13-09-2024, 02:48 PM
হ্যালো বন্ধুরা আমি অহনা।বর্তমানে আমার বয়েস ৩৭ এবং আমি এক ছেলের মা ।ছেলের নাম রজত (পরিবর্তিত) আর ডাক নাম রনি , বয়েস ** ।২৬ বছর বয়েসে আমার বিবাহ হয় রাজীব চৌধুরীর(পরিবর্তিত) সাথে ।উনি একজন ইঞ্জিনিয়ার , বয়েস ৩৯ ।
এই গল্পে বা পোস্ট গুলিতে আমার যৌন জীবনএর সব গল্প বলবো ।আশা করি আপনারা আমার সাথে থাকবেন ।পুরুষেরা উত্তেজিত হতে পারলে কমেন্টে জানাবেন আর মহিলারা নিজের জীবনের সাথে মেলাতে পারলে বলবেন কমেন্টে আপনাদের জীবনের ঘটনা ।পুরুষেরাও নিজেদের অভিজ্ঞতা জানাতে পারেন ।
না আর বেশি ঘ্যান ঘ্যান করবো না ।গল্পে আসি এবার । প্রথম পর্বে আমি আমার কুমারী জীবনের শেষের আর যৌবনের শুরুর গল্প বলবো ।
আমি ক্লাস ** এ পিওর সাইন্স নিয়েছিলাম ।পড়াশুনায় মোটামুটি ভালোই ছিলাম তাই সাইন্স পেতে অসুবিধা হয়নি । মাধ্যমিকে ৬৫ % পেয়েছিলাম (এখনকার ছেলেমেয়েরা এই নম্বর শুনলে হাসবে কিন্তু তখনা এই নম্বর পাবো চাপ ছিল ) । কিন্তু ক্লাস ** এ উঠে খেই হারিয়ে ফেললাম । শেষ পর্যন্ত টিউশন নিতে বাধ্য হলাম । ম্যাথ আর ফিজিক্স একজনের কাছে পড়তাম । কেমিস্ট্রি অন্য জায়গায় । কেমিস্ট্রি যিনি পড়াতেন তিনি সন্ধেবেলায় পড়াতেন , রাত হয়ে যেত তাই মা রাগারাগি করতো , কিন্তু বাবা চিরকাল সাপোর্ট করতো আমায় । ওই কোচিং এ আমাদের পাড়ার একটি মেয়ে আর একটা ছেলেও পড়তো । আমরা একসাথেই ফিরতাম । ছেলেটার বাবা আর্মি তে কাজ করতো আর মা শিক্ষিকা । ওর বাবা বাইরেই থাকতো বেশিভাগ সময় । যা ছেলে আর মেয়েটার নামই বলিনি । ছেলেটার নাম সুজয় আর মেয়েটার নাম রিমা ।ছেলেটাকে সত্যি দারুন দেখতে ছিল ৫ ফট ১০ ইঞ্চি হাইট আর বেশ ফর্সা , কলেজ টিমে ফুটবল খেলতো বলে চেহারাও বেশ আকর্ষণীয় ছিল । রিমা ছেলেটার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছিলো কিন্তু সুজয় ওকে কোনোদিন পাত্তা দেয়নি । রিমা দেখতে ভালোই তাও কেন সুজয়ের পছন্দ হয়নি কেন কে জানে । ওকে রিমা গোপনে প্রেম নিবেদন ( শুধু আমি জানতাম ) করেছিল কিন্তু সুজয় না করে দিয়েছিলো ।
একদিন আমি আর রিমা আমাদের ঘরে পড়াশোনা করছিলাম হটাৎ রিমা বলে-
রিমা- এই অহনা তোকে একটা কথা বলবো প্লিজ কাউকে বলিস না ।
অহনা- তোর কথা আমি কোনোদিন কাউকে ফাঁস করেছি যে আজ করবো ।
রিমা- আমার সোনা অহনা ! এই জন্যই তো আমার সব গোপন কথা তোকে শেয়ার করি ।
অহনা- কি হয়েছে তাড়াতাড়ি বল আমার অনেক অঙ্ক বাকি আছে কোঅর্ডিনেট জেওমেট্রির।
রিমা বই বন্ধ করে দিলো ।
রিমা- ধুর ছাড়তো পড়া পরে করবি এখন আমার কথা শোন ।
অহনা- বল
রিমা- সুজয় আজ আমায় চুমু খেয়েছে ।
অহনা- কি কোথায়?
