31-12-2024, 08:04 PM
“তালাক” কথাটি শুনে যে কোন পুরুষ বা নারী একটু চমকে উঠবে। কেন তালাক? একজন নারী এবং পুরুষ একসাথে সহবাস করার পরও কেন তালাক? আসুন দেখি – বৃষ্টি আর সাগর দুজনের প্রেম করে
বিয়ে করেছিল ৪ বছর আগে। বিয়ের আগে ২ বছর প্রেম করেছে। তারপর কেন আজ বৃষ্টি সাগরকে তালাক দিতে চায়? কি এমন ঘটনা ঘটলো যে এতোদিনের প্রেম বিয়ে সংসার সহবাস সব মিথ্যে হয়ে গেল? বৃষ্টি একজন নামকরা তরুন উকিলকে দিয়ে সাগরকে নোটিশ পাঠিয়েছে। সাগর নোটিশ পেয়ে ছুটে গেল একজন মহিলা তরুনী উকিলের কাছে। কেস কোর্টে উঠলো।
চাঞ্চল্যকর এই তালাক মামলা উঠেছে একজন মহিলা জজ এর আদালতে।
জজ : অর্ডার অর্ডার মামলার কাজ শুরু করুন।
বৃ-উকিল : ইয়োর অনার-মামলা একজন পুরুষের বিরুদ্ধে একজন নারীকে অহেতুক সন্দেহ আর অবহেলার জন্য মানষিকভাবে টরচার করার মামলা। আসামীর কাঠগড়ায় দাড়ানো যাকে দেখছেন তার নাম সাগর। বৃষ্টি ভেবে ছিল নামের সাথে মিলে ওর মনটাও হবে সাগরের মত বড়। কিন্তু ইয়োর অনার বাস্তবে দেখা গেল ওর মনটা একটি দখলকরা খালের চেয়েও ছোট। ইয়োর অনার আমার ক্লাইন্ট মিসেস বৃষ্টি বিয়ের আগে ওর সাথে ২ বৎসর চুটিয়ে প্রেম করেছে। তারপর ৪ বছর হয় ওদের বিয়ে হয়েছে। বিয়ের রাত থেকেই ওরা সহবাস করছে। একজন আর একজনকে জড়িয়ে ধরেছে, চুমু খেয়েছে, অনেক কিছু করেছে কিন্তু একবারের জন্যও তৃপ্তি দিতে পারেনি ইয়োর অনার।
সা-উকিল : অবজেকশন ইয়োর অনার। আমার মক্কেল মি. সাগর একজন শক্তিবান পুরুষ, সে একজন মেয়েকে তৃপ্তি দিতে পারে না এটা আমি বিশ্বাস করতে পারিনা ইয়োর অনার।
জজ : অবজেকশন ওভার রুলড। আপনি বলুন মি. আকাশ।
মি.আকাশ : ধন্যবাদ ইয়োর অনার। আমি আমার সুন্দরী প্রতিপক্ষের উকিল মিস নদীকে জিজ্ঞেস করতে চাই, একজন শক্তিশালী পুরুষ হলেই কি একটি মেয়েকে তৃপ্তি দিতে পারে? নো ইয়োর অনার। একজন পুরুষ যত শক্তিশালীই হোকনা কেন তার যৌন কাজে দীর্ঘ সময় টিকে না থাকতে পারলে একজন মেয়ে কিছুতেই তৃপ্ত হতে পারে না। তাছাড়া মি. সাগরের সাইজও ছোট।
মিসেস নদী : অবজেকশন ইয়োর অনার। মি. সাগরের সাইজ মানে কি? কিসের সাইজের কথা বলছেন আমার লার্নেড বন্ধু মি. আকাশ।
মি. আকাশ : ইয়োর অনার আমি মি. আকাশের ইয়ের কথা বলছি।
মিস নদী : ইয়োর অনার ইয়ে মানে কি? মি. আকাশকে পরিস্কার করে কথা বলার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
জজ : মি. আকাশ আপনি পরিস্কার করে বলুন ইয়ে মানে কি?
মি. আকাশ : ইয়ে মানে পুরুষ মানুষ যেটা দিয়ে একজন মেয়েকে তৃপ্ত করতে পারে।
মিস নদী : ইয়োর অনার পুরুষ মানুষের ঐ বিশেষ জিনিসটির একটি নাম আছে। মি. আকাশ সেই নাম উচ্চারণ করছেন না কেন?
