29-11-2024, 12:27 PM
গল্পের টানটান মুহূর্ত অর্ধসমাপ্ত রেখেই উঠে পড়তে হল অংশুকে। প্রফেসর মরিয়টির এজেন্ট পোরলোককে হোমস যখন কার্যত ধরেই ফেলবে, ডগলাস খুনের রহস্য যখন উদঘাটন হচ্ছে, ঠিক তখনই মায়ের ডাকে একরাশ বিরক্তি নিয়ে উঠতে হল অংশুকে। মা লাট্টুকে ঘুম থেকে তুলে ভাত খাওয়ানো শেষ করল। বিট্টু চেয়ারে পা দুলিয়ে টেবিলের ওপর ভাত ছড়িয়ে তখনও খাচ্ছে। মা ওর খিদে নেই বুঝতে পেরে বলল---ওঠ আর খেতে হবে না।
দুটো ছেলের মুখ ধুইয়ে মা টেবিল পরিষ্কার করে খাবার বেড়ে দিল। অংশু মায়ের উপর রাগ করেছে। একই রাগ তার বাবার ওপর। কিন্তু সে অসহায়। সে নীরব মুখে খাওয়াটা কোনোরকম সারতে চায়। মায়ের ওপর তার বিরক্তি আজ অনেক বেশি। নিজের জন্মদাত্রী মায়ের ঐ গফুর নামক জঘন্য লোকটার সাথে আজ দুপুরে নোংরামো দেখার পর থেকে সে নিজেকে স্থির করতে পারছে না। ঘৃণা, যন্ত্রনা সবটা তার এখন মায়ের প্রতি।
বাবা-মায়ের ঝগড়ার পর থেকে খাবার টেবিলে আর ওদের নানাবিধ কথা হয় না। বাড়িটাই যেন সারাদিন মানুষগুলো থাকলেও অচেনা হয়ে থাকে একে অপরের প্রতি। তবু অংশুর এই নীরব অভিমান ও যন্ত্রনা বোধ হয় টের পেল তার জন্মদাত্রী। সুচিত্রা বললে---কি রে? আজ কলেজে কিছু ঝামেলা হয়েছে?
জয়ন্তও খাবার চিবোতে চিবোতে ছেলের দিকে তাকালো। অংশু নিরুত্তর। সুচি বলল---অংশু?
জয়ন্ত অবশ্য তেমন কিছু টের পায়নি। একটু ক্ষণ আগেই তো ছেলে তার সাথে ভালো করে কথা বলল। বরং আজ যেন ছেলে সেদিনের পর থেকে তার সাথে একটু স্বাভাবিক হয়ে প্রথম কথা বলেছে। অংশুর পাতে মাছটা যেমন কে তেমন পড়ে থাকায় সুচিত্রা ওটা বেছে দিতে যেতেই, অংশু হাত আড়াল করে বাধা দিল। বলল---আমি একা বেছে নেব।
ও ঘর থেকে লাট্টু ডেকে উঠল---মাআআআ...বিত্তু দাআআ মাচ্ছে...
সুচি খাবার টেবিল থেকে গলা বাড়িয়ে ধমক দিয়ে বললে---বিট্টু? ভাইকে মারিস না...
লাট্টু ক্ষণিকের মধ্যে চেঁচিয়ে আবার ডেকে উঠল---মাআআ... দাআআ...খেন্না..
সুচিত্রা এবার কড়া গলায় বলল---বিট্টু?
----মা, আমার খেলনা...ভাই লিচ্ছে...
---দে, ওকেও দে খেলতে, বিট্টু। ছোট ভাই না? মারিস না, বাবা।
লাট্টুকে বিট্টু তবুও ওর খেলনাগুলো দিচ্ছে না। লাট্টু তাই কাঁদতে কাঁদতে দৌড়ে এলো সুচির কাছে। জয়ন্তের তখন খাওয়া হয়ে গেছে। ও' চলে গেছে নিজের ঘরে।
অংশু নিজে মাছের কাঁটা বেছে খাচ্ছে বলেই, বড্ড দেরী হচ্ছে ওর। লাট্টু এসে মায়ের বাম পাশ ঘেঁষে দাঁড়ালো। অংশু লক্ষ্য করল মা লাট্টুকে কান্না থামাতে ওভাবেই আগলে নিল বাম হাত দিয়ে নিকটে। পিঠে হাত বুলিয়ে লাট্টুকে শান্ত করে বলল---আমি যাই, বিট্টু দাদাকে বকে দেব...
