Thread Rating:
  • 3 Vote(s) - 2.33 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Incest একটি ভ্রমণের কাহিনী (দুই বাঙালি গৃহবধূ (মা) ছেলে, মেয়ে ও তাদের স্বামীদের বন্ধুদের)
#5
পর্ব:১
ঘটনার সূচনা হয়েছিল প্রায় ৫০ বছর আগে, একটি সাধারণ নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে। রমেশ বাবু কলেজ পাশ করার পরে ছোট একটা নির্মাণ সংস্থার সাথে যুক্ত হয় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সবার প্রিয় হয়ে ওঠে এবং ব্যাবসার বিভিন্ন বিষয় জেনে নেয় এবং বছর ৫ এর মধ্যে নিজের ব্যাবসা শুরু করে কিছু বন্ধু বান্ধব দের থেকে ও এক সুদখোর মহাজনের থেকে। ব্যাবসা মোটামুটি ভালো বলা চলে কিন্তু নতুন সংস্থার সাথে অনেকে কাজ করতে ভরসা পেতো না তাছাড়া কিছু লোকের দুর্নীতির জন্য অনেক টেন্ডার হাতছাড়া হয়ে যায়। এর মধ্যে রমেশ বাবুর বিয়ের ঠিক হয় তখন তার বয়স ২৭ বছর আর ওনার হবু স্ত্রী স্মিতার বয়স মাত্র ১৮ বছর। রমেশ বাবু খুব ন্যায়নীতি পরায়ন ব্যাক্তি ছিলেন, ওনার পিতা নিত্যানন্দ বাবু খুব তার পাশের গ্রামের এক গরিব পরিবারের মেয়ে স্মিতার সাথে রমেশ বাবুর বিয়ে ঠিক করেন। স্মিতা খুব একটা পড়াশুনা না জানলেও বুদ্ধিমতী ও অসাধারণ সুন্দরী মহিলা ছিলেন, পাতলা ছিমছিমে চেহারা (৩০_২৪_৩০) যার জন্য রমেশ বাবুর ও স্মিতার প্রথম দেখাতেই দুজনের দুজন কে খুব ভালো লেগে যায় এবং ১ মাসের মধ্যে বিয়ে হয়ে যায়। ১ বছরের মধ্যে একটা ফুটফুটে ছেলের জন্ম দেয় স্মিতা, তখন ধীরে ধীরে ব্যাবসা ভালো চলতে শুরু করে, এই ভাবে বছর ৮ খুব ভালো চলতে থাকে। পুরোনো বাড়ি থেকে বৃদ্ধ বাবা মা কে নতুন বাড়িতে নিয়ে আসেসুখের সংসার বলা চলে। একদিন হঠাৎ করেই রমেশ বাবুর সবচেয়ে বড় শত্রু নির্মল বাবু, চরণ বাবু , মোহিত বাবু ও সুবিনয় বাবুর সাথে একটা টেন্ডার পাওয়া নিয়ে ভীষণ ঝামেলা হয়। রমেশ বাবুর সাথে সবার অন্যান্য নির্মাণ সংস্থার খুব ভালো পরিচিত থাকার ফলে নির্মল বাবু, চরণ বাবু , মোহিত বাবু ও সুবিনয় বাবুরা খুব অপমানিত হয় এবং রমেশ বাবুর ক্ষতি করার সুযোগ খুঁজতে থাকেন। ৩ বছর পরে একটা বড় সুযোগ আসে এদের  হাতে রমেশ বাবুর ক্ষতি করার জন্য।একটা টেন্ডার তৎকালীন সময়ের ৬০ লক্ষ টাকার। কিন্তু সমস্যা হলো যে জমিতে হবে সেখানকার মাটিতে, ওই বিল্ডিং যে কোন সময়ে ভেঙে পড়তে পারে। টেন্ডার যে কোম্পানি দিয়েছিল রমেশ বাবুকে তারা বিষয়টি গোপন রেখেছিল(পিছনে ছিলো নির্মল বাবু ও তার বন্ধুরা) এর মধ্যে আরো একটা ব্যাপার রমেশ বাবুর কোম্পানীর উচ্চপদস্থ একজনকে নির্মল বাবু ও তার বন্ধুরা টাকার লোভ দেখিয়ে নিজেদের আয়ত্তে নিয়ে নেয়।
রমেশ বাবু টেন্ডার পাবার পর খুব তাড়াতাড়ি টাকা জোগাড় করতে থাকেন ও সেই সুদখোর মহাজনের থেকে ১০ লক্ষ টাকা ও নির্মল বাবু ও তার তিন বন্ধুদের কাছে আরও ২০ লক্ষ টাকা ধার নেন, রমেশ বাবু জানতেন না এরা ওনার ক্ষতি করার সুযোগ খুঁজছেন উনি ভেবেছিলেন ৩ বছর আগের কথা ওরা ভুলে গেছে অবশ্যই রমেশ বাবুর কোম্পানির সেই উচ্চপদস্থ ব্যাক্তির জন্য, কিন্তু সেটাই ছিল ওনার মস্ত বড় ভুল। রমেশ বাবু নিজের সমস্ত সম্পত্তি আর এক সুদখোর মহাজনের কাছে বন্ধক রেখে বাকি টাকা জোগাড় করেন এবং কাজ শুরু করেন। রমেশ বাবুকে বলা হয়েছিল কাজ ১ বছরের মধ্যে সম্পূর্ণ করতে হবে।