মি. আকাশ : ইয়োর অনার। আমি আমার প্রতিপক্ষ মিস নদীর কথা ভেবেই ঐ বিশেষ জিনিসটির নাম উল্লেখ করিনি। কারণ আমি জানি ঐ জিনিসটির নাম শুনলেই তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়েন। এই ভরা আদালতে উনি উত্তেজিত হলে আদালতের তৌহিন হবে ইয়োর অনার।
মিস নদী : কক্ষনই না। আপনি উচ্চারন করে দেখতে পারেন।
জজ : নো মি. আকাশ আপনি নাম উচ্চারণ করবেন না। তাহলে আমার অনুবিধা হবে। মিসেস নদী আপনি বুঝে নেন।
মিস নদী : ও.কে ইয়োর অনার। তবে আমার মক্কেলের জিনিসটা যে ছোট নয় তা আমি এই আদালতে প্রমান করে দেব। আমি মি. সাগরকে কিছু জিজ্ঞেস করতে চাই ইয়োর অনার।
জজ : ও.কে ক্যারি অন।
মিস নদী সাগরের কাছে যাওয়ার আগে নিজের গায়ের কালো গাউনটি একটু ফাক করে যাতে সাগর ওর ব্রেষ্ট দেখতে পায়, সেভাবে ওর কাছে গিয়ে বলে –
মিস নদী আচ্ছা মি. সাগর, মি. আকাশ যা বলছে তা কি ঠিক? আমিতো জানি আপনি একজন শক্ত সামর্থ পুরুষ। আপনার ওটাকি বেশী ছোট ?
সাগর : নো ইয়োর অনার। আসলে বৃষ্টির সাথে একটি ছেলের পরিচয় হয়েছে। সে ছেলেটির জিনিসটি মনে হয় আমার চেয়ে বড় তাই ও আমারটাকে ছোট ভাবছে।
মি. আকাশ : অবজেকশন ইয়োর অনার। মিসেস বৃষ্টির কোন বয় ফ্রেন্ড নেই। মি. সাগর মিছে মিছি সন্দেহ করে এসব কথা বলছে। তালাক চাওয়ার এটা একটি কারণ। মিছে মিছি সন্দেহ করা। আসলে মি. সাগরের জিনিসটি খুবই ছোট।
মিস নদী : ঠিক আছে ইয়োর অনার। আমি এখনই আদালতে প্রমান করে দেব যে জিনিসটি কোন ভাবেই ছোট নয়। এই বলে মিসেস নদী সাগরকে কাঠগড়া থেকে নামিয়ে এনে জজ সাহেবার সামনে দাড় করিয়ে সাগরের প্যান্টের চেন খুলে জিনিসটি বের করে নিয়ে আসে। সকলে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে।
মি. আকাশ : দেখেছেন ইয়োর অনার। একজন পুরুষ মানুষের কি ঐ টুকু জিনিস থাকে?
বিয়ে করেছিল ৪ বছর আগে। বিয়ের আগে ২ বছর প্রেম করেছে। তারপর কেন আজ বৃষ্টি সাগরকে তালাক দিতে চায়? কি এমন ঘটনা ঘটলো যে এতোদিনের প্রেম বিয়ে সংসার সহবাস সব মিথ্যে হয়ে গেল? বৃষ্টি একজন নামকরা তরুন উকিলকে দিয়ে সাগরকে নোটিশ পাঠিয়েছে। সাগর নোটিশ পেয়ে ছুটে গেল একজন মহিলা তরুনী উকিলের কাছে। কেস কোর্টে উঠলো।
চাঞ্চল্যকর এই তালাক মামলা উঠেছে একজন মহিলা জজ এর আদালতে।
জজ : অর্ডার অর্ডার মামলার কাজ শুরু করুন।
বৃ-উকিল : ইয়োর অনার-মামলা একজন পুরুষের বিরুদ্ধে একজন নারীকে অহেতুক সন্দেহ আর অবহেলার জন্য মানষিকভাবে টরচার করার মামলা। আসামীর কাঠগড়ায় দাড়ানো যাকে দেখছেন তার নাম সাগর। বৃষ্টি ভেবে ছিল নামের সাথে মিলে ওর মনটাও হবে সাগরের মত বড়। কিন্তু ইয়োর অনার বাস্তবে দেখা গেল ওর মনটা একটি দখলকরা খালের চেয়েও ছোট। ইয়োর অনার আমার ক্লাইন্ট মিসেস বৃষ্টি বিয়ের আগে ওর সাথে ২ বৎসর চুটিয়ে প্রেম করেছে। তারপর ৪ বছর হয় ওদের বিয়ে হয়েছে। বিয়ের রাত থেকেই ওরা সহবাস করছে। একজন আর একজনকে জড়িয়ে ধরেছে, চুমু খেয়েছে, অনেক কিছু করেছে কিন্তু একবারের জন্যও তৃপ্তি দিতে পারেনি ইয়োর অনার।
