্ট," সে বলল। তার ঠোঁট চম্পার কালো গলায় চেপে গেল, তার জিভ তার উষ্ণ ত্বকে বুলিয়ে দিল। চম্পার শাড়ি খুলে পড়ল, তার কালো শরীর নরেশের ফর্সা শরীরে মিশে গেল। নরেশ তার বুকে হাত চেপে ধরল, তার আঙুল তার পূর্ণ বক্রতায় চাপ দিল। তার ঠোঁট তার কালো বুকে ডুবে গেল।তাদের মিলন তীব্র হয়ে উঠল। মাঝে নরেশ চম্পার পায়ের পাতা ধরল, তার দীর্ঘ আঙুলগুলো মুখে নিয়ে চুষতে লাগল। তার জিভ তার পায়ের তলার নরম খাঁজে বুলিয়ে দিল। চম্পা গোঙানির স্বরে বলল, "নরেশ, তুই আমার সব।" নরেশ তার পায়ের স্পর্শ ছেড়ে তার শরীরে ফিরে এল, তার হাত তার উরুর ভেতরে গভীরে ঢুকে গেল। তাদের শরীরের ঘাম মিশে গেল, তাদের গোঙানি ঝড়ের শব্দে মিশে গেল।
পরে চম্পা ধ্রুবের কাছে গেল। ধ্রুব অন্তরার পাশে বসে ছিল, তার হাত অন্তরার ফর্সা পেটে। "ধ্রুব, ধৃতিমান নরেশ আর অন্তরার নামে এফআইআর করেছে। ওদের লুকিয়ে থাকতে হবে," চম্পা বলল। ধ্রুব রেগে উঠল। "অন্তরাকে আমি এভাবে ছাড়ব না। ওর এখন আমার দরকার," সে বলল। চম্পা তার কাছে ঘনিষ্ঠ হয়ে বলল, "ওর জন্যই এটা ভালো। আশ্রমে ও নিরাপদ থাকবে। নরেশ ওর যত্ন নেবে।" ধ্রুব প্রথমে রাজি না হলেও, অন্তরার কথা ভেবে শেষে মাথা নাড়ল। "ঠিক আছে," সে বলল।চম্পা মনে মনে হাসল। তার চাল সফল হচ্ছিল। নরেশ ও অন্তরা আশ্রমে চলে যাবে, আর সে ধ্রুবের কাছে ঘনিষ্ঠ হবে। তার কালো ত্বকে লোভের আভা জ্বলছিল।