26-08-2024, 09:42 PM
মা কই দে দেখি, এই বাবা তুমি আসবে না, আমার রান্না হয়ে গেছে তোমার হয়েছে বাবা।
আমি হ্যা মা রান্না হয়ে গেছে বাথরুমে যাবো ফ্রেস হয়ে খেতে বসব। আর ওই পাগ্লির কথা বলনা আমি আসছি, ও এখুনি আসতে বলে তাই হয় তুমি বল।
মা আচ্ছা বাবা যাও এবার খেয়ে নাও এই কেয়া যা স্নান করে আয় খেতে দেই। মা রাখ বাবা যাও তুমি আমরা রাখছি।
আমি আচ্ছা মা বলে লাইন কেটে দিলাম। বাথরুমে গিয়ে ভাবতে লাগলাম উঃ কি করব মায়ের থেকে আগেই বোন চাইছে কিন্তু না সে হবেনা মা আগে মা কালকে আসলে আগে মায়ের সাথে অনেক সুখ করব তারপর কেয়া আজকে বেশি সুযোগ দেওয়া যাবেনা ওকে। এই বলে ফ্রেস হয়ে ঘরে এলাম আর খেয়ে নিলাম। বিকেলে দোকান খল যাবেনা। এই ভেবে একটু বিছানায় শরিরটা ফেললাম। ঘুম এসে গেছিল।
মায়ের ফনে ঘুম ভাঙ্গল কি দোকান খুলবে না এখুনি আসবে কেয়া বের হবে পড়তে, ৭ টার মধ্যে ফিরে আসবে। তুমি সময় বুঝে এস।
আমি আচ্ছা আমি একটু দোকানে যাই তারপর বের হব কেমন।।ফটাফট ফ্রেস হয়ে জামা প্যান্ট পরে বাইক নিয়ে বের হলাম। দোকানে পৌছে গেলাম। কোন রকম শাটার খুলতেই
কেয়ার ফোন কি মশাই কি কর আমি বেড়িয়ে পরেছি পড়তে।কখন রওয়ানা দেবে শুনি।
আমি তোমার ছুটি কখন হবে।
কেয়া ৭ টায় বের হব আসতে ১৫ মিনিট লাগবে।
আমি ৬ টায় বের হব পৌছাতে ৬ টা ৪০ বাজবে বুঝলে। আমি ঘরে থাকবো তুমি চলে এস কিন্তু দেরী করবেনা তোমাকে না দেখতে পারলে আমার ভালো লাগবেনা।
কেয়া না তুমি আমাকে কোচিং এর থেকে নিয়ে যাবে। বাইক নিয়ে আসবে তোমার পেছনে বসে বাড়ি যাবো।
আমি তো চিনিনা কোথায় তোমার কোচিং।
কেয়া আমরা বেড়িয়ে তিন মাথার মোড় যেখানে ওখানে ৭ টায় দাঁড়াবে আমি বেড়িয়ে চলে আসবো। কি আসবে তো।
আমি হুম আমার ছোট বুনু বলছে না এসে পারি আসবো।
কেয়া আমি এখন আর ছোট নেই বুঝলে, তোমাকে আমি সামলাতে পারবো সব দিক দিয়ে। ১৬ হয়ে গেছে আমার।
আমি হুম সে তো দেখেছি ১৬ তে যা হয়েছে দুই বাচ্চা খেয়ে শেষ করতে পারবে না। একদম মায়ের মতন। যেমন মা তেমন মেয়ে।
কেয়া সে যা বলেছ, একদম মা মেয়ের গঠন একই, মায়ের একটু ঝুলে গেছে আমার এখনো দারনো আছে। তবে যা বল এখনো মা কিন্তু কম যায়না, ফিগার ধরে রেখেছে, তোমার দেওয়া নাইটি পড়লে যা লাগেনা মাকে দারুন মা বলেছিনা মাকে দেখলে হিংসে হয় আমার।
আমি হুম বয়ফ্রেন্ড কয়দিন কাছে পেলে মায়ের মতন বানিয়ে দেবে কি বল। একদম চটকে চুষে বড় করে দেব।
কেয়া কি বললে দুপুরে তো বললে দাদা এখন আবার বয়ফ্রেন্ড হল কি করে। যা করবে দাদাই করবে বুঝলে। আমি যে দাদাকে চাই। তুমি ধরবে না তো কে ধরবে, এ সব তোমার জন্য অন্য কেউ ধরতে পারবেনা, শুধু তোমার একান্তই তোমার।
আমি আচ্ছা দাদাই সব করবে, দাদা তোমাকে বুকের সাথে জরিয়ে ধরে ওই রাঙ্গা ঠোঁট দুটো চুষে চুষে লাল রস খাবে তারপর গেঞ্জি ব্রা তুলে দুহাতে ধরে টিপে চুষে লাল করে দেবে, কিন্তু মাকে রাজি করে বোনকে নিয়ে থাকবে কি হবেতো।
কেয়া আর বলনা সত্যি ভিজতে শুরু করে দিয়েছে।মনে হচ্ছে সত্যি তুমি ধরেছ টন টন করছে গো থাকা যাচ্ছেনা।
আমি তবে যাও আমি বের হয়ে আসবো এসে তোমার কোচিং এর কাছে দারাবো কেমন যাও এসে গেছ না। মন দিয়ে পড়াশুনা কর, আমার বাচ্চার মা তুমি হবে।
