19-10-2024, 08:05 PM
(This post was last modified: 31-10-2024, 07:46 PM by Godhuli Alo. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
ঘুমের ভেতর মা যেনো বিষয়টি ঠিক টের পেলেন না। আমার সাহস গেলো আরো বেড়ে। বুকে হাত বুলাতে শুরু করলাম। তারপর জোশের বশে যখন জোরে একটা চাপ দিলাম তখন যেনো সে কিছুটা নড়ে উঠলো। আর সেই সাথে আমিও সম্বিৎ ফিরে পেলাম। তাড়াতাড়ি তাকে ছেড়ে দিয়ে অন্য পাশে ফিরে শুয়ে রইলাম। বুক ঢিবঢিব করছিল। কিন্তু এরপর আর কোনো সাড়া পেলাম না মায়ের। এরপর কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম তা নিজেও টের পাই নি।
পরদিন সকালে মায়ের দিকে তাকাতে সংকোচ হচ্ছিল। মাও কেমন যেনো এড়িয়ে যাচ্ছিল আমাকে। বুঝলাম আমার গতরাতের কর্মকান্ড তিনি হয়তো টের পেয়েছেন। ভয় পেয়ে গেলাম, যদি বাবাকে বলে দেয়? এই ভেবে। কিন্তু আমার মনের কথা তিনি জানতে পেরেছেন বলে অদ্ভুত এক রোমান্সও অনুভব করলাম মনের ভেতর। মা সব বুঝেও যদি গত রাতে চুপ থাকেন এবং আজ রাতে আবারো আমাকে তার বিছানায় আহবান করেন তাহলে তো আজ আমি আরো দূর অগ্রসর হতে পারি। আমি অধীর আগ্রহে রাতের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। সন্ধ্যা নামতেই বুকের কাঁপুনি বেড়ে যাচ্ছিল। কিন্তু বিধিবাম। হুট করেই বাবা এসে পড়লেন। ঢাকার বাইরে গেলে তিনি সাধারণত দুই তিনদিনের আগে ফেরেন না। কিন্তু এবার নাকি তাড়াতাড়ি কাজ সমাধা হয়ে গেছে। তাই আমার সাধের পরিকল্পনায় তিনি জল ঢাললেন। রাতে নিজের বিছানায় শুয়ে হতাশায় বাবাকে অভিশাপ দিতে দিতে চোখে জল চলে আসলো আমার। ভাবলাম কাল সকালে তিনি অফিসে চলে গেলে সরাসরি কথা বলবো মায়ের সাথে। কিন্তু শত চেষ্টা করেও এই ব্যাপারে কিছু বলতে পারলাম না। এমনকি স্বাভাবিক কথা বলতেও লজ্জা লাগে এখন। এর দুদিন পরেই ছোট ভাইবোনেরা খালার বাসা থেকে ফিরে আসলো। বাড়ির ভেতর আর সেই প্রাইভেসিটাই রইলো না। আমার সমস্ত পরিকল্পনা তাই জলে ভেসে গেলো।
আমি কিন্তু দমে গেলাম না। বরং দিন দিন চোখের সামনে মায়ের রসালো শরীরটা দেখে আকাঙ্ক্ষা গেলো আরো বেড়ে। কি থেকে কি করা যায় ভাবতে লাগলাম। একদিন একটা সুযোগ পেলাম। বাবা অফিসে, দুই বোন কলেজে আর পাঁচ বছর বয়সী ছোট ভাইটা ঘুমোচ্ছে। এমন সময়ে মা বাথরুমে গোসল করছিলেন। বাথরুমের দরজাটা কাঠের। কিন্তু তার উপরে একটু স্বচ্ছ কাঁচে ঘেরা জায়গা আছে যা থেকে ভেতরটা পরিষ্কার দেখা যায়। আমি দুরু দুরু বুকে দরজার সামনে একটা টুল রেখে তার ওপর দাঁড়িয়ে গেলাম। কাঁচের স্বচ্ছ জায়গাটা দিয়ে স্পষ্ট দেখতে পেলাম মা অর্ধ উলঙ্গ হয়ে ঝর্নার পানিতে গোসল করছেন। মায়ের ফর্সা, ফোলা দুধ দুটোর ওপর পানির ফোঁটাগুলো মুক্তোর মতো চিকচিক করছিল। আর বাদামী রঙের বোঁটা দুটো ভিজে গিয়ে শক্ত হয়ে কিসমিসের মতো দেখাচ্ছিল। মনে হচ্ছিল যেনো কিসমিসের উপর শক্ত করে একটা কামড় বসিয়ে দেই। নিজের মনেই বিভোর হয়ে দেখছিলাম। হঠাৎ খেয়াল করলাম, মায়ের চোখ আমার চোখের দিকে পড়লো। ভয় পেয়ে দ্রুত টুল থেকে নিচে নেমে গেলাম। মনে হলো এবার আর রক্ষে নেই। মা নিশ্চয়ই এই ব্যাপারটা নিয়ে আমাকে কিছু বলবেন। কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে এবারও তিনি বললেন না কিছু।
