07-03-2025, 05:13 PM
অধ্যায়: মধ্যরাতের বিভীষিকা (অংশ ২২)
ভোরের আলো ফুটতেই রাতের বিভীষিকা যেন আরও প্রকট হয়ে উঠল। মিনার শরীরটা ক্লান্ত, বিধ্বস্ত। তার চোখগুলো শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। তার শরীরটা এখনও কাঁপছে, যেন সে এক গভীর ট্রমার শিকার। রঞ্জিত বিছানায় বসে আছে, তার চোখগুলো লাল, যেন সে সারারাত জেগে ছিল। কিন্তু তাদের দুজনের কেউই রাতের ঘটনা মনে করতে পারছে না। কালো জাদুর প্রভাবে তাদের স্মৃতি থেকে সেই ভয়ঙ্কর রাত মুছে গেছে।
শুভও বিভ্রান্ত। সে বুঝতে পারছে না, কাল রাতে কী ঘটেছিল। তার মনে হচ্ছে, সে যেন এক দুঃস্বপ্ন দেখেছে। কিন্তু স্বপ্নটা এত জীবন্ত ছিল যে, সে কিছুতেই ভুলতে পারছে না। তার মায়ের আর্তনাদ, আকরামের পৈশাচিক হাসি, সব যেন তার কানে এখনও বাজছে।
শুভ বিছানা থেকে উঠে দাঁড়াল। সে তার বাবা-মার দিকে তাকাল। তাদের চোখগুলো শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে, যেন তারা এখনও ঘুমের ঘোরে আছে। শুভ তাদের কিছু বলতে পারল না। সে জানে, তারা কিছু মনে করতে পারবে না।
শুভ ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। সে জানে না, সে কোথায় যাচ্ছে। তার মনে হচ্ছে, সে যেন এক গোলকধাঁধায় আটকে গেছে। তার সামনে কোনো পথ খোলা নেই।
শুভ হাঁটতে হাঁটতে নদীর ধারে এসে দাঁড়াল। নদীর জল শান্ত, স্থির। কিন্তু শুভর মনের ভেতর ঝড় বইছে। সে বুঝতে পারছে না, সে কী করবে। সে কি তার বাবা-মাকে সত্যিটা বলবে? নাকি সে চুপ করে থাকবে?
শুভ জানে, সে চুপ করে থাকতে পারবে না। সে আকরামকে শাস্তি দেবে। কিন্তু কীভাবে? আকরাম তো একজন শক্তিশালী জাদুকর। তার বিরুদ্ধে লড়াই করা সহজ নয়।
শুভ নদীর জলের দিকে তাকিয়ে রইল। তার মনে হচ্ছে, সে যেন এক গভীর সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছে। তার সামনে কোনো আলো নেই, কোনো আশা নেই।
ভোরের আলো ফুটতেই রাতের বিভীষিকা যেন ফিকে হয়ে এল। মিনা স্বাভাবিকভাবেই প্রাতঃরাশ তৈরি করছে, যেন কিছুই ঘটেনি। রঞ্জিতও অফিসের জন্য তৈরি হচ্ছে, তার চোখেমুখে কোনো উদ্বেগের চিহ্ন নেই। কালো জাদুর প্রভাবে তাদের স্মৃতি থেকে সেই ভয়ঙ্কর রাত মুছে গেছে।
শুভ বিভ্রান্ত। সে বুঝতে পারছে না, কাল রাতে কী ঘটেছিল। তার মনে হচ্ছে, সে যেন এক দুঃস্বপ্ন দেখেছে। কিন্তু স্বপ্নটা এত জীবন্ত ছিল যে, সে কিছুতেই ভুলতে পারছে না। তার মায়ের আর্তনাদ, আকরামের পৈশাচিক হাসি, সব যেন তার কানে এখনও বাজছে।
শুভ ডাইনিং টেবিলে বসে প্রাতঃরাশ খাচ্ছে। মিনা আর রঞ্জিতও তার সাথে যোগ দিয়েছে। তারা স্বাভাবিকভাবে কথাবার্তা বলছে, যেন সবকিছু ঠিক আছে। কিন্তু শুভর মনে হচ্ছে, সে যেন এক অচেনা পৃথিবীতে বাস করছে।
প্রাতঃরাশ শেষ করে রঞ্জিত অফিসের জন্য বেরিয়ে গেল। মিনা রান্নাঘরে কাজ করতে লাগল। শুভ একা বসে আছে, তার মনটা অস্থির। সে বুঝতে পারছে না, সে কী করবে।
হঠাৎ, শুভ জানালার বাইরে তাকাল। সে দেখল, দূরে রাস্তায় আকরাম দাঁড়িয়ে আছে। তার বৃদ্ধ রূপ। তার মুখে এক বিকৃত হাসি, যা শুভকে দেখে আরও চওড়া হচ্ছে। আকরাম যেন শুভকে উপহাস করছে, যেন বলছে, "তুই কিছুই করতে পারবি না।"
শুভ রাগে কাঁপতে লাগল। সে বুঝতে পারল, আকরাম তাকে ছেড়ে দেবে না। তাকে কিছু একটা করতেই হবে।
শুভ ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। সে জানে না, সে কোথায় যাচ্ছে। তার মনে হচ্ছে, সে যেন এক গোলকধাঁধায় আটকে গেছে। তার সামনে কোনো পথ খোলা নেই।
