04-04-2025, 11:25 PM
(This post was last modified: 09-04-2025, 10:37 PM by indonetguru. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"
একশত একচল্লিশতম পরিচ্ছেদ: নতুন জীবনের উষ্ণতা
সকালের নরম আলো বাংলোর বড় জানালা দিয়ে ঢুকে ধ্রুব ও অন্তরার ঘরে ছড়িয়ে পড়ছিল। ধ্রুব বিছানায় বসে ছিল, তার ফর্সা শক্ত বুকে সকালের হাওয়া লাগছিল। তার পরনে একটা পাতলা কুর্তা, যা তার পেশীবহুল হাতের গড়ন ফুটিয়ে তুলছিল। অন্তরা তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল, তার ফর্সা শরীরে গর্ভের ভার স্পষ্ট। তার পরনে একটা হালকা নীল শাড়ি, যা তার পেটের গোলাকার উঁচু ভাঁজের ওপর ঝুলে থাকছিল। তার গোলাকার বুকের বক্রতা শাড়ির আঁচলের ফাঁকে উঁকি দিচ্ছিল, তার ফর্সা গলায় সকালের আলো চকচক করছিল।ধ্রুব তার হাত বাড়িয়ে অন্তরার কোমর ধরল। "অন্তরা, এখানে আমরা সুখী হব," সে নরম গলায় বলল, তার আঙুল অন্তরার শাড়ির ভাঁজে ঢুকে তার ফর্সা পেটে বুলিয়ে দিল। অন্তরার শরীরে একটা শিহরণ জাগল, তার ঠোঁট কাঁপতে লাগল। "দাদাবাবু, আমি তোমার জন্যই বাঁচি," সে ফিসফিস করে বলল।
ধ্রুব তাকে কাছে টেনে তার গলায় মুখ ডুবিয়ে দিল। তার জিভ তার ফর্সা ত্বকে বুলিয়ে দিল, তার দাঁত হালকা কামড় বসিয়ে তার নরম মাংসে একটা লাল দাগ ফেলল। অন্তরা তার পিঠে হাত রেখে তাকে শক্ত করে ধরল।ধ্রুব তার শাড়ি সরিয়ে তার ফর্সা উরুতে হাত বুলিয়ে দিল। "তোর মধ্যে আমার সন্তান," সে বলল, তার আঙুল তার উরুর ভেতরে গভীরে ঢুকে গেল। অন্তরার গোঙানি ঘরে ছড়িয়ে পড়ল। "আমি তোমার," সে গোঙানির স্বরে বলল। ধ্রুব তাকে বিছানায় শুইয়ে দিল, তার শাড়ি তুলে তার ফর্সা পেটে চুমু খেল। তার জিভ তার নাভির চারপাশে ঘুরতে লাগল, তার হাত তার বুকে চেপে ধরল। অন্তরার শরীর কাঁপতে লাগল, তার ফর্সা ত্বক ধ্রুবের স্পর্শে গরম হয়ে উঠল। ধ্রুব তার ওপর উঠে এল, তার শক্ত দেহ অন্তরার নরম শরীরে চেপে গেল। তাদের মিলন তীব্র হয়ে উঠল, ঘরের শান্ত বাতাস তাদের গোঙানি আর শ্বাসে ভরে গেল।
ওদিকে বাংলোর অন্য প্রান্তে নরেশ ও চম্পা তাদের ঘরে ছিল। চম্পা দাঁড়িয়ে ছিল, তার কালো ত্বক সকালের আলোয় গাঢ় হয়ে উঠছিল। তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়ন একটা পুরনো শাড়ির মধ্যে ঢাকা, যা তার গোল নিতম্ব আর পূর্ণ বক্ষকে আঁকড়ে ধরেছিল। তার ত্বক মসৃণ ও উষ্ণ, যেন গরম মাটির ওপর হালকা ঘামের আভা জমেছে। তার শাড়ির নিচে তার কালো উরু সামান্য দেখা যাচ্ছিল, তার পেশীগুলো শক্ত কিন্তু কোমল। তার সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ ছিল তার পায়ের পাতা—সুন্দর, পরিচ্ছন্ন, এবং জীবন্ত।