পরদিন সকালে মায়ের দিকে তাকাতে সংকোচ হচ্ছিল। মাও কেমন যেনো এড়িয়ে যাচ্ছিল আমাকে। বুঝলাম আমার গতরাতের কর্মকান্ড তিনি হয়তো টের পেয়েছেন। ভয় পেয়ে গেলাম, যদি বাবাকে বলে দেয়? এই ভেবে। কিন্তু আমার মনের কথা তিনি জানতে পেরেছেন বলে অদ্ভুত এক রোমান্সও অনুভব করলাম মনের ভেতর। মা সব বুঝেও যদি গত রাতে চুপ থাকেন এবং আজ রাতে আবারো আমাকে তার বিছানায় আহবান করেন তাহলে তো আজ আমি আরো দূর অগ্রসর হতে পারি। আমি অধীর আগ্রহে রাতের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। সন্ধ্যা নামতেই বুকের কাঁপুনি বেড়ে যাচ্ছিল। কিন্তু বিধিবাম। হুট করেই বাবা এসে পড়লেন। ঢাকার বাইরে গেলে তিনি সাধারণত দুই তিনদিনের আগে ফেরেন না। কিন্তু এবার নাকি তাড়াতাড়ি কাজ সমাধা হয়ে গেছে। তাই আমার সাধের পরিকল্পনায় তিনি জল ঢাললেন। রাতে নিজের বিছানায় শুয়ে হতাশায় বাবাকে অভিশাপ দিতে দিতে চোখে জল চলে আসলো আমার। ভাবলাম কাল সকালে তিনি অফিসে চলে গেলে সরাসরি কথা বলবো মায়ের সাথে। কিন্তু শত চেষ্টা করেও এই ব্যাপারে কিছু বলতে পারলাম না। এমনকি স্বাভাবিক কথা বলতেও লজ্জা লাগে এখন। এর দুদিন পরেই ছোট ভাইবোনেরা খালার বাসা থেকে ফিরে আসলো। বাড়ির ভেতর আর সেই প্রাইভেসিটাই রইলো না। আমার সমস্ত পরিকল্পনা তাই জলে ভেসে গেলো।
আমি কিন্তু দমে গেলাম না। বরং দিন দিন চোখের সামনে মায়ের রসালো শরীরটা দেখে আকাঙ্ক্ষা গেলো আরো বেড়ে। কি থেকে কি করা যায় ভাবতে লাগলাম। একদিন একটা সুযোগ পেলাম। বাবা অফিসে, দুই বোন কলেজে আর পাঁচ বছর বয়সী ছোট ভাইটা ঘুমোচ্ছে। এমন সময়ে মা বাথরুমে গোসল করছিলেন। বাথরুমের দরজাটা কাঠের। কিন্তু তার উপরে একটু স্বচ্ছ কাঁচে ঘেরা জায়গা আছে যা থেকে ভেতরটা পরিষ্কার দেখা যায়। আমি দুরু দুরু বুকে দরজার সামনে একটা টুল রেখে তার ওপর দাঁড়িয়ে গেলাম। কাঁচের স্বচ্ছ জায়গাটা দিয়ে স্পষ্ট দেখতে পেলাম মা অর্ধ উলঙ্গ হয়ে ঝর্নার পানিতে গোসল করছেন। মায়ের ফর্সা, ফোলা দুধ দুটোর ওপর পানির ফোঁটাগুলো মুক্তোর মতো চিকচিক করছিল। আর বাদামী রঙের বোঁটা দুটো ভিজে গিয়ে শক্ত হয়ে কিসমিসের মতো দেখাচ্ছিল। মনে হচ্ছিল যেনো কিসমিসের উপর শক্ত করে একটা কামড় বসিয়ে দেই। নিজের মনেই বিভোর হয়ে দেখছিলাম। হঠাৎ খেয়াল করলাম, মায়ের চোখ আমার চোখের দিকে পড়লো। ভয় পেয়ে দ্রুত টুল থেকে নিচে নেমে গেলাম। মনে হলো এবার আর রক্ষে নেই। মা নিশ্চয়ই এই ব্যাপারটা নিয়ে আমাকে কিছু বলবেন। কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে এবারও তিনি বললেন না কিছু।