14-09-2024, 04:55 PM
ছুটির দিনে দ্বিপ্রাহরিক আহার দেরিতেই হয় দাশগুপ্ত বাড়িতে। অংশু তাই গিয়েছিল অনেকদিন পর পাড়ার বন্ধুদের সাথে ক্রিকেট খেলতে। ফিরেই বলল---মা, স্নান করে আসছি খেতে দাও।
সুচিত্রা তখনও স্নান সারেনি। সংসারের কাজ সেরে ছবিকে বিদেয় করেছে সবে। জয়ন্ত স্নান করে বসে আছে। তাই সে বলল--তোমাদের দু'জনকে খেতে দিয়ে দিই। আমার স্নান করে আসতে দেরি হবে।
জয়ন্ত জানে সুচিত্রা স্নান করতে ঢুকলে একঘন্টা। তার চেয়ে এখন খেয়ে নেওয়া ভালো। খিদেয় পেট চোঁ চোঁ করছে। অংশু তো খাবার টেবিলে বসেই পড়েছে।
সুচি খাবার বেড়ে স্নানে ঢুকল। অংশুর খুব দ্রুত খাওয়ার অভ্যেস আছে। বাবার আগেই সে খাওয়া শেষ করল। মুখ ধুয়ে টিভি চালিয়ে দেখল গৌতম গম্ভীর সেঞ্চুরির আগেই আউট, শেহবাগের আর শচীনের উইকেট আগেই পড়েছে। এখন ধোনি আর লক্ষণ ব্যাট করছে।
জয়ন্ত খাওয়া শেষ করে বেড রুমে চলে গেল। একটু রেস্ট নিয়েই ওকে ডিউটিতে বেরোতে হবে। অভ্যাস মত লম্বা টানটান হয়ে শুয়ে পড়ল সে।
স্নান করে বেরোলো সুচিত্রা। মেরুন সায়াটা বুকের ওপর তোলা। মাথায় তোয়ালে বাঁধা। সুচি সেভাবেই ঢুকে পড়ল নিজের রুমে। ওখানেই জয়ন্ত শুয়ে আছে।
বুক শেলফে নতুন ক'টা বই আনিয়ে রেখেছে বাবা। অংশু বইগুলি নামাতে বাবা-মায়ের ঘরের মধ্যে ঢুকল।
অংশু ঘরের মধ্যে ঢুকলেও সুচিত্রা তেমন ঢাকলো না নিজেকে। অংশু তার মায়ের স্তন দেখেছে বহুবার।এই ছোট ছোট শ্বেতশুভ্র ঈষৎ নিম্নগামী স্তনদুটি তার কাছে পবিত্র। মায়ের স্তনের একটার বোঁটা খানিক ঢুকে গেছে বৃন্তবলয়ের ভেতরের দিকে। অপর স্তনটির বৃন্ত উদ্ধত বাদামি। দুই স্তনের মধ্য দিয়ে নেমে গেছে মায়ের গলায় সর্বক্ষণ থাকা পাতলা সোনার চেনটি। ওর জোড় মুখে একটা অত্যন্ত ছোট্ট সোনার লকেট আছে। লকেটের আকার পান পাতার মত। অংশু আজও মায়ের আদর খাবার সময় যখন মায়ের বুকে মুখ চেপে জড়িয়ে ধরে ঐ পান পাতার লকেটটি মুখে পুরে নেয়।
মায়ের স্তন ছাড়া সে আর কারো স্তন দেখেনি। 'মালিনা' ছবিতে মনিকা বেলুচির স্তন তো আর সচক্ষে দেখা নয়। তাই মায়ের এই নুইয়ে পড়া পেয়ারার মত ফোলা ফোলা ছোট ছোট স্তনদুটিই তার চোখে সবচেয়ে সুন্দর। ষোল পেরিয়ে সতেরোয় পা দেবে সে। এখনো অংশু মায়ের ন্যাওটা। কলেজ থেকে যদি বাড়ি ফিরে দেখে মা তখনও কলেজ থেকে ফেরেনি ওর মন খারাপ হয়। আর ক'দিন পর মা বদলি হয়ে দিদার কাছে চলে যাবে। ও' হয়ত বড় হয়েছে প্রমান দিতে মাকে সাহস যোগায় একা একা নিজের যত্ন নিতে পারবে। কিন্তু মা ছাড়া বাড়ি ভাবলেই; ওর বুকটা শূন্য হয়ে ওঠে।