রিমা- ওদের কলেজের পাশের পার্কে , ওই নিয়ে গেছিলো ।
অহনা- ভালো , ও যে তোকে ভালোবেসেছে জেনে ভালো লাগলো । তা শুধু চুমু খেলো নাকি ...
রিমা- ওতে আবার ছাড়ে নাকি বুক টিপেছে , আবার জামার ভেতরে হাত দেয়ার চেষ্টা করছিলো আমি আটকে দিয়েছি ।
অহনা- ও
রিমা- ও কাল আমায় ওর বাড়ি যেতে বলেছে , কাল একই থাকবে। মনে হয় কাল আমায় আদর করবে ওর ঘরে।
অহনা- তোর এই ভাবে একটা ছেলের বাড়ি এক যাওয়া উচিত নয় , লোকে জানলে খারাপ ভাববে ।
রিমা- লোকের ভাবনা ভাবতে বয়েই গেছে আমার । বাবার যখন এক্সিডেন্ট হলো কেউ সাহায্য করেছে পাড়ার লোক ? তাহলে তারা কি ভাবে ভেবে আমি কেন আমার মজা নষ্ট করবো ।
রিমার বাবার একটা মুদির দোকান । ৩ বছর আগে ওর বাবার রাস্তায় এক্সিডেন্ট হয় বেশ কিছুদিন হসপিটালে ছিলেন । আমার অতো কথা মনে নেই , তবে ওর মা সেইসময় আমার মায়ের কাছে এসেছিলো । মা কোনো সাহায্য করেছিল কিনা সেটা জানিনা , হয়তো করেনি তাই রিমা এখন কথাটা বললো ।
অহনা- যা ভালো বুঝিস কর, কিন্তু দেখিস কোনো বিপদে পড়িস না ।
রিমা- আচ্ছা মহারানী আমি সব সাবধানেই করবো কেউ জানবে না , তুই অতো ভয় পাশ না ।
রিমা আধ ঘন্টা পর চলে গেলো ।
ক্রমশ ....
এই গল্পে বা পোস্ট গুলিতে আমার যৌন জীবনএর সব গল্প বলবো ।আশা করি আপনারা আমার সাথে থাকবেন ।পুরুষেরা উত্তেজিত হতে পারলে কমেন্টে জানাবেন আর মহিলারা নিজের জীবনের সাথে মেলাতে পারলে বলবেন কমেন্টে আপনাদের জীবনের ঘটনা ।পুরুষেরাও নিজেদের অভিজ্ঞতা জানাতে পারেন ।
না আর বেশি ঘ্যান ঘ্যান করবো না ।গল্পে আসি এবার । প্রথম পর্বে আমি আমার কুমারী জীবনের শেষের আর যৌবনের শুরুর গল্প বলবো ।
আমি ক্লাস ** এ পিওর সাইন্স নিয়েছিলাম ।পড়াশুনায় মোটামুটি ভালোই ছিলাম তাই সাইন্স পেতে অসুবিধা হয়নি । মাধ্যমিকে ৬৫ % পেয়েছিলাম (এখনকার ছেলেমেয়েরা এই নম্বর শুনলে হাসবে কিন্তু তখনা এই নম্বর পাবো চাপ ছিল ) । কিন্তু ক্লাস ** এ উঠে খেই হারিয়ে ফেললাম । শেষ পর্যন্ত টিউশন নিতে বাধ্য হলাম । ম্যাথ আর ফিজিক্স একজনের কাছে পড়তাম । কেমিস্ট্রি অন্য জায়গায় । কেমিস্ট্রি যিনি পড়াতেন তিনি সন্ধেবেলায় পড়াতেন , রাত হয়ে যেত তাই মা রাগারাগি করতো , কিন্তু বাবা চিরকাল সাপোর্ট করতো আমায় । ওই কোচিং এ আমাদের পাড়ার একটি মেয়ে আর একটা ছেলেও পড়তো । আমরা একসাথেই ফিরতাম । ছেলেটার বাবা আর্মি তে কাজ করতো আর মা শিক্ষিকা । ওর বাবা বাইরেই থাকতো বেশিভাগ সময় । যা ছেলে আর মেয়েটার নামই বলিনি । ছেলেটার নাম সুজয় আর মেয়েটার নাম রিমা ।