10-08-2024, 08:34 PM
মা তুমি সেরকম কথা বলছ, মায়ের ফিগার নিয়ে কোন ছেলে কথা বলে।
আমি আপনার ফিগার আপনার কাল তাই বলেছি, আমার বয়স এখন ২৪ বছর আমি বাচ্চা নই এখন সব বুঝি বলেই বলছি।
মা আমি ভিডিও কল করছি তোমার বোনটাকে একবার দেখ, আমরা কি কষ্টে আছি বাজার করার টাকা নেই, কি করে আমরা বাচবো দুজনে তুমি বল। এই বলে ক্যামেরা অন করতে বলল।
আমি ক্যামেরা অন করতে দুজনে সামনে এল।
মা এই মেয়ের বয়স ১৫ বছর ওর পড়াশুনা বন্ধ হয়ে যাবে। কি করব আমি।
আমি বা মেয়ে তো মায়ের মতন হয়েছে নাদুস নুদুস চিন্তা নেই দুই তিন বছর কষ্ট করলে ও তোমাকে সামলাতে পারবে, টাকার অভাব হবেনা।
মা ছি কি বলছ তুমি তোমার কাছে থেকে এই কথা আমি আশা করিনি নিজের বোনের সমন্ধে এমন কথা তুমি বলতে পারলে তোমরা দুজনে একই কোক থেকে জন্ম নিয়েছ।
আমি ওই কোকটা খারাপ, লোভি পাপী সব। আমি জন্মালেও ওর জন্ম আরো খারাপ পরের বউয়ের গর্ভে ওর জন্ম।যে মহিলা স্বামী থাকতে অন্য পুরুষের সাথে থেকে বাচ্চা জন্ম দেয় তাকে কি বলব আমি।
মা কোন ছেলে নিজের মায়ের ফিগার নিয়ে কথা বলে।
আমি ঐযে বললাম ওই ফিগার আমার জীবনের ১৬ বছর কেরে নিয়েছে তো বলব না আমি। যখন আমার মায়ের দরকার বেশী ছিল তখনই মা আমাকে ছেড়ে চলে গেছে ভালো কি করে বলব।
মা আমার এখন বয়স হয়েছে কি সব বলছ তুমি নিজের মাকে নিয়ে অমন কথা বলতে পারছ তুমি। কি করেছি আমি শুধু তোমাকে ছেড়ে চলে এসেছি আর কি করেছি।
আমি না তুমি কিছুই করনি আমার বাবাকে ছেড়ে পর পুরুষের সাথে থেকে একটা বাচ্চা পয়দা করেছ আর কি করেছ, আমাদের মুখে চুনকালি লাগিয়ে দিয়ে চলে গেছ, সব তোমার ফিগারের জন্য। নিজের ছেলের সাথে কথা বলছ কি পড়ে আছ তুমি, আর মেয়েকে কি পড়িয়ে রেখছ তুমি, তোমাদের মা মেয়ের সব তো দেখা যায় তো বলব না। আমাকে ফোন না করে কোন ছেলেকে কর তারা তোমাদের লুফে নেবে বুঝলে।
মা তুমি বেশী বলছ কি এমন পরা যে খারাপ লাগছে খুব গরম তাই তো এভাবে আছি। কি দেখা যাচ্ছে আমাদের।
আমি এই তুমি রাখো তো আমি আর কথা বলতে চাইনা বলে লাইন কেটে দিলাম।
মা আবার ফোন করল কি হল কেটে দিলে কেন।
আমি বললাম আমি এখন ঘুমাব সকালে দোকানে যেতে হবে অনেক কাজ আছে আমার এখন আর কথা বলতে পারবো না। রেখে দিলাম। বলে কেটে দিলাম। আর বিরক্ত করল না। বিছানায় শুয়ে পড়লাম, আর ভাবতে লাগলাম কেমন মা আমার নিজের ছেলের সাথে কথা বলার সময় অইভাবে থাকে কেউ। একটা নাইটি পড়ে আছে সামনে উঃ কাট অর্ধেক দুধ দেখা যাচ্ছে ভেতরেও কিছু পরেনি, লাউর মতন ঝুলছে। বোটা বাদ দিয়ে সব দেখা যাচ্ছে আর মেয়েটাকেও অইরকম টাইট গেঞ্জি বোটা বোঝা যাচ্ছে, এত অল্প বয়স তবুও কেমন বড় বড় দুধ হয়েছে আমাকে দেখাচ্ছে। ছি ছি আমার মা সত্যি খারাপ মহিলা। এইসব ভেবে ঘুমিয়ে পড়লাম।
