10-08-2024, 09:41 AM
আমার বাবার মতন বাবা হয় না। বাবা আমার জন্য যা করেছেন সে অনেক বাবাই করেন না। বাবা আমার জীবনে হিরো। কিন্তু কি আর বলব, ঠাকুমা বেচেছিল তখন একদিন শুনলাম মা আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। আমার বয়স তখন ৮ বছর। তারপর বাবা আর বিয়ে করেন নি। আমার পড়াশুনা আর ঠাকুমার দিকে খেয়াল করে ব্যবসা করে গেছেন। আমাকে পড়াশুনা করিয়েছেন। এরপর একদিন ঠাকুমা মারা গেলেন। আমি আর বাবা থাকলাম। যা হোক পড়াশুনা করে আর বাবাকে সময় দিয়ে আমাদের দিন চলে যাচ্ছিল। অনেকদিন হল আমার বর্তমান বয়স ২৪ বছর। আমি একটা অনলাইন ব্যাবসা শুরু করলাম। বর্তমানে বাবার থেকেও আমার আয় বেশী। যাহোক আমাদের যে অভাব সেটা চলে গেলেও, ওইখানে আর আমরা থাকলাম না। ওখান থেকে চলে এলাম আমরা। দুই ষ্টেশন আগে যেখানে আমার ব্যাবসা সেখানে। জমি কিনে বাড়ি করলাম। গৃহ প্রবেশ করার ২ মাসের মধ্যে বাবা অসুস্থ হয়ে পড়ল নারসিং হোমে নিয়ে গেলেও বাবাকে আর বাচাতে পারলাম না। আমার বাবাও চলে গেল আমাকে ছেড়ে। সম্পূর্ণ একা হয়ে গেলাম আমি।
একদিন একা একা শুয়ে পুরানো দিনের কথা ভাবছিলাম। আমি কোনদিন বাবার কাছে ঘুমাতাম আবার আমি আর বাবা একসাথে ঘুমাতাম। কিন্তু কোনদিন সকালে বাবাকে আমার পাশে দেখিনি, সকালে উঠলেও বাবা প্রায়ই ঠাকুমার কাছে থাকত। আসলে বাবা ছিল মা অন্ত প্রান, কোথাও গেলে ঠাকুমাকে না বলে জেতেন না। ঠাকুমা কোন কাজে না বললে বাবা সে কাজ করতেন না। একদিন বাবাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম মায়ের ব্যাপারে। বাবা আমাকে সোজা বলেছিল তোর ঠাকুমার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস কর কিন্তু সে আর করা হয়নি। বাবা তো মায়ের আদর পেলেও আমি কেন পেলাম না এই আক্ষেপ আমার রয়েই গেল।
আমাদের বাড়ি কোনদিন কাজের লোক ছিল না এখনো নেই, কারন বাবা, মা চলে যাওয়ার পর কোন মহিলা পছন্দ করত না নিজেই রান্না বান্না করত আমি সাহাজ্য করতাম। এখোনো তাই আমি একা রান্না করে খাই কিন্তু বাবার মতন আমারও মহিলা পছন্দ না। কারন মহিলারা বেইমান। তবে ঠাকুমা জতদিন ছিল আমার আর বাবার যত্ন নিত। ১৬ বছর হয়ে গেল আমি যে তার আর দেখা পাইনি।
সত্যি বলতে কি ঠাকুমার কাছে শুনেছি আমার মা লোভী প্রকৃতির মহিলা, তার চাই অনেক টাকা পয়সা, ফ্যাশন সব কিন্তু বাবা পছন্দ করত না বলেই মা একদিন বাবার এক বন্ধুর সাথে চলে গেছে।
বাবা আর ফিরিয়ে আনতে যায়নি। আর মাও ফিরে আসেনি। আমি কোন খবর পাইনি।
মায়ের জন্য অনেক কথা আমাকে শুনতে হয়েছে পাড়ার লোকেদের কাছে পাড়ার কাকিমা জেঠিমাদের কাছে, মাথা নিচু করে থাকতে হয়েছে সেই কারনে আমাদের বাড়ি বেঁচে এদিকে চলে আসা। কিন্তু যে বাবা এতকিছু করল সে ছেলেকে ফেলে চলে গেল আমি নিঃস্ব হয়ে গেছি আজ আর আমার কেউ নেই। ঠাকুমার পড়ে বাবা চলে গেলেন, মাত্র ৫০ বছর বয়সে, নিজের উপর এত অত্যাচার করেছেন যে তাকে আর বাচাতে পারলাম না। দু একটা বন্ধু আমার এখানে আছে জাদের দোউলতে আমার দোকান, আর বাড়ি করতে পেরেছি এখানে। তবে সংখ্যা খুব কম, সবাই চাকরি পেয়ে গেছে রবিবার ছাড়া দেখা হয় না।