ছেলেটাকে সত্যি দারুন দেখতে ছিল ৫ ফট ১০ ইঞ্চি হাইট আর বেশ ফর্সা , কলেজ টিমে ফুটবল খেলতো বলে চেহারাও বেশ আকর্ষণীয় ছিল । রিমা ছেলেটার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছিলো কিন্তু সুজয় ওকে কোনোদিন পাত্তা দেয়নি । রিমা দেখতে ভালোই তাও কেন সুজয়ের পছন্দ হয়নি কেন কে জানে । ওকে রিমা গোপনে প্রেম নিবেদন ( শুধু আমি জানতাম ) করেছিল কিন্তু সুজয় না করে দিয়েছিলো ।
একদিন আমি আর রিমা আমাদের ঘরে পড়াশোনা করছিলাম হটাৎ রিমা বলে-
রিমা- এই অহনা তোকে একটা কথা বলবো প্লিজ কাউকে বলিস না ।
অহনা- তোর কথা আমি কোনোদিন কাউকে ফাঁস করেছি যে আজ করবো ।
রিমা- আমার সোনা অহনা ! এই জন্যই তো আমার সব গোপন কথা তোকে শেয়ার করি ।
অহনা- কি হয়েছে তাড়াতাড়ি বল আমার অনেক অঙ্ক বাকি আছে কোঅর্ডিনেট জেওমেট্রির।
রিমা বই বন্ধ করে দিলো ।
রিমা- ধুর ছাড়তো পড়া পরে করবি এখন আমার কথা শোন ।
অহনা- বল
রিমা- সুজয় আজ আমায় চুমু খেয়েছে ।
অহনা- কি কোথায়?
রিমা- ওদের কলেজের পাশের পার্কে , ওই নিয়ে গেছিলো ।
অহনা- ভালো , ও যে তোকে ভালোবেসেছে জেনে ভালো লাগলো । তা শুধু চুমু খেলো নাকি ...
রিমা- ওতে আবার ছাড়ে নাকি বুক টিপেছে , আবার জামার ভেতরে হাত দেয়ার চেষ্টা করছিলো আমি আটকে দিয়েছি ।
অহনা- ও
রিমা- ও কাল আমায় ওর বাড়ি যেতে বলেছে , কাল একই থাকবে। মনে হয় কাল আমায় আদর করবে ওর ঘরে।
অহনা- তোর এই ভাবে একটা ছেলের বাড়ি এক যাওয়া উচিত নয় , লোকে জানলে খারাপ ভাববে ।
রিমা- লোকের ভাবনা ভাবতে বয়েই গেছে আমার । বাবার যখন এক্সিডেন্ট হলো কেউ সাহায্য করেছে পাড়ার লোক ? তাহলে তারা কি ভাবে ভেবে আমি কেন আমার মজা নষ্ট করবো ।
রিমার বাবার একটা মুদির দোকান । ৩ বছর আগে ওর বাবার রাস্তায় এক্সিডেন্ট হয় বেশ কিছুদিন হসপিটালে ছিলেন । আমার অতো কথা মনে নেই , তবে ওর মা সেইসময় আমার মায়ের কাছে এসেছিলো । মা কোনো সাহায্য করেছিল কিনা সেটা জানিনা , হয়তো করেনি তাই রিমা এখন কথাটা বললো ।
অহনা- যা ভালো বুঝিস কর, কিন্তু দেখিস কোনো বিপদে পড়িস না ।
রিমা- আচ্ছা মহারানী আমি সব সাবধানেই করবো কেউ জানবে না , তুই অতো ভয় পাশ না ।
রিমা আধ ঘন্টা পর চলে গেলো ।
ক্রমশ ....