12-10-2024, 01:49 PM
(This post was last modified: 12-10-2024, 03:27 PM by pujapujamondal2. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
০৬/মিতালি
আমি দাঁড়িয়ে দেখলাম আবির আর মিতালি আস্তে আস্তে পথের বাঁকে অদৃশ্য হয়ে যেতে। রিসেপশনের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকার সময়ে আমি আমি ওদের কথাবার্তা আমি শুনতে পাইনি। সেই সময়কার কাল্পনিক কথাবার্তার একটা বিবরণ তুলে ধরলাম। .. ( তখন ভোরের আলো ঠিকমতো ফোটেনি )
মিতালি :- এই আবির আর কতক্ষন রুমিকে কোলে রাখবে। আমার কাছে রুমি কে দাউ !
আবির :- না না বৌদি কোনো অসুবিধা নাই , দেখছেন না রুমি কেমন ঘুমাচ্ছে , আপনি ব্যাস্ত হবেন না।
মিতালি:- না বলছিলাম অনেক্ষন নিয়ে আছো তোমার কষ্ট হবে , কিন্তু দেখছো ও তোমাকে কেমন মানিয়ে নিয়েছে।
আবির:- আমাকে সব মেয়েরাই মানিয়ে নেয় , না মানে সব বাচ্চারাই আমার কাছে ভালো থেকে। (বেশ ইঙ্গিত পূর্ণ ভাষায় কথাটা বলে আবার
ঘুরিয়ে নিলো আবির )
আবির :- দেখছি ওদের ( আমাদের ) অনেক সময় লাগছে , বৌদি চলুন না সামনেই সমুদ্র একটু হেটে আসি।
মিতালি:- ( কি একটু ভেবে , আমাদের দিকে তাকালো , দেখলো আমি ম্যানেজার এর সাথে কথা বলছি ) চলো তাহলে তোমার দাদার মনেহয় রুম
এখনো পাইনি , তুমি রুমি কে দিতে পারতে।
আমির :- ঠিক আছে অসুবিধা নাই চলুন তাহলে। বৌদি আপনার কি এই প্রথম সমুদ্র দেখতে আশা , আমার প্রথম।
মিতালি:- হ্যাঁ ! আচ্ছা আবির কি আপনি আপনি করছো এখন তো আমরা পরিচিত তুমি করে বলতে পারো।
আবির:- হাঁ বলতেই পারি তবে আমি আমার নিকট ব্যাক্তি ছাড়া কাউকে তুমি বলতে পারি না।
মিতালি :- ও আচ্ছা ! তাহলে আমরা এখনো নিকট ব্যাক্তি হয়ে উঠিনি ?
আবির :-এ মা নানা কি বলছেন ট্রেনে কত বড় উপকার করলেন। আচ্ছা ঠিক আছে বাবা তুমি করে বলবো।
মিতালি : আর একটা ব্যাপার , তুমি আমাকে বৌদি বৌদি করছো কেন আমি মিতালি। তুমি মিতালি বলেই ডাকবে।
আবির :- এই রে ! না না আপনি থুরি তোমাকে নাম ধরে ডাকবো , তুমি আমার থেকে বড়ো তো , তার পর দাদা কি ভাববেন। আমি পারবোনা
বৌদি।
মিতালি:- তুমি দাদাকে কি ভাবো বলতো , বাঘ না ভালুক , আর তোমার আমার বয়েসের কতই ফারাক ৫-৬ বছর। আচ্ছা দাদার সামনে যদি
ডাকতে শঙ্কজ হয় দাদার সামনে বৌদি বোলো। এবার ঠিক আছে তো ''আবির''।
আবির :- ওকে ! ''মিতালি'' ( ওরা মেরিনড্রাইভের রাস্তা পার করে সমুদ্রের পাড়ে গিয়ে দাঁড়ালো )
আবির :- মিতালি , যদি কিছু মনে না কারো একটা কথা বলবো ?
মিতালি :- যদি মনেকরি তাহলে আর বলবে না ( হাসির সাথে ) এতো দ্বিধা বোধ করছো কেন , এখন আমরা বন্ধু তো। বলো তুমি।
আবির :- সত্যি মিতালি ট্রেনে তোমাকে দেখে আমি অবাক , এ কে আসলো আমার সামনে , এত সুন্দর ! একটা ফুটফুটে মেয়ে ! আমি এত
ভাগ্যবান এই ট্রেন যাত্রা এমন সুন্দরীর সাথে হবে !