+++++
সুচিত্রা তখনও স্নান সারেনি। সংসারের কাজ সেরে ছবিকে বিদেয় করেছে সবে। জয়ন্ত স্নান করে বসে আছে। তাই সে বলল--তোমাদের দু'জনকে খেতে দিয়ে দিই। আমার স্নান করে আসতে দেরি হবে।
জয়ন্ত জানে সুচিত্রা স্নান করতে ঢুকলে একঘন্টা। তার চেয়ে এখন খেয়ে নেওয়া ভালো। খিদেয় পেট চোঁ চোঁ করছে। অংশু তো খাবার টেবিলে বসেই পড়েছে।
সুচি খাবার বেড়ে স্নানে ঢুকল। অংশুর খুব দ্রুত খাওয়ার অভ্যেস আছে। বাবার আগেই সে খাওয়া শেষ করল। মুখ ধুয়ে টিভি চালিয়ে দেখল গৌতম গম্ভীর সেঞ্চুরির আগেই আউট, শেহবাগের আর শচীনের উইকেট আগেই পড়েছে। এখন ধোনি আর লক্ষণ ব্যাট করছে।
জয়ন্ত খাওয়া শেষ করে বেড রুমে চলে গেল। একটু রেস্ট নিয়েই ওকে ডিউটিতে বেরোতে হবে। অভ্যাস মত লম্বা টানটান হয়ে শুয়ে পড়ল সে।
স্নান করে বেরোলো সুচিত্রা। মেরুন সায়াটা বুকের ওপর তোলা। মাথায় তোয়ালে বাঁধা। সুচি সেভাবেই ঢুকে পড়ল নিজের রুমে। ওখানেই জয়ন্ত শুয়ে আছে।
বুক শেলফে নতুন ক'টা বই আনিয়ে রেখেছে বাবা। অংশু বইগুলি নামাতে বাবা-মায়ের ঘরের মধ্যে ঢুকল।
অংশু ঘরের মধ্যে ঢুকলেও সুচিত্রা তেমন ঢাকলো না নিজেকে। অংশু তার মায়ের স্তন দেখেছে বহুবার।এই ছোট ছোট শ্বেতশুভ্র ঈষৎ নিম্নগামী স্তনদুটি তার কাছে পবিত্র। মায়ের স্তনের একটার বোঁটা খানিক ঢুকে গেছে বৃন্তবলয়ের ভেতরের দিকে। অপর স্তনটির বৃন্ত উদ্ধত বাদামি। দুই স্তনের মধ্য দিয়ে নেমে গেছে মায়ের গলায় সর্বক্ষণ থাকা পাতলা সোনার চেনটি। ওর জোড় মুখে একটা অত্যন্ত ছোট্ট সোনার লকেট আছে। লকেটের আকার পান পাতার মত। অংশু আজও মায়ের আদর খাবার সময় যখন মায়ের বুকে মুখ চেপে জড়িয়ে ধরে ঐ পান পাতার লকেটটি মুখে পুরে নেয়।
মায়ের স্তন ছাড়া সে আর কারো স্তন দেখেনি। 'মালিনা' ছবিতে মনিকা বেলুচির স্তন তো আর সচক্ষে দেখা নয়। তাই মায়ের এই নুইয়ে পড়া পেয়ারার মত ফোলা ফোলা ছোট ছোট স্তনদুটিই তার চোখে সবচেয়ে সুন্দর। ষোল পেরিয়ে সতেরোয় পা দেবে সে। এখনো অংশু মায়ের ন্যাওটা। কলেজ থেকে যদি বাড়ি ফিরে দেখে মা তখনও কলেজ থেকে ফেরেনি ওর মন খারাপ হয়। আর ক'দিন পর মা বদলি হয়ে দিদার কাছে চলে যাবে। ও' হয়ত বড় হয়েছে প্রমান দিতে মাকে সাহস যোগায় একা একা নিজের যত্ন নিতে পারবে। কিন্তু মা ছাড়া বাড়ি ভাবলেই; ওর বুকটা শূন্য হয়ে ওঠে।
+++++