অংশু দেখল মা তারপরে দ্রুত বাম হাত দিয়ে আঁচলের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে ব্লাউজটা তুলে ধরল বাম স্তনের ওপর। ব্রেসিয়ারহীন ব্লাউজ হতে লাফিয়ে বার হয়ে এলো স্তনটা। মায়ের বাম স্তনটা অংশু অত্যন্ত নিকট হতে দেখছে এখন। মায়ের গায়ের রঙ যেমন তীব্র ফর্সা, তার চেয়ে অধিক ফর্সা মায়ের স্তন। এর আগেও সে কতবার দেখেছে। মা যখন কলেজ থেকে এসে অবলীলায় তার পরোয়া না করেই শাড়ি বদল করে তখন দেখেছে সে। কিংবা বাথরুম থেকে সদ্য স্নানে ভেজা গায়ে সায়া পরিহিতা মাকে দ্রুত এক ঝলক দেখেছে অংশু। কিন্তু সে স্তন ছোট, পেয়ারার মত ঈষৎ নুয়ে থাকা। আজ দেখছে সে মায়ের স্তনের দ্রুত পরিবর্তন, বেশ ঠাসা, পুষ্ট, ফোলা ফোলা। যতদিন যাচ্ছে যেন মায়ের স্তনজোড়া যেন আরো বাড়ছে।
মাতৃস্তন হতে দুগ্ধক্ষরণ শিশু বয়সে সকলেই দেখে থাকে, অংশুও দেখেছে। কিন্তু সেসব কারোর মনে থাকে না। আজ অংশু দেখল নিজের চোখের পলকে, মায়ের স্তনের বাদামী বোঁটা হতে এক ফোঁটা দুধ ঝরে পড়ল। দ্বিতীয় ফোঁটাটা ঝরে পড়বার আগেই লাট্টু মুখে পুরে নিল স্তনটা।
অংশু চোখ ফেরাতে পারছে না। মা ডাইনিং টেবিলের চেয়ারে বসে যেভাবে ভাত খাচ্ছিল সেভাবেই রয়েছে মা। মায়ের বগলের তলা দিয়ে মাথা গলিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে ছোট্ট ছেলে লাট্টু। ওভাবে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই ফুটপাতের কালো ছেলেটা মায়ের ফর্সা বনেদী স্তন হতে দুধ টানছে। ওর টানে ফুলে উঠছে মায়ের ভারী হয়ে আসা বাম স্তনটা।
অংশু না চাইলেও বারংবার তার চোখ আটকে যাচ্ছে ওদিকেই। তার জন্মদাত্রী মায়ের স্তন। যে স্তনে সে লালিত। যে স্তনকে সে অবলীলায় দেখেছে, তার তেতাল্লিশ বর্ষীয় খাটো উচ্চতার মায়ের পাতলা চেহারায় ঈষৎ ঝুলে থাকা অবস্থায়। সেই স্তন যেন এখন পরিপক্ক পেঁপের মত, অবশ্য উদ্ধত নয়, ঝুলন্ত খানিক। কিন্তু কি ঠাসা আর স্ফীত হয়ে উঠেছে দুধে। সেই স্তন আয়েশ করে গফুরের চার বছরের বাচ্চাটা চুষছে। চুষতে চুষতে তাকাচ্ছে অংশুর দিকে লাট্টু, যেন ইঙ্গিত দিচ্ছে, দেখ তোর মায়ের দুদু এখন আমার। হ্যা মায়ের প্রেমিক গফুরের দুই ছেলের।
