13-10-2024, 03:47 PM
১২/মিতালি
আবির দৌড়ে গেলো মেরিনড্রাইভের রাস্তায়। .. একটা অটো রিকশা দাড় করিয়ে ইশারা করলো রুমিকে নিয়ে আসতে , রুমি কে কোলে করে নিয়ে আমি আর মিতালি রাস্তায় যেতে লাগলাম। অটো তে উঠে বসলাম সবাই আমি রুমিকে কোলে করে আছি , আবির অটো ড্রাইভার কে বললো চলুন ভাই হাসপাতাল ,,, ১০ মিনিটের মধ্যে আমরা পৌঁছে গেলাম , রুমিকে নিয়ে নেমে গেলাম প্রথমে এমার্জেন্সি তে। আবির ভাড়া মিটিয়ে পিছনে আসতে লাগলো। এমার্জেন্সি তে একজন নার্স জানতে চাইলো কি হয়েছে , আমি সব খুলে বলাম , নার্স রুমিকে বেডে শুয়ে দিতে বললো , আমি রুমিকে বেড়ে শুয়ে দিলাম। সাথে সাথে ডাক্তার কে কল করে নিয়ে আসা হলো , ডাক্তার রুমি কে পরীক্ষা করে বলেন , ভয়ের কিছুনাই তবে নোনা জলের জন্য রুমির স্টমাকে একটু ইনফেক্শন হয়েছে আমরা ভর্তি করে নেবো। মিতালি ডাক্তার কে বললো স্যার ও ঠিক হয়ে যাবেতো। ডাক্তার মিতালীকে বললো কোনো চিন্তা করবেনা , ইনফেক্শন এর জন্য আমরা রাখছি দুএক দিনে ছেড়ে দেব। ডাক্তারবাবু নার্স কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবার কথা বলে চলে গেলেন। রুমি কে ভর্তি নিয়ে নিলো , নার্স এসে জানালো দেখুন আমাদের বেবি ওয়ার্ড খালি নাই শুধু জেনারেল মেল ওয়ার্ড খালি আছে , তাই আপনাদের মধ্যে একজন ছেলে রুমির সাথে থাকতে হবে , আমি নার্স কে বলাম ঠিক আছে। ... আমি মিতালি কে বলাম আমি রুমি কে নিয়ে থাকছি , তুমি হোটেল চলে যাও , মিতালি রাজি হয় না কিছুতেই। আমার সমুদ্রে চান করার জন্য সবাই ভিজা ছিলাম , আমি বলাম মেল ওয়ার্ড তমাকে কে থাকতে দেবেনা । এটা শুনে মিতালি এবার রাজি হল ফিরে যেতে । মিতালি আমাকে বললো তাহলে আবির কে দিয়ে তোমার কাপড় আর খবরের ব্যবস্থা করি। আমার সামনে আবিরকে ডাকল , আবির এতক্ষন সব টা দেখছিলো , আবির কাছে এসে বললো কি হয়েছে দাদা বলুন , আমি আবিরের হাত দুটো ধরে বলাম আবির আজ তুমি যে উপকার করলে তা আমরা কোনোদিন শোধ দিয়ে পারবে না ( এই কথা শুনে আবির মনে মনে ভাবলো শোধ আপনি কেন দেবেন শোধ তো দেবে আপনার মিতালি আমার মিষ্টি , ) আবির বললো দাদা এবার আমাকে খুব লজ্জা দিচ্ছেন কিন্তু , এ আর এমন কি ,,,, আবিরের কথা শুনে মিতালি বললো না আবির তুমি যেভাবে রুমি কে বাঁচিয়ে দিলে এ ঋণ শোধ হবেনা। মিতালি আমাকে বললো তুমি রুমের চাবিটা আবিরকে দাউ ও হোটেল থেকে তোমার কাপড় ও খাবার নিয়ে আসুক। আবির এক কাথাই রাজি হয়েগেল । আবির বললো আমাকে দিন আমি নিয়ে আসছি। .... আমি চবি আবির কে দিয়েদিলাম। আবির চাবি নিয়ে চলে গেলো। ... আমরা রুমির কাছে গেলাম। ....