চম্পার পায়ের পাতা মাটিতে রাখা ছিল, তার গভীর কালো ত্বক সকালের আলোয় চকচক করছিল। তার পায়ের তলা নরম, মাঝখানে একটা গভীর খাঁজ, যা তার পায়ের বক্রতাকে আরও তীব্র করছিল। তার দীর্ঘ আঙুলগুলো সরু ও সুন্দরভাবে সাজানো, বুড়ো আঙুলটা তীরের মতো, যেন একটা কামুক নিশানা। তার নখগুলো ছোট, কিন্তু গাঢ় লাল রঙে রাঙানো, তার কালো ত্বকের সঙ্গে একটা উত্তেজক বৈপরীত্য তৈরি করছিল। নরেশ তার পায়ের দিকে তাকিয়ে ছিল, তার ফর্সা শরীরে একটা লালসা জেগে উঠছিল।
"চম্পা, তোর পা আমাকে পাগল করে," নরেশ ফিসফিস করে বলল। সে তার হাত বাড়িয়ে চম্পার পায়ের পাতায় স্পর্শ করল। তার আঙুল তার দীর্ঘ আঙুলগুলোর ওপর বুলিয়ে দিল, তার জিভ তার পায়ের তলার নরম ত্বকে চেপে গেল। চম্পার শরীরে একটা শিহরণ জাগল, তার কালো ত্বক গরম হয়ে উঠল। "নরেশ, তুই আমার সব," সে গোঙানির স্বরে বলল। নরেশ তার পায়ের পাতা ধরে তার কাছে টানল, তার হাত চম্পার শাড়ি সরিয়ে তার কালো উরুতে চেপে গেল। তার আঙুল তার নরম ত্বকে গভীরে ঢুকে গেল, তার ঠোঁট তার পায়ের গোড়ালিতে চুমু খেল। চম্পা তার পায়ের আঙুলগুলো নরেশের ফর্সা পায়ে ঘষে দিল, তার দীর্ঘ আঙুলগুলো তার ত্বকে একটা উষ্ণ স্পর্শ ছড়িয়ে দিল। নরেশ তার শাড়ি পুরোপুরি খুলে ফেলল, চম্পার কালো শরীর আলোর মধ্যে উজ্জ্বল হয়ে উঠল। তার হাত তার বুকে চেপে গেল, তার আঙুল তার পূর্ণ বক্রতায় চাপ দিল। "তুই আমার আগুন," সে বলল, তার ঠোঁট তার কালো গলায় ডুবে গেল। চম্পা তার পিঠে নখ বসিয়ে তাকে শক্ত করে ধরল, তার পায়ের পাতা নরেশের পায়ে জড়িয়ে গেল। তাদের মিলন তীব্র হয়ে উঠল, চম্পার গোঙানি আর নরেশের গভীর শ্বাস বাংলোর নীরবতায় ছড়িয়ে পড়ল।
মিলনের পর ধ্রুব ও অন্তরা একে অপরের পাশে শুয়ে রইল। "আমাদের সন্তান আমাদের ভালোবাসার প্রমাণ," ধ্রুব বলল, তার হাত অন্তরার ফর্সা পেটে বুলিয়ে দিল। ওদিকে নরেশ চম্পার পায়ের পাতায় হাত রেখে বলল, "আমরা প্রতিমার গয়না হাতাব।" চম্পা তার কালো ত্বকে একটা তৃপ্তির হাসি নিয়ে বলল, "হ্যাঁ, আর আমরা এখানে আমাদের জীবন গড়ব।" বাংলোর চারজনের নতুন জীবন শুরু হল—ধ্রুব ও অন্তরার ভালোবাসায়, নরেশ ও চম্পার লোভে।