আমার একটা নেশা বলা যায় আমার সব সময় বয়স্ক মহিলা দেখলে মনের মধ্যে কেমন করে কিন্তু আমার বয়সী মেয়ে আমার যে কেন ভালোলাগেনা সেটা আমি বলতে পারবো না। নেট আছে তাই আমি সময় পেলে ফাঁকা হলে অনলাইনে ছবি দেখি তবে কাকিমাদের বড় বড় দুধ আর বড় পাছাওয়ালা মহিলা আমার ভালো লাগে।
একদিন দোকানে বসে আছি একজন মহিলাকে দেখতে পেলাম এদিক থেকে সামনে দিয়ে হেটে জাচ্ছে মূখ ডেখটে ণা পেলেও পাষ থেকে দুধ দেখলাম উঃ কি বড় বড় দুধ আর তেমন পাছা দেখেই আমি ফিদা হয়ে গেছি এমন মাল রাস্তায় কম দেখা যায় আজ যা দেখলাম তাকিয়ে আছি দেখলাম উম কি মাল মাইরি মনে থাকবে।খেয়াল করলাম পাশের দোকানে ঢুকল কি যেন জিজ্ঞেস করছে, এবার মুখটা দেখলাম আর মনে পরে গেল সেই ছোট বেলা দেখা মুখটা দেখে আমার সন্দেহ হল আমার পরিচিত উনি, একবার দেখে আর তাকালাম না দেখি কি করে।
কিছুখন পড়ে আমার দোকানে এল, আমার নাম ধরে বলল অরুন বাবা কেমন আছিস অনেক কষ্ট করে তোর ঠিকানা পেলাম। আমার নাম অরুন, বাবার নাম ছিল অখিল। আর মায়ের নাম ছিল তনিমা।
আমি বললাম কে আপনি চিনতে তো পারলাম না তো। আমার ঠিকানার কি দরকার আপনার, কি দরকার বলেন।
উনি বললেন চিনতে পারছিস না আমি তোর মা।
আমি বললাম না তো আমার মা তো নেই, সে তো চলে গেছে কোথায় জানিনা, আমার তাহার চেহারা মনে নেই কে আপনি।
উনি আমি তোর গর্ভধারিণী মা নিজের মাকে চিনতে পারছিস না।
আমি না চেনার দরকার নেই আপনি আসুন আমার কোন মায়ের দরকার নেই, এখানে ঝামেলা করবেন না দয়া করে এটা ভদ্র জায়গা সবাই আমাকে ভালো জানে দয়াকরে আমাকে বিরক্ত করবেন না। আমার তিন কুলে কেউ নেই বাবা, ঠাকুমা মারা গেছেন, আমি একা আছি। আমার সত্যি কেউ নেই অযথা কোন সিন ক্রিয়েট করবেন না। আর হ্যা আস্তে কথা বলুন।
উনি আমি তোর মা এমন কেন করছিস।
একদিন একা একা শুয়ে পুরানো দিনের কথা ভাবছিলাম। আমি কোনদিন বাবার কাছে ঘুমাতাম আবার আমি আর বাবা একসাথে ঘুমাতাম। কিন্তু কোনদিন সকালে বাবাকে আমার পাশে দেখিনি, সকালে উঠলেও বাবা প্রায়ই ঠাকুমার কাছে থাকত। আসলে বাবা ছিল মা অন্ত প্রান, কোথাও গেলে ঠাকুমাকে না বলে জেতেন না। ঠাকুমা কোন কাজে না বললে বাবা সে কাজ করতেন না। একদিন বাবাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম মায়ের ব্যাপারে। বাবা আমাকে সোজা বলেছিল তোর ঠাকুমার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস কর কিন্তু সে আর করা হয়নি। বাবা তো মায়ের আদর পেলেও আমি কেন পেলাম না এই আক্ষেপ আমার রয়েই গেল।
