05-03-2025, 02:31 PM
অধ্যায়: শুভর জন্য সতর্কবার্তা
আকরামের সরাসরি হুমকি
শুভ জানত, আকরামের মধ্যে কিছু একটা অস্বাভাবিক আছে।
সে শুধু একজন বৃদ্ধ চাকর নয়।
তার চোখের ভাষা, তার অস্বাভাবিক আচরণ, তার রাতের ছায়ার মতো উপস্থিতি—এসব স্বাভাবিক কিছু নয়।
কিন্তু এবার আকরাম আর শুধু দূর থেকে ভয় দেখাবে না। এবার সে সরাসরি শুভকে সাবধান করে দেবে।
শুভর ঘরে অনাহূত অতিথি
সেই রাতে শুভ দেরি করে ঘুমাতে গিয়েছিল।
সে চুপচাপ শুয়ে ছিল, কিন্তু তার মন অস্থির ছিল।
মা দিন দিন কেমন যেন বদলে যাচ্ছে। বাবা কিছুই বিশ্বাস করে না।
কিন্তু শুভ জানে, কিছু একটা ভয়ংকর ঘটছে।
ঠিক তখনই সে শুনতে পেল…
“কড় কড় কড়”
তার ঘরের দরজায় কেউ ধাক্কা দিচ্ছে।
সে চমকে উঠে বসল।
তারপর দরজা আস্তে আস্তে আপনার-আপনি খুলে গেল…
শুভর বুক ধড়ফড় করে উঠল।
আলো কম ছিল, কিন্তু সে স্পষ্ট দেখতে পেল—আকরাম দাঁড়িয়ে আছে দরজার সামনে!
তার মুখে একটা বিকৃত হাসি, যেন সে শুভর ভয়টা উপভোগ করছে।
“তোমার সাহস তো কম নয়, খোকা…” আকরাম ধীর লয়ে বলল।
শুভ গলা শুকিয়ে গেল।
“আমার পথে এসো না…”
আকরাম ধীরে ধীরে ঘরের ভেতরে ঢুকল।
তার চোখে একটা অদ্ভুত লালচে আভা, যেন গভীর অন্ধকারের গহ্বরের মতো।
শুভ সরে যেতে চাইল, কিন্তু শরীর যেন জমে গেল।
আকরাম ধীরে ধীরে তার সামনে এসে ফিসফিস করে বলল—
“আমি যা চাই, তা আমি পাবো… তুমি আমার পথে আসবে না…”
শুভ ভয় পেয়ে গেলেও সাহস করে বলল, “তুমি… তুমি কী করছো?”
আকরাম হালকা হেসে বলল—
“তোমার মা খুব সুন্দর, তাই না?”
শুভর সারা শরীর ঠান্ডা হয়ে গেল।
তার মুষ্টি শক্ত হয়ে গেল রাগে।
“তুই…!”
ঠিক তখনই আকরাম হেসে উঠল, কিন্তু সেই হাসির মধ্যে কোনো মানবীয় অনুভূতি ছিল না।
তারপর সে আস্তে করে শুভর কাঁধে হাত রাখল…
ঠিক তখনই শুভর শরীরে একটা বিদ্যুতের মতো শক লাগল!
সে অনুভব করল, তার সমস্ত শক্তি যেন টেনে নিয়ে যাচ্ছে আকরাম!
তার মাথার ভেতর একটা অদ্ভুত শব্দ হচ্ছিল, যেন বহু মানুষের কান্না একসাথে মিলিয়ে একটা ভয়ংকর গুঞ্জন তৈরি করেছে!
শুভ চিৎকার করতে চাইল, কিন্তু গলা দিয়ে শব্দ বের হলো না।
ঠিক তখনই আকরাম ফিসফিস করে বলল—
“যদি আমাকে বাধা দিতে চাও, তাহলে আগে ভেবে নিও… এই খেলায় আমি জিতব… আর তুমি শুধু দেখবে…”
আকরামের বিদায়… শুভর আতঙ্ক
এক মুহূর্তের জন্য ঘরটা কাঁপে উঠল, যেন ভূমিকম্প হচ্ছে!
