আমি বিভাষ , ""মিতালি''' গল্পের কথক , মিতালি গল্পের প্রথম অংশে আপনারা , মিতালি ও আবিরের মিলল দেখেছেন আমার কল্পন তে। এবার সেই কল্পনা বাস্তবে রূপ নিতে যাচ্ছে। গল্পের চরিত্র দের নতুন করে বর্ণনা দেবার প্রয়োজন নেই ,কারণ প্রথম অংশে সেই বর্ণনা আমি দিয়েছি। তাহলে গল্পে ফেরা যাক .........
হসপিটালের দোতালার বারান্দা থেকে আমি দাঁড়িয়ে দেখছি। .......... আবিরের ইশারাই মিতালি কে শুধু call করতে না তার সাথে অন্য কিছুও বলে গেলো। আবির গাড়িতে উঠে মিতালীকে টাটা দিলো হাত বাড়িয়ে , মিতালীকেও দেখলাম হাত নাড়াতে , আবিরের গাড়িটা বেরিয়ে গেলো। আমি উপর থেকে দেখলাম মিতালি আবিরের দেয়া কার্ড টা দেখতে। তারপর কার্ড টা রেখে দিলো নিজের হাত ব্যাগ টা তে। মিতালি উঠে এলো হসপিটালের দোতালায় যেখানে রুমি ভর্তি আছে। একটা রাত মিতালি কে ছড়া রুমি কে নিয়ে আমি হসপিটালে কাটালাম। রুমির বেডের কাছে দাঁড়িয়েই মিতালি বললো। ...
মিতালি- কি গো রুমিকে কখন ছেড়ে দেবে।
আমি - আমি সব প্রসিডওর করে এসেছি , নার্স দিদি এলেই রুমি কে নিয়ে হোটেলে যাবো।
মিতালি- আচ্ছা , তুমি রাতে ঠিক ছিলে ,কোনো অসুবিধা হয় নিতো।
আমি - না না ,এখানে খুব সুন্দর ব্যাবস্থা। আমার কোনো অসুবিধা হয় নি ,(দেখলাম মিতালীর গলার কাছ টাই লাল ছোপ ছোপ দাগ )
এর মধ্যে নার্স দিদি চলে এলো। রুমি কে নিয়ে আমরা পুনরায় হোটেলে ফিরলাম। হোটেলে ফিরে মিতালি রুমি কে চান করিয়ে খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিলো। আমরাও ফ্রেশ হয়ে হোটেল রুমেই খাবার অর্ডার করে দিলাম। মিতালীও ফ্রেশ হয়ে নিয়েছে ,কালথেকে ওর ওপর দিয়েও অনেক ঝড় ঝাপ্টা গেছে। আমার দুজনে এক সাথেই খেতে বসলাম , মিতালি প্রথমে বললো। .........
