25-08-2024, 01:14 PM
মা হ্যা সোনা আমরা দুজনে আছি তোমার জন্য, আমি আর কতদিন তোমাকে ভালোবাসতে পারব, বয়স হয়ে যাবে, তোমার বোন আছে ওকে তুমি নিজের করে নেবে, আমাদের এই তিনজনের সংসার হলেই হবে, আর কাউকে আমিও চাইনা। এই সোনা তোমার কাস্টমার নেই তো আবার।
আমি না দেরি আছে এখনো তোমার চিন্তা নেই মা আমরা কথা বলছি খুব ভালো লাগছে আমার সোনা মা।
মা
আমি না মা তবে এখুনি কাজে বসে পড়তে হবে সময় হয়ে গেছে। এখুনি এসে পরবে। আর বেশীখন কথা বলতে পারবো না আমাকে যে কামাতে হবে মা বোনের জন্য।
মা এই সোনা আজকে একবার আসবে তোমার মায়ের কাছে, কেয়া কালকে চলে যাবে, তারপর আমি তোমার কাছে যাবো। কেয়া পড়তে জাবার আগে বলেছিল দাদা যদি আসত ভালো লাগত।
আমি মা কেয়া কিন্তু ছোট নাই খুব পাকা একটা মেয়ে। দুপুরে আসবো কি বল বিকেলে কাজ নেই।
মা আসনা সোনা কেয়াও খুশী হবে দাদা আসবে বলে।
আমি ঠিক আছে দেখছি এই বেলাতে না হলে বিকেলে আসবো এখনই বলতে পারছিনা।
মা তবে এখন কাজ কর সোনা আমি রান্না করতে যাই কেমন।
আমি আচ্ছা মা তাও কর আমি কাজ করে টাকা কামাই লাগবেনা আমাদের ভবিষ্যৎ আছে তো, তুমি কেয়া থাকবে।
মা উঃ আমার বাবা সব বোঝে আচ্ছা রাখি সোনা উম।
আমি উম সোনা মা রাখ সময় হয়ে গেছে কাজের।
মা বাই সোনা বাই। বলে মা লাইন কেটে দিল।
আমি কাজে বসে পড়লাম সত্যি এখন আমার বৃহস্পতি তুঙ্গে সব কাজ হয়ে যাচ্ছে ফটা ফট কামাই করে ফেললাম। এরপর বেড়িয়ে একটু চা খেলাম পাশের দোকান্দারের সাথে গল্প করলাম।দেখতে দেখতে সারে ১০শ টা বেজে গেল। ফিরে এলাম দোকানে একা বসা। কেয়ার ফোনের অপেখায় বসে আছি। মোবাইল নিয়ে ঘাটছি এখনো পড়ছে।
এরমধ্যে ফোন এল আমার কেয়া সোনার।
আমি কি এতখনে পরা হল।
কেয়া আর বলনা আজকে একটা নতুন চাপ্তার পরালো তো তাই। তুমি কি করছ।
আমি তোমার ফোনের অপেক্ষা করছিলাম। এখন কোথায় তুমি।
কেয়া হেটে বাড়ির দিকে যাচ্ছি। তা মশাই রাতে ঘুম হয়েছে স্বপ্ন দেখনি তো আবার।
আমি না ঘুমালাম কই যে স্বপ্ন দেখবো জেগে কত স্বপ্ন দেখলাম।
কেয়া তাই নিজে তো আমাকে ধরেছ আমাকে একটু ধরতেও দিলে না। হাত দিতেই সরিয়ে দিলে।
আমি তুমি বোঝনা সোনা এমনিতেই আমি পাগল হয়ে গেছিলাম তারপর তুমি হাত দিলে কি হতে পারে একবার ভাবো।
কেয়া শুধু কি তোমার আমার হয়নি, জানো একদম ভিজে গেছিল। খুব কষ্ট হচ্ছিল তোমাকে কাছে না পেয়ে।
আমি আমারও তাই তোমাকে ভেবে কোল বালিশ নিয়ে শুয়েছিলাম আর সারাদিনের মানে তুমি আমি জেটুকু সময় ছিলাম সেই ভাবছিলাম।
কেয়া এই সোনা আজকে একবার আসো না আবার একটু ঘুরবো।
আমি সে গেলে আজকে আর মা যেতে দেবেনা তোমাকে নিয়ে।
কেয়া সে যেতে না দিক কাছে তো থাকবে তুমি তাতেই হবে।
