25-10-2024, 11:40 PM
(This post was last modified: 25-10-2024, 11:43 PM by Henry. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
সরকারি হিসেবে ডেঙ্গুর উপদ্রব খানিক কমলেও এখনো উপসর্গ নিয়ে রোগী ভর্তি হচ্ছে প্রতিদিন। জয়ন্ত সাত সকালে স্নান করে সেই যে বেরিয়েছে এখনো কাজের শেষ নেই। এদিকে মিতাকে নিয়ে আজ অনলের ফাঁকা ফ্ল্যাটে দুপুরটা কাটানোর কথা। তাই সুচিকে বলে এসেছে ওর ফিরতে সন্ধে হবে।
ডাঃ মৈত্র মাঝে একবার এসে বললেন---ডাঃ দাশগুপ্ত, এই মুহূর্তে প্রেস এসে সুপারের সাক্ষাৎকার নিয়ে গেছে।
জয়ন্ত রোগী দেখার কাজ সেরে এসেছে সবে। বললে---প্রেস কে কি বললেন সুপার?
---কি আবার বলবেন! স্বাস্থ্য দপ্তরের যা বক্তব্য তাই গড়গড় করে শোনালেন; যে রোগীর সংখ্যা কমছে, ডেঙ্গুর প্রকোপ কমছে।
জয়ন্ত ঠাট্টার ছলে ডাঃ মৈত্রের দিকে হেসে বলল---তাহলে তো দুর্দান্ত প্রগ্রেস। এতক্ষণ যাদের দেখলাম তাদের বোধ হয় ভাইরাল ফিভার ছিল।
---হ্যা। সব ডিপার্টমেন্টের ডাক্তাররা কেন জেনারেল মেডিসিন ওয়ার্ডে, প্রেসের এ প্রশ্নের উত্তর অবশ্য দেননি সুপার সাহেব।
জয়ন্ত জামার হাত খুলে হাত মুখ ধুয়ে ফেলল। চা জলখাবার খাওয়া হয়নি তার। অথচ এগোরোটা বাজলো। আজ লাঞ্চটা সে মিতার সাথেই করবে। মিতা বলছে রেঁধে আনবে তার জন্য।
ডাঃ মৈত্র মাঝে একবার এসে বললেন---ডাঃ দাশগুপ্ত, এই মুহূর্তে প্রেস এসে সুপারের সাক্ষাৎকার নিয়ে গেছে।
জয়ন্ত রোগী দেখার কাজ সেরে এসেছে সবে। বললে---প্রেস কে কি বললেন সুপার?
---কি আবার বলবেন! স্বাস্থ্য দপ্তরের যা বক্তব্য তাই গড়গড় করে শোনালেন; যে রোগীর সংখ্যা কমছে, ডেঙ্গুর প্রকোপ কমছে।
জয়ন্ত ঠাট্টার ছলে ডাঃ মৈত্রের দিকে হেসে বলল---তাহলে তো দুর্দান্ত প্রগ্রেস। এতক্ষণ যাদের দেখলাম তাদের বোধ হয় ভাইরাল ফিভার ছিল।
---হ্যা। সব ডিপার্টমেন্টের ডাক্তাররা কেন জেনারেল মেডিসিন ওয়ার্ডে, প্রেসের এ প্রশ্নের উত্তর অবশ্য দেননি সুপার সাহেব।
জয়ন্ত জামার হাত খুলে হাত মুখ ধুয়ে ফেলল। চা জলখাবার খাওয়া হয়নি তার। অথচ এগোরোটা বাজলো। আজ লাঞ্চটা সে মিতার সাথেই করবে। মিতা বলছে রেঁধে আনবে তার জন্য।