প্রতিদিন সকালের মতো আজকেও জীবনকে অফিসে পাঠিয়ে, একটুখানি গা গড়া বার সময় হলো তৃষ্ণার, তারপরে ভাবল, না আকাচা কিছু কাপড় আছে, সেইগুলো বরং কেচে নেওয়া যাক, যেই ভাবা সেই কাজ, এত বড় দুই তলা বাড়ির মধ্যে একাই তো থাকে সে, তাই সাত পাঁচ না ভেবে কাপড় গুলো কাচতে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হল, প্রায় কুড়ি মিনিট ধরে কাপড় কাচার পর, এবার কাপড় গুলো মেলতে যেতে হবে, সিঁড়িতে একধাপ এক ধাপ করে এগিয়ে ছাদের উপর উঠলো তৃষ্ণা। গত কিছুদিন ধরে, রোদও যেমন ছিল তেমন গরম ছিল প্রচুর, কিন্তু আজকে আবহাওয়াটা মনোরম, হালকা মেঘের দেখা মিলেছে।
আস্তে আস্তে করে একটা একটা কাপড় মেলা প্রায় শেষ হয়ে গেছে। শেষে যখন জীবনের শার্ট টা মেলতে যাবে, এমন সময় তার চোখ পরল সামনের বাড়ির ছাদে। একটা ছেলে মোবাইলে কিছু করছে, ঠিকমতো বোঝা যাচ্ছে না তবে, কেমন যেন অস্বাভাবিক লাগছে, তৃষ্ণা তো তাকে দেখতে পাচ্ছে, কিন্তু তৃসনাদের ছাদ এর ধারগুলো উঁচু করে ঘেরা থাকায় হয়তো সামনের ছেলেটা তাকে দেখতে পাচ্ছে না, এই সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে তৃষ্ণা যখন একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করল
আস্তে আস্তে করে একটা একটা কাপড় মেলা প্রায় শেষ হয়ে গেছে। শেষে যখন জীবনের শার্ট টা মেলতে যাবে, এমন সময় তার চোখ পরল সামনের বাড়ির ছাদে। একটা ছেলে মোবাইলে কিছু করছে, ঠিকমতো বোঝা যাচ্ছে না তবে, কেমন যেন অস্বাভাবিক লাগছে, তৃষ্ণা তো তাকে দেখতে পাচ্ছে, কিন্তু তৃসনাদের ছাদ এর ধারগুলো উঁচু করে ঘেরা থাকায় হয়তো সামনের ছেলেটা তাকে দেখতে পাচ্ছে না, এই সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে তৃষ্ণা যখন একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করল


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)