04-02-2025, 12:43 PM
(This post was last modified: 04-02-2025, 02:38 PM by prshma. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
আমি আমার জীবনে অনেক পরিচিত ও অপরিচিত মানুষ কে ভোটের ডিউটিতে যেতে ও করতে দেখেছি। কেউ পোলিং অফিসার হিসেবে, কেউ প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে, কেউ মাইক্রো ওবসারভার আবার কেউ ওবসারভার হিসেবে। তারা যে designation এরই হোক না কেনো সবার মধ্যে একটা কমন ব্যাপার আমি লক্ষ্য করেছি। সেটা হলো সবাই এই অপেক্ষাতেই থাকে যে কতক্ষণে এই ভোট শেষ হবে ও কত তাড়াতাড়ি তারা এই ঝুকির, টেনশনের ও বিরক্তিকর ডিউটি শেষ করে নিজের নিজের বাড়ি ফিরবে। কারণ যতক্ষণ তারা বাড়ি না ফিরবে ততক্ষণ তাদের বাড়িতে তাদের প্রিয়জনেরাও তাদের কথা ভেবে দুশ্চিন্তায় থাকবে।
কিন্তু এই সুস্মিতা আমার জীবনে দেখা প্রথম ও একমাত্র মানুষ (??) যার এরকম একটি ঝুকির, টেনশনের ও বিরক্তিকর ডিউটি করতে এসেও, একজন বিবাহিতা মহিলা হয়েও নিজের স্বামী সংসারের কাছে কতক্ষণে ফিরতে পারবে সেই চিন্তা মাথায় না এসে নিজের বিশ্ববেকার বয়ফ্রেন্ডের সাথে এই ফাঁকে কিভাবে সেক্স করতে পারবে সেই চিন্তা মাথায় ঘুরছে। মানে কি ম্যাগ্নিচিউডের দুশ্চরিত্রা মহিলা হলে মাথায় এসব চিন্তার উদয় হয়।
নন্দিনীর ভাবগতিক ও আমার খুব একটা ভালো ঠেকছে না। সে যেন খুব সাবধানে থাকে আর কোন প্ররোচনায় পা না দেয় কারণ তার প্রতি জাহাঙ্গীর নামক শকুনটার নজর পড়েছে আর তাকে বিপথে উস্কানোর জন্য তো তার চরিত্রহিনা বান্ধবী আছেই। আশা করব নন্দিনী নিজের ডিগ্নিটি মেইন্টেন করে মুখ না পুড়িয়েই তার স্বামীর কাছে ফেরত আসবে। এখানে মনে রাখতে হবে নন্দিনীর স্বামী অনিকেত কিন্তু স্বামীর কল্পনা স্ত্রীয়ের যন্ত্রণার সমীর নয়। অনিকেত কিন্তু কাকোল্ড না, নন্দিনী কিন্তু একবারও বলেনি যে সে অনিকেতের সঙ্গে অসুখী। শুধু স্বামী একটু কম নজর দেয় বলে যদি স্ত্রীয়েরা আরেকজনের সাথে গিয়ে শুয়ে পড়ে তাহলে তো সম্পূর্ণ সমাজব্যাবস্থা ভেঙে পড়তে দুদিন লাগবে না। আগ্রার মানুষ কিন্তু হাঁ করে তাজমহল দ্যাখে না কারণ তারা রোজ তা দেখে, কিন্তু বাইরের লোক এসে মুগ্ধ হয়ে হাঁ করে দেখতে থাকে। কিন্তু আগ্রার মানুষ কি তাজমহল কে ভালবাসেনা বা তাজমহলকে নিয়ে গর্ববোধ করে না ? বাইরের হাঁ করে দেখতে থাকা দর্শকের চেয়ে অনেক গুন বেশিই করে। সেইম উইথ হাসবেন্ডস। এই ব্যাপার টা নন্দিনীর মাথায় যত তাড়াতাড়ি ঢুকবে ততই মঙ্গল। সুস্মিতা সিমস টু বি আ লস্ট কেস, ওর জীবনে চরম দুর্দিন ঘনিয়ে এল বলে।
কিন্তু এই সুস্মিতা আমার জীবনে দেখা প্রথম ও একমাত্র মানুষ (??) যার এরকম একটি ঝুকির, টেনশনের ও বিরক্তিকর ডিউটি করতে এসেও, একজন বিবাহিতা মহিলা হয়েও নিজের স্বামী সংসারের কাছে কতক্ষণে ফিরতে পারবে সেই চিন্তা মাথায় না এসে নিজের বিশ্ববেকার বয়ফ্রেন্ডের সাথে এই ফাঁকে কিভাবে সেক্স করতে পারবে সেই চিন্তা মাথায় ঘুরছে। মানে কি ম্যাগ্নিচিউডের দুশ্চরিত্রা মহিলা হলে মাথায় এসব চিন্তার উদয় হয়।
নন্দিনীর ভাবগতিক ও আমার খুব একটা ভালো ঠেকছে না। সে যেন খুব সাবধানে থাকে আর কোন প্ররোচনায় পা না দেয় কারণ তার প্রতি জাহাঙ্গীর নামক শকুনটার নজর পড়েছে আর তাকে বিপথে উস্কানোর জন্য তো তার চরিত্রহিনা বান্ধবী আছেই। আশা করব নন্দিনী নিজের ডিগ্নিটি মেইন্টেন করে মুখ না পুড়িয়েই তার স্বামীর কাছে ফেরত আসবে। এখানে মনে রাখতে হবে নন্দিনীর স্বামী অনিকেত কিন্তু স্বামীর কল্পনা স্ত্রীয়ের যন্ত্রণার সমীর নয়। অনিকেত কিন্তু কাকোল্ড না, নন্দিনী কিন্তু একবারও বলেনি যে সে অনিকেতের সঙ্গে অসুখী। শুধু স্বামী একটু কম নজর দেয় বলে যদি স্ত্রীয়েরা আরেকজনের সাথে গিয়ে শুয়ে পড়ে তাহলে তো সম্পূর্ণ সমাজব্যাবস্থা ভেঙে পড়তে দুদিন লাগবে না। আগ্রার মানুষ কিন্তু হাঁ করে তাজমহল দ্যাখে না কারণ তারা রোজ তা দেখে, কিন্তু বাইরের লোক এসে মুগ্ধ হয়ে হাঁ করে দেখতে থাকে। কিন্তু আগ্রার মানুষ কি তাজমহল কে ভালবাসেনা বা তাজমহলকে নিয়ে গর্ববোধ করে না ? বাইরের হাঁ করে দেখতে থাকা দর্শকের চেয়ে অনেক গুন বেশিই করে। সেইম উইথ হাসবেন্ডস। এই ব্যাপার টা নন্দিনীর মাথায় যত তাড়াতাড়ি ঢুকবে ততই মঙ্গল। সুস্মিতা সিমস টু বি আ লস্ট কেস, ওর জীবনে চরম দুর্দিন ঘনিয়ে এল বলে।