ঝুমুর মাসির প্রেমিক তো এখন মায়ের প্রেমিক! বিট্টু-লাট্টু তো এখন মায়ের প্রেমিকের সন্তান! জঘন্য ঘৃণিত ভাবনাগুলো তৈরি হতেই অংশুর কেমন একটা অযাচিত অস্বস্তি তৈরি হল। সে কোনোরকম মুখ না তুলে খাওয়া সেরে উঠে পড়ল। মুখ ধুয়ে মায়ের দিকে এক মুহূর্ত না তাকিয়ে সোজা চলে এল নিজের বেডরুমে।
+++++
দুটো ছেলের মুখ ধুইয়ে মা টেবিল পরিষ্কার করে খাবার বেড়ে দিল। অংশু মায়ের উপর রাগ করেছে। একই রাগ তার বাবার ওপর। কিন্তু সে অসহায়। সে নীরব মুখে খাওয়াটা কোনোরকম সারতে চায়। মায়ের ওপর তার বিরক্তি আজ অনেক বেশি। নিজের জন্মদাত্রী মায়ের ঐ গফুর নামক জঘন্য লোকটার সাথে আজ দুপুরে নোংরামো দেখার পর থেকে সে নিজেকে স্থির করতে পারছে না। ঘৃণা, যন্ত্রনা সবটা তার এখন মায়ের প্রতি।
বাবা-মায়ের ঝগড়ার পর থেকে খাবার টেবিলে আর ওদের নানাবিধ কথা হয় না। বাড়িটাই যেন সারাদিন মানুষগুলো থাকলেও অচেনা হয়ে থাকে একে অপরের প্রতি। তবু অংশুর এই নীরব অভিমান ও যন্ত্রনা বোধ হয় টের পেল তার জন্মদাত্রী। সুচিত্রা বললে---কি রে? আজ কলেজে কিছু ঝামেলা হয়েছে?
জয়ন্তও খাবার চিবোতে চিবোতে ছেলের দিকে তাকালো। অংশু নিরুত্তর। সুচি বলল---অংশু?
জয়ন্ত অবশ্য তেমন কিছু টের পায়নি। একটু ক্ষণ আগেই তো ছেলে তার সাথে ভালো করে কথা বলল। বরং আজ যেন ছেলে সেদিনের পর থেকে তার সাথে একটু স্বাভাবিক হয়ে প্রথম কথা বলেছে। অংশুর পাতে মাছটা যেমন কে তেমন পড়ে থাকায় সুচিত্রা ওটা বেছে দিতে যেতেই, অংশু হাত আড়াল করে বাধা দিল। বলল---আমি একা বেছে নেব।
ও ঘর থেকে লাট্টু ডেকে উঠল---মাআআআ...বিত্তু দাআআ মাচ্ছে...
সুচি খাবার টেবিল থেকে গলা বাড়িয়ে ধমক দিয়ে বললে---বিট্টু? ভাইকে মারিস না...
লাট্টু ক্ষণিকের মধ্যে চেঁচিয়ে আবার ডেকে উঠল---মাআআ... দাআআ...খেন্না..
সুচিত্রা এবার কড়া গলায় বলল---বিট্টু?
----মা, আমার খেলনা...ভাই লিচ্ছে...
---দে, ওকেও দে খেলতে, বিট্টু। ছোট ভাই না? মারিস না, বাবা।
লাট্টুকে বিট্টু তবুও ওর খেলনাগুলো দিচ্ছে না। লাট্টু তাই কাঁদতে কাঁদতে দৌড়ে এলো সুচির কাছে। জয়ন্তের তখন খাওয়া হয়ে গেছে। ও' চলে গেছে নিজের ঘরে।
অংশু নিজে মাছের কাঁটা বেছে খাচ্ছে বলেই, বড্ড দেরী হচ্ছে ওর। লাট্টু এসে মায়ের বাম পাশ ঘেঁষে দাঁড়ালো। অংশু লক্ষ্য করল মা লাট্টুকে কান্না থামাতে ওভাবেই আগলে নিল বাম হাত দিয়ে নিকটে। পিঠে হাত বুলিয়ে লাট্টুকে শান্ত করে বলল---আমি যাই, বিট্টু দাদাকে বকে দেব...
