05-03-2025, 02:44 PM
অধ্যায়: আকরামের অদৃশ্য বাঁধন
আকরামের বিদায়, কিন্তু…
আকরাম ধীরে ধীরে এগিয়ে এলো। শুভর নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিল।
তার ঠোঁটের কোণে এক বিকৃত হাসি, চোখজোড়া রক্তলাল।
সে মীনার কপালে আঙুল ছুঁইয়ে মৃদু স্বরে বলল,
“ফিরে যাও… এখনো সময় আসেনি… হে হে হে…”
মীনার শরীর আবারও একবার ঝাঁকি খেল।
তার চোখ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হলো, শরীর শক্ত হয়ে এল।
সে যেন এক মুহূর্তের জন্য বুঝতে পারল না, সে কী করছিল, কোথায় ছিল!
মীনার বিভ্রান্তি
সে কাঁপা কাঁপা গলায় বলল,
“শুভ… আমি… আমি তো…”
কিন্তু কিছুই মনে পড়ছিল না!
শুভর আতঙ্ক
শুভ ততক্ষণে চেয়ারের এক কোণে গুটিয়ে গেছে, শরীর অবশ লাগছে।
সে এখনো নিজের চোখের সামনে ঘটে যাওয়া ঘটনা ভুলতে পারছে না।
আকরাম তাদের দিকে তাকিয়ে একটা দীর্ঘ বিকৃত হাসি দিল।
তারপর ধীরে ধীরে দরজা খুলে বাইরে চলে গেল।
গভীর রাতের নিস্তব্ধতায় শুধু তার হাসির প্রতিধ্বনি শুনতে পাওয়া গেল…
“হে হে হে…!”
তিন মিনিট নিস্তব্ধতা…
মীনা পাথরের মতো দাঁড়িয়ে ছিল, শুভ বিছানায় ঠায় বসে ছিল।
এই তিন মিনিট যেন তাদের জীবনের সবচেয়ে ভয়ংকর মুহূর্ত!
মীনার অস্বস্তি
তারপর ধীরে ধীরে মীনা শুভর দিকে তাকাল।
“শুভ… কিছু একটা হচ্ছে… আমি কেমন যেন লাগছে… মনে হচ্ছে… কিছু একটা আমার মাথার মধ্যে ঢুকে আছে…”
তার কপাল ঘামে ভিজে উঠল।
তার মনে হচ্ছিল, কিছু একটা তাকে নিয়ন্ত্রণ করছিল, কিন্তু ঠিক কী, তা সে বুঝতে পারছে না!
শুভ জানে… কিন্তু বলতে পারছে না!
শুভ জানে…
সে জানে তার মা আস্তে আস্তে আকরামের আয়ত্তে চলে যাচ্ছে!
কিন্তু সে কিছু বলার শক্তি পাচ্ছে না।
কোথাও কেউ নেই, শুধু সেই হাসির প্রতিধ্বনি…
বাড়ির অন্ধকার করিডোরে যেন এখনো সেই বিকৃত হাসির প্রতিধ্বনি বাজছে…
“হে হে হে…!”
আকরামের বিদায়, কিন্তু…
আকরাম ধীরে ধীরে এগিয়ে এলো। শুভর নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিল।
তার ঠোঁটের কোণে এক বিকৃত হাসি, চোখজোড়া রক্তলাল।
সে মীনার কপালে আঙুল ছুঁইয়ে মৃদু স্বরে বলল,
“ফিরে যাও… এখনো সময় আসেনি… হে হে হে…”
মীনার শরীর আবারও একবার ঝাঁকি খেল।
তার চোখ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হলো, শরীর শক্ত হয়ে এল।
সে যেন এক মুহূর্তের জন্য বুঝতে পারল না, সে কী করছিল, কোথায় ছিল!
মীনার বিভ্রান্তি
সে কাঁপা কাঁপা গলায় বলল,
“শুভ… আমি… আমি তো…”
কিন্তু কিছুই মনে পড়ছিল না!
শুভর আতঙ্ক
শুভ ততক্ষণে চেয়ারের এক কোণে গুটিয়ে গেছে, শরীর অবশ লাগছে।
সে এখনো নিজের চোখের সামনে ঘটে যাওয়া ঘটনা ভুলতে পারছে না।
আকরাম তাদের দিকে তাকিয়ে একটা দীর্ঘ বিকৃত হাসি দিল।
তারপর ধীরে ধীরে দরজা খুলে বাইরে চলে গেল।
গভীর রাতের নিস্তব্ধতায় শুধু তার হাসির প্রতিধ্বনি শুনতে পাওয়া গেল…
“হে হে হে…!”
তিন মিনিট নিস্তব্ধতা…
মীনা পাথরের মতো দাঁড়িয়ে ছিল, শুভ বিছানায় ঠায় বসে ছিল।
এই তিন মিনিট যেন তাদের জীবনের সবচেয়ে ভয়ংকর মুহূর্ত!
মীনার অস্বস্তি
তারপর ধীরে ধীরে মীনা শুভর দিকে তাকাল।
“শুভ… কিছু একটা হচ্ছে… আমি কেমন যেন লাগছে… মনে হচ্ছে… কিছু একটা আমার মাথার মধ্যে ঢুকে আছে…”
তার কপাল ঘামে ভিজে উঠল।
তার মনে হচ্ছিল, কিছু একটা তাকে নিয়ন্ত্রণ করছিল, কিন্তু ঠিক কী, তা সে বুঝতে পারছে না!
শুভ জানে… কিন্তু বলতে পারছে না!
শুভ জানে…
সে জানে তার মা আস্তে আস্তে আকরামের আয়ত্তে চলে যাচ্ছে!
কিন্তু সে কিছু বলার শক্তি পাচ্ছে না।
কোথাও কেউ নেই, শুধু সেই হাসির প্রতিধ্বনি…
বাড়ির অন্ধকার করিডোরে যেন এখনো সেই বিকৃত হাসির প্রতিধ্বনি বাজছে…
“হে হে হে…!”