ভোরের আলো ফুটতেই রাতের বিভীষিকা যেন আরও প্রকট হয়ে উঠল। মিনার শরীরটা ক্লান্ত, বিধ্বস্ত। তার চোখগুলো শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। তার শরীরটা এখনও কাঁপছে, যেন সে এক গভীর ট্রমার শিকার। রঞ্জিত বিছানায় বসে আছে, তার চোখগুলো লাল, যেন সে সারারাত জেগে ছিল। কিন্তু তাদের দুজনের কেউই রাতের ঘটনা মনে করতে পারছে না। কালো জাদুর প্রভাবে তাদের স্মৃতি থেকে সেই ভয়ঙ্কর রাত মুছে গেছে।
শুভও বিভ্রান্ত। সে বুঝতে পারছে না, কাল রাতে কী ঘটেছিল। তার মনে হচ্ছে, সে যেন এক দুঃস্বপ্ন দেখেছে। কিন্তু স্বপ্নটা এত জীবন্ত ছিল যে, সে কিছুতেই ভুলতে পারছে না। তার মায়ের আর্তনাদ, আকরামের পৈশাচিক হাসি, সব যেন তার কানে এখনও বাজছে।
শুভ বিছানা থেকে উঠে দাঁড়াল। সে তার বাবা-মার দিকে তাকাল। তাদের চোখগুলো শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে, যেন তারা এখনও ঘুমের ঘোরে আছে। শুভ তাদের কিছু বলতে পারল না। সে জানে, তারা কিছু মনে করতে পারবে না।
শুভ ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। সে জানে না, সে কোথায় যাচ্ছে। তার মনে হচ্ছে, সে যেন এক গোলকধাঁধায় আটকে গেছে। তার সামনে কোনো পথ খোলা নেই।
শুভ হাঁটতে হাঁটতে নদীর ধারে এসে দাঁড়াল। নদীর জল শান্ত, স্থির। কিন্তু শুভর মনের ভেতর ঝড় বইছে। সে বুঝতে পারছে না, সে কী করবে। সে কি তার বাবা-মাকে সত্যিটা বলবে? নাকি সে চুপ করে থাকবে?
শুভ জানে, সে চুপ করে থাকতে পারবে না। সে আকরামকে শাস্তি দেবে। কিন্তু কীভাবে? আকরাম তো একজন শক্তিশালী জাদুকর। তার বিরুদ্ধে লড়াই করা সহজ নয়।
শুভ নদীর জলের দিকে তাকিয়ে রইল। তার মনে হচ্ছে, সে যেন এক গভীর সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছে। তার সামনে কোনো আলো নেই, কোনো আশা নেই।
ভোরের আলো ফুটতেই রাতের বিভীষিকা যেন ফিকে হয়ে এল। মিনা স্বাভাবিকভাবেই প্রাতঃরাশ তৈরি করছে, যেন কিছুই ঘটেনি। রঞ্জিতও অফিসের জন্য তৈরি হচ্ছে, তার চোখেমুখে কোনো উদ্বেগের চিহ্ন নেই। কালো জাদুর প্রভাবে তাদের স্মৃতি থেকে সেই ভয়ঙ্কর রাত মুছে গেছে।
শুভ বিভ্রান্ত। সে বুঝতে পারছে না, কাল রাতে কী ঘটেছিল। তার মনে হচ্ছে, সে যেন এক দুঃস্বপ্ন দেখেছে। কিন্তু স্বপ্নটা এত জীবন্ত ছিল যে, সে কিছুতেই ভুলতে পারছে না। তার মায়ের আর্তনাদ, আকরামের পৈশাচিক হাসি, সব যেন তার কানে এখনও বাজছে।
শুভ ডাইনিং টেবিলে বসে প্রাতঃরাশ খাচ্ছে। মিনা আর রঞ্জিতও তার সাথে যোগ দিয়েছে। তারা স্বাভাবিকভাবে কথাবার্তা বলছে, যেন সবকিছু ঠিক আছে। কিন্তু শুভর মনে হচ্ছে, সে যেন এক অচেনা পৃথিবীতে বাস করছে।
প্রাতঃরাশ শেষ করে রঞ্জিত অফিসের জন্য বেরিয়ে গেল। মিনা রান্নাঘরে কাজ করতে লাগল। শুভ একা বসে আছে, তার মনটা অস্থির। সে বুঝতে পারছে না, সে কী করবে।
হঠাৎ, শুভ জানালার বাইরে তাকাল। সে দেখল, দূরে রাস্তায় আকরাম দাঁড়িয়ে আছে। তার বৃদ্ধ রূপ। তার মুখে এক বিকৃত হাসি, যা শুভকে দেখে আরও চওড়া হচ্ছে। আকরাম যেন শুভকে উপহাস করছে, যেন বলছে, "তুই কিছুই করতে পারবি না।"
শুভ রাগে কাঁপতে লাগল। সে বুঝতে পারল, আকরাম তাকে ছেড়ে দেবে না। তাকে কিছু একটা করতেই হবে।
শুভ ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। সে জানে না, সে কোথায় যাচ্ছে। তার মনে হচ্ছে, সে যেন এক গোলকধাঁধায় আটকে গেছে। তার সামনে কোনো পথ খোলা নেই।