মিতালি :- থাক থাকে আর পাম্প দিয়ে হবে না ,এবার আমি বেলুনের মতো ফুলে আকাশে উড়ে যাবো।
আবির :- ( মিতালীর মুখে পাম্প এর কথা শুনে মনে মনে বললো পাম্প তো আমি তোমাকে দেবই মিতালি রানী। )
আমি দাঁড়িয়ে দেখলাম আবির আর মিতালি আস্তে আস্তে পথের বাঁকে অদৃশ্য হয়ে যেতে। রিসেপশনের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকার সময়ে আমি আমি ওদের কথাবার্তা আমি শুনতে পাইনি। সেই সময়কার কাল্পনিক কথাবার্তার একটা বিবরণ তুলে ধরলাম। .. ( তখন ভোরের আলো ঠিকমতো ফোটেনি )
মিতালি :- এই আবির আর কতক্ষন রুমিকে কোলে রাখবে। আমার কাছে রুমি কে দাউ !
আবির :- না না বৌদি কোনো অসুবিধা নাই , দেখছেন না রুমি কেমন ঘুমাচ্ছে , আপনি ব্যাস্ত হবেন না।
মিতালি:- না বলছিলাম অনেক্ষন নিয়ে আছো তোমার কষ্ট হবে , কিন্তু দেখছো ও তোমাকে কেমন মানিয়ে নিয়েছে।
আবির:- আমাকে সব মেয়েরাই মানিয়ে নেয় , না মানে সব বাচ্চারাই আমার কাছে ভালো থেকে। (বেশ ইঙ্গিত পূর্ণ ভাষায় কথাটা বলে আবার
ঘুরিয়ে নিলো আবির )
আবির :- দেখছি ওদের ( আমাদের ) অনেক সময় লাগছে , বৌদি চলুন না সামনেই সমুদ্র একটু হেটে আসি।
মিতালি:- ( কি একটু ভেবে , আমাদের দিকে তাকালো , দেখলো আমি ম্যানেজার এর সাথে কথা বলছি ) চলো তাহলে তোমার দাদার মনেহয় রুম
এখনো পাইনি , তুমি রুমি কে দিতে পারতে।
আমির :- ঠিক আছে অসুবিধা নাই চলুন তাহলে। বৌদি আপনার কি এই প্রথম সমুদ্র দেখতে আশা , আমার প্রথম।
মিতালি:- হ্যাঁ ! আচ্ছা আবির কি আপনি আপনি করছো এখন তো আমরা পরিচিত তুমি করে বলতে পারো।
আবির:- হাঁ বলতেই পারি তবে আমি আমার নিকট ব্যাক্তি ছাড়া কাউকে তুমি বলতে পারি না।
মিতালি :- ও আচ্ছা ! তাহলে আমরা এখনো নিকট ব্যাক্তি হয়ে উঠিনি ?
আবির :-এ মা নানা কি বলছেন ট্রেনে কত বড় উপকার করলেন। আচ্ছা ঠিক আছে বাবা তুমি করে বলবো।
মিতালি : আর একটা ব্যাপার , তুমি আমাকে বৌদি বৌদি করছো কেন আমি মিতালি। তুমি মিতালি বলেই ডাকবে।
আবির :- এই রে ! না না আপনি থুরি তোমাকে নাম ধরে ডাকবো , তুমি আমার থেকে বড়ো তো , তার পর দাদা কি ভাববেন। আমি পারবোনা
বৌদি।
মিতালি:- তুমি দাদাকে কি ভাবো বলতো , বাঘ না ভালুক , আর তোমার আমার বয়েসের কতই ফারাক ৫-৬ বছর। আচ্ছা দাদার সামনে যদি
ডাকতে শঙ্কজ হয় দাদার সামনে বৌদি বোলো। এবার ঠিক আছে তো ''আবির''।
আবির :- ওকে ! ''মিতালি'' ( ওরা মেরিনড্রাইভের রাস্তা পার করে সমুদ্রের পাড়ে গিয়ে দাঁড়ালো )
আবির :- মিতালি , যদি কিছু মনে না কারো একটা কথা বলবো ?
মিতালি :- যদি মনেকরি তাহলে আর বলবে না ( হাসির সাথে ) এতো দ্বিধা বোধ করছো কেন , এখন আমরা বন্ধু তো। বলো তুমি।
আবির :- সত্যি মিতালি ট্রেনে তোমাকে দেখে আমি অবাক , এ কে আসলো আমার সামনে , এত সুন্দর ! একটা ফুটফুটে মেয়ে ! আমি এত
ভাগ্যবান এই ট্রেন যাত্রা এমন সুন্দরীর সাথে হবে !
মিতালি :- থাক থাকে আর পাম্প দিয়ে হবে না ,এবার আমি বেলুনের মতো ফুলে আকাশে উড়ে যাবো।
আবির :- ( মিতালীর মুখে পাম্প এর কথা শুনে মনে মনে বললো পাম্প তো আমি তোমাকে দেবই মিতালি রানী। )