আমি দুজন একা থাকলে না হয় মনের কথা বলা যেত কিন্তু মা তো থাকবে ফিরে আস তারপর যাবো।
কেয়া না একবার দেখা দিতে হবে তোমাকে আসবে কিন্তু।
আমি আচ্ছা দেখছি কথা দিতে পারছিনা কিন্তু।
কেয়া সব কিনে দিয়েছ কিন্তু প্যাড তো কিনে দাওনি। বাইক নিয়ে আস্তে হবেনা ট্রেনে আস। যাওয়ার সময় আমি তোমাকে স্টেশনে ছেড়ে দিয়ে আসবো তখন তো কথা বলা যাবে।
আমি ঠিক আছে সন্ধ্যের পরে পরা নেই তো।
কেয়া আছে ৭ টার মধ্যে চলে আসবো। তুমি আটটায় চলে যেও।
আমি আচ্ছা ঠিক আছে আসবো আমি।
কেয়া উম উম করে বলল একশটা চুমু দিলাম তোমার ঠোঠে। রাখি এবার বাড়ি এসেগেছি আমি।
আমি আচ্ছা উম বাই সোনা বিকেলে দেখা হবে। রাখি তাহলে। ফোন রেখে দিয়ে ভাবতে লাগলাম এ কি হচ্ছে আমার জীবনে। ১০ দিন আগেও জানতাম না এমন কিছু আমার জীবনে ঘটতে চলছে, ভেবেই শিউড়ে উঠছি আমি। কাকে ছেড়ে কাকে ধরি, মা না বোন, মেয়ের প্রতি যেমন তাঁর থেকে মায়ের প্রতি আরো বেশী, মা তো ন্যাকড়া বেঁধে রয়েছে কিন্তু বোন সে তো নেওয়ার জন্য উতলা, যদিও মা আগে চাইছে তাই না আর যা হক আগে মাকে শান্ত করব তারপর কেয়া। কেয়ার হাতে আগে ধরা দেওয়া যাবেনা। আজকের দিন পার হলে কালকে তো মাকে পাবো উম ভাবতেই পারছিনা। কি করব এখন আমি না বাড়ি যাই গিয়ে রান্না তো করে খাই তারপর যা হবার হবে। এই ভেবে বন্ধ করে বাড়ি গেলাম। যাওয়ার আগে বাজার করে নিয়ে গেলাম। গিয়ে সব ছেড়ে রান্না করতে বসলাম।
আমি না দেরি আছে এখনো তোমার চিন্তা নেই মা আমরা কথা বলছি খুব ভালো লাগছে আমার সোনা মা।
মা
আমি না মা তবে এখুনি কাজে বসে পড়তে হবে সময় হয়ে গেছে। এখুনি এসে পরবে। আর বেশীখন কথা বলতে পারবো না আমাকে যে কামাতে হবে মা বোনের জন্য।
মা এই সোনা আজকে একবার আসবে তোমার মায়ের কাছে, কেয়া কালকে চলে যাবে, তারপর আমি তোমার কাছে যাবো। কেয়া পড়তে জাবার আগে বলেছিল দাদা যদি আসত ভালো লাগত।
আমি মা কেয়া কিন্তু ছোট নাই খুব পাকা একটা মেয়ে। দুপুরে আসবো কি বল বিকেলে কাজ নেই।
মা আসনা সোনা কেয়াও খুশী হবে দাদা আসবে বলে।
আমি ঠিক আছে দেখছি এই বেলাতে না হলে বিকেলে আসবো এখনই বলতে পারছিনা।
মা তবে এখন কাজ কর সোনা আমি রান্না করতে যাই কেমন।
আমি আচ্ছা মা তাও কর আমি কাজ করে টাকা কামাই লাগবেনা আমাদের ভবিষ্যৎ আছে তো, তুমি কেয়া থাকবে।
মা উঃ আমার বাবা সব বোঝে আচ্ছা রাখি সোনা উম।
আমি উম সোনা মা রাখ সময় হয়ে গেছে কাজের।
মা বাই সোনা বাই। বলে মা লাইন কেটে দিল।