অংশু দেখল মা তারপরে দ্রুত বাম হাত দিয়ে আঁচলের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে ব্লাউজটা তুলে ধরল বাম স্তনের ওপর। ব্রেসিয়ারহীন ব্লাউজ হতে লাফিয়ে বার হয়ে এলো স্তনটা। মায়ের বাম স্তনটা অংশু অত্যন্ত নিকট হতে দেখছে এখন। মায়ের গায়ের রঙ যেমন তীব্র ফর্সা, তার চেয়ে অধিক ফর্সা মায়ের স্তন। এর আগেও সে কতবার দেখেছে। মা যখন কলেজ থেকে এসে অবলীলায় তার পরোয়া না করেই শাড়ি বদল করে তখন দেখেছে সে। কিংবা বাথরুম থেকে সদ্য স্নানে ভেজা গায়ে সায়া পরিহিতা মাকে দ্রুত এক ঝলক দেখেছে অংশু। কিন্তু সে স্তন ছোট, পেয়ারার মত ঈষৎ নুয়ে থাকা। আজ দেখছে সে মায়ের স্তনের দ্রুত পরিবর্তন, বেশ ঠাসা, পুষ্ট, ফোলা ফোলা। যতদিন যাচ্ছে যেন মায়ের স্তনজোড়া যেন আরো বাড়ছে।
মাতৃস্তন হতে দুগ্ধক্ষরণ শিশু বয়সে সকলেই দেখে থাকে, অংশুও দেখেছে। কিন্তু সেসব কারোর মনে থাকে না। আজ অংশু দেখল নিজের চোখের পলকে, মায়ের স্তনের বাদামী বোঁটা হতে এক ফোঁটা দুধ ঝরে পড়ল। দ্বিতীয় ফোঁটাটা ঝরে পড়বার আগেই লাট্টু মুখে পুরে নিল স্তনটা।
অংশু চোখ ফেরাতে পারছে না। মা ডাইনিং টেবিলের চেয়ারে বসে যেভাবে ভাত খাচ্ছিল সেভাবেই রয়েছে মা। মায়ের বগলের তলা দিয়ে মাথা গলিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে ছোট্ট ছেলে লাট্টু। ওভাবে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই ফুটপাতের কালো ছেলেটা মায়ের ফর্সা বনেদী স্তন হতে দুধ টানছে। ওর টানে ফুলে উঠছে মায়ের ভারী হয়ে আসা বাম স্তনটা।
অংশু না চাইলেও বারংবার তার চোখ আটকে যাচ্ছে ওদিকেই। তার জন্মদাত্রী মায়ের স্তন। যে স্তনে সে লালিত। যে স্তনকে সে অবলীলায় দেখেছে, তার তেতাল্লিশ বর্ষীয় খাটো উচ্চতার মায়ের পাতলা চেহারায় ঈষৎ ঝুলে থাকা অবস্থায়। সেই স্তন যেন এখন পরিপক্ক পেঁপের মত, অবশ্য উদ্ধত নয়, ঝুলন্ত খানিক। কিন্তু কি ঠাসা আর স্ফীত হয়ে উঠেছে দুধে। সেই স্তন আয়েশ করে গফুরের চার বছরের বাচ্চাটা চুষছে। চুষতে চুষতে তাকাচ্ছে অংশুর দিকে লাট্টু, যেন ইঙ্গিত দিচ্ছে, দেখ তোর মায়ের দুদু এখন আমার। হ্যা মায়ের প্রেমিক গফুরের দুই ছেলের।
ঝুমুর মাসির প্রেমিক তো এখন মায়ের প্রেমিক! বিট্টু-লাট্টু তো এখন মায়ের প্রেমিকের সন্তান! জঘন্য ঘৃণিত ভাবনাগুলো তৈরি হতেই অংশুর কেমন একটা অযাচিত অস্বস্তি তৈরি হল। সে কোনোরকম মুখ না তুলে খাওয়া সেরে উঠে পড়ল। মুখ ধুয়ে মায়ের দিকে এক মুহূর্ত না তাকিয়ে সোজা চলে এল নিজের বেডরুমে।
+++++