সকালে দোকানে গেলাম বিকেলে আজ আমার দোকান বন্ধ যাবো না বাড়ির সব কাজ সেরে নিতে হবে। তাই বাড়ি এসে রান্না করে বাড়ির কাজ করতে লাগলাম। এমন সময় কলিং বেলের শব্দ। আমি ভাবলাম কে এল। সামনে এসে দরজা খুলতে দেখি আর কে আমার জন্মদাত্রী দাড়িয়ে আছে।
আমি কি হল এখানে কেন এলে।
মা ভেতরে আসতে বলবি না আমাকে।
আমি আসেন ভেতরে আসেন আমার অনেক কাজ এখন কথা বলার সময় নেই সপ্তাহে একদিন ঘর দোর পরিস্কার করি আমি সেই কাজ করছিলাম।
মা বেশ বড় ঘর করেছিস ওই বাড়ি বেঁচে দিয়েছিস তাইনা।
আমি হুম সে তিন বছর আগে এখানে এসেছি দুই বছর হল ঠাকুমা মারা জাবার পর এখানে এসেছি।
মা কিরে আমাদের রাখবিনা এখানে তুই না রাখলে আমরা কোথায় যাবো, কোন টাকা পয়সা নেই আমার কাছে আর এক দুই দিনের চাল আছে তারপর কি করে চলব আমরা। মেয়েটার স্কুলের ফিস দিতে হবে। আমাকে বাঁচা বাবা। আমি যে তোর মা সেটা তো মিথ্যে নয়। আমি খারাপ কাজ করেছি স্বীকার করি কিন্তু কোণ উপায় না পেয়ে তোর কাছে এসেছি। তুই না বাঁচালে আমার যে মরা ছাড়া উপায় নেই।
আমি আপনার ফিগার আপনার কাল তাই বলেছি, আমার বয়স এখন ২৪ বছর আমি বাচ্চা নই এখন সব বুঝি বলেই বলছি।
মা আমি ভিডিও কল করছি তোমার বোনটাকে একবার দেখ, আমরা কি কষ্টে আছি বাজার করার টাকা নেই, কি করে আমরা বাচবো দুজনে তুমি বল। এই বলে ক্যামেরা অন করতে বলল।
আমি ক্যামেরা অন করতে দুজনে সামনে এল।
মা এই মেয়ের বয়স ১৫ বছর ওর পড়াশুনা বন্ধ হয়ে যাবে। কি করব আমি।
আমি বা মেয়ে তো মায়ের মতন হয়েছে নাদুস নুদুস চিন্তা নেই দুই তিন বছর কষ্ট করলে ও তোমাকে সামলাতে পারবে, টাকার অভাব হবেনা।
মা ছি কি বলছ তুমি তোমার কাছে থেকে এই কথা আমি আশা করিনি নিজের বোনের সমন্ধে এমন কথা তুমি বলতে পারলে তোমরা দুজনে একই কোক থেকে জন্ম নিয়েছ।
আমি ওই কোকটা খারাপ, লোভি পাপী সব। আমি জন্মালেও ওর জন্ম আরো খারাপ পরের বউয়ের গর্ভে ওর জন্ম।যে মহিলা স্বামী থাকতে অন্য পুরুষের সাথে থেকে বাচ্চা জন্ম দেয় তাকে কি বলব আমি।
মা কোন ছেলে নিজের মায়ের ফিগার নিয়ে কথা বলে।
আমি ঐযে বললাম ওই ফিগার আমার জীবনের ১৬ বছর কেরে নিয়েছে তো বলব না আমি। যখন আমার মায়ের দরকার বেশী ছিল তখনই মা আমাকে ছেড়ে চলে গেছে ভালো কি করে বলব।