মিতালি - তুমি আজই টিকিট কাটো ,আর থাকবো না এখানে অনেক ঘোরা হয়েছে , ভালোই ভালোই বাড়ি ফিরি।
আমি - ঠিক আছে চলো তাহলে ফিরেই যাই। তবে আবির না থাকলে কি যে হতো তাই ভাবছি। উফফ আমি ভাপতে পারছি না যখন রুমি কে
খুঁজে পাচ্ছিলাম না কি করবো।
মিতালি -(আবিরের নাম শুনতেই চেহারাতে যেন একটা শুখ স্মৃতির অনুভূতি খেলে গেলো ) হ্যা সত্যি গো ও (আবির) না থাকলে যে কি হতো।
আমি - তুমি ওর ঠিকানা রেখেছো তো , কলকাতা গিয়ে এক বার দেখা করতে হবে।
মিতালি - এই যা ঠিকানা তো নেই ,তবে হোটেল রেজিস্টার থেকে তুমি জোগাড় করো ( বেমালুম চেপে গেল আবিরের কার্ড এর ব্যাপার টা )
আমি - ঠিক আছে আমি দেখছি !, টিকিট কাটতে যাবো নিচে তখন নিয়ে নেবো।
আবির যে রুমিকে উদ্ধার করেছে তার জন্য আবিরের প্রতি মিতালীর মনে একটা জায়গা তৈরি হয়েছে সেটা আমি বুজতে পারলাম।
(চলবে )
হসপিটালের দোতালার বারান্দা থেকে আমি দাঁড়িয়ে দেখছি। .......... আবিরের ইশারাই মিতালি কে শুধু call করতে না তার সাথে অন্য কিছুও বলে গেলো। আবির গাড়িতে উঠে মিতালীকে টাটা দিলো হাত বাড়িয়ে , মিতালীকেও দেখলাম হাত নাড়াতে , আবিরের গাড়িটা বেরিয়ে গেলো। আমি উপর থেকে দেখলাম মিতালি আবিরের দেয়া কার্ড টা দেখতে। তারপর কার্ড টা রেখে দিলো নিজের হাত ব্যাগ টা তে। মিতালি উঠে এলো হসপিটালের দোতালায় যেখানে রুমি ভর্তি আছে। একটা রাত মিতালি কে ছড়া রুমি কে নিয়ে আমি হসপিটালে কাটালাম। রুমির বেডের কাছে দাঁড়িয়েই মিতালি বললো। ...
মিতালি- কি গো রুমিকে কখন ছেড়ে দেবে।
আমি - আমি সব প্রসিডওর করে এসেছি , নার্স দিদি এলেই রুমি কে নিয়ে হোটেলে যাবো।
মিতালি- আচ্ছা , তুমি রাতে ঠিক ছিলে ,কোনো অসুবিধা হয় নিতো।
আমি - না না ,এখানে খুব সুন্দর ব্যাবস্থা। আমার কোনো অসুবিধা হয় নি ,(দেখলাম মিতালীর গলার কাছ টাই লাল ছোপ ছোপ দাগ )
এর মধ্যে নার্স দিদি চলে এলো। রুমি কে নিয়ে আমরা পুনরায় হোটেলে ফিরলাম। হোটেলে ফিরে মিতালি রুমি কে চান করিয়ে খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিলো। আমরাও ফ্রেশ হয়ে হোটেল রুমেই খাবার অর্ডার করে দিলাম। মিতালীও ফ্রেশ হয়ে নিয়েছে ,কালথেকে ওর ওপর দিয়েও অনেক ঝড় ঝাপ্টা গেছে। আমার দুজনে এক সাথেই খেতে বসলাম , মিতালি প্রথমে বললো। .........
মিতালি - তুমি আজই টিকিট কাটো ,আর থাকবো না এখানে অনেক ঘোরা হয়েছে , ভালোই ভালোই বাড়ি ফিরি।
আমি - ঠিক আছে চলো তাহলে ফিরেই যাই। তবে আবির না থাকলে কি যে হতো তাই ভাবছি। উফফ আমি ভাপতে পারছি না যখন রুমি কে
খুঁজে পাচ্ছিলাম না কি করবো।
মিতালি -(আবিরের নাম শুনতেই চেহারাতে যেন একটা শুখ স্মৃতির অনুভূতি খেলে গেলো ) হ্যা সত্যি গো ও (আবির) না থাকলে যে কি হতো।
আমি - তুমি ওর ঠিকানা রেখেছো তো , কলকাতা গিয়ে এক বার দেখা করতে হবে।
মিতালি - এই যা ঠিকানা তো নেই ,তবে হোটেল রেজিস্টার থেকে তুমি জোগাড় করো ( বেমালুম চেপে গেল আবিরের কার্ড এর ব্যাপার টা )
আমি - ঠিক আছে আমি দেখছি !, টিকিট কাটতে যাবো নিচে তখন নিয়ে নেবো।
আবির যে রুমিকে উদ্ধার করেছে তার জন্য আবিরের প্রতি মিতালীর মনে একটা জায়গা তৈরি হয়েছে সেটা আমি বুজতে পারলাম।
(চলবে )