আমি হ্যা মা রান্না হয়ে গেছে বাথরুমে যাবো ফ্রেস হয়ে খেতে বসব। আর ওই পাগ্লির কথা বলনা আমি আসছি, ও এখুনি আসতে বলে তাই হয় তুমি বল।
মা আচ্ছা বাবা যাও এবার খেয়ে নাও এই কেয়া যা স্নান করে আয় খেতে দেই। মা রাখ বাবা যাও তুমি আমরা রাখছি।
আমি আচ্ছা মা বলে লাইন কেটে দিলাম। বাথরুমে গিয়ে ভাবতে লাগলাম উঃ কি করব মায়ের থেকে আগেই বোন চাইছে কিন্তু না সে হবেনা মা আগে মা কালকে আসলে আগে মায়ের সাথে অনেক সুখ করব তারপর কেয়া আজকে বেশি সুযোগ দেওয়া যাবেনা ওকে। এই বলে ফ্রেস হয়ে ঘরে এলাম আর খেয়ে নিলাম। বিকেলে দোকান খল যাবেনা। এই ভেবে একটু বিছানায় শরিরটা ফেললাম। ঘুম এসে গেছিল।
মায়ের ফনে ঘুম ভাঙ্গল কি দোকান খুলবে না এখুনি আসবে কেয়া বের হবে পড়তে, ৭ টার মধ্যে ফিরে আসবে। তুমি সময় বুঝে এস।
আমি আচ্ছা আমি একটু দোকানে যাই তারপর বের হব কেমন।।ফটাফট ফ্রেস হয়ে জামা প্যান্ট পরে বাইক নিয়ে বের হলাম। দোকানে পৌছে গেলাম। কোন রকম শাটার খুলতেই
কেয়ার ফোন কি মশাই কি কর আমি বেড়িয়ে পরেছি পড়তে।কখন রওয়ানা দেবে শুনি।
আমি তোমার ছুটি কখন হবে।
কেয়া ৭ টায় বের হব আসতে ১৫ মিনিট লাগবে।
আমি ৬ টায় বের হব পৌছাতে ৬ টা ৪০ বাজবে বুঝলে। আমি ঘরে থাকবো তুমি চলে এস কিন্তু দেরী করবেনা তোমাকে না দেখতে পারলে আমার ভালো লাগবেনা।
কেয়া না তুমি আমাকে কোচিং এর থেকে নিয়ে যাবে। বাইক নিয়ে আসবে তোমার পেছনে বসে বাড়ি যাবো।
আমি তো চিনিনা কোথায় তোমার কোচিং।
কেয়া আমরা বেড়িয়ে তিন মাথার মোড় যেখানে ওখানে ৭ টায় দাঁড়াবে আমি বেড়িয়ে চলে আসবো। কি আসবে তো।
আমি হুম আমার ছোট বুনু বলছে না এসে পারি আসবো।
কেয়া আমি এখন আর ছোট নেই বুঝলে, তোমাকে আমি সামলাতে পারবো সব দিক দিয়ে। ১৬ হয়ে গেছে আমার।
আমি হুম সে তো দেখেছি ১৬ তে যা হয়েছে দুই বাচ্চা খেয়ে শেষ করতে পারবে না। একদম মায়ের মতন। যেমন মা তেমন মেয়ে।
কেয়া সে যা বলেছ, একদম মা মেয়ের গঠন একই, মায়ের একটু ঝুলে গেছে আমার এখনো দারনো আছে। তবে যা বল এখনো মা কিন্তু কম যায়না, ফিগার ধরে রেখেছে, তোমার দেওয়া নাইটি পড়লে যা লাগেনা মাকে দারুন মা বলেছিনা মাকে দেখলে হিংসে হয় আমার।
আমি হুম বয়ফ্রেন্ড কয়দিন কাছে পেলে মায়ের মতন বানিয়ে দেবে কি বল। একদম চটকে চুষে বড় করে দেব।
কেয়া কি বললে দুপুরে তো বললে দাদা এখন আবার বয়ফ্রেন্ড হল কি করে। যা করবে দাদাই করবে বুঝলে। আমি যে দাদাকে চাই। তুমি ধরবে না তো কে ধরবে, এ সব তোমার জন্য অন্য কেউ ধরতে পারবেনা, শুধু তোমার একান্তই তোমার।
আমি আচ্ছা দাদাই সব করবে, দাদা তোমাকে বুকের সাথে জরিয়ে ধরে ওই রাঙ্গা ঠোঁট দুটো চুষে চুষে লাল রস খাবে তারপর গেঞ্জি ব্রা তুলে দুহাতে ধরে টিপে চুষে লাল করে দেবে, কিন্তু মাকে রাজি করে বোনকে নিয়ে থাকবে কি হবেতো।
কেয়া আর বলনা সত্যি ভিজতে শুরু করে দিয়েছে।মনে হচ্ছে সত্যি তুমি ধরেছ টন টন করছে গো থাকা যাচ্ছেনা।
আমি তবে যাও আমি বের হয়ে আসবো এসে তোমার কোচিং এর কাছে দারাবো কেমন যাও এসে গেছ না। মন দিয়ে পড়াশুনা কর, আমার বাচ্চার মা তুমি হবে।