07-02-2025, 04:34 PM
অজিতের সবসময় অল্প বয়সী মেয়েদের কোলে নিয়ে বসার অভ্যাস। যে কারো অল্প বয়সী মেয়ে দেখলেই শক্ত করে জড়িয়ে ধরে চুমু খাবে। আবার কোলে নিয়ে গল্পও করবে আর সেটাও সবার সামনে। তাই সবাইই জানে যে অজিত এমনই কিন্তু তার মধ্যে কোনো খারাপ ভাবনা নেই। সে মেয়েদের একটু বেশীই পছন্দ করে দেখে এইভাবে আদর করে। তাই অজিতের এমন কোলে নেয়াতে নিরা অভ্যস্ত। কিন্তু অজিত যে এই আদরের নামে নিজের বিকৃত কামনার খোরাক যোগায় সেটা কেউই জানে না। এই তো কিছুদিন আগে এক পার্টিতে অজিতের এক পার্টনারের মেয়ে নমিতা। মেয়েটার সব ষোল বছর বয়স। একটু শর্ট 4ফিট 9" হবে, হালকা পাতলা হলেও মেয়েটার দুধগুলো ফোমের পডেড ব্রার কারণে বেশীই বড় লাগছিল, লাল টপে ফর্সা ক্লিভেজ স্পষ্ট ফুটে ছিল। তবে মেয়েটার পাছাটা খুবই ভারী ছিল, আর কোমড় চিকন। বলতে গেলে নিরার মত বডি সেপ কিন্তু নিরা এত শুকনা না, আর নিরার বুক পাছা আরো ভারী, আর কোমড় মেদহীন কিন্তু অসম্ভব তুলতুলে। নমিতা পার্টিতে একটা শর্ট স্কার্ট আর ক্রপ টপ পরে এসেছিল। অজিত নমিতা কে দেখেই গিয়ে জড়িয়ে ধরে। মামনি মামনি বলে একরকম নমিতার পাতলা শরীরটাকে পাছায় দু হাত চেপে উঠিয়ে কোলে নেবার মত করে নেয়। এতে নমিতার দুধগুলো একদম অজিতের মুখের উপর থাকে। সেই অবস্থায় নমিতার গালে কয়েকটা চুমু খেয়ে ওকে নামিয়ে দেয়। তবে নামানোর সময় নিজের ধোণ নমিতার গায়ে ঘোষিয়ে নামায়। এরপর কথা বলতে বসলে নমিতাকে নিজের কোলে নিয়ে বসে। কথার ছলে নমিতার উরুতে হাত বুলিয়ে দিতে থাকে। আর বার বার কারণে অকারণে নমিতার গালে চুমু খেতে থাকে। সবাই নাচতে গেলে নমিতাকে আদরের নামে নমিতার ক্লিভেজে মুখ নাড়িয়ে বলে, ইসস আমার মামনির গায়ে কি মিষ্টি ঘ্রাণ বলে চুমু খেয়ে নেয় নমিতার কলার বোনের নিচে। নমিতা মেয়েটার ততক্ষণে গা গরম হয়ে যাওয়ায় সে নিজেকে অজিতের হাতে ছেড়ে দেয়। কচি মেয়েদের এক একটা সুবিধা একটু সইয়ে আদর করলে অল্পতেই গরম হয়ে যায়। আর নিজেকে একদম ছেড়ে দেয়। অজিত নমিতাকে নিজের গায়ে চাপিয়ে নমিতার কচি দুধের স্পর্শ নিতে থাকে। অথচ কেউই এসব কিছুই বোঝে না। কারণ সবার সামনে অজিত অতি অবাঞ্ছিত স্পর্শ করে না।
অজিত নিজের স্টাডি রুমে গিয়ে দরজা চাপিয়ে দেয়। কারণ একটু আগে নিরা যখন এসেছিল তখন অজিত নিজেকে ঝাকাচ্ছিল। যদি হেমাকে আগ পিছু করত বা আমার দুধ চটকানো নিরা দেখে ফেলত তাহলে ব্যাপারটা অজিতের জন্য হ্যান্ডেল করা একটু কষ্টকর হয়ে যেত। তাই দরজা এমনভাবে চাপায় যেন কেউ আসলে অজিত আগে দেখে। অজিত রজনীকে কিছু কালার পেন আর নোট দিয়ে খেলতে দিয়ে হেমাকে নিয়ে সোফায় বসে। হেমা তখন ভয়ে