আমাদের বাড়ি কোনদিন কাজের লোক ছিল না এখনো নেই, কারন বাবা, মা চলে যাওয়ার পর কোন মহিলা পছন্দ করত না নিজেই রান্না বান্না করত আমি সাহাজ্য করতাম। এখোনো তাই আমি একা রান্না করে খাই কিন্তু বাবার মতন আমারও মহিলা পছন্দ না। কারন মহিলারা বেইমান। তবে ঠাকুমা জতদিন ছিল আমার আর বাবার যত্ন নিত। ১৬ বছর হয়ে গেল আমি যে তার আর দেখা পাইনি।
সত্যি বলতে কি ঠাকুমার কাছে শুনেছি আমার মা লোভী প্রকৃতির মহিলা, তার চাই অনেক টাকা পয়সা, ফ্যাশন সব কিন্তু বাবা পছন্দ করত না বলেই মা একদিন বাবার এক বন্ধুর সাথে চলে গেছে।
বাবা আর ফিরিয়ে আনতে যায়নি। আর মাও ফিরে আসেনি। আমি কোন খবর পাইনি।
মায়ের জন্য অনেক কথা আমাকে শুনতে হয়েছে পাড়ার লোকেদের কাছে পাড়ার কাকিমা জেঠিমাদের কাছে, মাথা নিচু করে থাকতে হয়েছে সেই কারনে আমাদের বাড়ি বেঁচে এদিকে চলে আসা। কিন্তু যে বাবা এতকিছু করল সে ছেলেকে ফেলে চলে গেল আমি নিঃস্ব হয়ে গেছি আজ আর আমার কেউ নেই। ঠাকুমার পড়ে বাবা চলে গেলেন, মাত্র ৫০ বছর বয়সে, নিজের উপর এত অত্যাচার করেছেন যে তাকে আর বাচাতে পারলাম না। দু একটা বন্ধু আমার এখানে আছে জাদের দোউলতে আমার দোকান, আর বাড়ি করতে পেরেছি এখানে। তবে সংখ্যা খুব কম, সবাই চাকরি পেয়ে গেছে রবিবার ছাড়া দেখা হয় না।
আমার একটা নেশা বলা যায় আমার সব সময় বয়স্ক মহিলা দেখলে মনের মধ্যে কেমন করে কিন্তু আমার বয়সী মেয়ে আমার যে কেন ভালোলাগেনা সেটা আমি বলতে পারবো না। নেট আছে তাই আমি সময় পেলে ফাঁকা হলে অনলাইনে ছবি দেখি তবে কাকিমাদের বড় বড় দুধ আর বড় পাছাওয়ালা মহিলা আমার ভালো লাগে।
একদিন দোকানে বসে আছি একজন মহিলাকে দেখতে পেলাম এদিক থেকে সামনে দিয়ে হেটে জাচ্ছে মূখ ডেখটে ণা পেলেও পাষ থেকে দুধ দেখলাম উঃ কি বড় বড় দুধ আর তেমন পাছা দেখেই আমি ফিদা হয়ে গেছি এমন মাল রাস্তায় কম দেখা যায় আজ যা দেখলাম তাকিয়ে আছি দেখলাম উম কি মাল মাইরি মনে থাকবে।খেয়াল করলাম পাশের দোকানে ঢুকল কি যেন জিজ্ঞেস করছে, এবার মুখটা দেখলাম আর মনে পরে গেল সেই ছোট বেলা দেখা মুখটা দেখে আমার সন্দেহ হল আমার পরিচিত উনি, একবার দেখে আর তাকালাম না দেখি কি করে।
কিছুখন পড়ে আমার দোকানে এল, আমার নাম ধরে বলল অরুন বাবা কেমন আছিস অনেক কষ্ট করে তোর ঠিকানা পেলাম। আমার নাম অরুন, বাবার নাম ছিল অখিল। আর মায়ের নাম ছিল তনিমা।
আমি বললাম কে আপনি চিনতে তো পারলাম না তো। আমার ঠিকানার কি দরকার আপনার, কি দরকার বলেন।
উনি বললেন চিনতে পারছিস না আমি তোর মা।
আমি বললাম না তো আমার মা তো নেই, সে তো চলে গেছে কোথায় জানিনা, আমার তাহার চেহারা মনে নেই কে আপনি।
উনি আমি তোর গর্ভধারিণী মা নিজের মাকে চিনতে পারছিস না।
আমি না চেনার দরকার নেই আপনি আসুন আমার কোন মায়ের দরকার নেই, এখানে ঝামেলা করবেন না দয়া করে এটা ভদ্র জায়গা সবাই আমাকে ভালো জানে দয়াকরে আমাকে বিরক্ত করবেন না। আমার তিন কুলে কেউ নেই বাবা, ঠাকুমা মারা গেছেন, আমি একা আছি। আমার সত্যি কেউ নেই অযথা কোন সিন ক্রিয়েট করবেন না। আর হ্যা আস্তে কথা বলুন।
উনি আমি তোর মা এমন কেন করছিস।