07-03-2025, 04:55 PM
আকরাম মিনার কানে কানে কিছু বলল, আর মিনা তা শুনে শুভর দিকে মুখ করে বলতে লাগল, "শুভ বাবা, বাচ্চা... তোর মাকে আহহহহহহহহ... কেমন ভভভভভাবে ভোগ করছে বাবা... বাচ্চা... তুই... আআআআহুমмммм..."। আকরাম বুক চিতিয়ে শুভর দিকে তাকিয়ে বিকৃত হাসি দিয়ে মিনার স্তন কঠিনভাবে দাবাতে দাবাতে আর পেছন থেকে প্রচণ্ড জোরে ধাক্কা দিতে দিতে দেখছে আর উপভোগ করছে।
মিনা তার ডান হাত দিয়ে আকরামের পিঠ খামচে ধরল, যেন সে আকরামের শরীরটাকে নিজের মধ্যে টেনে নিতে চাইছে। তার নখগুলো আকরামের ত্বকে আঁচড় কাটছে, যেন সে তার সমস্ত রাগ আর যন্ত্রণা প্রকাশ করছে। আকরামের শরীরটা আরও হিংস্র হয়ে উঠল, তার ধাক্কার গতি আরও বেড়ে গেল। মিনার মুখ থেকে বেরিয়ে এল আরও জোরে আর্তনাদের শব্দ, যেন সে চরম মুহূর্তে পৌঁছে গেছে।
আকরাম মিনার স্তন দুটো আরও জোরে মুচড়ে দিল, মিনার শরীরটা ধনুকের মতো আরও বেঁকে গেল। তার চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ছে, যেন সে অসহায়ভাবে আত্মসমর্পণ করেছে। আকরামের হাসি আরও বিকৃত হলো, তার চোখ দুটো যেন মিনার শরীরটাকে গিলে খাচ্ছে।
শুভ দেখল, তার মায়ের শরীরটা যেন এক জীবন্ত ক্যানভাস, যেখানে আকরাম তার বিকৃত কামনাকে ফুটিয়ে তুলছে। মিনার আর্তনাদ আর গোঙানির শব্দগুলো ঘরের নিস্তব্ধতাকে ভেঙে চুরমার করে দিচ্ছে। আর আকরামের পৈশাচিক হাসি যেন সেই আর্তনাদের প্রতিধ্বনি হয়ে বাজছে।
শুভের মনে হলো, তার মায়ের শরীরটা যেন এক নরকের আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে, আর সে অসহায় দর্শক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তার মনে হলো, এই রাত যেন কখনো শেষ হবে না।
মিনা তার ডান হাত দিয়ে আকরামের পিঠ খামচে ধরল, যেন সে আকরামের শরীরটাকে নিজের মধ্যে টেনে নিতে চাইছে। তার নখগুলো আকরামের ত্বকে আঁচড় কাটছে, যেন সে তার সমস্ত রাগ আর যন্ত্রণা প্রকাশ করছে। আকরামের শরীরটা আরও হিংস্র হয়ে উঠল, তার ধাক্কার গতি আরও বেড়ে গেল। মিনার মুখ থেকে বেরিয়ে এল আরও জোরে আর্তনাদের শব্দ, যেন সে চরম মুহূর্তে পৌঁছে গেছে।
আকরাম মিনার স্তন দুটো আরও জোরে মুচড়ে দিল, মিনার শরীরটা ধনুকের মতো আরও বেঁকে গেল। তার চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ছে, যেন সে অসহায়ভাবে আত্মসমর্পণ করেছে। আকরামের হাসি আরও বিকৃত হলো, তার চোখ দুটো যেন মিনার শরীরটাকে গিলে খাচ্ছে।
শুভ দেখল, তার মায়ের শরীরটা যেন এক জীবন্ত ক্যানভাস, যেখানে আকরাম তার বিকৃত কামনাকে ফুটিয়ে তুলছে। মিনার আর্তনাদ আর গোঙানির শব্দগুলো ঘরের নিস্তব্ধতাকে ভেঙে চুরমার করে দিচ্ছে। আর আকরামের পৈশাচিক হাসি যেন সেই আর্তনাদের প্রতিধ্বনি হয়ে বাজছে।
শুভের মনে হলো, তার মায়ের শরীরটা যেন এক নরকের আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে, আর সে অসহায় দর্শক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তার মনে হলো, এই রাত যেন কখনো শেষ হবে না।