চুপসে গেছে। কারণ এই মেসোকে অচেনা লাগছে ওর। আর অজিতের অভিপ্রায় সে ভালই বুঝতে পারছে। অজিত যদি তার সর্বনাশ করে ফেলে তাহলে সে কি করবে ভেবেই হেমা শক্ত হয়ে যায়। অজিত হেমার মন বুঝে বলে, আর এত ভয় পাচ্ছিস কেন? বেশি কিছু তো করবো না। একটু আদর ই করবো। আয় বলেই হেমাকে কোলে বসিয়ে জামার নিচে হাত ঢুকিয়ে হেমার দুধের বোঁটা মুচড়াতে থাকে। হেমা যেন ছিটকে সরে যেতে চায় কিন্তু অজিত ওর মুখ হেমার দুধের কাছে নিয়ে চুষতে শুরু করে। হেমা অস্থির হয়ে উত্তেজনায় পাগল হয়ে যায়। অজিতের চুল খামচে ধরে। হেমার যোনি দিয়ে ফুটন্ত লাভার মত গরম রস বের হয়ে যায়। অজিত এবার নিজের আরেক হাত হেমার যোনিতে সরাসরি দিতে যাবে এর মধ্যে মনা হেমা যে ডাক দিলে হেমা আর অজিত দুজনেই লাফিয়ে ওঠে। অজিত ছেড়ে দিতেই হেমা তাড়াতাড়ি নিজেকে ঠিক করে দরজা খুলে দৌড় দেয়। আর অজিত নিজের খাড়া ধোণ নিয়ে সেদিকে তাকিয়ে থাকে। এরপর আর সেদিন কিছুই হয় না। হেমা তাড়াতাড়ি বাসায় চলে যায়। আর রন রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পরে।
অজিত নিজের স্টাডি রুমে গিয়ে দরজা চাপিয়ে দেয়। কারণ একটু আগে নিরা যখন এসেছিল তখন অজিত নিজেকে ঝাকাচ্ছিল। যদি হেমাকে আগ পিছু করত বা আমার দুধ চটকানো নিরা দেখে ফেলত তাহলে ব্যাপারটা অজিতের জন্য হ্যান্ডেল করা একটু কষ্টকর হয়ে যেত। তাই দরজা এমনভাবে চাপায় যেন কেউ আসলে অজিত আগে দেখে। অজিত রজনীকে কিছু কালার পেন আর নোট দিয়ে খেলতে দিয়ে হেমাকে নিয়ে সোফায় বসে। হেমা তখন ভয়ে চুপসে গেছে। কারণ এই মেসোকে অচেনা লাগছে ওর। আর অজিতের অভিপ্রায় সে ভালই বুঝতে পারছে। অজিত যদি তার সর্বনাশ করে ফেলে তাহলে সে কি করবে ভেবেই হেমা শক্ত হয়ে যায়। অজিত হেমার মন বুঝে বলে, আর এত ভয় পাচ্ছিস কেন? বেশি কিছু তো করবো না। একটু আদর ই করবো। আয় বলেই হেমাকে কোলে বসিয়ে জামার নিচে হাত ঢুকিয়ে হেমার দুধের বোঁটা মুচড়াতে থাকে। হেমা যেন ছিটকে সরে যেতে চায় কিন্তু অজিত ওর মুখ হেমার দুধের কাছে নিয়ে চুষতে শুরু করে। হেমা অস্থির হয়ে উত্তেজনায় পাগল হয়ে যায়। অজিতের চুল খামচে ধরে। হেমার যোনি দিয়ে ফুটন্ত লাভার মত গরম রস বের হয়ে যায়। অজিত এবার নিজের আরেক হাত হেমার যোনিতে সরাসরি দিতে যাবে এর মধ্যে মনা হেমা যে ডাক দিলে হেমা আর অজিত দুজনেই লাফিয়ে ওঠে। অজিত ছেড়ে দিতেই হেমা তাড়াতাড়ি নিজেকে ঠিক করে দরজা খুলে দৌড় দেয়। আর অজিত নিজের খাড়া ধোণ নিয়ে সেদিকে তাকিয়ে থাকে। এরপর আর সেদিন কিছুই হয় না। হেমা তাড়াতাড়ি বাসায় চলে যায়। আর রন রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পরে।