তারপর আকরাম হঠাৎ করেই পিছিয়ে গেল, দরজার দিকে পা বাড়াল, আর দরজার বাইরে অন্ধকারে মিলিয়ে গেল…
শুভ শক্ত হয়ে বসে রইল, তার বুক ধড়ফড় করছিল।
সে জানত, আকরাম তাকে সরাসরি সতর্ক করেছে।
সে জানত, এখন সে কিছু করতে গেলে আকরাম তাকে ছাড়বে না।
কিন্তু তার মাকে সে ছেড়ে দিতে পারবে না।
এখন শুভর সামনে দুটি পথ—
এক, সে ভয় পেয়ে চুপ থাকবে…
দুই, সে আকরামের বিরুদ্ধে লড়বে, কিন্তু তার জন্য তাকে আরও ভয়ংকর কিছুর মুখোমুখি হতে হবে…
আকরামের সরাসরি হুমকি
শুভ জানত, আকরামের মধ্যে কিছু একটা অস্বাভাবিক আছে।
সে শুধু একজন বৃদ্ধ চাকর নয়।
তার চোখের ভাষা, তার অস্বাভাবিক আচরণ, তার রাতের ছায়ার মতো উপস্থিতি—এসব স্বাভাবিক কিছু নয়।
কিন্তু এবার আকরাম আর শুধু দূর থেকে ভয় দেখাবে না। এবার সে সরাসরি শুভকে সাবধান করে দেবে।
শুভর ঘরে অনাহূত অতিথি
সেই রাতে শুভ দেরি করে ঘুমাতে গিয়েছিল।
সে চুপচাপ শুয়ে ছিল, কিন্তু তার মন অস্থির ছিল।
মা দিন দিন কেমন যেন বদলে যাচ্ছে। বাবা কিছুই বিশ্বাস করে না।
কিন্তু শুভ জানে, কিছু একটা ভয়ংকর ঘটছে।
ঠিক তখনই সে শুনতে পেল…
“কড় কড় কড়”
তার ঘরের দরজায় কেউ ধাক্কা দিচ্ছে।
সে চমকে উঠে বসল।
তারপর দরজা আস্তে আস্তে আপনার-আপনি খুলে গেল…
শুভর বুক ধড়ফড় করে উঠল।
আলো কম ছিল, কিন্তু সে স্পষ্ট দেখতে পেল—আকরাম দাঁড়িয়ে আছে দরজার সামনে!
তার মুখে একটা বিকৃত হাসি, যেন সে শুভর ভয়টা উপভোগ করছে।
“তোমার সাহস তো কম নয়, খোকা…” আকরাম ধীর লয়ে বলল।
শুভ গলা শুকিয়ে গেল।
“আমার পথে এসো না…”
আকরাম ধীরে ধীরে ঘরের ভেতরে ঢুকল।
তার চোখে একটা অদ্ভুত লালচে আভা, যেন গভীর অন্ধকারের গহ্বরের মতো।
শুভ সরে যেতে চাইল, কিন্তু শরীর যেন জমে গেল।
আকরাম ধীরে ধীরে তার সামনে এসে ফিসফিস করে বলল—
“আমি যা চাই, তা আমি পাবো… তুমি আমার পথে আসবে না…”
শুভ ভয় পেয়ে গেলেও সাহস করে বলল, “তুমি… তুমি কী করছো?”
আকরাম হালকা হেসে বলল—
“তোমার মা খুব সুন্দর, তাই না?”
শুভর সারা শরীর ঠান্ডা হয়ে গেল।
তার মুষ্টি শক্ত হয়ে গেল রাগে।
“তুই…!”
ঠিক তখনই আকরাম হেসে উঠল, কিন্তু সেই হাসির মধ্যে কোনো মানবীয় অনুভূতি ছিল না।
তারপর সে আস্তে করে শুভর কাঁধে হাত রাখল…
ঠিক তখনই শুভর শরীরে একটা বিদ্যুতের মতো শক লাগল!
সে অনুভব করল, তার সমস্ত শক্তি যেন টেনে নিয়ে যাচ্ছে আকরাম!
তার মাথার ভেতর একটা অদ্ভুত শব্দ হচ্ছিল, যেন বহু মানুষের কান্না একসাথে মিলিয়ে একটা ভয়ংকর গুঞ্জন তৈরি করেছে!
শুভ চিৎকার করতে চাইল, কিন্তু গলা দিয়ে শব্দ বের হলো না।
ঠিক তখনই আকরাম ফিসফিস করে বলল—
“যদি আমাকে বাধা দিতে চাও, তাহলে আগে ভেবে নিও… এই খেলায় আমি জিতব… আর তুমি শুধু দেখবে…”
আকরামের বিদায়… শুভর আতঙ্ক
এক মুহূর্তের জন্য ঘরটা কাঁপে উঠল, যেন ভূমিকম্প হচ্ছে!
তারপর আকরাম হঠাৎ করেই পিছিয়ে গেল, দরজার দিকে পা বাড়াল, আর দরজার বাইরে অন্ধকারে মিলিয়ে গেল…
শুভ শক্ত হয়ে বসে রইল, তার বুক ধড়ফড় করছিল।
সে জানত, আকরাম তাকে সরাসরি সতর্ক করেছে।
সে জানত, এখন সে কিছু করতে গেলে আকরাম তাকে ছাড়বে না।
কিন্তু তার মাকে সে ছেড়ে দিতে পারবে না।
এখন শুভর সামনে দুটি পথ—
এক, সে ভয় পেয়ে চুপ থাকবে…
দুই, সে আকরামের বিরুদ্ধে লড়বে, কিন্তু তার জন্য তাকে আরও ভয়ংকর কিছুর মুখোমুখি হতে হবে…