02-11-2024, 01:35 PM
(This post was last modified: 02-11-2024, 01:38 PM by pujapujamondal2. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
২৫/ মিতালি (সমাপ্ত ) (কল্পনার জগৎ থেকে বাস্তবে )
হটাৎ করেই একজন নার্স আমাকে ডাক দেয়। ... স্যার ডাক্তারবাবু আপনাকে ডাকছেন। ( কল্পনার জগৎ থেকে বাস্তবে ফিরলাম ) আমি (বিভাষ ) নার্স দিদিকে বললাম চলুন ঘড়িতে সময় দেখলাম বিকেল ৫ টা বেজে গেছে। ডাক্তার চেম্বারে ঢুকে বললাম আমাকে খুজছিলেন আপনি। .. উনি বলেন হ্যা আমার আপনার মেয়ে কে দেখলাম এখন অনেকটাই সুস্থ , ওকে আর এখনে রাখার প্রয়োজন দেখছিনা আপনি ওকে নিয়ে যেতে পারেন। একটা দুঃচিন্তার থেকে মুক্তি হলো আমার। আমি ডাক্তারবাবু কে বলাম ঠিক আছে আমি নিশ্চিন্ত। রুমি ভালো আছে। ডক্টর চেম্বার থেকে বেরোতেই আমার ফোন বেজে ওঠে দেখলাম মিতালি ফোন করেছে , ফোন ধরতেই মিতালি বললো তুমি কোথায় , আমি রুমির কাছে বসে আছি। , কিন্তু তোমাকে দেখছি না। আমি বলাম আমি ডক্টর চেম্বারে ছিলাম রুমির ছুটি হয়ে গেছে , আমি আসছি। আমি তাড়াতাড়ি করে রুমির বেডের কাছে যেতে নিলাম। রুমির কাছে এসে দেখলাম মিতালি , আবির। ওর বাবা মা দাঁড়িয়ে আছে। মিতালীকে জিজ্ঞাসা করলাম সবাই এখানে কি ব্যাপার। মিতালি বললো দেখোনা আবির রা চলে যাচ্ছে তাই দেখা করতে এসেছেন ওনারা। আবির বললো হ্যা দাদা সন্ধ্যা ৭ টাই আমাদের ট্রেন , খারাপ লাগছে খুব আপনার দুঃসময়ে থাকতে পারছি না। আমি বলাম না না সব বিপদ কেটে গেছে ডক্টর বলেছেন রুমি কে নিয়ে যেতে। আবির বলে ওঠে ওহঃ তাহলে নিঃশ্চিন্ত ! আবিরের বাবা মা দেখলাম রুরির জন্য একটা খেলনা কিনে এনেছেন। আমি বলাম এসবের কি দরকার ছিল। আবির ঘড়ি দেখে বললো দাদা এবার যেতে হবে। ... আমি বলাম ঠিক আছে এসো তাহলে সাবধানে যেও । মিতালি কে বলাম যাও ওদের একটু এগিয়ে দিয়ে এসো , আমি ততক্ষন রুমির ছুটির প্রসিডিওর শেষ করে নি। .. মিতালি ওদের নিয়ে বেরিয়ে গেলো ওয়ার্ড থেকে , আমিও রুমিকে জামা পড়াতে লাগলাম .. জামা পোড়ানো শেষ হলে যেতে নিলাম অফিসের দিকে ততক্ষন মিতালি নিচে নেমে গেছে , আবিরের বাবা মা রাস্তায় দাঁড়ানো গাড়িতে উঠে গেছে , কিন্তু আবির আর মিতালীকে দেখলাম না। .. ওয়ার্ড কলিডোর এর নিচে তাকাতে চোখ গেলো আবির আর মিতালীর দিকে ওরা কি যেন কথাবার্তা বলছে , তবে দূরে থাকার জন্য কানে এলো না। .. দেখলাম আবির একটা কার্ড মিতালীকে দেয় ,,, হটাৎ দেখলাম মিতালি আবির কে একটা hug দিতে। জড়িয়ে ধরে আবির কে। এর পর ওরা আলিঙ্গন মুক্ত হয়ে আবির চলে যেতে থাকে। . চলে যেতে যেতে ইশারা করে মিতালি কার্ডের নম্বরে কল দিতে। ....... ... .
