26-01-2025, 09:23 AM
জন্মদিন এর সুখ ভরা স্মৃতি ভাবতে ভাবতে অনামিকা এর মুখে হাসি ফুটে ওঠে। হটাৎ করে কলিং বেল বেজে উঠলো।
মাম্মা দরজা খোলো দারুন খবর। দৌড়ে গিয়ে অনামিকা দরজা খুললো দেখলো তাঁদের আদরের মিষ্টি মেয়ে কলেজ থেকে এসেছে খুব খুশি আজ তো সামার ভ্যাকেশন পড়লো। কি মজা মেয়ে ভবছে মাম্মা আর পাপা তাকে ঘুরতে নিয়ে যাবে। অনেক দিন এ তাঁদের কাজিরাঙা যাওয়ার খুব শখ।
রাহুল কাল হয়তো গুয়াহাটি এর ফ্লাইট টিকিট কাটবে তারপর পরশু এ হয়তো তিনজন যাবে সেই তাঁদের পছন্দের জায়গা এ।
অনামিকা :যাও সোনা কলেজ ইউনিফর্ম ছেড়ে হাত মুখ ধুয়ে একটু পেচ্ছাপ করে ফ্রেশ হয়ে নাও।
অদ্রিয়া তার পাপা মাম্মা এর কথা খুব শোনে।খুব বাধ্য মেয়ে। সে গিয়ে তাড়াতাড়ি পোশাক ছেড়ে ফ্রেশ হয়ে সাদা ফ্রক আর নিচে পিঙ্ক প্যান্টি পরে নেই। বাহ্ মাম্মা তার ছেড়ে যাওয়া ফ্রক প্যান্টি ধুয়ে দিয়েছে। সে তার মাম্মা কে খুব ভালোবাসে এই কারণে। মাম্মা তার খুব খেয়াল রাখে। তবুও মেয়ে তো তাই পাপা এর ওপর একটা আলাদা আদর ভালোবাসা থাকে ই।
সারাদিন এভাবে কেটে গেলো। মা আর মেয়ের মিষ্টি কথা আদর আর খুনসুটি ভরা জীবন যেন কারোর নজর না লাগে। রাত তখন ৯ টা। রাহুল এলো। কিগো খুব খিদে পেয়েছে। একটু আজ আমায় তাড়াতাড়ি খেতে দিয়ে দাও। সন্ধে বেলা প্রায় ৩ ঘন্টা মিটিং ছিল কিচ্ছু খাওয়া হয় নি। অনামিকা এসে রাহুল কে একটা ঠোঁট আর গলায় হালকা কিস করে বললো হ্যা নিশ্চই চলো। কিন্তু রাহুল খেতে বসলো আর তাঁদের ছোট্ট মিষ্টি প্রিন্সেস খাবে না টা কখনো হয়। রাহুল আবার মেয়ে কে ছাড়া খায় না। মেয়ে ও পাপা এর সাথে একসাথে টেবিল এ খেয়ে নিল। আজকের রুটি আর মটন কর্মা অনামিকা দারুন করেছে। ঠিক খাওয়া হওয়ার পর অনামিকা আর আর রাহুল যেই শুতে গেলো রাতে অনামিকা বললো এই কাল টিকিট কাটছো তো? রাহুল বললো হ্যা সোনা কাল কাটছি। ওহ ভালো কথা আমাদের অফিস এর নীলাঞ্জন আর তার স্ত্রী রেশমি আমাদের সাথে গেলে অসুবিধা হবে? অনামিকা ভেবেছিলো কিছুটা সময় ওখানে রাহুল কে ও একা পাবে আবার সাথে অফিস এর বন্ধু আর স্ত্রী। কি আর করা যাবে যাক। অনামিকা মাথা নেড়ে হ্যা করলো। বললো না না অসুবিধা কিসের বরং ভালো হলো আমরা একটা সঙ্গী পেলাম আর অদৃয়া ও ওদের মেয়ে অহনা এর সাথে খেলতে পারবে। অহনা আর অদৃয়া এক এ বয়স। যদিও মাঝে মাঝে রাহুল এর পার্টি তে দেখা হতো।
