Thread Rating:
  • 53 Vote(s) - 3.49 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Incest মায়ের ছেলে, মায়ের জামাই
#14
আমি আচ্ছা বলে জামাপ্যান্ট পড়ে নিলাম আর বললাম চল, সৎ হলেও মা তো আর কি বলব তাই সাথে নিয়ে বের হতে লাগলাম। মা বের হতে আমি ঘরে তালা মেরে পেছন পেছন হাটতে লাগলাম। চখে পড়ল মায়ের পেছন। উঃ কি পাছা দকানে বসে যখন পিন্টারেস্ট দেখি তাতে সব বড় দুধোয়ালা কাকিমা দেখি আমার খুব ভালো লাগে, বড় দুধ বড় পাছাওয়ালা কাকিমা শাড়ী পরা থল থলে পাছা বিশাল বুক ভর্তি দুধ আমি ওই ফটো গুলো ডাউনলোড করে রাখি পড়ে ফাঁকা সময় একা একা দেখি মানে হল আমার বড় বড় পাছা বড় বড় দুধোয়ালা মহিলা খুব ভালো লাগে, একদম ছবির মতন আমার মায়ের পেছন। দুটো স্বামী মারা গেছে তবুও লাল ব্লাউজ পরেছে, ভেতরে ব্রা পরিস্কার দেখা যাচ্ছে পিঠ একদম খোলা ব্লাউজ, সিল্কের শাড়ী পরেছে, নাভির নিচে শাড়ী পরা পাশ দিয়ে পেটি দেখা যাচ্ছে, বেশ ভাজ পরেছে চর্বিতে সেতাও দেখতে পাচ্ছি। নতুন বাড়ি করেছি রাস্তা এখনো ভালো হয়নি তাই পাশাপাশি হাটা যাচ্ছে না, আমি পেছনে মা সামনে।

মা বলল সব ঠিক আছে কিন্তু রাস্তা সরু একা হাটা ছাড়া উপায় নেই আর অনেকটা হাটতে হয় তাই না।
আমি হ্যা ১৫ মিনিট হাতার পর বড় রাস্তা ওখান থেকে টোটো পাওয়া যাবে। তুমি কিসে এসেছ হেতে না টোটোতে।
মা না আমি হেটে এসেছি টাকা কই খরচা করব, স্টেশন থেকে ঠিকানা নিয়ে হেটে এসেছি। তা বাবা তুই কি ঠিক করলি সত্যি আমাকে কাছে রাখবি না।
আমি দেখ মা আমাকে সময় দাও আমার মাথা ঠিক নেই, বাবা ছিল সব সে করত কিন্তু এখন আমি একা কিছু বলতে পারছিনা পড়ে দেখা যাবে এখন তো তুমি যাও এই টাকা নিয়ে থাকো পরে দেখা যাবে এখন কিছু বলতে পারছি না।
মা পেছন ফিরে আমার হাত ধরে বলল বাবা আমি ভুল করেছি তোর মাকে তুই ফেলে দিস না এরপর আর এমন হবেনা। তুই আমার ছেলে আর ওই একটা মেয়ে তোদের দুজনকে নিয়ে আমি থাকতে চাই বাবা। আমি বসে থাকবো আমাকে বাড়িতে একটা কাজের ব্যবস্থা করে দিস আমি তাই করব।
আমি আচ্ছা এখন চল পরে সব দেখা যাবে, এখন কিছু বলতে পারবো না তুমি যাও আমাকে ভাবতে দাও। তুমি চলে জাবার পর মামারাও কোনদিন খোঁজ নেয়নি। তোমার হাত ফাঁকা কেন একটা চুরিও নেই।
মা কি করব একটু কাজ তো করতে হয় মেয়েতা কাজ করেছে তাতে খরচা হয়ে গেছে চুড়ি বেঁচে দিয়ে কাজ করেছি। গলার চেইন্টা বেঁচে দিয়ে ঘর ভাড়া দিয়েছি না হলে বেড়িয়ে যেতে বলেছিল। তুই টাকা দিলি বলে বাজার করতে পারবো মেয়েটা একা ঘরে রয়েছে, আমার অবস্থা যে কি তুই বুঝবি না। এত অভাব আমি কোনদিন দেখিনি। মা আমার হাত চেপে ধরে বাবা আমায় রাখবি তো বল কথা দে।