(সমাপ্ত )
হটাৎ করেই একজন নার্স আমাকে ডাক দেয়। ... স্যার ডাক্তারবাবু আপনাকে ডাকছেন। ( কল্পনার জগৎ থেকে বাস্তবে ফিরলাম ) আমি (বিভাষ ) নার্স দিদিকে বললাম চলুন ঘড়িতে সময় দেখলাম বিকেল ৫ টা বেজে গেছে। ডাক্তার চেম্বারে ঢুকে বললাম আমাকে খুজছিলেন আপনি। .. উনি বলেন হ্যা আমার আপনার মেয়ে কে দেখলাম এখন অনেকটাই সুস্থ , ওকে আর এখনে রাখার প্রয়োজন দেখছিনা আপনি ওকে নিয়ে যেতে পারেন। একটা দুঃচিন্তার থেকে মুক্তি হলো আমার। আমি ডাক্তারবাবু কে বলাম ঠিক আছে আমি নিশ্চিন্ত। রুমি ভালো আছে। ডক্টর চেম্বার থেকে বেরোতেই আমার ফোন বেজে ওঠে দেখলাম মিতালি ফোন করেছে , ফোন ধরতেই মিতালি বললো তুমি কোথায় , আমি রুমির কাছে বসে আছি। , কিন্তু তোমাকে দেখছি না। আমি বলাম আমি ডক্টর চেম্বারে ছিলাম রুমির ছুটি হয়ে গেছে , আমি আসছি। আমি তাড়াতাড়ি করে রুমির বেডের কাছে যেতে নিলাম। রুমির কাছে এসে দেখলাম মিতালি , আবির। ওর বাবা মা দাঁড়িয়ে আছে। মিতালীকে জিজ্ঞাসা করলাম সবাই এখানে কি ব্যাপার। মিতালি বললো দেখোনা আবির রা চলে যাচ্ছে তাই দেখা করতে এসেছেন ওনারা। আবির বললো হ্যা দাদা সন্ধ্যা ৭ টাই আমাদের ট্রেন , খারাপ লাগছে খুব আপনার দুঃসময়ে থাকতে পারছি না। আমি বলাম না না সব বিপদ কেটে গেছে ডক্টর বলেছেন রুমি কে নিয়ে যেতে। আবির বলে ওঠে ওহঃ তাহলে নিঃশ্চিন্ত ! আবিরের বাবা মা দেখলাম রুরির জন্য একটা খেলনা কিনে এনেছেন। আমি বলাম এসবের কি দরকার ছিল। আবির ঘড়ি দেখে বললো দাদা এবার যেতে হবে। ... আমি বলাম ঠিক আছে এসো তাহলে সাবধানে যেও । মিতালি কে বলাম যাও ওদের একটু এগিয়ে দিয়ে এসো , আমি ততক্ষন রুমির ছুটির প্রসিডিওর শেষ করে নি। .. মিতালি ওদের নিয়ে বেরিয়ে গেলো ওয়ার্ড থেকে , আমিও রুমিকে জামা পড়াতে লাগলাম .. জামা পোড়ানো শেষ হলে যেতে নিলাম অফিসের দিকে ততক্ষন মিতালি নিচে নেমে গেছে , আবিরের বাবা মা রাস্তায় দাঁড়ানো গাড়িতে উঠে গেছে , কিন্তু আবির আর মিতালীকে দেখলাম না। .. ওয়ার্ড কলিডোর এর নিচে তাকাতে চোখ গেলো আবির আর মিতালীর দিকে ওরা কি যেন কথাবার্তা বলছে , তবে দূরে থাকার জন্য কানে এলো না। .. দেখলাম আবির একটা কার্ড মিতালীকে দেয় ,,, হটাৎ দেখলাম মিতালি আবির কে একটা hug দিতে। জড়িয়ে ধরে আবির কে। এর পর ওরা আলিঙ্গন মুক্ত হয়ে আবির চলে যেতে থাকে। . চলে যেতে যেতে ইশারা করে মিতালি কার্ডের নম্বরে কল দিতে। ....... ... .
(সমাপ্ত )