একশত একচল্লিশতম পরিচ্ছেদ: নতুন জীবনের উষ্ণতা
সকালের নরম আলো বাংলোর বড় জানালা দিয়ে ঢুকে ধ্রুব ও অন্তরার ঘরে ছড়িয়ে পড়ছিল। ধ্রুব বিছানায় বসে ছিল, তার ফর্সা শক্ত বুকে সকালের হাওয়া লাগছিল। তার পরনে একটা পাতলা কুর্তা, যা তার পেশীবহুল হাতের গড়ন ফুটিয়ে তুলছিল। অন্তরা তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল, তার ফর্সা শরীরে গর্ভের ভার স্পষ্ট। তার পরনে একটা হালকা নীল শাড়ি, যা তার পেটের গোলাকার উঁচু ভাঁজের ওপর ঝুলে থাকছিল। তার গোলাকার বুকের বক্রতা শাড়ির আঁচলের ফাঁকে উঁকি দিচ্ছিল, তার ফর্সা গলায় সকালের আলো চকচক করছিল।ধ্রুব তার হাত বাড়িয়ে অন্তরার কোমর ধরল। "অন্তরা, এখানে আমরা সুখী হব," সে নরম গলায় বলল, তার আঙুল অন্তরার শাড়ির ভাঁজে ঢুকে তার ফর্সা পেটে বুলিয়ে দিল। অন্তরার শরীরে একটা শিহরণ জাগল, তার ঠোঁট কাঁপতে লাগল। "দাদাবাবু, আমি তোমার জন্যই বাঁচি," সে ফিসফিস করে বলল।
ধ্রুব তাকে কাছে টেনে তার গলায় মুখ ডুবিয়ে দিল। তার জিভ তার ফর্সা ত্বকে বুলিয়ে দিল, তার দাঁত হালকা কামড় বসিয়ে তার নরম মাংসে একটা লাল দাগ ফেলল। অন্তরা তার পিঠে হাত রেখে তাকে শক্ত করে ধরল।ধ্রুব তার শাড়ি সরিয়ে তার ফর্সা উরুতে হাত বুলিয়ে দিল। "তোর মধ্যে আমার সন্তান," সে বলল, তার আঙুল তার উরুর ভেতরে গভীরে ঢুকে গেল। অন্তরার গোঙানি ঘরে ছড়িয়ে পড়ল। "আমি তোমার," সে গোঙানির স্বরে বলল। ধ্রুব তাকে বিছানায় শুইয়ে দিল, তার শাড়ি তুলে তার ফর্সা পেটে চুমু খেল। তার জিভ তার নাভির চারপাশে ঘুরতে লাগল, তার হাত তার বুকে চেপে ধরল। অন্তরার শরীর কাঁপতে লাগল, তার ফর্সা ত্বক ধ্রুবের স্পর্শে গরম হয়ে উঠল। ধ্রুব তার ওপর উঠে এল, তার শক্ত দেহ অন্তরার নরম শরীরে চেপে গেল। তাদের মিলন তীব্র হয়ে উঠল, ঘরের শান্ত বাতাস তাদের গোঙানি আর শ্বাসে ভরে গেল।
ওদিকে বাংলোর অন্য প্রান্তে নরেশ ও চম্পা তাদের ঘরে ছিল। চম্পা দাঁড়িয়ে ছিল, তার কালো ত্বক সকালের আলোয় গাঢ় হয়ে উঠছিল। তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়ন একটা পুরনো শাড়ির মধ্যে ঢাকা, যা তার গোল নিতম্ব আর পূর্ণ বক্ষকে আঁকড়ে ধরেছিল। তার ত্বক মসৃণ ও উষ্ণ, যেন গরম মাটির ওপর হালকা ঘামের আভা জমেছে। তার শাড়ির নিচে তার কালো উরু সামান্য দেখা যাচ্ছিল, তার পেশীগুলো শক্ত কিন্তু কোমল। তার সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ ছিল তার পায়ের পাতা—সুন্দর, পরিচ্ছন্ন, এবং জীবন্ত।
