05-03-2025, 02:29 PM
অধ্যায়: আকরামের কালো জাদু
অশুভ শক্তির ছায়া
আকরাম শুধু একজন চাকর নয়, তার দেহের ভেতরে লুকিয়ে আছে এক অন্ধকার শক্তি, এক অভিশপ্ত ক্ষমতা, যা ধীরে ধীরে বাড়ির পরিবেশকে গ্রাস করছে। সে জানে, একদিন এই বাড়ির প্রতিটি মানুষ তার ইচ্ছার দাস হয়ে যাবে—বিশেষ করে মীনা।
কিন্তু তাড়াহুড়ো করা যাবে না।
এই খেলা ধাপে ধাপে এগোতে হবে।
সেই রাত থেকে সে শুরু করল তার কালো জাদুর খেলা।
কালো জাদুর প্রথম ছাপ
শুভ লক্ষ্য করছিল, মায়ের আচরণ কেমন যেন বদলে যাচ্ছে।
আগে মায়ের চোখে সবসময় এক ধরনের স্নিগ্ধতা থাকত, এখন সেখানে যেন একটা শূন্যতা কাজ করছে। মাঝে মাঝে মা একদম চুপচাপ বসে থাকেন, শূন্য দৃষ্টিতে জানালার বাইরে তাকিয়ে থাকেন, যেন কিছু একটা অনুভব করছেন—কিন্তু বুঝতে পারছেন না।
একদিন সন্ধ্যায় শুভ লক্ষ্য করল, মা রান্নাঘরে দাঁড়িয়ে এক দৃষ্টিতে শূন্যে তাকিয়ে আছেন।
শুভ ধীরে ধীরে কাছে গিয়ে ডাকল, “মা?”
মীনা চমকে উঠলেন, যেন হঠাৎ ঘোর কেটে গেল।
“হ্যাঁ, কী হয়েছে?”
শুভ কিছু বলল না, শুধু মায়ের দিকে ভালো করে তাকাল। মায়ের কপালের কাছ থেকে ঘাম গড়িয়ে পড়ছিল, আর চোখের মণি কেমন যেন একটু ফ্যাকাশে লাগছিল।
সে বুঝতে পারল, কিছু একটা ঠিক নেই।
রাতের রহস্যময় ধূপের গন্ধ
সেই রাতে শুভর ঘুম ভেঙে গেল এক অদ্ভুত গন্ধে।
এক ধরনের ধোঁয়া ঘরের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। কিন্তু ধোঁয়াটা সাধারণ ধূপের গন্ধ নয়, বরং একটা তীব্র, নেশাগ্রস্ত করা ঘ্রাণ, যা মাথার ভেতরে অদ্ভুত অনুভূতি তৈরি করছে।
শুভ বিছানা থেকে উঠে বাইরে উঁকি দিল।
করিডোরের এক কোণে একটা কালো মোমবাতি জ্বলছে!
তার চারপাশে গোল করে লাল রঙের গুড়ো ছিটানো, আর তার ঠিক মাঝখানে বসে আছে আকরাম।
তার মুখ নিচের দিকে, কিছু বিড়বিড় করছে।
ঠিক তখনই শুভ দেখতে পেল—মোমবাতির শিখার ভেতরে একটা ছায়ামূর্তি কাঁপছে, যা দেখতে অবিকল মীনার মতো!
শুভর শরীর ঠান্ডা হয়ে গেল।
আকরাম কী করছে?
তার মনে হলো, যদি সে এখন কিছু না করে, তাহলে কিছু একটা ভয়ংকর ঘটে যাবে।
অশুভ শক্তির ছায়া
আকরাম শুধু একজন চাকর নয়, তার দেহের ভেতরে লুকিয়ে আছে এক অন্ধকার শক্তি, এক অভিশপ্ত ক্ষমতা, যা ধীরে ধীরে বাড়ির পরিবেশকে গ্রাস করছে। সে জানে, একদিন এই বাড়ির প্রতিটি মানুষ তার ইচ্ছার দাস হয়ে যাবে—বিশেষ করে মীনা।
কিন্তু তাড়াহুড়ো করা যাবে না।
এই খেলা ধাপে ধাপে এগোতে হবে।
সেই রাত থেকে সে শুরু করল তার কালো জাদুর খেলা।
কালো জাদুর প্রথম ছাপ
শুভ লক্ষ্য করছিল, মায়ের আচরণ কেমন যেন বদলে যাচ্ছে।
আগে মায়ের চোখে সবসময় এক ধরনের স্নিগ্ধতা থাকত, এখন সেখানে যেন একটা শূন্যতা কাজ করছে। মাঝে মাঝে মা একদম চুপচাপ বসে থাকেন, শূন্য দৃষ্টিতে জানালার বাইরে তাকিয়ে থাকেন, যেন কিছু একটা অনুভব করছেন—কিন্তু বুঝতে পারছেন না।
একদিন সন্ধ্যায় শুভ লক্ষ্য করল, মা রান্নাঘরে দাঁড়িয়ে এক দৃষ্টিতে শূন্যে তাকিয়ে আছেন।
শুভ ধীরে ধীরে কাছে গিয়ে ডাকল, “মা?”
মীনা চমকে উঠলেন, যেন হঠাৎ ঘোর কেটে গেল।
“হ্যাঁ, কী হয়েছে?”
শুভ কিছু বলল না, শুধু মায়ের দিকে ভালো করে তাকাল। মায়ের কপালের কাছ থেকে ঘাম গড়িয়ে পড়ছিল, আর চোখের মণি কেমন যেন একটু ফ্যাকাশে লাগছিল।
সে বুঝতে পারল, কিছু একটা ঠিক নেই।
রাতের রহস্যময় ধূপের গন্ধ
সেই রাতে শুভর ঘুম ভেঙে গেল এক অদ্ভুত গন্ধে।
এক ধরনের ধোঁয়া ঘরের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। কিন্তু ধোঁয়াটা সাধারণ ধূপের গন্ধ নয়, বরং একটা তীব্র, নেশাগ্রস্ত করা ঘ্রাণ, যা মাথার ভেতরে অদ্ভুত অনুভূতি তৈরি করছে।
শুভ বিছানা থেকে উঠে বাইরে উঁকি দিল।
করিডোরের এক কোণে একটা কালো মোমবাতি জ্বলছে!
তার চারপাশে গোল করে লাল রঙের গুড়ো ছিটানো, আর তার ঠিক মাঝখানে বসে আছে আকরাম।
তার মুখ নিচের দিকে, কিছু বিড়বিড় করছে।
ঠিক তখনই শুভ দেখতে পেল—মোমবাতির শিখার ভেতরে একটা ছায়ামূর্তি কাঁপছে, যা দেখতে অবিকল মীনার মতো!
শুভর শরীর ঠান্ডা হয়ে গেল।
আকরাম কী করছে?
তার মনে হলো, যদি সে এখন কিছু না করে, তাহলে কিছু একটা ভয়ংকর ঘটে যাবে।