অগ্রিম হিসাবে ৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হয় বাকি টাকা কাজ শেষ হবার পর রমেশ বাবু রাজি হয়ে যান উনি ভেবেছিলেন সব ধার মিটিয়ে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা লাভ হবে এই সব ভেবে তিনি কাজ শুরু করেন।দুর্ঘটনা সূত্রপাত হয় কাজ শেষ হবার কিছুদিন আগে হটাৎ করেই একটা ভূমিকম্পে পুরো বিল্ডিং ভেঙে পড়ে। (এলাকাটিতে ভূমিকম্প হবার সম্ভাবনা প্রবল এই বিষয়টি নির্মল বাবু, টেন্ডার দেওয়া কোম্পানি ও মাটি পরীক্ষাকারী একজন ইঞ্জিনিয়ার জানতেন কিন্তু এরা সামান্য কিছু টাকার জন্য সেই ইঞ্জিনিয়ার রিপোর্ট বদলে দেন)।
রমেশ বাবু খবর পেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়, এখানেই স্মিতাকে নির্মল বাবু ও তার বন্ধুরা দেখেন ও তাঁকে পাবার জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠেন। ধীরে ধীরে রমেশ বাবু সুস্থ হয়ে ওঠেন কিন্তু ওনার সমস্ত সম্পত্তি কোম্পানি নিলাম হয়ে যায়।  রমেশ বাবু নিজের বর্তমান বাড়ি থেকে  প্রায় ১৩০ বা ১৫০ কিমি দূরে একটা নির্জন গ্রামের মধ্যে ছোট্ট জায়গা কিনে রেখেছিলেন ও ধীরে ধীরে একটা চার কামরা বিশিষ্ট দোতলা বাড়ি করতে শুরু করেছিলেন কিন্তু সম্পূর্ণ হয়নি কাজ। রমেশ বাবু একটু নির্জন গাছপালা ঘেরা স্থানে স্মিতার সাথে শেষ জীবন কাটানোর জন্যই বানিয়েছিলেন কিন্তু কে জানতো এই অবস্থা হবে। নিলাম হবার পর বেশিরভাগ লোকজনের টাকা মিটিয়ে দেন কিন্তু নির্মল বাবুদের ৪ লক্ষ টাকা মিটিয়ে দিতে পারেননি তিনি ওনার দূরের গ্রামের বাড়িটি ওনাদের কাছে বন্ধক রাখেন ৬ বছরের জন্য ও বলেন যতদিন পর্যন্ত না টাকা মিটিয়ে দিতে পারছেন এই বাড়ির মালিক নির্মল বাবু ও তার বন্ধুরা কিন্তু রমেশ বাবুর পরিবারের লোকজন সেখানে থাকবেন এবং প্রতি মাসে ভাড়া দেবেন। এই সমস্ত হতে নিতে প্রায় ৩ মাস কেটে যায়। রমেশ বাবু নির্মল বাবু ও তার বন্ধুদের সহায়তাতে বিদেশে একটা চাকরী পান বাৎসরিক ৮৪০০০ টাকা বেতনের এবং যাবার জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত হতে থাকেন। স্মিতা প্রথমে রাজি না হলেও পরিস্থিতি বুঝে স্বামীর অনুরোধে শেষে রাজি হয়ে যান রমেশ বাবুর বিদেশে যাওয়ার প্রস্তাব মেনে নেন এবং নিজে একটা কোম্পানি তে চাকরী নেয় সামান্য বেতনে। পরের মাসে রমেশ বাবু চলে যান বিদেশে আর নির্মল বাবুদের বলেন ওনারা যেন স্মিতা, ওনার ছেলে রোহিত ও বৃদ্ধ পিতা মাতার খবর রাখেন। রমেশ বাবু জানতেন না এদের মনের মধ্যে স্মিতাকে ভোগ করার ইচ্ছা প্রবল।রমেশ চলে যাবার পর স্মিতা কিছুটা হলেও ভেঙে পড়ে কিন্তু নিজেকে সামলে নেয়, স্মিতার বয়স তখন  মাত্র  ৩২ বছর ফর্সা (৩২_২৮_৩২) মাঝারি চেহারা যা যে কোন পুরুষের কাছে স্বপ্নের নারী।

পরের পর্বে স্মিতার যৌনতার প্রকাশ ও ভ্রমণ কাহিনীর আগের ঘটনা।
কেমন লাগলো জানাবেন প্লিস। 
পাঠক পাঠিকা দের কোন suggesion থাকলে জানাবেন।
[+] 6 users Like MAHARAJSINGHA98's post
Like Reply


Messages In This Thread
RE: একটি ভ্রমণের কাহিনী (দুই বাঙালি গৃহবধূ (মা) ছেলে, মেয়ে ও তাদের স্বামীদের বন্ধুদের) - by MAHARAJSINGHA98 - 19-08-2024, 04:09 PM



Users browsing this thread: panchuhaldar, 4 Guest(s)