18-10-2024, 09:54 PM
পর্ব ৫
যথারীতি পরের সোমবার এসে গেল। আমি দুশ্চিন্তা নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম যে মানিক কাকু এসে কি ফন্দি আটবে কারন ওর মত ধূর্ত লোক যে চাইলে যা খুশি করতে পারে , সেটা ধীরে ধীরে বুঝতে পারছিলাম। তাই শরীর খারাপের অজুহাত দিয়ে কলেজেও যাইনি। কিন্তু তাজ্জব ব্যাপার হল , বেলা গড়িয়ে বিকেল হয়ে গেলেও মানিক কাকুর দেখা নেই। মা ও অনেকক্ষন অপেক্ষা করার পর বলল "হয়ত কোনো কাজ পরে গ্যাছে , তোর বাবা কে বলতে হবে , ওনাকে তাগাদা দেওয়ার কথা। নয়তো ব্যাথা টা বাড়তে থাকবে।" আমিও একটু নিশ্চিন্ত হলাম এই ভেবে যে হয়ত মানিক কাকুর খেয়াল নেই কিংবা অন্য কোনো কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।
বিকেল বেলা , তখন 4:30 টে বাজে , গাঙ্গুলি বাড়ির ছেলেটা "রাজেশ" এসে মা কে ডাকছিল। আমি ওর গলা শুনে বেরিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম " কি ব্যাপার রে? মা কে খোঁজ করছিস?" রাজেশ বলল " আমার মা একবার ডাকল কাকিমা কে , বলল কি যেন কথা আছে , পারলে একবার যেন কাকিমা আমাদের বাড়ি যায়। মা ই আসত কিন্তু বাড়ির কাজের একটু চাপ আছে , তাই কাকিমা কেই যেতে বলল।" আমি বললাম "ও , এখন তো মা ঘুমাচ্ছে , মা ঘুম থেকে উঠলে আমি জানিয়ে দেব।" রাজেশ "আচ্ছা" বলে চলে গেল। আমিও নিজের ঘরে এসে বসলাম।
5:30 টা নাগাদ মা ঘুম থেকে উঠল। আমি মা কে গাঙ্গুলি বাড়ির কাকিমা ডেকেছে বলতেই মা বলল "ও তাই , আচ্ছা তাহলে একবার দেখা করেই আসি। তাছাড়া ওর কাছে বলেও আসব যে ঐ মানিক ঘোষ লোকটাকে যেন একটু মনে করিয়ে দেয় physiotherapy র কথা, উনি তো প্রথম দিনেই কামাই করে দিলেন।" মানিক ঘোষ সম্পর্কে মা ওই গাঙ্গুলি কাকিমা কে কি বলবে , সেটা শোনার চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকল আমার। তাই মা বেরোনোর একটু পরেই আমিও বেরিয়ে পড়লাম গাঙ্গুলি বাড়ির দিকে।
আমি পৌঁছে দেখি , মা গাঙ্গুলি বাড়ি ভিতরে ঢুকে গ্যাছে , বসার ঘরে ওদের কথা বলার আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। আমি তাই বাড়ির পিছন দিয়ে ঘুরে গিয়ে জানালার পাশে গিয়ে লুকিয়ে দাঁড়ালাম।
যথারীতি পরের সোমবার এসে গেল। আমি দুশ্চিন্তা নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম যে মানিক কাকু এসে কি ফন্দি আটবে কারন ওর মত ধূর্ত লোক যে চাইলে যা খুশি করতে পারে , সেটা ধীরে ধীরে বুঝতে পারছিলাম। তাই শরীর খারাপের অজুহাত দিয়ে কলেজেও যাইনি। কিন্তু তাজ্জব ব্যাপার হল , বেলা গড়িয়ে বিকেল হয়ে গেলেও মানিক কাকুর দেখা নেই। মা ও অনেকক্ষন অপেক্ষা করার পর বলল "হয়ত কোনো কাজ পরে গ্যাছে , তোর বাবা কে বলতে হবে , ওনাকে তাগাদা দেওয়ার কথা। নয়তো ব্যাথা টা বাড়তে থাকবে।" আমিও একটু নিশ্চিন্ত হলাম এই ভেবে যে হয়ত মানিক কাকুর খেয়াল নেই কিংবা অন্য কোনো কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।
বিকেল বেলা , তখন 4:30 টে বাজে , গাঙ্গুলি বাড়ির ছেলেটা "রাজেশ" এসে মা কে ডাকছিল। আমি ওর গলা শুনে বেরিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম " কি ব্যাপার রে? মা কে খোঁজ করছিস?" রাজেশ বলল " আমার মা একবার ডাকল কাকিমা কে , বলল কি যেন কথা আছে , পারলে একবার যেন কাকিমা আমাদের বাড়ি যায়। মা ই আসত কিন্তু বাড়ির কাজের একটু চাপ আছে , তাই কাকিমা কেই যেতে বলল।" আমি বললাম "ও , এখন তো মা ঘুমাচ্ছে , মা ঘুম থেকে উঠলে আমি জানিয়ে দেব।" রাজেশ "আচ্ছা" বলে চলে গেল। আমিও নিজের ঘরে এসে বসলাম।
5:30 টা নাগাদ মা ঘুম থেকে উঠল। আমি মা কে গাঙ্গুলি বাড়ির কাকিমা ডেকেছে বলতেই মা বলল "ও তাই , আচ্ছা তাহলে একবার দেখা করেই আসি। তাছাড়া ওর কাছে বলেও আসব যে ঐ মানিক ঘোষ লোকটাকে যেন একটু মনে করিয়ে দেয় physiotherapy র কথা, উনি তো প্রথম দিনেই কামাই করে দিলেন।" মানিক ঘোষ সম্পর্কে মা ওই গাঙ্গুলি কাকিমা কে কি বলবে , সেটা শোনার চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকল আমার। তাই মা বেরোনোর একটু পরেই আমিও বেরিয়ে পড়লাম গাঙ্গুলি বাড়ির দিকে।
আমি পৌঁছে দেখি , মা গাঙ্গুলি বাড়ি ভিতরে ঢুকে গ্যাছে , বসার ঘরে ওদের কথা বলার আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। আমি তাই বাড়ির পিছন দিয়ে ঘুরে গিয়ে জানালার পাশে গিয়ে লুকিয়ে দাঁড়ালাম।