আমি মা জোর করে কিছু হয় না হতে পারেনা। আমি আগের কথা কিছু ভুলতে পারিনাই আর পারবো না। আমার এখন বাড়ি ঘর না থাকলে তুমি আসতে কোনদিন না তোমাকে তো একটু বুঝতে পারি, ঠাকুমার কথা বার বার মনে পরে তোর মা লোভী, এ কথা আমি জিজ্ঞেস করলেই বলত।
মা বলল তুমি আমার ছেলে সব তোমাকে বলতে পারিনা ওই বুড়ি আমার জীবন নষ্ট করেছে, ছেলেকে কোনদিন আমার কাছে থাকতে দেয়নি নিজে কাছে রেখে দিয়েছে সব তোমাকে বলতে পারি না। তোমার জন্ম পর্যন্ত না বুঝতে পারলেও পরে তোমার ৫ বছর বয়স হলে আমি বুঝতে পেরেছি, ঊনি চান্নি আমি থাকি ওই বাড়িতে আমাকে অপবাদ দিয়েছে তখন আমার কিছুই সম্পর্ক  ছিল না, কেয়ার বাবার সাথে। কিন্তু উনি আমাকে বাধ্য করেছে মিথ্যে অপবাদ দিয়ে। আর কি বলব তোমাকে। একটা সময় তোমার বাবা আর ঠাকুমা আমাকে তারিয়ে দিতে পারলেই বাচে আমার কি অবস্থা হয়েছিল কি বলব বাধ্য হয়ে বেড়িয়ে গেছিলাম।এটা হল আসল ঘটনা।
আমি মায়ের কথা শুনে কেমন যেন একটু হয়ে গেলাম। বড় রাস্তায় এসে দুজনে টোটোটে উঠলাম এবং স্টেশনে চলে গেলাম। বেশী সময় লাগল না। দুজনে টোটো থেকে নেমে দাঁড়ালাম।
 মা বলল আমি ট্রেন ধরব। মেয়েটা একা রয়েছে সন্ধ্যে হয়ে যাচ্ছে বাড়ি যেতে হবে।
আমি বললাম তোমার কি আর শাড়ী নেই সেদিন যে শাড়ী পরে এসেছ আজকেও তাই।
মা বলল আছে পেতে নাই ভাত কি করব ভালো শাড়ী পরে, বাড়িতে পরার সমস্যা সেদিন তো দেখেছ আমার নাইটি ছিরে গেছে আর কিনতে পারি নাই। আছে কয়েকটা দামী শাড়ী। সাদারন কিছু নেই।
আমি তুমি চুড়িদার পরতে পারো না এর থেকে ভালো সব ঢেকে থাকে শাড়ী ভালো না।
মা না নেই ছিল পরতাম এখন মোটা হয়ে গেছি তো গায়ে লাগেনা।
আমি আচ্ছা চল আমি তোমাকে একটা চুড়িদার কিনে দেই।
মা সত্যি কিনে দেবে তুমি।
আমি হ্যা চল বলে একটা দোকানে ঢুকলাম এবং মায়ের জন্য একটা লেজ্ঞিন্স আর কুর্তি কিনে দিলাম। তারপর বললাম আরেকটা নাও কেয়ার জন্য। তুমি পরবে ও পরবে না তাই হয়। ওর জন্য একটা কিনে দিলাম। দুটো নিয়ে স্টেশনে গিয়ে বসলাম। ট্রেনের দেরি আছে দুজনে পাশাপাশি বসে গল্প করতে ছিলাম।
মা আমার কাছে ঘিসে বসে হাত ধরে বলল বাবা তুমি তো বোঝ আমি কি করব মায়ের উপর আর রাগ করে থাকেনা আমাকে তোমার কাছে আসতে দাও, আমাকে কাছে রাখ তোমার।