মা আমার এখন বয়স হয়েছে কি সব বলছ তুমি নিজের মাকে নিয়ে অমন কথা বলতে পারছ তুমি। কি করেছি আমি শুধু তোমাকে ছেড়ে চলে এসেছি আর কি করেছি।
আমি না তুমি কিছুই করনি আমার বাবাকে ছেড়ে পর পুরুষের সাথে থেকে একটা বাচ্চা পয়দা করেছ আর কি করেছ, আমাদের মুখে চুনকালি লাগিয়ে দিয়ে চলে গেছ, সব তোমার ফিগারের জন্য। নিজের ছেলের সাথে কথা বলছ কি পড়ে আছ তুমি, আর মেয়েকে কি পড়িয়ে রেখছ তুমি, তোমাদের মা মেয়ের সব তো দেখা যায় তো বলব না। আমাকে ফোন না করে কোন ছেলেকে কর তারা তোমাদের লুফে নেবে বুঝলে।
মা তুমি বেশী বলছ কি এমন পরা যে খারাপ লাগছে খুব গরম তাই তো এভাবে আছি। কি দেখা যাচ্ছে আমাদের।
আমি এই তুমি রাখো তো আমি আর কথা বলতে চাইনা বলে লাইন কেটে দিলাম।
মা আবার ফোন করল কি হল কেটে দিলে কেন।
আমি বললাম আমি এখন ঘুমাব সকালে দোকানে যেতে হবে অনেক কাজ আছে আমার এখন আর কথা বলতে পারবো না। রেখে দিলাম। বলে কেটে দিলাম। আর বিরক্ত করল না। বিছানায় শুয়ে পড়লাম, আর ভাবতে লাগলাম কেমন মা আমার নিজের ছেলের সাথে কথা বলার সময় অইভাবে থাকে কেউ। একটা নাইটি পড়ে আছে সামনে উঃ কাট অর্ধেক দুধ দেখা যাচ্ছে ভেতরেও কিছু পরেনি, লাউর মতন ঝুলছে। বোটা বাদ দিয়ে সব দেখা যাচ্ছে আর মেয়েটাকেও অইরকম টাইট গেঞ্জি বোটা বোঝা যাচ্ছে, এত অল্প বয়স তবুও কেমন বড় বড় দুধ হয়েছে আমাকে দেখাচ্ছে। ছি ছি আমার মা সত্যি খারাপ মহিলা। এইসব ভেবে ঘুমিয়ে পড়লাম।
সকালে দোকানে গেলাম বিকেলে আজ আমার দোকান বন্ধ যাবো না বাড়ির সব কাজ সেরে নিতে হবে। তাই বাড়ি এসে রান্না করে বাড়ির কাজ করতে লাগলাম। এমন সময় কলিং বেলের শব্দ। আমি ভাবলাম কে এল। সামনে এসে দরজা খুলতে দেখি আর কে আমার জন্মদাত্রী দাড়িয়ে আছে।
আমি কি হল এখানে কেন এলে।
মা ভেতরে আসতে বলবি না আমাকে।
আমি আসেন ভেতরে আসেন আমার অনেক কাজ এখন কথা বলার সময় নেই সপ্তাহে একদিন ঘর দোর পরিস্কার করি আমি সেই কাজ করছিলাম।
মা বেশ বড় ঘর করেছিস ওই বাড়ি বেঁচে দিয়েছিস তাইনা।
আমি হুম সে তিন বছর আগে এখানে এসেছি দুই বছর হল ঠাকুমা মারা জাবার পর এখানে এসেছি।
মা কিরে আমাদের রাখবিনা এখানে তুই না রাখলে আমরা কোথায় যাবো, কোন টাকা পয়সা নেই আমার কাছে আর এক দুই দিনের চাল আছে তারপর কি করে চলব আমরা। মেয়েটার স্কুলের ফিস দিতে হবে। আমাকে বাঁচা বাবা। আমি যে তোর মা সেটা তো মিথ্যে নয়। আমি খারাপ কাজ করেছি স্বীকার করি কিন্তু কোণ উপায় না পেয়ে তোর কাছে এসেছি। তুই না বাঁচালে আমার যে মরা ছাড়া উপায় নেই।