24-02-2025, 05:31 PM
(This post was last modified: 24-02-2025, 05:43 PM by prshma. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
(24-02-2025, 04:37 PM)Manali Basu Wrote: একটি মেয়ে পরকীয়ায় পরার সময়ে তার মনে কি কি চলে সেটা সেই মেয়েটাই ভালো বলতে পারবে।
আর পরকীয়ার সবচেয়ে বড়ো কারণ হলো স্বামীর অবহেলা বা অত্যাধিক চাহিদা। জীবনে সবকিছু সঠিক পরিমাণে থাকলে তবেই জীবন সুখকর হতে পারে। কম জল পান করা যেমন খারাপ তেমন প্রয়োজনের অত্যাধিক জল পানে হাইপোনাট্রেমিয়া হতে পারে।
আর প্রেমিকরা লম্পটই হয়, তাদের ঘাড়ে কোনো দায়িত্ব থাকেনা, তাদের কাজ আফিমের মতো, সাময়িকভাবে অপরের স্ত্রীকে কল্পনার জগতে নিয়ে গিয়ে\ ভুলিয়ে রাখা।
আর একবার পরকীয়ায় পা বাড়ালে যেকোনো মেয়েই যৌনপিপাসী হয়ে ওঠে,, তখন ভালোবাসাটা তার কাছে তুচ্ছ হয়ে যায়। খারাপ লাগলেও এটাই বাস্তব।
মনে কি আবার চলবে ? কত রকম ভাবে বেশ্যাগিরি করতে পারে সেটাই চলবে, কত রকম ভাবে নিজেকে একটা অমানুষ হিসেবে প্রমাণ করা যায় সেই চিন্তাই চলবে। কিকরে নিজের স্বামী, সন্তান, বাবা মা, শ্বশুর শাশুড়িকে অপমানিত করা যায় সেটাই চলবে। এই সব মেয়েদের কোন কনস্ট্রাকটিভ কিছু করার যোগ্যতা বা ক্ষমতা কিছুই নেই। এই জোঁকগুলো শুধু নিজেদের স্বামীদের রক্ত চুষে খেতেই জানে।
আর প্রেমিক কথাটা অনেক বড় কথা, এই সব লুচ্চা লাফাঙ্গাদের জন্য মানানসই নয়। "আত্ম্যেন্দ্রিয় প্রীতি ইচ্ছা তারে বলে কাম, কৃষ্ণেন্দ্রিয় প্রীতি ইচ্ছা ধরে প্রেম নাম"। প্রেম নিঃস্বার্থ হয়। এই লাফঙ্গাগুলো তো সব কিছুতেই নিজেদের স্বার্থ আগে দেখে।
"জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর"। উক্তিটা নিশ্চয়ই সবার জানা। এখানেও কিন্তু জীবপ্রেমের কথা আর এটা যে মেনে চলে সেই তো প্রকৃত প্রেমিক।
আবার আমাদের ইস্টবেঙ্গল বা মোহনবাগান ক্লাবের সমর্থক রাও তো আসলে প্রেমিক। তারা নিঃস্বার্থ ভাবে শুধু তাদের ক্লাবকে ভালবাসে প্রতিদানে নিজেদের জন্য কখনও কিচ্ছু চায় না। তারা শুধু চায় তাদের ক্লাবের সাফল্য ও শ্রীবৃদ্ধি। এটাও প্রেম বাট লাভ অফ দি হাইয়েস্ট কোয়ালিটি।
আর আপনি যাদের প্রেমিক বললেন তারা এগুলোর মধ্যে কোন ক্যাটাগরিতেই পড়ে না। এরা লোভী, পাপী, দুশ্চরিত্র, আসুরিক প্রবৃত্তির লোক। এরা প্রেমিক না এরা শুধুই লম্পট।