05-03-2025, 02:43 PM
অধ্যায়: মিনার আত্মসমর্পণ
আকরামের আদেশ
ঘরটা নিস্তব্ধ।
শুভ বিছানায় শুয়ে আছে, শরীর দুর্বল, কিন্তু চোখের সামনে যা ঘটছে, তা দেখে তার রক্ত হিম হয়ে আসছে।
আকরাম এক ধাপ এগিয়ে এলো, তার চোখে এক অদ্ভুত জ্বলজলে দৃষ্টি।
সে ধীরে ধীরে বলল,
“উঠে দাঁড়াও।”
মীনার শরীর কেঁপে উঠল।
তার মুখের অভিব্যক্তি পাল্টে গেল—চোখে এক শূন্য দৃষ্টি।
তারপর…
সে ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়াল!
একটা পুতুলের মতো…
শুভর বুক ধকধক করতে লাগল।
মা যেন নিজের ইচ্ছায় নয়, কাউকে অনুসরণ করে চলছে!
তার শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া অস্বাভাবিক, কেমন যেন একটা পুতুলের মতো।
মাথাটা হালকা কাত হয়ে আছে, হাত দুটো শরীরের দুপাশে ঝুলে আছে, চোখের দৃষ্টি শূন্য।
আকরামের বিকৃত উল্লাস
আকরাম এবার হো হো করে বিকৃত হাসিতে ফেটে পড়ল!
“হা হা হা হা…!!!”
তার হাসির আওয়াজ পুরো বাড়ি জাগিয়ে তুলল!
শুভ ভয়ংকর আতঙ্কে গুটিয়ে গেল।
তার মা… তার প্রিয় মা… এখন আকরামের হাতের পুতুল হয়ে গেছে!
বাড়ির পরিবেশ বদলে গেল
আকরামের বিকৃত উল্লাসের সাথে সাথেই মনে হলো, বাড়ির বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে।
দেয়ালগুলো যেন কালো হয়ে আসছে, বাতাসে এক অদ্ভুত গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে।
মিনার শরীরটা একবার ঝাঁকি খেল, তারপর সে এক জায়গায় স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে রইল।
শুভর অসহায়তা
শুভ কিছু বলতে চাইল, কিন্তু মুখ দিয়ে কোনো শব্দ বের হলো না।
তার শরীর অবশ হয়ে আসছে।
সে অনুভব করল, একটা কালো শক্তি তাকে চেপে ধরেছে, যেন সে কিছুতেই এখান থেকে পালাতে পারবে না!
আকরামের বিকৃত নজর
আকরাম এবার চারপাশে একবার তাকিয়ে মৃদু হেসে বলল,
“বউমা, এখন থেকে তুমি আমার কথাই শুনবে… বুঝলে?”
মীনার ঠোঁট একবার কেঁপে উঠল, কিন্তু সে কিছু বলল না।
তার চোখ একদম ফাঁকা, যেন সে নিজের মধ্যে আর নেই!
আকরাম এবার গভীর দৃষ্টিতে তাকাল মিনার শরীরের দিকে।
তার চোখে একটা নোংরা, বিকৃত লালসার ছাপ!
সে মীনাকে সম্পূর্ণ তার আয়ত্তে এনেছে!
শুভর চোখের সামনে সর্বনাশ
শুভ দেখছিল, তার মা দাঁড়িয়ে আছে এক জায়গায়, আর আকরাম তাকে চারদিক থেকে ঘুরে ঘুরে দেখছে, বিকৃত দৃষ্টিতে।
তার মাকে…
তারই চোখের সামনে…
আকরামের আদেশ
ঘরটা নিস্তব্ধ।
শুভ বিছানায় শুয়ে আছে, শরীর দুর্বল, কিন্তু চোখের সামনে যা ঘটছে, তা দেখে তার রক্ত হিম হয়ে আসছে।
আকরাম এক ধাপ এগিয়ে এলো, তার চোখে এক অদ্ভুত জ্বলজলে দৃষ্টি।
সে ধীরে ধীরে বলল,
“উঠে দাঁড়াও।”
মীনার শরীর কেঁপে উঠল।
তার মুখের অভিব্যক্তি পাল্টে গেল—চোখে এক শূন্য দৃষ্টি।
তারপর…
সে ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়াল!
একটা পুতুলের মতো…
শুভর বুক ধকধক করতে লাগল।
মা যেন নিজের ইচ্ছায় নয়, কাউকে অনুসরণ করে চলছে!
তার শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া অস্বাভাবিক, কেমন যেন একটা পুতুলের মতো।
মাথাটা হালকা কাত হয়ে আছে, হাত দুটো শরীরের দুপাশে ঝুলে আছে, চোখের দৃষ্টি শূন্য।
আকরামের বিকৃত উল্লাস
আকরাম এবার হো হো করে বিকৃত হাসিতে ফেটে পড়ল!
“হা হা হা হা…!!!”
তার হাসির আওয়াজ পুরো বাড়ি জাগিয়ে তুলল!
শুভ ভয়ংকর আতঙ্কে গুটিয়ে গেল।
তার মা… তার প্রিয় মা… এখন আকরামের হাতের পুতুল হয়ে গেছে!
বাড়ির পরিবেশ বদলে গেল
আকরামের বিকৃত উল্লাসের সাথে সাথেই মনে হলো, বাড়ির বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে।
দেয়ালগুলো যেন কালো হয়ে আসছে, বাতাসে এক অদ্ভুত গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে।
মিনার শরীরটা একবার ঝাঁকি খেল, তারপর সে এক জায়গায় স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে রইল।
শুভর অসহায়তা
শুভ কিছু বলতে চাইল, কিন্তু মুখ দিয়ে কোনো শব্দ বের হলো না।
তার শরীর অবশ হয়ে আসছে।
সে অনুভব করল, একটা কালো শক্তি তাকে চেপে ধরেছে, যেন সে কিছুতেই এখান থেকে পালাতে পারবে না!
আকরামের বিকৃত নজর
আকরাম এবার চারপাশে একবার তাকিয়ে মৃদু হেসে বলল,
“বউমা, এখন থেকে তুমি আমার কথাই শুনবে… বুঝলে?”
মীনার ঠোঁট একবার কেঁপে উঠল, কিন্তু সে কিছু বলল না।
তার চোখ একদম ফাঁকা, যেন সে নিজের মধ্যে আর নেই!
আকরাম এবার গভীর দৃষ্টিতে তাকাল মিনার শরীরের দিকে।
তার চোখে একটা নোংরা, বিকৃত লালসার ছাপ!
সে মীনাকে সম্পূর্ণ তার আয়ত্তে এনেছে!
শুভর চোখের সামনে সর্বনাশ
শুভ দেখছিল, তার মা দাঁড়িয়ে আছে এক জায়গায়, আর আকরাম তাকে চারদিক থেকে ঘুরে ঘুরে দেখছে, বিকৃত দৃষ্টিতে।
তার মাকে…
তারই চোখের সামনে…