মাম্মা দরজা খোলো দারুন খবর। দৌড়ে গিয়ে অনামিকা দরজা খুললো দেখলো তাঁদের আদরের মিষ্টি মেয়ে কলেজ থেকে এসেছে খুব খুশি আজ তো সামার ভ্যাকেশন পড়লো। কি মজা মেয়ে ভবছে মাম্মা আর পাপা তাকে ঘুরতে নিয়ে যাবে। অনেক দিন এ তাঁদের কাজিরাঙা যাওয়ার খুব শখ।
রাহুল কাল হয়তো গুয়াহাটি এর ফ্লাইট টিকিট কাটবে তারপর পরশু এ হয়তো তিনজন যাবে সেই তাঁদের পছন্দের জায়গা এ।
অনামিকা :যাও সোনা কলেজ ইউনিফর্ম ছেড়ে হাত মুখ ধুয়ে একটু পেচ্ছাপ করে ফ্রেশ হয়ে নাও।
অদ্রিয়া তার পাপা মাম্মা এর কথা খুব শোনে।খুব বাধ্য মেয়ে। সে গিয়ে তাড়াতাড়ি পোশাক ছেড়ে ফ্রেশ হয়ে সাদা ফ্রক আর নিচে পিঙ্ক প্যান্টি পরে নেই। বাহ্ মাম্মা তার ছেড়ে যাওয়া ফ্রক প্যান্টি ধুয়ে দিয়েছে। সে তার মাম্মা কে খুব ভালোবাসে এই কারণে। মাম্মা তার খুব খেয়াল রাখে। তবুও মেয়ে তো তাই পাপা এর ওপর একটা আলাদা আদর ভালোবাসা থাকে ই।
সারাদিন এভাবে কেটে গেলো। মা আর মেয়ের মিষ্টি কথা আদর আর খুনসুটি ভরা জীবন যেন কারোর নজর না লাগে। রাত তখন ৯ টা। রাহুল এলো। কিগো খুব খিদে পেয়েছে। একটু আজ আমায় তাড়াতাড়ি খেতে দিয়ে দাও। সন্ধে বেলা প্রায় ৩ ঘন্টা মিটিং ছিল কিচ্ছু খাওয়া হয় নি। অনামিকা এসে রাহুল কে একটা ঠোঁট আর গলায় হালকা কিস করে বললো হ্যা নিশ্চই চলো। কিন্তু রাহুল খেতে বসলো আর তাঁদের ছোট্ট মিষ্টি প্রিন্সেস খাবে না টা কখনো হয়। রাহুল আবার মেয়ে কে ছাড়া খায় না। মেয়ে ও পাপা এর সাথে একসাথে টেবিল এ খেয়ে নিল। আজকের রুটি আর মটন কর্মা অনামিকা দারুন করেছে। ঠিক খাওয়া হওয়ার পর অনামিকা আর আর রাহুল যেই শুতে গেলো রাতে অনামিকা বললো এই কাল টিকিট কাটছো তো? রাহুল বললো হ্যা সোনা কাল কাটছি। ওহ ভালো কথা আমাদের অফিস এর নীলাঞ্জন আর তার স্ত্রী রেশমি আমাদের সাথে গেলে অসুবিধা হবে? অনামিকা ভেবেছিলো কিছুটা সময় ওখানে রাহুল কে ও একা পাবে আবার সাথে অফিস এর বন্ধু আর স্ত্রী। কি আর করা যাবে যাক। অনামিকা মাথা নেড়ে হ্যা করলো। বললো না না অসুবিধা কিসের বরং ভালো হলো আমরা একটা সঙ্গী পেলাম আর অদৃয়া ও ওদের মেয়ে অহনা এর সাথে খেলতে পারবে। অহনা আর অদৃয়া এক এ বয়স। যদিও মাঝে মাঝে রাহুল এর পার্টি তে দেখা হতো।