সা-উকিল : অবজেকশন ইয়োর অনার। আমার মক্কেল মি. সাগর একজন শক্তিবান পুরুষ, সে একজন মেয়েকে তৃপ্তি দিতে পারে না এটা আমি বিশ্বাস করতে পারিনা ইয়োর অনার।
জজ : অবজেকশন ওভার রুলড। আপনি বলুন মি. আকাশ।
মি.আকাশ : ধন্যবাদ ইয়োর অনার। আমি আমার সুন্দরী প্রতিপক্ষের উকিল মিস নদীকে জিজ্ঞেস করতে চাই, একজন শক্তিশালী পুরুষ হলেই কি একটি মেয়েকে তৃপ্তি দিতে পারে? নো ইয়োর অনার। একজন পুরুষ যত শক্তিশালীই হোকনা কেন তার যৌন কাজে দীর্ঘ সময় টিকে না থাকতে পারলে একজন মেয়ে কিছুতেই তৃপ্ত হতে পারে না। তাছাড়া মি. সাগরের সাইজও ছোট।
মিসেস নদী : অবজেকশন ইয়োর অনার। মি. সাগরের সাইজ মানে কি? কিসের সাইজের কথা বলছেন আমার লার্নেড বন্ধু মি. আকাশ।
মি. আকাশ : ইয়োর অনার আমি মি. আকাশের ইয়ের কথা বলছি।
মিস নদী : ইয়োর অনার ইয়ে মানে কি? মি. আকাশকে পরিস্কার করে কথা বলার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
জজ : মি. আকাশ আপনি পরিস্কার করে বলুন ইয়ে মানে কি?
মি. আকাশ : ইয়ে মানে পুরুষ মানুষ যেটা দিয়ে একজন মেয়েকে তৃপ্ত করতে পারে।
মিস নদী : ইয়োর অনার পুরুষ মানুষের ঐ বিশেষ জিনিসটির একটি নাম আছে। মি. আকাশ সেই নাম উচ্চারণ করছেন না কেন?
মি. আকাশ : ইয়োর অনার। আমি আমার প্রতিপক্ষ মিস নদীর কথা ভেবেই ঐ বিশেষ জিনিসটির নাম উল্লেখ করিনি। কারণ আমি জানি ঐ জিনিসটির নাম শুনলেই তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়েন। এই ভরা আদালতে উনি উত্তেজিত হলে আদালতের তৌহিন হবে ইয়োর অনার।
মিস নদী : কক্ষনই না। আপনি উচ্চারন করে দেখতে পারেন।
জজ : নো মি. আকাশ আপনি নাম উচ্চারণ করবেন না। তাহলে আমার অনুবিধা হবে। মিসেস নদী আপনি বুঝে নেন।
মিস নদী : ও.কে ইয়োর অনার। তবে আমার মক্কেলের জিনিসটা যে ছোট নয় তা আমি এই আদালতে প্রমান করে দেব। আমি মি. সাগরকে কিছু জিজ্ঞেস করতে চাই ইয়োর অনার।
জজ : ও.কে ক্যারি অন।
মিস নদী সাগরের কাছে যাওয়ার আগে নিজের গায়ের কালো গাউনটি একটু ফাক করে যাতে সাগর ওর ব্রেষ্ট দেখতে পায়, সেভাবে ওর কাছে গিয়ে বলে –
মিস নদী আচ্ছা মি. সাগর, মি. আকাশ যা বলছে তা কি ঠিক? আমিতো জানি আপনি একজন শক্ত সামর্থ পুরুষ। আপনার ওটাকি বেশী ছোট ?
সাগর : নো ইয়োর অনার। আসলে বৃষ্টির সাথে একটি ছেলের পরিচয় হয়েছে। সে ছেলেটির জিনিসটি মনে হয় আমার চেয়ে বড় তাই ও আমারটাকে ছোট ভাবছে।
মি. আকাশ : অবজেকশন ইয়োর অনার। মিসেস বৃষ্টির কোন বয় ফ্রেন্ড নেই। মি. সাগর মিছে মিছি সন্দেহ করে এসব কথা বলছে। তালাক চাওয়ার এটা একটি কারণ। মিছে মিছি সন্দেহ করা। আসলে মি. সাগরের জিনিসটি খুবই ছোট।
মিস নদী : ঠিক আছে ইয়োর অনার। আমি এখনই আদালতে প্রমান করে দেব যে জিনিসটি কোন ভাবেই ছোট নয়। এই বলে মিসেস নদী সাগরকে কাঠগড়া থেকে নামিয়ে এনে জজ সাহেবার সামনে দাড় করিয়ে সাগরের প্যান্টের চেন খুলে জিনিসটি বের করে নিয়ে আসে। সকলে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে।
মি. আকাশ : দেখেছেন ইয়োর অনার। একজন পুরুষ মানুষের কি ঐ টুকু জিনিস থাকে?