18-01-2025, 12:52 AM
(This post was last modified: 18-01-2025, 03:50 PM by Seyra. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
11.
রন সুস্থ হতে না হতেই ক্লাস কোচিং পুরোদমে শুরু করে। অনেক পড়া জমে যাওয়ায় ব্যাপক মনোযোগী হয়ে পড়ে। ক্লাস, কোচিং, মাঝে মধ্যে আড্ডা নিয়ে সেই আগের রুটিন, তবে রন এখন বাইরে আসলেও যে করেই হোক সময় বের করে ফোনে মার সাথে টুকটাক কথা সেরে নিচ্ছে। আড্ডার সময় কমিয়ে বাড়িতে তারাতারি যাচ্ছে। নীরা ও চেষ্টা করছে রনের কাঙ্ক্ষিত পারফেক্ট মা হবার। রন আর নিরার সম্পর্ক স্বাভাবিক হবার কাছাকাছি গেলেও রন রজনীকে এখনো হিংসা করে। কারণ রজনী সব সময় মাকে কাছে পায়, নেয়ার গায়ের মধ্যে লেপ্টে থাকে। কিন্তু রন যদিও এটা ওটা বায়না করে নিরার কাছে কিন্তু শারীরিক আদর গুলো বায়না করতে চাইলেও একটা বাধা কাজ করে তার নিজের মধ্যে। রনের মনে হয় মায়ের কাছাকাছি, কোজি স্পর্শে আসলে আবার মায়ের উপর খারাপ ভাবনা আসতে পারে। রন দুনিয়ার সব মেয়ে মহিলাকে নিয়ে খারাপ চিন্তা করতে পারলেও নিজের জন্মদাত্রী মা বোনকে নিয়ে কোন রকম নোংরামির পক্ষপাতী নয়। সেদিন যেটা ছিল, ওটা নিছকই দুর্ঘটনা ছিল, মা এক ক্রুসল মোমেন্টে চলে আসায়, সে ঐভাবে মাকে কামভাব নিয়ে দেখেছিল। কিন্তু মায়ের উপর এমন বাজে নজর দেবার কোন ইচ্ছা তার নেই। হোক তার মা অপরূপ সুন্দরী। হোক তার মা স্বর্গের অপ্সরী। কিন্তু রন কিছুতেই তার নিজের মাকে নিয়ে কলুষিত ভাবনা আনতে চায় না। মাকে যে বড্ড বেশি ভালোবাসে সে।
কিছুদিন পর কোচিংএ গিয়েই গনেশের জন্মদিনের নিমন্ত্রণ পায়। রন প্রথমে ভাবে যাবে না, কিন্তু পরে গীতি বা কাকন দেবী কাউকে যদি একটু হলেও হাতানোর সুযোগ পায় এই ভেবে রাজি হয় ।
পরের দিন কোচিং না করে, গিফট নিয়ে সরাসরি সুজয় বিজয়ের সাথে গণেশের বাসায় চলে যায়। রন বাসায় গিয়ে দেখে কাকন আন্টি রান্নায় ব্যস্ত আর গণেশের এলাকার কিছু বন্ধু বান্ধব ও এসেছে। গীতি আর কয়েকজন ছেলে মেয়ে মিলে বাসা সাজাচ্ছে।
রন সুস্থ হতে না হতেই ক্লাস কোচিং পুরোদমে শুরু করে। অনেক পড়া জমে যাওয়ায় ব্যাপক মনোযোগী হয়ে পড়ে। ক্লাস, কোচিং, মাঝে মধ্যে আড্ডা নিয়ে সেই আগের রুটিন, তবে রন এখন বাইরে আসলেও যে করেই হোক সময় বের করে ফোনে মার সাথে টুকটাক কথা সেরে নিচ্ছে। আড্ডার সময় কমিয়ে বাড়িতে তারাতারি যাচ্ছে। নীরা ও চেষ্টা করছে রনের কাঙ্ক্ষিত পারফেক্ট মা হবার। রন আর নিরার সম্পর্ক স্বাভাবিক হবার কাছাকাছি গেলেও রন রজনীকে এখনো হিংসা করে। কারণ রজনী সব সময় মাকে কাছে পায়, নেয়ার গায়ের মধ্যে লেপ্টে থাকে। কিন্তু রন যদিও এটা ওটা বায়না করে নিরার কাছে কিন্তু শারীরিক আদর গুলো বায়না করতে চাইলেও একটা বাধা কাজ করে তার নিজের মধ্যে। রনের মনে হয় মায়ের কাছাকাছি, কোজি স্পর্শে আসলে আবার মায়ের উপর খারাপ ভাবনা আসতে পারে। রন দুনিয়ার সব মেয়ে মহিলাকে নিয়ে খারাপ চিন্তা করতে পারলেও নিজের জন্মদাত্রী মা বোনকে নিয়ে কোন রকম নোংরামির পক্ষপাতী নয়। সেদিন যেটা ছিল, ওটা নিছকই দুর্ঘটনা ছিল, মা এক ক্রুসল মোমেন্টে চলে আসায়, সে ঐভাবে মাকে কামভাব নিয়ে দেখেছিল। কিন্তু মায়ের উপর এমন বাজে নজর দেবার কোন ইচ্ছা তার নেই। হোক তার মা অপরূপ সুন্দরী। হোক তার মা স্বর্গের অপ্সরী। কিন্তু রন কিছুতেই তার নিজের মাকে নিয়ে কলুষিত ভাবনা আনতে চায় না। মাকে যে বড্ড বেশি ভালোবাসে সে।
কিছুদিন পর কোচিংএ গিয়েই গনেশের জন্মদিনের নিমন্ত্রণ পায়। রন প্রথমে ভাবে যাবে না, কিন্তু পরে গীতি বা কাকন দেবী কাউকে যদি একটু হলেও হাতানোর সুযোগ পায় এই ভেবে রাজি হয় ।
পরের দিন কোচিং না করে, গিফট নিয়ে সরাসরি সুজয় বিজয়ের সাথে গণেশের বাসায় চলে যায়। রন বাসায় গিয়ে দেখে কাকন আন্টি রান্নায় ব্যস্ত আর গণেশের এলাকার কিছু বন্ধু বান্ধব ও এসেছে। গীতি আর কয়েকজন ছেলে মেয়ে মিলে বাসা সাজাচ্ছে।