08-02-2025, 09:25 AM
(This post was last modified: 08-02-2025, 12:45 PM by pujapujamondal2. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
রেস্টুরেন্ট তা বেশ বিলাসবহুল , মিতালি ফোন টা গাড়িতে রেখে যাবার জন্য ওদের কোনো কিছুই আর আমি শুনতে বা দেখতে পারছি না , বেশ কিছু সময় পার হয়ে যায়। চিন্তা করলাম আমার ভিতরে ঢোকাটা ঠিক হবে না। রাস্তার পাশের থাকা একটা চা এর দোকানে এক কাপ চা নিলাম। দদোকানদার আমাকে অনেক্ষন দাঁড়াতে দেখে জিজ্ঞাসা করলো , দাদা কাউকে কি খুঁজছেন , আমি উত্তর দিলাম। না না ,আমি একটা কাজে এসেছিলাম এখানে। দোকানদার আমাকে চা দিয়ে দোকানের ভেতরে বসতে বললো। দোকানদারের সাথে কথা বলতে বলতে আমার সময়ও কেটে যেতে লাগলো , এখনো মিতালীদের কোনো পাত্তা নেই। দোকানদার নানান কথায় জানালো এই শহরের শেষ লোকালয় এই রেস্টুরেন্ট টাই , এর পর থেকে তেমন আর কোনো লোকজন বাস করেন , ওই মাঝে দূরে একটা দুটো গ্রাম আছে তবে লোকজন খুবই কম। শহরের বাবুরা পুরনো দিনের বড়ো বড়ো বাড়ি কিনে ফেলে রেখেছে , ছুটির দিনে যাই ফুর্তি করতে। আমি এতদিন ধরে এই শহরে আছি এই দিক টাতে কোনো দিন আশায় হয় নি। আমিও লক্ষ্য করলাম এই রেস্টুরেন্টের পর থেকে বাড়ি ঘর নেই বলেই চলে। তাহলে আবির কি মিতালি কে সেইরকম কোনো জায়গাতে নিয়ে যাচ্ছে , নিরিবিলিতে গিয়ে মিতালীর সাথে। ....উফফ ! আর চিন্তা করতে পারছি না ,তার মানে আজ সারারাত কামলীলা চলবে , মিতালি সব বুজেই আজ রাতে বাড়ি ফিরবে না বলেছিলো। চা শেষ করে একটা সিগারেট ধরালাম। তখনি মিতালি আর আবির দুজনে হাত ধরাধরি করে বেরোতে দেখলাম , আমি যে ওদের লক্ষ্য করছি সেটা দোকানদার লক্ষ্য করছিলো ,আমাকে দোকানদার বললো দাদা এ এখানকার রোজকার ব্যাপার , শহরের বাবুরা এই ক্ষনে শহর থেকে মাগি নিয়ে এসে , তারপর চলেযায় তাদের বাগান বাড়িতে , তবে এই মেয়ে টা কে তো নতুন মনে হচ্ছে। ছেলেটা ভালো মাগী জোগাড় করেছে। দোকানদার মিতালীকে চিনে না যে সে আমার বৌ। দোকানদারের মুখে মিতালীকে মাগী কথাটা আমার সারা গায়ে কাটা দিয়ে উঠলো। আমি চুপ করে কথা শুনছি আর ওদের দেখছি। মিতালি কে দেখে মনেই হচ্ছে না ওর একটা মেয়ে আছে .মিতালি কে রেখে আবির গাড়ি আনতে চলেযায়। আর মিতালি চুপচাপ দাঁড়িয়ে , উফফ ! কি লাগছে ওকে আজ সাদা শাড়ির সাথে কালো ব্লাউস। আমি দোকানদারের চা এর দাম মিটিয়ে দিলাম , আবিরের গাড়িটা আসে দাঁড়ালো মিতালীর সামনে তাতে আবারো উঠেগেল আমার এক বাচ্চার সুন্দরী বৌ। আমি আবার হেডফোন টা কানে গুঁজে নিলাম। মিতালীর গলা পেলাম। শুনতে পেলাম বলছে ...
মিতালি- তুমি না যা তা। কেউ দেখে নিলে কি হবে বলতো। ওপেন প্লেসে কেউ ওই সব করে।
আবির - কেবিনে কেউ কিছু দেখে না , আর কি বা করেছি , আর আসল কাজ তো কিছু করিনি।
মিতালি - থাক , আর বলতে হবে না , ও সব কিছু হবে না , অসভ্য তুমি। একটা হুক আর লাগছেনা। এখানে খুলতে হবেনা বলাম।
আবির - কি যে বোলো তুমি এতদিন পর পেলাম ,একটু খাবোনা , এর পর আর হুক লাগলো দরকার হবেনা (বলে খুব হাসি )
মিতালি - খুব হয়েছে , বলাম আমি দিচ্ছি ,তাড়াহুড়ো তে হুকটাই ছিঁড়ে দিয়েছো।
আবির - খুব অসুবিধা হলে ব্লউজ খুলেই দাও , এমনিও একটু পরে তোমার বস্ত্রহরণ হবে।
মিতালি - আবির একদম দুষ্টামি করবেনা ,
ওদের গাড়িটা মেইন রোড থেকে গ্রামের রাস্তায় বাঁক নেয় , বেশ নির্জন রাস্তা টা ,এক পাশে মেঠো জমি অন্য পাশে জঙ্গল। তার মধ্যে দিয়ে কাঁচাপাকা রাস্তা। গাড়িটা চলতে থাকে এই রাস্তা ধরে।
মিতালি- তুমি না যা তা। কেউ দেখে নিলে কি হবে বলতো। ওপেন প্লেসে কেউ ওই সব করে।
আবির - কেবিনে কেউ কিছু দেখে না , আর কি বা করেছি , আর আসল কাজ তো কিছু করিনি।
মিতালি - থাক , আর বলতে হবে না , ও সব কিছু হবে না , অসভ্য তুমি। একটা হুক আর লাগছেনা। এখানে খুলতে হবেনা বলাম।
আবির - কি যে বোলো তুমি এতদিন পর পেলাম ,একটু খাবোনা , এর পর আর হুক লাগলো দরকার হবেনা (বলে খুব হাসি )
মিতালি - খুব হয়েছে , বলাম আমি দিচ্ছি ,তাড়াহুড়ো তে হুকটাই ছিঁড়ে দিয়েছো।
আবির - খুব অসুবিধা হলে ব্লউজ খুলেই দাও , এমনিও একটু পরে তোমার বস্ত্রহরণ হবে।
মিতালি - আবির একদম দুষ্টামি করবেনা ,
ওদের গাড়িটা মেইন রোড থেকে গ্রামের রাস্তায় বাঁক নেয় , বেশ নির্জন রাস্তা টা ,এক পাশে মেঠো জমি অন্য পাশে জঙ্গল। তার মধ্যে দিয়ে কাঁচাপাকা রাস্তা। গাড়িটা চলতে থাকে এই রাস্তা ধরে।