চম্পার পায়ের পাতা মাটিতে রাখা ছিল, তার গভীর কালো ত্বক সকালের আলোয় চকচক করছিল। তার পায়ের তলা নরম, মাঝখানে একটা গভীর খাঁজ, যা তার পায়ের বক্রতাকে আরও তীব্র করছিল। তার দীর্ঘ আঙুলগুলো সরু ও সুন্দরভাবে সাজানো, বুড়ো আঙুলটা তীরের মতো, যেন একটা কামুক নিশানা। তার নখগুলো ছোট, কিন্তু গাঢ় লাল রঙে রাঙানো, তার কালো ত্বকের সঙ্গে একটা উত্তেজক বৈপরীত্য তৈরি করছিল। নরেশ তার পায়ের দিকে তাকিয়ে ছিল, তার ফর্সা শরীরে একটা লালসা জেগে উঠছিল।
"চম্পা, তোর পা আমাকে পাগল করে," নরেশ ফিসফিস করে বলল। সে তার হাত বাড়িয়ে চম্পার পায়ের পাতায় স্পর্শ করল। তার আঙুল তার দীর্ঘ আঙুলগুলোর ওপর বুলিয়ে দিল, তার জিভ তার পায়ের তলার নরম ত্বকে চেপে গেল। চম্পার শরীরে একটা শিহরণ জাগল, তার কালো ত্বক গরম হয়ে উঠল। "নরেশ, তুই আমার সব," সে গোঙানির স্বরে বলল। নরেশ তার পায়ের পাতা ধরে তার কাছে টানল, তার হাত চম্পার শাড়ি সরিয়ে তার কালো উরুতে চেপে গেল। তার আঙুল তার নরম ত্বকে গভীরে ঢুকে গেল, তার ঠোঁট তার পায়ের গোড়ালিতে চুমু খেল। চম্পা তার পায়ের আঙুলগুলো নরেশের ফর্সা পায়ে ঘষে দিল, তার দীর্ঘ আঙুলগুলো তার ত্বকে একটা উষ্ণ স্পর্শ ছড়িয়ে দিল। নরেশ তার শাড়ি পুরোপুরি খুলে ফেলল, চম্পার কালো শরীর আলোর মধ্যে উজ্জ্বল হয়ে উঠল। তার হাত তার বুকে চেপে গেল, তার আঙুল তার পূর্ণ বক্রতায় চাপ দিল। "তুই আমার আগুন," সে বলল, তার ঠোঁট তার কালো গলায় ডুবে গেল। চম্পা তার পিঠে নখ বসিয়ে তাকে শক্ত করে ধরল, তার পায়ের পাতা নরেশের পায়ে জড়িয়ে গেল। তাদের মিলন তীব্র হয়ে উঠল, চম্পার গোঙানি আর নরেশের গভীর শ্বাস বাংলোর নীরবতায় ছড়িয়ে পড়ল।
মিলনের পর ধ্রুব ও অন্তরা একে অপরের পাশে শুয়ে রইল। "আমাদের সন্তান আমাদের ভালোবাসার প্রমাণ," ধ্রুব বলল, তার হাত অন্তরার ফর্সা পেটে বুলিয়ে দিল। ওদিকে নরেশ চম্পার পায়ের পাতায় হাত রেখে বলল, "আমরা প্রতিমার গয়না হাতাব।" চম্পা তার কালো ত্বকে একটা তৃপ্তির হাসি নিয়ে বলল, "হ্যাঁ, আর আমরা এখানে আমাদের জীবন গড়ব।" বাংলোর চারজনের নতুন জীবন শুরু হল—ধ্রুব ও অন্তরার ভালোবাসায়, নরেশ ও চম্পার লোভে।