আমি কাজে বসে পড়লাম সত্যি এখন আমার বৃহস্পতি তুঙ্গে সব কাজ হয়ে যাচ্ছে ফটা ফট কামাই করে ফেললাম। এরপর বেড়িয়ে একটু চা খেলাম পাশের দোকান্দারের সাথে গল্প করলাম।দেখতে দেখতে সারে ১০শ টা বেজে গেল। ফিরে এলাম দোকানে একা বসা। কেয়ার ফোনের অপেখায় বসে আছি। মোবাইল নিয়ে ঘাটছি এখনো পড়ছে।
এরমধ্যে ফোন এল আমার কেয়া সোনার।
আমি কি এতখনে পরা হল।
কেয়া আর বলনা আজকে একটা নতুন চাপ্তার পরালো তো তাই। তুমি কি করছ।
আমি তোমার ফোনের অপেক্ষা করছিলাম। এখন কোথায় তুমি।
কেয়া হেটে বাড়ির দিকে যাচ্ছি। তা মশাই রাতে ঘুম হয়েছে স্বপ্ন দেখনি তো আবার।
আমি না ঘুমালাম কই যে স্বপ্ন দেখবো জেগে কত স্বপ্ন দেখলাম।
কেয়া তাই নিজে তো আমাকে ধরেছ আমাকে একটু ধরতেও দিলে না। হাত দিতেই সরিয়ে দিলে।
আমি তুমি বোঝনা সোনা এমনিতেই আমি পাগল হয়ে গেছিলাম তারপর তুমি হাত দিলে কি হতে পারে একবার ভাবো।
কেয়া শুধু কি তোমার আমার হয়নি, জানো একদম ভিজে গেছিল। খুব কষ্ট হচ্ছিল তোমাকে কাছে না পেয়ে।
আমি আমারও তাই তোমাকে ভেবে কোল বালিশ নিয়ে শুয়েছিলাম আর সারাদিনের মানে তুমি আমি জেটুকু সময় ছিলাম সেই ভাবছিলাম।
কেয়া এই সোনা আজকে একবার আসো না আবার একটু ঘুরবো।
আমি সে গেলে আজকে আর মা যেতে দেবেনা তোমাকে নিয়ে।
কেয়া সে যেতে না দিক কাছে তো থাকবে তুমি তাতেই হবে।
আমি দুজন একা থাকলে না হয় মনের কথা বলা যেত কিন্তু মা তো থাকবে ফিরে আস তারপর যাবো।
কেয়া না একবার দেখা দিতে হবে তোমাকে আসবে কিন্তু।
আমি আচ্ছা দেখছি কথা দিতে পারছিনা কিন্তু।
কেয়া সব কিনে দিয়েছ কিন্তু প্যাড তো কিনে দাওনি। বাইক নিয়ে আস্তে হবেনা ট্রেনে আস। যাওয়ার সময় আমি তোমাকে স্টেশনে ছেড়ে দিয়ে আসবো তখন তো কথা বলা যাবে।
আমি ঠিক আছে সন্ধ্যের পরে পরা নেই তো।
কেয়া আছে ৭ টার মধ্যে চলে আসবো। তুমি আটটায় চলে যেও।
আমি আচ্ছা ঠিক আছে আসবো আমি।
কেয়া উম উম করে বলল একশটা চুমু দিলাম তোমার ঠোঠে। রাখি এবার বাড়ি এসেগেছি আমি।
আমি আচ্ছা উম বাই সোনা বিকেলে দেখা হবে। রাখি তাহলে। ফোন রেখে দিয়ে ভাবতে লাগলাম এ কি হচ্ছে আমার জীবনে। ১০ দিন আগেও জানতাম না এমন কিছু আমার জীবনে ঘটতে চলছে, ভেবেই শিউড়ে উঠছি আমি। কাকে ছেড়ে কাকে ধরি, মা না বোন, মেয়ের প্রতি যেমন তাঁর থেকে মায়ের প্রতি আরো বেশী, মা তো ন্যাকড়া বেঁধে রয়েছে কিন্তু বোন সে তো নেওয়ার জন্য উতলা, যদিও মা আগে চাইছে তাই না আর যা হক আগে মাকে শান্ত করব তারপর কেয়া। কেয়ার হাতে আগে ধরা দেওয়া যাবেনা। আজকের দিন পার হলে কালকে তো মাকে পাবো উম ভাবতেই পারছিনা। কি করব এখন আমি না বাড়ি যাই গিয়ে রান্না তো করে খাই তারপর যা হবার হবে। এই ভেবে বন্ধ করে বাড়ি গেলাম। যাওয়ার আগে বাজার করে নিয়ে গেলাম। গিয়ে সব ছেড়ে রান্না করতে বসলাম।