আমি তুমি আমার মা কি করব আমারত কথা একবার ভাবো, কি করে কি করব, আমার মাথায় কাজ করেনা বলে মায়ের হাত নিয়ে দেখতে লাগলাম। তোমার হাতের আঙ্গুল গুলো কত সুন্দর, যে টাকা দিলাম অন্তত এক জোরা চুড়ি কিনে পরে নিও না হলে ভালো লাগেনা।
মা আচ্ছা তুমি যখন বলেছ তখন কিনে নেব কালকেই আর যদি পারি নেমে কিনে নেব। আমি পোউছে তোমাকে ফোন করব।
আমি আচ্ছা তাই কর একটু চিন্তা তো হবে তাই না তবে তুমি যে বললে ঠাকুমার কথা আমার বিশ্বাস হয় না কারন আমি তো দেখিনি। ঠাকুমার বা বাবার ব্যবহার।
মা একদিন ঠিক তোমাকে বলব, না বললে তুমি বুঝতে পারবে না কি কারন। আমি তো এখন মোটা হয়ে গেছি বিয়ের সময় ছিলাম রোগা আর তোমার ঠাকুমা ছিল আমার মতন। তখন ওনার আমার মতন বয়স ছিল না একটু বেশী হবে মনে হয়। ঠিক মনে নেই।
এরমধ্যে গাড়ি ঢুকছে মা উঠে বললাম চললাম বাবা গিয়ে তোমাকে ফোন করব কেমন যাও ঘুরে তাড়াতাড়ি বাড়ি যেও কেমন। এই বলে হাত নেরে মা চলে গেল।
আর যা হক মা তো মায়ের সানিধ্য পেলাম কিছু সম্যের জন্য, ছোট বেলার কথা মনে নেই কিন্তু এখন সত্যি ভালো লাগছে। মা চলে গেলেও আমি বসে রইলাম অনেখন একা একা। আর ভাবতে লাগলাম মা বার বার কেন বাবা আর ঠাকুমার দোষ দিচ্ছে সত্যি এম্নন কিছু কি হয়েছে নাকি মা আমাকে ভুল বোঝাচ্ছে। মা বার বার ওদের দোষ দিচ্ছে কিন্তু নিজের কি পোশাক আশাক একটুও লজ্জা নেই কেমন নির্লজ্জের মতন শাড়ী পরা, পেট বের করে নাভি বের করে স্লিভ্লেস ব্লাউজ পরা শুধু একটা ফিতে ঘারে আর সব খোলা এমন কেন মা, এক্টূ ঢেকে পড়লে কি হয় সেটাই বুঝি না। আমি তো ওর ছেলে কেন এমন করে ছেলের কাছে আসবে, আমার পাশে যখন বসে ছিল ডানদিকের দুধ বেড়িয়ে ছিল একবারের জন্য ঢাকার চেষ্টা করেনি আমার হাত ধরে কেমন কচলাচ্ছিল, তবে মায়ের দেহে একটা দারুন সুগন্ধ লেগেছে আমার। কি দারুন মিস্টি গন্ধ, সব সময় আমার নাকে লাগছিল। \আমি বসে থেকে থেকে দুটো পেয়ারা মাখা খেলাম এক ঘন্তার উপর বসা এখানে কারো সাথে কোন কথা নেই। মা তো ফোন করল না। তাই ভাবলাম টাকা পেয়ে গেছে আর কি দরকার। স্টেশন থেকে নেমে টোটো ধরে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম। নেমে হেটে বাড়ি গেলাম রাত ৮ টা বেজে গেছে। দরজা খুলে ঘরে ঢুকলাম। জামা প্যান্ট ছেড়ে বারমুন্ডা পরে নিলাম। দুপুরের রান্না করা আছে পরে খাবো। টিভি চালিয়ে বসলাম।
এরমধ্যে মায়ের ফোন ধরতে।
Like Reply


Messages In This Thread
RE: মায়ের ছেলে, মায়ের জামাই - by momloverson - 10-08-2024, 08:36 PM



Users browsing this thread: 22 Guest(s)