আবির দৌড়ে গেলো মেরিনড্রাইভের রাস্তায়। .. একটা অটো রিকশা দাড় করিয়ে ইশারা করলো রুমিকে নিয়ে আসতে , রুমি কে কোলে করে নিয়ে আমি আর মিতালি রাস্তায় যেতে লাগলাম। অটো তে উঠে বসলাম সবাই আমি রুমিকে কোলে করে আছি , আবির অটো ড্রাইভার কে বললো চলুন ভাই হাসপাতাল ,,, ১০ মিনিটের মধ্যে আমরা পৌঁছে গেলাম , রুমিকে নিয়ে নেমে গেলাম প্রথমে এমার্জেন্সি তে। আবির ভাড়া মিটিয়ে পিছনে আসতে লাগলো। এমার্জেন্সি তে একজন নার্স জানতে চাইলো কি হয়েছে , আমি সব খুলে বলাম , নার্স রুমিকে বেডে শুয়ে দিতে বললো , আমি রুমিকে বেড়ে শুয়ে দিলাম। সাথে সাথে ডাক্তার কে কল করে নিয়ে আসা হলো , ডাক্তার রুমি কে পরীক্ষা করে বলেন , ভয়ের কিছুনাই তবে নোনা জলের জন্য রুমির স্টমাকে একটু ইনফেক্শন হয়েছে আমরা ভর্তি করে নেবো। মিতালি ডাক্তার কে বললো স্যার ও ঠিক হয়ে যাবেতো। ডাক্তার মিতালীকে বললো কোনো চিন্তা করবেনা , ইনফেক্শন এর জন্য আমরা রাখছি দুএক দিনে ছেড়ে দেব। ডাক্তারবাবু নার্স কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবার কথা বলে চলে গেলেন। রুমি কে ভর্তি নিয়ে নিলো , নার্স এসে জানালো দেখুন আমাদের বেবি ওয়ার্ড খালি নাই শুধু জেনারেল মেল ওয়ার্ড খালি আছে , তাই আপনাদের মধ্যে একজন ছেলে রুমির সাথে থাকতে হবে , আমি নার্স কে বলাম ঠিক আছে। ... আমি মিতালি কে বলাম আমি রুমি কে নিয়ে থাকছি , তুমি হোটেল চলে যাও , মিতালি রাজি হয় না কিছুতেই। আমার সমুদ্রে চান করার জন্য সবাই ভিজা ছিলাম , আমি বলাম মেল ওয়ার্ড তমাকে কে থাকতে দেবেনা । এটা শুনে মিতালি এবার রাজি হল ফিরে যেতে । মিতালি আমাকে বললো তাহলে আবির কে দিয়ে তোমার কাপড় আর খবরের ব্যবস্থা করি। আমার সামনে আবিরকে ডাকল , আবির এতক্ষন সব টা দেখছিলো , আবির কাছে এসে বললো কি হয়েছে দাদা বলুন , আমি আবিরের হাত দুটো ধরে বলাম আবির আজ তুমি যে উপকার করলে তা আমরা কোনোদিন শোধ দিয়ে পারবে না ( এই কথা শুনে আবির মনে মনে ভাবলো শোধ আপনি কেন দেবেন শোধ তো দেবে আপনার মিতালি আমার মিষ্টি , ) আবির বললো দাদা এবার আমাকে খুব লজ্জা দিচ্ছেন কিন্তু , এ আর এমন কি ,,,, আবিরের কথা শুনে মিতালি বললো না আবির তুমি যেভাবে রুমি কে বাঁচিয়ে দিলে এ ঋণ শোধ হবেনা। মিতালি আমাকে বললো তুমি রুমের চাবিটা আবিরকে দাউ ও হোটেল থেকে তোমার কাপড় ও খাবার নিয়ে আসুক। আবির এক কাথাই রাজি হয়েগেল । আবির বললো আমাকে দিন আমি নিয়ে আসছি। .... আমি চবি আবির কে দিয়েদিলাম। আবির চাবি নিয়ে চলে গেলো। ... আমরা রুমির কাছে গেলাম। ....