12-10-2024, 11:08 AM
০৫/মিতালি
মেরিনড্রাইভের পুরো রাস্তাটাই মিতালি রুমি কে বাঁ দিকে ঝুকে সমুদ্র দেখতে লাগলো। লক্ষ্য করলাম আবির এর ডান হাতের কনুই এ মিতালীর দুধের স্পর্শ করে আছে । মিতালি অবলীলায় আবির এর শরীরের সাথে নিজের শরীর কে মিশিয়ে দিয়ে রয়েছে , মিতালি ও আবির এর মধ্যে অদৃশ্য যে দেয়াল ছিল সেটা আর নেই। এর মধ্যে আমরা পৌঁছে গেলাম আমাদের গন্তব্যে , মানে হোটেল blue তে। সবার আগে আবির রুমি কে নিয়ে নেমে দাঁড়ালো। তারপর মিতালি ,একে একে আমার সবাই নামলাম। আবির এর বাবা গাড়ি ভাড়া মিটিয়ে দিলেন , আমি দিতে গেছিলাম উনি বলেন থাক না তোমরা এতো বড় উপকার করলে ভাড়া না হয় আমি দি। আমি আর কথা বাড়ালাম না। এবার রুম এ যাবার পালা , রিসেপ্শান এ গেলাম সবাই । লক্ষ্য করলাম আবির আর মিতালি বাইরেই দাঁড়িয়ে কথা বলছে , রুমি তখন আবির এর কোলে। হোটেল ম্যানেজার জানালো স্যার একটা রুম রেডি আছে বাকি দুটো ২০ মিনিট পর রেডি হয়ে যাবে। তাই আবির এর বাবা মা কে বলাম আপনারা এই রুম এ চলে যান। আবির এর বাবা একটু দ্বিধা বোধ করছিলেন , যে আমরা আগে যাবো , আমি বলাম ঠিক আছে , আপনারা ঢুকুন আমরা রুম রেডি হলে ঢুকবো , তাছাড়া আমাদের রুম ওপরে আর এই হোটেলে লিফট খারাপ আছে , আপনি তো সিঁড়ি দিয়ে উঠতে পারবেন না। আবির এর বাবা মা এবার সম্মত হলো রুম এ যেতে। বাইরে তাকিয়ে দেখি আবির আর মিতালি নাই , একটু বেরিয়ে দেখলাম ওরা হোটেলের সামনের রাস্তা দিয়ে সমুদ্রের দিকে যাচ্ছে। আবির এর পশে মিতালি কে একটু খাটো লাগছিলো কারণ আবির এর উচ্চতা একটু বেশি।
মেরিনড্রাইভের পুরো রাস্তাটাই মিতালি রুমি কে বাঁ দিকে ঝুকে সমুদ্র দেখতে লাগলো। লক্ষ্য করলাম আবির এর ডান হাতের কনুই এ মিতালীর দুধের স্পর্শ করে আছে । মিতালি অবলীলায় আবির এর শরীরের সাথে নিজের শরীর কে মিশিয়ে দিয়ে রয়েছে , মিতালি ও আবির এর মধ্যে অদৃশ্য যে দেয়াল ছিল সেটা আর নেই। এর মধ্যে আমরা পৌঁছে গেলাম আমাদের গন্তব্যে , মানে হোটেল blue তে। সবার আগে আবির রুমি কে নিয়ে নেমে দাঁড়ালো। তারপর মিতালি ,একে একে আমার সবাই নামলাম। আবির এর বাবা গাড়ি ভাড়া মিটিয়ে দিলেন , আমি দিতে গেছিলাম উনি বলেন থাক না তোমরা এতো বড় উপকার করলে ভাড়া না হয় আমি দি। আমি আর কথা বাড়ালাম না। এবার রুম এ যাবার পালা , রিসেপ্শান এ গেলাম সবাই । লক্ষ্য করলাম আবির আর মিতালি বাইরেই দাঁড়িয়ে কথা বলছে , রুমি তখন আবির এর কোলে। হোটেল ম্যানেজার জানালো স্যার একটা রুম রেডি আছে বাকি দুটো ২০ মিনিট পর রেডি হয়ে যাবে। তাই আবির এর বাবা মা কে বলাম আপনারা এই রুম এ চলে যান। আবির এর বাবা একটু দ্বিধা বোধ করছিলেন , যে আমরা আগে যাবো , আমি বলাম ঠিক আছে , আপনারা ঢুকুন আমরা রুম রেডি হলে ঢুকবো , তাছাড়া আমাদের রুম ওপরে আর এই হোটেলে লিফট খারাপ আছে , আপনি তো সিঁড়ি দিয়ে উঠতে পারবেন না। আবির এর বাবা মা এবার সম্মত হলো রুম এ যেতে। বাইরে তাকিয়ে দেখি আবির আর মিতালি নাই , একটু বেরিয়ে দেখলাম ওরা হোটেলের সামনের রাস্তা দিয়ে সমুদ্রের দিকে যাচ্ছে। আবির এর পশে মিতালি কে একটু খাটো লাগছিলো কারণ আবির এর উচ্চতা একটু বেশি।